কি কি কারণে মাথার চুল পড়ে যায়- কি ভাবে বুঝবেন চুল পড়ার লক্ষন

    প্রায় অনেক মুনষের মুখে একই কথা শুনা যায় যে চুল পড়ে যাচেছে, চুল ঝড়ে যাচ্ছে, দিনে  দিনে চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে, চুল ধরলেই চুল উঠে যায় , গোসলের সময় চুল উঠে যায় ,চুল পরিষ্কার করতে গেলেও চুল উঠে যায় এ যেন এক বিসাল দুচিন্তার কারন হয়ে দারায়। কিন্তু কেনই বা এত চুল পড়ে যায়  কিসের অভাবে কি জন্য তা নিয়েই বিস্তারিত থাকবে। 

    আমাদে গুগল নিউজ

    অন্য বিষয়

    ছেলেদের চুল পড়া বন্ধ করার উপায় নিয়ম জানতে ক্লিক করুন

    কিসের অভাবে মাথার চুল পড়ে মাথার চুল পড়ে জানতে ক্লিক করুন

    বেটনোভেট এন ক্রিম এর উপকারিতা,বেটনোভেট এন ক্রিম এর কাজ কি,বেটনোভেট এন ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম,বেটনোভেট এন ক্রিম এর অপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    বেটনোভেট সি ক্রিম এর উপকারিতা,নিয়ম,অপকারিতা,ক্ষতিকারনদিক, কিভাবে কাজ করে ,বেটনোভেট সি ক্রিম এর দাম কত বিস্তারি  জানতে ক্লিক করুন

    মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়,কালো ত্বক ফর্সা করার উপায়,ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় জানতে ক্লিক করুন

    অনলাইনের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্ম তারিখ(yyy mm dd) দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই এবং জন্ম নিবন্ধন অনলাইনের কপি ডাউনলোড জানতে ক্লিক করুন

    কি কি কারণে মাথার চুল পড়ে যায়, কি ভাবে বুঝবেন চুল পড়ার লক্ষন



    কি কি কারণে মাথার চুল পড়ে যায়

    প্রতিটি মানুষের চুল তৈরি হয় কেরাটিন নামের প্রোটিন কোষ দিয়ে। প্রতিটি চুলের জন্য প্রয়োজন হয় ৯৭ ভাগ প্রোটিন এবং ৩ ভাগ পানি। যে কোষ দ্বার চুল তৈরি হয় তা মৃত থাকে কেননা, সেই কোষের অনুভুতি শক্তি  থাকেনা ,যেহেতু অনুভুতি বিহিন কোনো কোষ জীবিত থাকেনা ।


    সাধারন চুল প্রতি মাসে হাফ ইঞ্চি বা এক ইঞ্চি হয়,একটি চুল সফল ভাবে শক্তি নিয়ে বড় হয় ২ থেকে ৫ বছর তারপর তার গতি কমে যায়। গ্রীষ্মকালে চুল বেশি বৃদ্ধি পায় শীত কালে ধির গতি হয়ে যায়।এবং  একটি চুলে গর আয়ু ৮ বছর, তারপার একাই ঝড়ে যাবে। তাই প্রতিদিন কিছু চুল পড়া স্বাভাবিক।

     কি ভাবে বুঝবেন চুল পড়ার লক্ষন

    ১০০থেকে ১১০টা চুল পড়া স্বাভিক। শ্যম্পু করার সময় অতিক্ত ‍ চুল পড়ে যাওয়া।গোসেলের সময় চুল পড়ে যাওয়া দেখতে পাবেন ফ্লোরে এবং  টাওয়ালে অধিক পরিমান চুল দেখা । মাথা যখন চিরুনি দ্বারা আঁচড়ালো সময় প্রচুল চুল দেখা ।

     মাথায় হাত দিয়ে নারা দিলে চুল পড়ে যাওয়া । মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া। আপনি চেষ্টা করেন অতন্ত তিন যে আপনার কি পরি মান চুল পড়ে যাচ্ছে ,সেটি  কি ১০০ থেকে বিশি । আপনি অল্প এক গুচ্ছ পরিমান হাতে নিয়ে টান দিয়ে দেখেন যে গোরার চার ভাগের এক ভাগ চুল উঠে এসেছে তাহলে এটি খু্বই চিন্তার কারন।


    বিষেশ কারন চুল পড়ার এবং যে ধরনের রোগের কারনে:-

    সকল বিষেশঙ্গরা বলেন যে বংশগত বা অ্যান্ডোজেনিক হরমোন নের জন্য নারীর চুল পড়া ও পুরুষের চাকের সবচেয়ে বড় কারন। 


    পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হওয়া এবং ঘমের সমস্যার কারনে হতে পারে। ঘুমের অভাবে হেয়ারফল এর সমস্যা হতে পারে। যেতেহেতু, অনিদ্রার কারণে হরমোনের  ওঠানামা হয়  এর কারনে চুল পড়ে যায়।


    মেডিসিনের পার্শ্বাপ্রতিক্রিয়ার কারনে চুল ঝড়ে যেতে পাড়ে । রোগের জন্য  যে ঔষধ দেওয়া হয় তা চুল পড়ার কারন হতে পারে তা অক্ষেত্রেই প্রামানিত । বেশিভাগ ক্ষেত্রে মেডিসিন নেওয়া বন্ধ করলে চুল পড়ে যায়। 


    যদি দেখেন ঔষধ সেবনের সময় চুল পরে যাচ্ছে যা হলে ভেবে নিবেন ঔষধের কারনে হয়েছে । তো তখন দুচিন্তার কোনো কারন নেই ঔষধ খাওয়া বন্ধ হয়ে গেলে দেখবেন সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে।


    বিষেশ করে যখন কার ক্যন্সার চিকিৎসার জন্য যে কেমোথেরাপি ব্যবহার কারনে চুল পড়ে যায়।এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল , এন্টি ডিপ্রেসেন্ট , বিটা ব্লকার ,এন এস আইডি, ইমিউনো সাপ্রেসিভ এজেন্স ইত্যাদি । 


    মেডিসিনের পার্শ্বপ্রিতিক্রিয়া ফলে চুল পড়ে যায়। এবং  কি কোনো অপানেশনের প্রেসক্রােইরড় করা  মেডিসিনে ফলে প্রচুর পরিমান চুল পড়ে যায়। হরমোন সমস্যাজনিত: দেহের হরমোন ভারসম্য বজায় না রাখার ফলে চুল পড়ে যেতে পারে।


    থাইরয়েড বা ইস্ট্রোজেনের তারতম্য হওয়া ফলে চুল পড়ার সমস্যা দেখা দেয়। প্রেগনেন্সি বা প্রসবের সময় মেয়েদের হরমোনের তারতম্য ঘটে। ছেলেদের এন্ড্রোজেনিক এলেঅপিসিয়ার জন্য চুল পড়ার প্রধান কারন।


    চুল পড়ার কারন কি

    চুল পড়ার কারন হচ্ছে চুলে ছত্রক সংক্রমন এবং খুশকি জনিত সমস্যার কারন চুল পড়ার অন্যতম কারন। কোনো ভাবেন খুশকি জনিত সমস্যা থাকা যাবেনা । এটির কারনে বেশির ভাগ চুল পড়ে থাকে । 


    পুষ্টির অভাবে চুল পড়ে যেতে পাড়ে এজন্য আমিষ, শর্করা, চর্বি  ,কনিজ ও ভিটামিনের পিরিমান না থাকলে চুল পড়ার সমস্যাসা দেখা দেয় । 


    দুতিন্তা কারন মানসিক সমস্যা কারনে স্বাভাবেকের চেয়ে বেশি চুল পড়তে পারে। বেশি চিন্তার ফলে চুল মাথা টাক হয়ে যেতে পারে।।


    চুলে স্টাইরের জন্য দীয়দিন চুল টেনে বাধার কারনে ও টাইট করে খোপা এবং ব্যান্ড করা হয় এঅস্থায়ও চুল পড়া শুরু হয়। বিশি পরিমানে চুল রঙ্গিন করা বিভিন্ন ভাবে চুল সোজা করার কারনে চুল পড়ার সমস্যা হয়ে যায়। 


    ক্রমাগত রিবন্ডিং করলে চুল পড়ার হার বেড়ে যায়  কিছু ক্ষেত্রে আবার চুল ওঠে য়ায়। কিন্তু অনেক সময় হেয়ার ফলিকলের ( যে গ্রন্থি খেকে চুল হয় ) স্থায়ী ক্ষতি হয়ে গেলে চুল না গজাতে পারে।


    কিছু রোগের কারনে চুল পড়া সমস্যা হতে পারে । যেমন যে যে রোগোর কারনে হয় অ্যানিমিয়া, টাইফয়েড, জন্ডিস , ম্যালেরিয়া, ডায়াবেটি িইত্যাদিতে চুল পড়ে যাওয়া সম্ভবনা থাকে। 


    অনেক সময় কিছু কিছু থেকে মুক্তি পাওয়ার পর চুল পড়া সমস্যা নাও থাকতে পারে। কোনো ধরনের ঔষধ যদি সারা জিবন খেতে হয় তার ‍যদি সাইডিফিক থাকে চুলের উপর তাহলে এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভ হয়ে দারায়।


    কিছু বাহিক্য করারনে চুল ঝড়ে যেতে পারে যেমন:-

    বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বাহ্যিক কারনে ও চুল পড়ে যায়। তো দেখে নিন বাহিক্য কারন গুলো:-


    শ্যম্পু : অনেকেই অনেক দিন পর পর শ্যম্পু করে । কিন্ত দেখা অনেক দিন পর শ্যম্পু করর কারনে যে তার মাথায় ময়লা হয় যা খুশকি সৃষ্টি করে এবং চুলে গোড়া নরম করে । কম শ্যম্পু করার করনে মাথা চুলকায় বেশি।


    অনেকে আবার বেশি পরিমান চুল শ্যম্পু করে যায় ফলেও চুল পড়ে যায় । বেশি হয় যে বিভিন্ন ধরনের শ্যম্পুর কারনে চুল পড়ে যায় অনেক শ্যম্পু পুরাতোন এবং ডেট অভার হওয়া শ্যম্পুর ফলে চুল পড়ে যায়।


    আমি নিজে পরিক্ষা করেছি অনেক দিন যাবত শ্যম্পু না করার ফলে মাথায় চুল উঠে যাচ্ছে প্রচুর পরিমান। এবং দেখতে পাই যে আমার মাথায় প্রচুর পরিমান খুশকি হয়ে গেছে। আবার বেশি পরিমনা শ্যম্পু করার কারনে মাথার চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে। এজন্য সর্বচ্ছ সপ্তাহে তিন বার শ্যম্পু করা উচিত।


    ১০০থেকে ১১০টা চুল পড়া স্বাভিক। শ্যম্পু করার সময় অতিক্ত ‍ চুল পড়ে যাওয়া।গোসেলের সময় চুল পড়ে যাওয়া দেখতে পাবেন ফ্লোরে এবং টাওয়ালে অধিক পরিমান চুল দেখা । মাথা যখন চিরুনি দ্বারা আঁচড়ালো সময় প্রচুল চুল দেখা । মাথায় হাত দিয়ে নারা দিলে চুল পড়ে যাওয়া । মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া। 


    আপনি চেষ্টা করেন অতন্ত তিন যে আপনার কি পরি মান চুল পড়ে যাচ্ছে ,সেটি কি ১০০ থেকে বিশি । আপনি অল্প এক গুচ্ছ পরিমান হাতে নিয়ে টান দিয়ে দেখেন যে গোরার চার ভাগের এক ভাগ চুল উঠে এসেছে তাহলে এটি খু্বই চিন্তার কারন। 


    বিষেশ কারন চুল পড়ার এবং যে ধরনের রোগের কারনে:- সকল বিষেশঙ্গরা বলেন যে বংশগত বা অ্যান্ডোজেনিক হরমোন নের জন্য নারীর চুল পড়া ও পুরুষের চাকের সবচেয়ে বড় কারন। 


    পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হওয়া এবং ঘমের সমস্যার কারনে হতে পারে। ঘুমের অভাবে হেয়ারফল এর সমস্যা হতে পারে। যেতেহেতু, অনিদ্রার কারণে হরমোনের ওঠানামা হয় এর কারনে চুল পড়ে যায়। 


    মেডিসিনের পার্শ্বাপ্রতিক্রিয়ার কারনে চুল ঝড়ে যেতে পাড়ে । রোগের জন্য যে ঔষধ দেওয়া হয় তা চুল পড়ার কারন হতে পারে তা অক্ষেত্রেই প্রামানিত। বেশিভাগ ক্ষেত্রে মেডিসিন নেওয়া বন্ধ করলে চুল পড়ে যায়। যদি দেখেন ঔষধ সেবনের সময় চুল পরে যাচ্ছে যা হলে ভেবে নিবেন ঔষধের কারনে হয়েছে । 


    তো তখন দুচিন্তার কোনো কারন নেই ঔষধ খাওয়া বন্ধ হয়ে গেলে দেখবেন সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে। বিষেশ করে যখন কার ক্যন্সার চিকিৎসার জন্য যে কেমোথেরাপি ব্যবহার কারনে চুল পড়ে যায়।


    জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল, এন্টি ডিপ্রেসেন্ট, বিটা ব্লকার, এন এস আইডি, ইমিউনো সাপ্রেসিভ এজেন্স ইত্যাদি। মেডিসিনের পার্শ্বপ্রিতিক্রিয়া ফলে চুল পড়ে যায়। এবং কি কোনো অপানেশনের প্রেসক্রােইরড় করা মেডিসিনে ফলে প্রচুর পরিমান চুল পড়ে যায়। 


    হরমোন সমস্যাজনিত: দেহের হরমোন ভারসম্য বজায় না রাখার ফলে চুল পড়ে যেতে পারে।এবং দেতে থাইরয়েড বা ইস্ট্রোজেনের তারতম্য হওয়া ফলে চুল পড়ার সমস্যা দেখা দেয়।

    প্রেগনেন্সি বা প্রসবের সময় মেয়েদের হরমোনের তারতম্য ঘটে। ছেলেদের এন্ড্রোজেনিক এলেঅপিসিয়ার জন্য চুল পড়ার প্রধান কারন। আরো বিষেশ কারণ রয়েছে ? * ছত্রক সংক্রমন এবং খুশকি জনিত সমস্যার কারন চুল পড়ার অন্যতম কারন। 


    কোনো ভাবেন খুশকি জনিত সমস্যা থাকা যাবেনা । এটির কারনে বেশির ভাগ চুল পড়ে থাকে। পুষ্টির অভাবে চুল পড়ে যেতে পাড়ে এজন্য আমিষ, শর্করা, চর্বি ,কনিজ ও ভিটামিনের পিরিমান না থাকলে চুল পড়ার সমস্যাসা দেখা দেয় । 


    দুশ্চিন্তা কারন মানসিক সমস্যা কারনে স্বাভাবেকের চেয়ে বেশি চুল পড়তে পারে। বেশি চিন্তার ফলে চুল মাথা টাক হয়ে যেতে পারে।। চুলে স্টাইরের জন্য দীয়দিন চুল টেনে বাধার কারনে ও টাইট করে খোপা এবং ব্যান্ড করা হয় এঅস্থায়ও চুল পড়া শুরু হয়।


    বেশি পরিমানে চুল রঙ্গিন করা বিভিন্ন ভাবে চুল সোজা করার কারনে চুল পড়ার সমস্যা হয়ে যায়। ক্রমাগত রিবন্ডিং করলে চুল পড়ার হার বেড়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে আবার চুল ওঠে য়ায়। কিন্তু অনেক সময় হেয়ার ফলিকলের ( যে গ্রন্থি খেকে চুল হয় ) স্থায়ী ক্ষতি হয়ে গেলে চুল না গজাতে পারে। 


    কিছু রোগের কারনে চুল পড়া সমস্যা হতে পারে । যেমন যে যে রোগোর কারনে হয় অ্যানিমিয়া, টাইফয়েড, জন্ডিস , ম্যালেরিয়া, ডায়াবেটি িইত্যাদিতে চুল পড়ে যাওয়া সম্ভবনা থাকে ।


    অনেক সময় কিছু কিছু থেকে মুক্তি পাওয়ার পর চুল পড়া সমস্যা নাও থাকতে পারে। কোনো ধরনের ঔষধ যদি সারা জিবন খেতে হয় তার ‍যদি সাইডিফিক থাকে চুলের উপর তাহলে এর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া প্রায় অসম্ভ হয়ে দারায়। 


    কিছু বাহিক্য করারনে চুল ঝড়ে যেতে পারে যেমন:- বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বাহ্যিক কারনে ও চুল পড়ে যায়। তো দেখে নিন বাহিক্য কারন গুলো:- শ্যম্পু : অনেকেই অনেক দিন পর পর শ্যম্পু করে । 


    কিন্ত দেখা অনেক দিন পর শ্যম্পু করর কারনে যে তার মাথায় ময়লা হয় যা খুশকি সৃষ্টি করে এবং চুলে গোড়া নরম করে । কম শ্যম্পু করার করনে মাথা চুলকায় বেশি। অনেকে আবার বেশি পরিমান চুল শ্যম্পু করে যায় ফলেও চুল পড়ে যায় । 


    বেশি হয় যে বিভিন্ন ধরনের শ্যম্পুর কারনে চুল পড়ে যায় অনেক শ্যম্পু পুরাতোন এবং ডেট অভার হওয়া শ্যম্পুর ফলে চুল পড়ে যায়। আমি নিজে পরিক্ষা করেছি অনেক দিন যাবত শ্যম্পু না করার ফলে মাথায় চুল উঠে যাচ্ছে প্রচুর পরিমান। 


    এবং দেখতে পাই যে আমার মাথায় প্রচুর পরিমান খুশকি হয়ে গেছে। আবার বেশি পরিমনা শ্যম্পু করার কারনে মাথার চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে। এজন্য সর্বচ্ছ সপ্তাহে তিন বার শ্যম্পু করা উচিত।  


    আসা করি আপনাদের এই বুঝতে পেরেছেন এই পোষ্টে আলোচনা করা হয়েছে ,কি কি কারণে মাথার চুল পড়ে যায়,কি ভাবে বুঝবেন চুল পড়ার লক্ষন এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েচে এই পোষ্টে,


    প্রতিনিয়ত এধরনের পোষ্ট প্রতিনিয়ত পাওয়ার জন্য আমাদের  এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকুন পূর্বে আরো এধরনের পোষ্ট করার হয়েছে সেগুরো আপনারা দেখতে পারেন আসা করি  এগুলো আপনাদের ভালোগবে।

    LikeYourComment