অ্যালোভেরা জুস তৈরির নিয়ম-এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

অ্যালোভের হার্ট সুস্থ্য রাখতে সাহায্য করে। এটি কলেস্টরে মাত্রা কমাতে এবং অনেক আংসে কমিয়ে দেয়। এটি ব্যাল্ড প্যাসার নিয়ন্ত করে রক্ত সঞ্চাল স্বাভাবিক করে

    আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন আজকে আলোচনা করবো অ্যালোভেরা জুস তৈরির নিয়ম এবং  অ্যালোভেরা করা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা  অ্যালোভেরা খাওয়ার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করব 

    আমাদের গুগোল নিউজ দেখুন

     অন্য বিষয়

    আসল সাবুদানা চেনার উপায়,সাগু বা সাবু দানা খাওয়ার উপকারিতা কি জানতে ক্লিক করুন

    কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়,দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায়,দাঁতের জন্য কোন পেস্ট ভালো,দাঁত ও মাড়ির যত্নের জন্য করণীয় জানতে ক্লিক করুন

    লেবুর রস খাওয়ার উপকারিতা,লেবু খাওয়ার অপকারিতা ,উত্তম ভাবে খাওয়ার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন 

    গরম পানি খাওয়ার ক্ষতিকর দিক,গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা,গমর খাওয়ার পদ্ধতি জানতে ক্লিক করুন

    অ্যালোভেরা জুস তৈরির নিয়ম-এলোভেরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা



    অ্যালোভেরা জুস তৈরির নিয়ম

    অ্যালোভেরা জুস তৈরি নিয়ম হচ্ছে প্রথমে আপনাদেরকে অ্যালোভেরা ভালোভাবে পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে এরপর দুই সাইডে যে কাটা অংশ তা কেটে ফেলে দিয়ে এর ভেতরে যে জেলে অংশ সেটি নিতে হবে দুই সাইডের অংশ কাটা পড়ে দেখবেন  এর ভেতর থেকে হলুদ বর্ণের একটা পদার্থ বের হচ্ছে।


     এই হলুদ বর্ণেরপদার্থ কিন্তু খুবই বিষাক্ত এই হলুদ পদার্থটি আপনার পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন তারপরে দুই সাইডের পাতাটা ফেলে  যে অংশে জেলি রয়েছে সেটিকে নিয়ে নেবেন।অ্যালোভেরা   যেমন ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তাছাড়া অনেক রোগকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

    যেমন একটি হাটের ক্ষমতা বাড়ায় তাছাড়া ক্ষতা চিকিৎসায় কাজ করে এছাড়া নানাবিধ হরমোনের ক্ষরণ যাদের ঠিকমতো হয় না এটি সেদিকেও খেয়াল রাখে তাছাড়া যাদের শরীরের পুষ্টির ঘাটতি রয়েছে এটি পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে থাকেন।

      নিয়মিত এই প্রাকৃতিক উপাদান টি খাওয়া শুরু করে শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং মিনারেল এর ঘাটতি দূর হয় তাছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর ঘাটতি দূর হয় প্রসঙ্গত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হল সেই উপাদান যা আমাদের শরীরকে রোগমুক্ত রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে ।

    প্রসঙ্গত এই অ্যালোভেরা জেল এর সাথে যদি তুলসী ও করলা অথবা আমলকির রসের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে আরো বেশি উপকার পাবেন সেক্ষেত্রে ভিতরে এবং বাইরে থেকে শরীরের ক্ষমতাও বাড়ে তাছাড়া ছোট বড় কোনো রোগী ধারে কাছে ঘেষতে পারে না।

     এছাড়া শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকারক টক্সিন উপাদান বের করে দিত অ্যালোভেরা জুসের বিকল্প নেই শরীরের রক্ত পরিশোধন করতে এটি খুবই উপকারী একটি উপাদান ।


    অ্যালোভেরা জুস তৈরি করার জন্য সর্বপ্রথম আপনারা এটিকে আমি ছোট ছোট করে কেটে খুব ভালো করে পরিষ্কার জল দিয়েধুয়ে নিবেন। এরপর   একটি পরিষ্কার ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিবেন এবং ব্লেন্ড  করার পরে কিছুক্ষণ রেখে দিবেন তাদের যে ফেনা অংশ এটি কমে যায় ।

    অ্যালোভেরা জুস তৈরি করার জন্য  লাগবে একটা লেবুর অর্ধেক টা তোআপনার   লেবু থেকে রসটা বের করে নেবেন আর লাগবে 5 থেকে 6 টি পুদিনাপাতা  অ্যালোভেরা  সঙ্গে পুদিনাপাতা মিক্স করলে এর গন্ধ এবং স্বাদ অনেক সুন্দর হয়্।


    পুদিনা পাতা গুলো খুব ভাল করে ধুয়ে কুচি করে কেটেনেবেন তারপরে  যে লেবুর জুস টা বের করে রেখেছিলেন অর্ধেক লেবুর রস দিয়ে দিবেন এরপর আপানারা অ্যাড করবেন দুই থেকে তিন টেবিল চামচের মতো  মধু তবে আপনারা চাইলে চিনি ও যোগ  করতে পারেন ।

    মধু এড করলে  যা হবে  ছাড়া শরীরের বাড়তি মেদ নিয়ে সমস্যায় আছেন তাদের জন্য এটি একটি ডেয়েটের এর মত শরবত হবে আর চিনি এড করলে স্বাদের জন্য পারফেক্ট হবে।

    আসল মধু কিন্তু আপনাকে ব্যবহার করতে হবে যারা ডায়েট এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চান  ।


    এই  উপাদানগুলো সুন্দর করে মিক্স করা হয়ে গেলে আপনারা দেখতে পারবেন সুন্দর একটি অ্যালোভেরার জুস তৈরি হয়ে গেছে যা খেতে খুবই মজা এবং সুস্বাদু এবং কী এর কিছু গুণগত দিক রয়েছে।


    আপনারা এই অ্যালোভেরা জুসের ভেতরব তিনটা বরফের টুকরা  যোগ করতে পারেন যার ফলে আপনাদেরকে তো অনেক ভালো লাগবে। অ্যালোভেরার উপকারিতা উপকারী এবং উপকারী দিকগুলো সুন্দরভাবে নিম্নে আলোচনা করা হল। 

    এলোভেরা দিয়ে নাইট ক্রিম

    এলোভেরা দিয়ে নাইট ক্রিম : নাইট ক্রিম তৈরি করার জন্য   2 চা চামচ  ভাত ম এক চামচ চালের জল দিয়ে মিক্স করে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে এবং এর সঙ্গে কিছু পরিমাণ আরবেরা জেল মিলন করতে হবে। অ্যালোভেরা জেল এর পরিমাণ হতে পারে দুই চামচ অ্যালোভেরা জেল। এবং এর সাথে যুক্ত করতে পারেন বাল যুক্ত করবেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল 500  এমজি । ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করবেন।


     প্রতিটি উপাদান  সুন্দর করে মিক্স আপনারা নাইট ক্রিম বানিয়ে নিতে পারেন এটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ও ফর্সা । 


    অ্যালোভেরা জেল এর ফেসপ্যাক : এক চামচ বেসন 2 চামচ দুধ 1 চামচ চালের গুঁড়া 1 চামচ কফি পাউডার দিয়ে বানিয়ে ফেলুন একটি ফেসবুক  এর সঙ্গে আপনারা দিবেন 2 চা চামচ  অ্যালোভেরা জেল। মিক্স করে মেসেজ করে লাগিয়ে নিন আপনার মুখে আধা ঘন্টা রেখে দিন  বুঝতে পারবেন আপনার ত্বক উজ্জল ও ফর্সা হবে এর ফলে।

    এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর  এটি পরিচিত প্রাকৃতিক একটি উপাদান। বিভিন্ন ধরনের রোগের নিরাময় এবং নানা কাজে ব্যবহীত । এর মূল জন্যপ্রিয় হলো এর গুনাগুন যা মানুষকে খুবই আকিষ্ট করে। এমন কোনো দেশ নেই যেখানে অ্যালোভেরার ব্যবহার নেই। 


    অ্যালোভেরার পরিচিতি 

    এটি  একটি কান্ড বিহীন রোসালো গাছ  এটি সাধারনত 60 থেকে 100 সেন্টিমিটারেরও উপরে হয়ে থাকে। এর এক একটি পাতা (অ্যালোভেরা) 10 থেকে 20 সেন্টিমিটের উপরেও হয়ে থাকে।


     পাতার দুই পাতে কাটা এবং দেখতে অনেকটাই চুাপটা আকৃতির মতো এর গায়ের রং সবুজ ও ভিতরের রস সাদাটে হয়। এর ফুল অনেক সুন্দুন এবং দর্ষনীয়। এলোভেরার আভির বাস বা আদি বাস হয় উত্তর আফ্ররিকায়  এবং কেনাডিং দেশে। 


    ক্যালিয়ান সর্ব প্রথম এর নাম প্রকাশ করেন অ্যালোভেরা।বহু বছর ধরে মানুল এই গাছটিকে ঔষধি গাছ হিসেবে চিনে আছেন। এলো ভেরা পাতার ভিতরে যে স্বচ্ছ জেলির মোতো উপাদান পাওয়া যায় তাকেই আমরা সকলেই জেলি বলি। 


    পাতার নিচ দিকে হলুদ রংঙ্গের রেটিক্স তার নিচেই এর রেল পাওয়া যায়। বুহুগুনে গুনো নিত উদ্ভিদ এর গুনা গুন বলে শেষ করা হয়তো বা সম্ভব না।


    অ্যালোভেরা গুনাগুন ও এর পুুষ্টি উপাদান 

    এর ভিতরে রয়েছে ক্যালসিয়াম,সোডিয়াম,আয়রন,পটাসিয়াম,ম্যাগনেসিয়, জিংঙ্গ,ফলিক  এসিড,ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন - কোলিন ,খনিজ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ,মুক্ত র‌্যাডিক্যাল,এমোনিয় এসিড ও ভিটামিন বি-২ ইত্যাদি। এগুলো প্রত্যকটি উপাদান আমাদের শরিলের জন্য এবং মাথার চুললেল জন্য প্রয়োজন।


    অ্যালোভেরা ব্যবাহার পদ্ধিতি 

     পাতা কেটে এর ভিতরে থাকা জেল বের করে নিতে হয়। এটি নানা ধরনের কাজে নানা ভারে ব্যবহার  করে থাকে কিন্তু অবশ্যই অ্যালোভেরা পাতা থেকে তার জেলি রের করে নিতে হবে। 

    অ্যালোভেরা জেল রুপ চর্চা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য রক্ষায় ব্যবহার করে আসছে। অনেকে এলোভেরার জুুস পান করে থাকেন। অ্যালোভেরার মধ্যে রয়েছে অসংখ বিষময় কর উপকারি  যার মধ্যে অন্যতম ভারটি তা নিমেন্ন দেখানো হলো

    অ্যালোভেরা খাওয়ার ১৪টি উপকারিতা 

    অ্যালোভের হার্ট সুস্থ্য রাখতে সাহায্য করে। এটি কলেস্টরে মাত্রা কমাতে এবং অনেক আংসে কমিয়ে দেয়। এটি ব্যাল্ড প্যাসার নিয়ন্ত করে। রক্ত সঞ্চাল স্বাভাবিক করে এবং রক্তে অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা বারিয়ে দেয়। দূষি রক্ত এবং রোগ আকান্ত রক্ত কোস দেহ থেকে বাহির করে দেয়।এবং রক্ত কনিকা বৃদ্ধি করে।


    এর রস প্রতিদিন সকালে খেলে শরবত বানিয়ে খেলে আপনার মল ভালো এবং পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করবে। 


    শরবতের সাথে  মধু মিক্স কলে খাওয়া অনেক উত্তম এতে শরবতে স্বাদ বৃদ্ধি ও উপকারি তা বহু গুনে বেড়ে যায়। এর জন্য 20 থেকে ২৫ গ্রাম এলোভেরা ব্যবহার করবেন।


    মাংসপেসি এবং জয়েন্ট জন্য- এটি মাংসপেসি ও জয়েন্টের ব্যাথা কমাতে অনেকটাই সাহায্যকারি উপাদান এটি এবং ব্যথার স্থানে জেলেল ক্রিম  লাগালে ব্যাথা কমে যায়।


    দাতের যন্তনার জন্য - অ্যালোভের জুস দাত এবং মাড়ির ব্যাথার সমস্যাও সমাধান করে থাকে। যদি দাতে কোনো ইনফেকশন থাকে দুল করে দের প্রতিনিয়ত জুস খাওয়া ফলে। নিয়মিত এর জুস খাওয়ার ফলে দাদের ক্ষয় রোধ করা সম্ভব হয়।


    দেহের ক্ষিতিকারক ব্যকট্রেরিয়া ওনানা ধরনের ক্ষতিকারক পদার্থের অপসারন: আমাদের দেহে নানা ধরনের ক্ষতিরকারক পদার্থ ও ব্যকট্রেরিয়া দূর করে থাকে এটি প্রাকৃতিক ভাবে। 


    নানা সময় নান ধরনের খাবার খাওয়ার ফলে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় এর জন্য এটি খাওয়ার ফলে পরিপাকতন্ত্র পরিষ্কার রাখে। ও দূষিত পরিবেশ যে ক্ষতিকার পদার্থ দেহে প্রবেশ করে তা নিরাময়ের জন্য এর প্রয়োজনিয়তা অনেক বেশি।


    ওজন কমাতে - ওজন কমানোর জন্য এর জুস বেশি পরিমান খেলে মেয়দ বা (ভুরি) কমিয়ে দেয়। দইন্দিন জীবনে অত্যধিক অগছালো খাওয়া দাওয়া ও নানা ধরনের কারনে ওজন বৃদ্ধি । এ জন্য এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-ইনফোয়মেনরি উপাদান দেহের রোধ করে দেহের ওজন  হ্রস করে। পুষ্টি বিদগন একারেন ড্রায়ের মধ্যে এর জুস উল্লেখ করে থাকেন।


    কোষ্টকাঠিন্য সমস্যায় যে সমস্ত মানুষ ভগে থাকেন - তাদের সমস্যা দূর করার জন্য । প্রতিয়ত আপনার সুষম খাদ্যার পাশাপারি যদি অ্যালোভেরার জুস খাওয়া হয় । তাহলে খুব তারাতারি  আপনি কোষ্ট কাঠিন্য রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন । অবশ্য এই জুস টি প্রতিনিয় সকালে পান করতে হবে  বাসি পেটে।


    আপনার দেহে নানা ধরনের ক্ষত সারাতে এটি ব্যবহার করতে পারেন। কেননা, এটি ঔষদের মতো কাজ করে আপনার ক্ষত বা ঘা সারাতে। নানা ধরনের চর্মরোগ প্রতিসাধক হিসেবে কাজ করে এর জুস।


    অর্শ রোগের  স্বভাবধর্ম কোষ্ঠ-কাঠিন্য রোগটি হয়ে থাকে এই অর্শ  ১0থেকে ১৫ পরিমান ঘি মিশেষে সাকালে ও বিখালে ২ বার খাওয়ার ফলে ্আপনার দাস্ত পরিস্কর হবে  অর্শে অনেক যার ফলে ধিরে ধিরে আপনর কোষ্ঠ  থেকে মুক্তি পারেন। এনন্য প্রতিয়ন ২ বার অ্যালেভের রস খাওয়া অতন্যন্ত প্রায়োজন।


    আপনার ত্বকের সুন্দরর্যতা বৃদ্ধির জন্য ও ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে আপনার ত্বকে কমলে ও মসরিন করে তুলে। ত্বকের গুলো অনেক বৃদ্ধি পায় যার ফলে ত্বাকে অনেক ফর্সা ও উজ্জল দেখায়। 


    এটি রক্তের মধ্যে থাকা  গুলোকোজের পমিন করিমান কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। এজন্য খুব সহজে ডায়াবেডিস নিয়ন্তন রাখা সম্ভব হয়। প্রতিনিয়ত জুস খাওয়ার ফালে যাদের ডায়াবেডিস নেই তাদের জন্য এটি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে ও এটি অনেক বড় ভূমিকা পালন করে  এক্ষেত্রে।


    অনেকের ত্বকে নান ধরনে র‌্যাশ বা র‌্যাশিং দেখা মিলে। এজন্য অ্যলোভেরা ব্যবহার করে আপনার সেই সমস্ত ত্বকের র‌্যাস দূর করতে পারেন। এজন্য অ্যালোভের আপনার ত্বকের উপর লাগিয়েনিতে হবে জেলি। 


    রোদে পোড়া ভাব দূর ,ত্বক ফর্সা জন্য আপনি আপনার ত্বকে অ্যালোভের জেল ব্যবহার করতে পারেন যার ফলে আপনা নান ধরনের দাগ ধুর হয়ে যাবে।


    অ্যালোভের এমন ভাবে কাজ করে যে আপনার ত্বকের ভিতর থেকে পরিষ্কার করে ত্বককে উজ্জলতা ও ত্বকের লাব্যন করে তুলে। এটি আপনার  ফেসপ্যাক হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন । অনেকে এমন আছে যারা এলোভের ফেজ প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করে।


    যাদের ত্বকে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য   এটি অনেক কার্যকর আপনার স্ক্যনের তৈইলাক্ত ভাব দূর করার জন্য অ্যাভেরার জেল ব্যহার করতে পারেন। 


    এবং আপনার মুখে থাকা ব্রনের দাগ নিরাময়ের জন্য এর ব্যবাহর কররে পারেন। এজন্য রাতে ঘুবার আগে আপনার মুকে এই জেল লাগিয়ে ঘুমাবেন তাহলে অল্প দিন ব্যবহার পরে আপনার ত্বকের সমস্যা দূর হবে।

    অ্যালোভেরা মানুষের সুস্থ্য দেহের প্রতির হিসেবে কাজ করে । মানব জীবনে অ্যালোভের প্রয়োজনিয়তা অনেক বেশি কেননয় এটি আপনার সুন্দুর্য বৃদ্ধি করে। যা আমাদের সকলের জন্য বিশেষ  এক প্রতিক হিসেবে কাজ করে। মানব জীবনের অনেরক ক্ষেত্রে এর ভুমিকা অপরিসিম।



    এটি খাওয়ার পলে শলিলে নানা ধরনে পুষ্টির অভাব ও ঘাটতি দূর করে থাকে। যেহেতু এর মধ্যে পুষ্টি গুনের অনেক উপান পাওয়া যায়।আমাদের জীবন মান ও চলার জন্য যেযে পুষ্টি প্রায়োজন তা অনেকআংশ পাওয়া যায় এর মধ্যে থেকে। ধরে নিতে পারেন অ্যলোভের ম্যাজিকের মতো কাজ করে।


    অ্যালোভেরা  ডায়বেডিস বিরদ্ধে ও অনেক ভালো কাজ করে। ডায়বেডিস প্রতিরোধে এলোভেরা জুস রাক্তের সুগারে সঠিক মান বজায় রাখে । দেহের রক্ত সঞ্চাল বৃদ্ধি ও রজায় রাখে ডায়বেডিস শুরুদিকে নিয়মিত  খেলে ডায়বেডিস প্রতিরোধ করা সম্ভব । 


    শুধু খাওয়ার আগে এবং আওয়ার পরে নিয়মিত জুস পান করুন তাহলে এটি আপনার ডায়বেডিস ঠিক রাখবে।


    হজম শক্তি বাড়াতে এলোভেরা -হজম শক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে এর জুসের  কোনো তুতি নেই ।এটি উপকারিতা ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে অ্যান্টি প্রদাহ সৃষ্টি কারি প্রবাহ রোধ করে। যার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।


    ত্বকের ক্ষেত্রে এলাভেরা সম্পর্কে আমরা সবাই অবগত । এটি থাকে অ্যান্টি-ইনফোই উপদান ত্বকের ইনফেকশন দূর কর। ব্রন হওয়া প্রবনতা কমিয়ে দেয়।


    রোগ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি-মাইপ্রভিয়াল এবং অ্যান্টি-ফ্যাঙ্গাল সমৃদ্ধ উপাদান বিশিষ্ট গাছ এটি। এর জুস প্রতিনিয়ত পান করলে রোগ ক্ষমতা বুদ্ধে করে এবং দেহের ট্রকসিন উপদান দূর করে দেহকে সয়ঙ্ক সম্পর্ন সুস্থ্য রাখে।


    মুখের দূর গন্ধ জন্য অ্যালোভেরা । এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন -সি যা মুখের দূর গন্ধ দূর করে এবং মুখের জিবানু দূর করে । মারি থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করে গরেষনায় দেখা গেছে অ্যালোভেরার জেল মাউথ  ওয়াসের বিক্লপ হিসে কাজ করে।


    চুলের জন্য এর মধ্যে থাকা ভিটামিন-ই  যাআপনার চুলের খুশকি দূর করার জন্য একটি উপাদান। জলমলে চুল রাখার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকার চুল বৃদ্ধি ও চুল কমল করার জন্য ।


     বর্তমান সময়ে মেয়েরা চুলের যন্তের জন্য এলোভেরাকে বেছে নেয় চুল পড়া রোধ করে ,অ্যালোভেরা তেল তৈরি করে মাথায় ক্সাল্পে মেসেজ করলে চুল দ্রুত লম্বা করা সম্ভব। এটি মাথার ত্বরের এলর্জি  দূর করে ,চুল ফাটা এবং ভাঙ্গ দুল করে।


    গোসলের আগে মাথায় এর সর দিয়ে রাখতে পারেন যার ফলে আপনার চুলের জন্য অনেক উপকার হবে। দেখতে পারবেন চুল ঝরঝরে থাকবে চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে আপনি যে কন্ডিসনা ব্যবহার করতেন তা ব্যবহার করতে হবে। এর রস লাগানোর ফলে কন্ডিসনারের কাজ হয়ে গেছে।এবং কি  এটি আপনার চুলকে তুলমূলক কালো করবে যা দেখতে খুবই সুন্দর দেখাবে।


    মুখের ঘা দুর করার জন্য অত্যন্ত কার্যকরি হিসেবে কাজ করে এটি ঘায়ের জায়গায় এলোভেরা জেল লাগিয়ে দিলে ঘা সুকিয়ে যায় অর্থাৎ ভালো হয়ে যায়। উচ্চ রক্ত চাপ কমতেও এটি খুব উপযোগি উপাদান হিসেবে কাজ করে।


    অনেকেই বলে থাকেন তাদের মাথার উপরের অংশ গরম হয়ে থাকে। তো তারা কিছুটা মাথায় অ্যালোভেরা রস লাগিয়ে রাখতে পারেন। প্রায়  এক ঘন্টা সময় পরিমান মাথায় লাগিয়ে রাখরে দেখতে পারবেন আপনার মাথা ধিরে ধিরে ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে।


     এটি লাগারো ফলে আপনার তিনটি উপকার মিলবে এক চুল পড়া রোধ হবে দুই মাথায় নতুন করে চুল গজাতে থাকবে তিন মাথা সর্বদায় ঠান্ডা থাকবে।


    মেছতার অনেকেরেই দেখাযায়। কিন্তু এটি একবার হল  কখলো যাওয়ার সম্ভবো নাকে না । হয়তো ক্যামেকিল বা অন্যন্য প্যাক ব্যবহারের কারনে দেখায়েয় না । কিন্তু দেখা যায় ব্যবহার করা  বন্ধ করে দিলে আপবার মেছতার সম্যাসা দেখা দেয় ।


     মেছতা কোনো ভাবেই স্থায়ী ভাবে সমস্যা সমাধান করা যায় না। তবে ‍যদির জেলির সাথে মুধু । তারপর শস্য মাধ্যেমে মাস্কার করে মেছতার ওপর লগিয়ে রাখেন তাহলে সামরিকের জন্য দেখা দিবে না।


    ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য এর ব্যবহার গবেষনায় দেখা গেছে অ্যালোভেরর ভিতরে থাকা অ্যালো ইমোডিন যা ইস্ট্রমো ক্যান্সার ছরাতে থেকে রোধ করে। এছাড়ারো বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারে রোধে ভুমিকা পালন করে।


    ক্লান্তি দুর করার জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন । অ্যালোভেরা জুস  খাওয়ার ফলে আপনাদের দেহের দুর্বলতা দূর করবে। দেনিক কিছু পরিমান এর জুস খাওয়ার ফলে আপনাদের দেহের ক্লান্তি খুব সহজেই দুর করতে পাবেন এটি  দু্রবলতা কাটানোর জন্য খু্ব ভালো কাজ করে। এবং দেহকে সতেজ রাখে তুলনামূল আপনার দেহকে সুস্থ্য রাখবে।


    শরিলের শক্তি যোগান দেওয়ার জন্য এটি খুবই সহায়ক  ‍ভূমিকা পালন করে ঘৃহীতকুমারীর সর । এবং যাদের বীর্যপাতলা সেসেস্ত মানুষ ৩ টেবিল চামুচ অ্যালোভেরা ও তিন টেবিল চামুচ মধু মিশেয়ে শববত খাবেন যার ফরে মাস খানেকের মধ্যে আপনার বীর্য ঘন হওয়ার প্রবনতা দেকতে পারবেন।

    এলোভেরা অপকারিতা  

    অতিরিক্ত অ্যালোভেরা জুস গ্রহনের কারনে শরিলে ক্ষতিকারক দিক দেখাদেয় ও কিছু পাসক্রিয় দেখা  দেয়।


    অতিরিক্ত অ্যালোভেরার জুস খাওয়া ফলে ত্বকের ভিতরে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভবানা দেখা দিতে পারে। রাক্ত চাপ অনেক কমে যেতে পারে।গর্ভধারনে নানা সমস্যা দেখা ‍ দিতে পারে। মহিলাদের স্তনে বিশেষ জটিলতা তৈরি হওয়ার সমস্যা বৃদ্ধি পায়।


    অ্যালোভেরা থেকে জেল বাহির করার সময় খেয়েল রাখতে হবে।  কোনো ক্রমে বা ভুলবসতো অ্যালো লেটেক্স বের হতে পারে যা শরীরের জন্য খুবই বিপজ্জনক বিঙ্গানীদের মতে। অ্যালো লেটেক্স এটি খুবই বিপজ্জক কিডিনিতে সমস্য হয় এবং ডায়রিয় হতে পারে। 


    এটি যদি ছোট বাচ্চাদের পেটে যায় তাহলে তাদের পেট ব্যাথা শুরু হতে পারে এবং কি এর ফলে সেই বাচ্চার মৃত্যুও হয়ে যেতে পারে। তাই এদিকে খু্বই খেয়াল রাখতে হবে।


    এটি বেশি খাওয়ার ফলে কিনিতে সমস্যা হতে পারে। এটি কিন্ত গর্ভধারন কারি মহিলাদের জন্য এলোভেরা নিষিদ্ধ। কেননা, এর ফলে বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা থাকে দুধ দ্বারি কোনো বাচ্চা থাকেলে তার জন্য ও এটি খাওয়া নিষিদ্ধ , দেখা যায় বাচ্চার দুধ পানা করার ফলে বাচ্চার নানা ধরনের ক্ষতি হতে পারে।


    বৈঙ্গানীদের মত অনসারে   এর ভিতরে থাকা অ্যান্টিবায়োটিক যা রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেওয়া বা হ্রাস করা। এবং কিছুজলিলতা দেখাদিতে পারে যেমন, এজমা,ড্যান্ডাফ,সেরিয়াসিসের মতো আরো জটিল রোগ গুলো দেখা দিতে পারে।


    লিভারে টক্সিসিটি তৈরি ও হতে পারে।শরীরের ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীন হয়। পাকস্তলিতে নানা ধরনের সমস্য সৃষ্টি হয়। পাইলস বা হেমোরয়েডেসের সমস্যা হওয়া আশঙ্কা সৃষ্টি হয়। আপনার সেীন্দর্যবাড়াতে ও এটি ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে। 


    স্বস্থ্য দিক দিয়ে চিকিৎসকের মতে অ্যলোভের কতটুক গ্রহন যগ্যতা পায় এবিষয়ে তাদের কাছ থেকে যেনে নেওয়া অন্তাত্য জুরুলি বিষয়। 

    প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট পাওয়ার জন্য এর সঙ্গে থাকুন পূর্বে আরো তথ্যমূলক পোস্ট করা হয়েছে সেগুলো আপনারা দেখতে পারেন আশা করি সেগুলো আপনাদের ভাল লাগবে অনেক

    LikeYourComment