আসল সাবুদানা চেনার উপায়-সাগু বা সাবু দানা খাওয়ার উপকারিতা কি

কয়েকটি পদ্ধতি সাব আসল নকল চেনা যায় ,, এবং সাবু দানা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে,সাব দানা মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি।

    আসসালামুয়ালাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন আজকে আলোচনা করব সাবুদানা চেনার উপায় এবং সাবুদানা খাওয়ার ফলে উপকারিতা বিস্তারিত নিয়ে আলোচনা করবো আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে নিম্নে আপনারা বিস্তারিত দেখুন

    অন্য বিষয়

    শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন ভরা পেটে রসুন খেলে কি হয়,মধু কালোজিরা ও রসুন খাওয়ার উপকারিতা, খাওয়ার সময় ও নিয়ম ,মধুর ইংরেজি কি জানতে ক্লিক করুন অরিজিনাল মধু চেনার উপায় কি,খাঁটি মধু চেনার উপায়,মৌমাছির ইতিহাস,খাটি মধুতে কি পিপড়া আসে জানতে ক্লিক করুন মধু ও লেবুর রস মুখে দিলে কি হয়,মুখে মধু মাখার উপকারিতা,মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়,চোখে নিচে দাগ দূর করার উপায় , কিভাবে ত্বককে দাগ হীন করার উপায় জান্তে ক্লিক করুন

    আসল সাবুদানা চেনার উপায়,সাগু বা সাবু দানা খাওয়ার উপকারিতা



    আসল সাবুদানা চেনার উপায়

    আসল সাবুদানা চেনার উপায়  সাবুদানা এমন একটি খাবার যা ছোট বড় সকলেরে খেয়ে থাকেন ।সাবুদানা সরাসরি গাছ থেকে পাওয়া যায় এবং দ্বিতীয় পদ্ধতি হচ্ছে বারলি থেকে তৈরি করা হয়। সাবুদানা বিভিন্ন ধরনের কালার পাওয়া যায়   অন্য দেশেণ কয় ধরনের কালার পাওয়া যায় কিন্তু বাংলাদেশে এক ধরনের সাদা কালারের পাওয়া যায়।


    সাবুদানা চেনা আসল খুব সহজে পরীক্ষা করে নেওয়া যায়। জানা থাকলে খুব সহজে পরীক্ষা করা যায়। ডুবলিকেট তৈরি হয় আটা বা ময়দা থেকে। যার মধ্যে কোন ধরনের পুষ্টি বহন করেনা, অরজিনাল সাবু তৈরি হয় গাছ থেকে অথবা বারলি থেকে।


    সাবুদানা পরীক্ষা করার জন্য আপনার একটি পাত্রে পানি নিয়ে নেবে ।তারপর সেখান  সাবুদানা দিয়ে দিবেন আপনারা দেখতে পারবেন যে সাবুদানা থেকে হালকা  ভুত ভুত । ডুবলিকেট  সাবুদানার মধ্যে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না ।

     আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে, সাবুদানা অরজিনাল সহজে পানিতে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে  নরম হয়ে যাবেনা। কিন্তু ডুবলিকেট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেটি নরম হয়ে যাবে সঙ্গে সঙ্গে । যেহেতু আটা দিয়ে তৈরি তারমানে কি পরিমান সবার মধ্যে খুলতে পারে আপনারা বুঝতেই পারছেন বিষয়টি।

    অরিজিনাল সাগুন পানিতে নিয়ে নাড়াচাড়া করলে পানি স্বচ্ছ থাকবে পরিষ্কার  ঘলাটে হবেনা।  কিন্তু নকল সাবুদানা হলে সেটি ঘোলাটে ভাব চলে আসবে যেমন আঘাত হানার পর পানি যেমন হয় ঠিক তেমন হয়ে যাবে । ঘোলাটে পানি হয়ে যাবে তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন সাবুদানা টি নকল আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

    সাগু বা সাবু দানা খাওয়ার উপকারিতা কি

    সাগু বা সাবু দানা সব লোকেই খেয়ে থাকেন বিশেষ করে ছোট বেলায় জ্বর কোনো রোগ হলে সাগু খেতে দেওয়া হতো। এমনি ছোট বেলায় এমনিতেও অনেকে সাগু বা সাবু দানা খেতে অনেক পছন্দ করে। এবং প্রাপ্ত বয়ষ্ক যার ভাত বা শক্ত যুক্ত খাবার খেতে পারে না তারা ও সাবু দানা খেয়ে থাকেন। সাবু দান নরম এবং যামেলা ছারা খুব সহজে খেয়ে নেওয়া যায়।  

    সাগু বা সাবু দানা খাওয়ার উপকারিতা কি 

    ইংরেজিতে“সাগু পার্ল” বলে। তবে টরন্টোতে চাইনিজ মুদি দোকান গুলোতে নানা রঙের, নানা আকারের সাগুদানা পাওয়া যায়।কিন্তু আমরা সাধারনতো দেখি সাগু দানা দেখতে সাদা রংঙ্গের মুক্তোর মতো খুব ছোট ছোট দানা। সাগু দানা চিনেনা এমন কোনো লক পাওয়া যাবেনা আমার মনে হয়। এই সাগু বা সাবু আজকাল নানা ধরনের মজাদার খাবার তৈরি হয় ।

     যেমনঃ পায়েস ,ফালুদা , বাচ্চদের সুজি  এবং হালুয়া ইত্যাদি আরো নানা ধরনের মুখুরোচক খাবার তৈরি করা হয় সাগু দিয়ে।সাবুকে কার্বহাইড্রেট(শর্করা) উৎস হিসাবে ধরা হয়। এবং ভিটামিন , খনিজ উপাদান সাবুতে তুলনামূলক অনেক কম থাকে।


    সাবু খেলে কি হয়ঃ

    সাবু খেলে কি হয়ঃ

    জ্বর বা অন্য কোন ধরনের রোগ হলে কোনো কিছু খেতে ভালো না লাগলে এবং খুখে রেুচি থাকেনা । এ অবস্থায় ডক্তার এবং বিষেঙ্গরা সাবু খাওয়া পরামর্শ  দিয়ে থাকেন। সাবু খুব সহজে খেয়ে নেওয়া যায় এবং সাবুর সাথে পরিমান মতো লবণ লেবুর রস সামান্ন পরিমান দিখে খেলে অনেক উপকার রয়েছে। জ্বর হলে 


    গরমের দিনে সাবু খুবই দুর্দান্ত খাবার কেনানা , আয়ুবেদিক অনুসারে সাগু শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে অনেক টাই সাহায্য করে।সুগু প্রোটিনের মান ভালো পরিমানে রয়েছে এবং মাংস পেশী বিকাশে সহায়তা করে । সাবু ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ, এনার্জি বুস্টার হিসাবে পরিচিতি রয়েছে।


    ডায়াবেটিস জন্য কি সাবু নিরাপদ 

    সাবুতে স্টার্চ এর পরিমান বিশি থাকায় সাদা ভাত বা আলুর মতোই অনেকটা। যেহেতু, ডায়াবেটিস রোগীকে ভাত এবং আলুখায়া প্রায় নিষেধ বললেই চলে যেহেতু ভাত সারা দিনে দুপরে একবার থেতে পারে ১ কাপ পরিমান আর আলু তো থেতে নিষেধ করাই হয়। তাই সেই দিখে বিবেচনা করে বলা ডায়াবেটিস রোগীর  বেশি বা নিয়মিত খাওয়া ঠিক হবে না। ডায়াবেস রোগীর সাগু খাওয়া প্রয়োজন হয় তাহলে তাকে আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ি খেতে হবে।


    সাগুর পুষ্টির উপাদান

    ৫০০ গ্রাম সাগুর পুষ্টি উপাদা নিচে দে ওয়া হলো-


    ক্যালোরি ৩৩২(গ্রাম),প্রোটিন ১ (গ্রাম), কার্বন ৮৩ (গ্রাম), ফাইবার ১ (গ্রাম), জিঙ্ক ১১% (RDl), আর বাকি সব (ফ্যাট)।


    যেহেতু সাগুতে ফ্যাট  এর মাত্রা বেশি তাই এটি যত কম খায়ানো যায় তত বেশি ভালে। এবং কি এর মধ্য প্রোটিনের মাত্রা  খুবই কম। 

    আশা করি আপনাদেরকে বিষয়গুলো বুঝাতে পেরেছি প্রতিনিয়ত এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন কেননা এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট করা হয় পূর্বে আরো তথ্যমূলক পোস্ট  করা হয়েছে সেগুলো আপনারা দেখতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন

    LikeYourComment