চুল না পড়ার উপায় কি-চুল না পড়ার উপায়

নিম পাতার রস-নিমপাতা এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা প্রায় সকল মানুষেই জানে। নিমপাতা প্রাকৃতিক জীবানুনাশক এবং এটি নতুন চুল গজানো , চুল পড়া বন্ধ হয়।

    আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন আজকে আলোচনা করবো চুল না পড়ার উপায় কি চুল না পড়ার উপায় নিয়ে সম্পূর্ণ পোস্টে আলোচনা করবো আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে 

    বর্তমান সময়ে দেখা যাচ্ছে অনেকেরেই চুল পরে যাওয়া সমস্যা। কম বয়স থেকে প্রায় সকল বয়সের মানুষের এ সমস্যা এবং নারি পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে চুল পড়া সমস্যা হয়ে থাকে।চুল পরা সমস্যা বাড়তি চিন্তার একটি বিষয় হয়ে দাড়ায়। চুল পড়ার কারনে সুন্দর্য নষ্ট হতে থাকে এবং সবয়ে কষ্টে বিষয় তখনি হয় যখন ঘন চুল পাতলা হতে থাকে ও চুল খাটো হতে থাকে। বাজারে অনেক ধরনের তৈল পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় কিছু সময় হিতে বিপরিত।

    আমাদের গুলো নিউজ দেখুন

    অন্য বিষয়

    অনলাইনের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্ম তারিখ(yyy mm dd) দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই এবং জন্ম নিবন্ধন অনলাইনের কপি ডাউনলোড জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন

    চুল না পড়ার উপায় কি-চুল না পড়ার উপায়



    চুল পড়ার কারন সমূহ দেখে নিন

    চিকিৎসকদের মতে বংশগ কারণ, থাইরযেডের সমস্যা, আয়রন বা ক্যলসিয়ামের অভাবে খাদ্য পুষ্টিগুণের অভাব,এবং বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও হরমোনোর ভারসাম্য ঠিক না থাকার জন্য চুল পরার সমস্যা দেখা দেয়। কারন যাই হক না কেন সমাধানত সবার প্রয়োজন। তো দেখে নেওয়া যাক নিম্নে চুল পড়া সমস্য সমাধান 


    চুল না পড়ার উপায় কি-চুল না পড়ার উপায়

    নিম পাতার রস-নিমপাতা এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা প্রায় সকল মানুষেই জানে। নিমপাতা প্রাকৃতিক জীবানুনাশক এবং এটি নতুন চুল গজানো , চুল পড়া বন্ধ করতে যাহায্য করে , চুলের গোড়া অনেক শক্ত ও মজবুত করে। নিম পাতা ব্যবহারের নিয়ম প্রমতে পরিষ্কার পারি দ্বারা ধুয়ে নিতে হবে।তাতপর ব্যলেন্ডার করে বা যে কোনো উপায়ে পেস্ট করে নিতে হবে। 

    পেষ্ট বা ভালো মিহি করে নিতে হবে পেষ্ট থেকে রস বের করে নিতে হবে তারপর সর্ম্পন মাথার পুরো অংশে চুলের গোড়াতে লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন।  কমপক্ষে (৩০ মিনিট) পর্যন্ত রেখে হালকা গরম পানি দ্বার ও শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন। এভাবে অন্তত চার থেকে পাঁচ সাপ্ততাহ  ব্যহার করুন। নিম্নে লিখা ঘরোয়া উপায়ে তৈল বানিয়ে ব্যবহার করবেন নিমপাত রস ব্যবহারের পর।


     (আবেকটি উপায়ে নিমপাতা ব্যবার করতে পারেন । পাতাগুলো ধুয়ে পানিতে ফুটিয়ে নিয়ে এই পানি ঠন্ডা করে সেই পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিতে পানের। এভাবেও উপকার পাওয়ায়)


    চার টি উপাদান দিয়ে তৈল তৈরি করে ব্যবহার


    চার টি উপাদান দিয়ে তৈল তৈরি করে ব্যবহার

    নারিকেল তেল,কালোজিরা , মেথির মিশ্রণ ও ভিটামিন - ই ক্যাপস্যুল:- 

    কালজিরা ও মেথি প্রচুর রোদে শুখুয়ে এক সঙ্গে গুরো করে নিন। গুরো করা কালজিরা ও মেথি নারিকেল তেলে দিয়ে অল্প সময় ফুটিয়ে নিন। ঠন্ড হয়ার পর একটি কাচের বোতোলে বেখেদিন । এটি কম পক্ষে তিন সাপ্তাহ পর্যন্ত থাকবে।


    তেল টি ব্যহারের র্পবে তেলের সঙ্গে ৫০০mg  একটি ই- ক্যাপস্যুল মিশ্চ্রিন করে চুলের গুড়ায় লাগিয়ে নিন । এটি সাপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করনেন। এটির ফলাফল আপনি এক মাসের মধ্য দেখতে পারবেন। এই উপকরণ গুলো চুল পড়া বন্ধ করবে খুব দ্রুতই।

    আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের তথ্যমূলক পোষ্ট করা হয় এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট পাওয়ার জন্য আমাদের সঙ্গে থাকুন আজকের আলোচনা করা হয়েছে চুল না পড়ার উপায় নিয়ে তথ্যমূলক পোস্ট করা হয় সেগুলো দেখতে পারেন সেগুলো থেকে আপনারা উপকৃত হবেন

    LikeYourComment