গরম পানি খাওয়ার ক্ষতিকর দিক-গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা-গমর খাওয়ার পদ্ধতি

গরম পানি খাওয়ার ক্ষতিকারক দিক তখনি দেখা যায় যখন অতিরিক্ত মাত্র ও বেশি গরম পানি পানি করা ফলে কুসম কগরম পানিতে আমাদের উপকার রয়েছে অনেক

    আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন আজকে আলোচনা করব গরম পানি খাওয়ার ক্ষতিকারক দিক এবং গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এর সঙ্গে থাকবে  গরম পানি খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত নিম্ন দেখুন, 

    অন্য বিষয়

    খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন

    সকালে  খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন

    শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    ভরা পেটে রসুন খেলে কি হয়,মধু কালোজিরা ও রসুন খাওয়ার উপকারিতা, খাওয়ার সময় ও নিয়ম ,মধুর ইংরেজি কি জানতে ক্লিক করুন

    সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ,মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারি জানতে ক্লিক করুন

     রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা,মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা,মুধুর  ইতিহাস,মধু খেলে কি কি ক্ষতি হয় ,কি ভাবে খেলে মধুর গুনাগুন পাবেন জানে ক্লিক করুন

    গরম পানি খাওয়ার ক্ষতিকর দিক-গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা



    গরম পানি খাওয়ার ক্ষতিকর দিক

    গরম পানির ক্ষতিকারক দিকগুলো বিষয় নিয়ে বলতে গেলে প্রথমে বিবেচনা করতে হবে আপনি কি ধরনের গরম পানি খাচ্ছেন, সাধারণত  কুসুম গরম পানি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ভালো এখন আপনি যদি 60 ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে গরম পানি সেবন করেন তাহলে আপনার সমস্যা দেখা দিতে পারে।


     কি ধরনের সমস্যা আপনার গলায় ক্ষত সৃষ্টি করা ঠোট পুড়ে ফেলা, দিনে যদি আপনি চার থেকে পাঁচ গ্লাস কুসুম গরম পানি খান তাহলে কোন সমস্যা না এটা আপনার জন্য অনেক ভালো। সর্বোচ্চ দিনে তিনবার আপনি গরম পানির সঙ্গে লেবু পানি অথবা জিরা পানি অথবা যেকোনো ধরনের মিশ্রিত পানি হতে পারে সারা দিনে তিনবার।


    যেহেতু আমরা অনেকেই, গরম পানির সঙ্গে  আদা বা অন্যান্য মসলা, গ্রিন টি, এ ধরনের, উপাদান দিয়ে আমরা পানি ভরে খেয়ে থাকি।এ ধরনের মসলাগুলো প্রত্যেকটি আমাদের ডাইজেস্টের   মেটাবলিজম কে বাড়িয়ে তোলে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট  অক্সাইড  করেন ।আপনার মনে রাখবেন বডি যত অ্যান্টি অক্সাইড নিতে পারেন ততো আপনার শরীরের জন্য ভালো।



    গরম পানি ব্যবহার করা হয় রোগ জীবাণু গুলো নষ্ট করার জন্য, করণা মধ্যকালীন সময় গরম পানি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কার্যকর উপাদান হিসেবে কাজ করেছেন। যেকোনো ধরনের গলায় সমস্যা জনিত রোগ  প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য গরম পানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।


     গরম পানি ঠান্ডা জনিত সমস্যা এ ধরনের সমস্যা থেকে সমাধান দিয়ে থাকে এর কারণে গরম পানি খাওয়া অত্যন্ত জরুরী আমাদের। 


    আপনি যদি অতিরিক্ত গরম পানি খান অথবা বেশি পরিমাণ গরম পানি খান তাহলে আপনার সমস্যা দেখা দিবেকম পরিমাণে গরম পানি খেলে আপনার কোন সমস্যা হবে না, গবেষকরা বলে থাকেন উত্তরোত্তর গরম পানি খাওয়ার ফলে বেশি গরম পানি খাওয়ার ফলে আপনার, পেটের সমস্যা, ডায়াবেটিস , কিডনি , উচ্চ রক্তচাপ ,  কোষ্ঠকাঠিন্য ,আরো জটিল রোগ  শরীরে বাসা বাঁধতে শুরু করবেন।

     এর জন্য আপনারা দিনে তিন গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করবেন কোন ধরনের সমস্যা হবেনা ইনশাল্লাহ আপনার জন্য উপকার বয়ে আনবে।

    আমরা সমলেই জানি যে পানির উপর নাম হলো জীবন। পানি নিয়ে কিন্তু আমাদের মনে একটি প্রশ্ন থেকেই যায় যে গমম  পানি উপকারি তা বেশি না ঠান্ডা পানির উপকারিতা বেশি। সাধারনতো চিকিৎসা বিঙ্গানীর বলে থাকেন যে গারম পানির উপকারিতা ঠন্ডা পানির তুলনায় বেশি । তো আজ গরম পানি সম্পর্কেই জানবো।


    গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা

    যেনে নেওয়া জাক - গরম পানি খাওয়ার ফলে শরিলের যে অন্যতম উপকারটি তা হলো আমাদের শরিলটি ডি-ট্রক্সিফাই হবে। আমরা অনেকেই জানি যে আমাদের শরিলে অধাদিক পরিপরিমান ট্রক্সিন জমে থাকে। ট্রক্সিন হওয়ার কারন কখনো হতে পারে খাদ্য খাওয়ার বিষ  ক্রিয়ার ফলে আবার হতে পারে সুয়ে বসে থাকার কারনে। 


    যে ভাবে হক না কেন ট্রক্সিন আমরা প্রতিনিয় গরম পানি পান করার ফলে আমাদের শরিল থেকে ক্ষতিকর পর্দাথ গুলো বেরিয়ে যায় ঘাম ও মূত্রর মধ্যে।গরম পানি পান করার ফলে দেখা যাবে আমাদের শরিল টি ডি-ট্রক্সিফাই হবে যার ফলে আমাদের শরিল চাঙ্গা ও ফুরফুলে থাকবে যার ফলে আমাদের মনটাও অনেক ভালো থাকবে। আমরা যখান চা খাই তোখন কিন্তু আমাদের অন্যরকম একটা ফিলিংস হয়। কিসের জন্য হয় গরম পানি খাওয়ার ফলে।


    দেখা যায় অনেকের হজমে সমস্যা থাকে সব ধরনের খাবার হজম হয় না । এর কারনে নানা ধরনের ব্যাগ পোহাতে হয়।  মূলতো তাদের হজম প্রকৃয়াটি জটিল। ‍যদি কেউ প্রতিনিয়ত গরম পানি পান করে তাহলে তার হজম প্রক্ররিয়া খুব দুত্ব হবে। গরম পানি খাওয়ার ফলে তার শরিলে রক্ত চলাচল ‍খুব দূত্ব বৃদ্ধি পাবে। এবং কি তার হজমের জটিলতা দূর হয়ে যাবে ।


    কোষ্ট জনিত সমস্যা - যখন আমরা কোন খাবার খাই ঐই খাবার গুলো যখন আমাদের খাদ্য নালি থেকে  প্রাকস্থিলিতে যাওয়ার জন্য যে অন্তের যে  রাস্তটি আছে। এখান দিয়ে যে আমাদের শরিলে গরম পানি প্রবেশ করার কারনে হজম প্রকৃয়াটি সংকোচিত ও প্রসারিত হয় ।

     প্রাকস্থলি সংকোচিত  ও প্রসারিত হওয়ার ফলে আমাদের শরিলে যে মল থলিতে মল জমে থাকে সেটা সহজে বাহিলে বেল হয় না। গরম পানি খাওয়ার ফলে মল থলিতে খেকে খুব সহজে বেরিয়ে আরে এর কারনে আমাদের কোষ্ট কাঠিন দূর হয়।অর্থাৎ (আমাদের পায়খানা খুব সহজে বেলিয়ে আসে)।


    বর্তমান সময়ে অনেকের ব্রনের সমস্যা দেখা যায় তার যদি প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস ও রাতে ১ গ্লাস গরম পানি পান করে তাহলে তাদের ব্রনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কোনো ঔষধ ছারাই ব্রন থেকে তারা মুক্তি পেতে পারে খুব দুরত্বই । ব্রনের সমস্যা থাকবে ১৫ দিন গরম পানি খাওয়ার কারনে।


    গমর পানি আমদের শরিলের জন্য এত বেশি উপকারি যে যখন আমারা খাই তখন আমাদের পুরো  শরিলেল ব্লড সাইক্লোএসন বেশি পরিমান বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে আমাদের ফুসফুসের ব্রজ গুলো আছে তা আমরদের শলিল বের হয়েযায় কাসি,সোদি এগুলো মধ্যমে বেরিয়ে যায় । যার ফলে আমাদের ফুসফুস বা লান্স্ একেবারে পরিষ্কার হয়ে যায়।

    ওজন কমানোর জন্য খুবই কার্যকারি একটি উপাদান কিন্তু প্রিতিদিন সকালে গরম পানি খাওয়ার ফলে খুব দুরুত্বই ওজনের পরিবর্তন দেখতে পারবেন। 


    যার ওজন করমানোর জন্য গরম পানি খাবেন তাদের জন্য নিয়ম হচ্ছে সাকালে খালি পেটে খাবেন  এবং ঘুমানোর পূর্বে ৩৫ মিনিট আগে খাবেন।যখন সকালে খাবেন তখন গরম পানির সাথে লেবু বা মধু মিছিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করনে।

     যখন খাচ্ছেন তখন আপনার শরিলের যে মেটাভলিলেজম টাকে ব্যালেন্সের মোধ্যে নিয়ে  আসে এর সাথে লেবু ভিটানিসি -সি যোগ করা যায় তাহলে আপনার শরিলে যে ফ্যাট গুলো আছে তা খুব দূরত্ব কাটতে থাকে এবং কি শরিল থেকে ফ্যাট ও তারাতারি বেরিয়ে যাবে।


    যারা খুব টেন্সনে থাকেন রাতে ঘুম হয়ে না বা যাদের রাতের ঘুমের সমস্যা তার যদি ঘুমানোর ৪০ মিনিট আগে গরম পানি খেয়ে ঘুমাতে যায় তাহলে তাদের খুব সুন্দর ঘুম হবে। এবং খুব সুন্দর মুডে ঘুম  থেকে উঠে তারা দৈইনিনদিনের কাজ মনোযোগ ও সুন্দর ভাবে করতে পারবে।


    কারো কফ বা সদি কাসি সমে যায় অনেক দিন যাবত এমস্যায় ভুগতেছেন সহজে বের হচ্ছেনা । তারা ‍ু যদি নিয়ম করে গরম পানি পান করে তাহলে তাদের সদি কাসির সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে এবং কি খুব দুরত্বই কফ বেরিয়ে যারে । কফ দূরত্ব বের করা জন্য  গরম পানি সাথে তুলসি পাতা বা গ্রীন ট্রি যোগ করে নিতে হবে।


    অনেকেই চুল পড়া  সমস্যায়  ‍ভুগে থাকেন  বা প্রতিনিয়ত চুল ঝড়তে থাকে যাদের তার নিয়মিত গরম পানি খেনে তাদের চুল  পড়া বন্দ ও নতুল চুল গজাবে। 


    অনেক মেয়ে আছে যাদের পিয়রিড(মাসিকের ) সময় নিজ পেট বা(তল পেটে) প্রচন্ড ব্যথা হয় নিময়মিত গরম পানি খায় তাহলে এমস্যাখে মুক্তি পাবে । যদি এমন অবস্থ্য হয় যে তাদের প্রচন্ড ব্যাচ্ছে পিয়রিডের সময় তাহলে তার এটি পাত্রে গরম পানি নিয়ে নিজ পেটে সেক দিবেন তাহলে ধিরে ধিরে ব্যাথা করতে থাকবে। তল পেটে যে রক্ত জমাট বেধে থাকে গরম পানির ফলে তা লিকুইট হয়ে যাবে এবং কি সুন্দর ভাবে ফ্রোল হবে । যার ফলে মেয়ের এধরনে সমস্যা হবেনা ।


    যদি কারো মিন্স বা পিয়রিডের সময় না আসে অথবা মাসিক  ক্লিলিয়ার না হয় সে ক্ষেত্রে গরম পানি পান করবেন। পানি পান করারকারনে মেয়েদের তলপেটে সংকোচন ও প্রসারনের ‍সৃষ্টি হবে। এই সংকোচন ও প্রসারনের কারনে কোনো ধরনের আর প্রতিবন্ধকতা থাকেনা।


    যে সমস্ত লোকের ত্বক খসসে থাকে বা খসখসে ভাব থাকে অর্থাৎ ত্বকের লাব্যনতা ,উজ্জলতা এধরনের যদি কারো সমস্যা থাকে তাহলে তারা ১৫ দিন নিয়মিত গরম পানি খান তাহলে তাদের ত্বকের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। ত্বকের উজ্জলতাবৃদ্ধি পাবে।ত্বকে ফর্সা হবে।


    যাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় মেমন চুলকানি,দাউত ,ঘা পৗঁচরা আরো নানা ধরনের ত্বকে সমস্যা দেখা দেয় তারা যদি নিয়মিত গমর পানি পান করেন তাদের এধনের সমক সমস্যা সমাধন হয়ে যাবে।


    গরম পানি দিয়ে গসল করতে পারেন যার ফলে আপনাদের শরিলের নানা ধরনের সমস্যা সমাধান হবে। অব্যশ গরম পানি মাথায় ব্যবহার করবেনা তাহলে আপনার চুল উঠে যাবে। অনেকের বাত ব্যাথা আছে তারা  নিয়মিত গরম পানি পান করার ফলে তাদের এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে  পারেন।


    অনেকের কোমোরে ব্যাথ্যা বা মাজায় ব্যাথা থাকে তারা যদি গমর পানি পান করে ৩০ দিনের উপরে তাহলে তাদের এমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

    গরম পানি খাওয়ার নিয়ম

    গরম পানি খাওয়ার কথা বলা হয়েছে বলে আপনি যে খুব উত্তপ্ত পানি খাবেন বিষয় টা এ রকম না। যে আপনি এত পরিমান  গরম পনি খেলেন যার ফলে আপনার জিহবা পুরে গেল এরকম হওয়া যবে না বা এত গরম পানি পান করা যাবেনা । সর্বচ্চ ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়স যাকে আমরা বলে থাকে কুসুম গরম পানির থেকে থেকে একটু  বেশি।


    মন গরম পানি খাবেনা যার ফলে আপনার জিহবা পুরে যাওয়া,অরিক্ত কষ্ট হওয়া ,স্বর নালি ক্ষতিগ্রস্থ্য হওয়া এধরনের গরম পানি খাওয়া যাবেন।  অব্যশ্যই ৬০ ডিগ্রী এর নিচে গরম পানি খাবেন যাতে আপনার শরিলের কনো ধরনের ক্ষতি না হয়। গরম পানি খাবেন সাকালে খালি পেলে এবং রাতে ঘুমাবার ৩০থেকে ৪০ মিনিট আগে। যদি পারেনা গরম পানির সাথে মধু বা লেবু মি্ক্স তাহলে এর উপকার বেশি পাবেন। 


    গরম পানি খাওয়ার অপকরিতা

    সাসাধারনতো গরম পানি খাওয়ার বিশেষ কোনো সমস্যা হয় । সমস্য হয় কখন যখন অধিকপাত্র গরম পানি খাবেন প্রতিদিন সাকে এক গ্লাস ও রাতে এক গ্লাস গরম পানি খেলে আপনার ক্ষতি হওয়ারর সম্ভবান নাই । যদি আপনি অনেক গরম পারিন খান তাও আবার ৬০ ডিগ্রীর অপরে তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনা কিছু সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে

    । যেমন মুখের স্বাদ নষ্ট হওয়া  পেটের ভিতরে নান ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে । তো পানি কিছু পরিমান গরম পানি খেলে আপনার তেমন কোনো ক্ষতি হবেন বরং আপনার অনেক ক্ষেত্রে ভালো হবে।

    আশা করি আপনারা বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন এখানে আলোচনা করা হয়েছে গরম পানি খাওয়ার ক্ষতিকারক দিকগুলো গরম পানি খা উপকারিতা এবং গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা গরম পানি খাওয়ার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই পোস্ট।


     প্রতিনিয়ত এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট পাওয়ার জন্য  আমার এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন কেননা প্রতিনিয়ত আমি এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট করে থাকি এই  ওয়েবসাইটে ।

    LikeYourComment