রক্তশূন্যতা হলে কি খেতে হবে
আসসালামু আলাইকুম আশা করি ভাল আছেন আজকে আলোচনা করব রক্তস্বল্পতা হলে কি খাবার খেতে হবে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে রক্তাল্পতা দেখা যায় রক্তস্বল্পতা কি কারনে এবং হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কিভাবে বাড়ানো যায় এসব নিয়ে বিস্তারিত
অন্য বিষয়
রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কিভাবে বাড়ানো যায়
হিমোগ্লোবিন হচ্ছে লোহিত রক্তকনিকার আয়রন সমৃদ্ধ প্রোটিন। যখন রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্র তুলোমূলক কমে যায় তখন তাকে রক্তশূন্যতা বা এনেমিয়া বল হয়। যেহেতু শরীলে অক্সিন পরিবহনের জন্য হিমোগ্লোবিন সাহায্য করে তাই হিমোগ্লোবিন মাত্র ঠিক রাখা অত্যান্ত প্রয়োজন। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেশি কম হলে রক্তসূন্যাতার চেয়ে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এই হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক বা বাড়নো যাবে কিছু খাবারের মাধ্যমে। হিমোগ্লোবিন বাড়ারো জন্য কিছু খাবার সর্ম্পকে যানা যাক।
রক্তশূন্যতা হলে কি খেতে হবে -রক্তসূন্যতা বা এনেমিয়া দূর করে যেসব খাবার
১. আয়রনসমৃদ্ধ খাবার: শরীরে আয়রনের পরিমান কমে গেলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ হ্রাস পায়। আর আয়ডিনের মাত্রা বাড়ানো জন্য সবুজ শাক -সবজি খেতে হবে । যে সব খাবার মধ্যে আয়রন বেশি পাউয়া যায় তা হলোঃ১. পালং শাক, কচু শাক , পুই শাক, ডিম কিছু ফলের মধ্যে বেশি আয়রন পাউয়া যায় তা হলো : আপেন বেদানা,আনার,ডালিম,তরমুজ,মুমড়ার দানা, জলপাই, খেজুর।
২/ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারঃ বেশি পরিমানে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে । ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার হলোঃ লেবু ,কমলা লেবু, টোমেটু ,কাচামরিচ কাচামরিচে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
৩/সামুদ্রিক মাছ । সামুদ্রিক মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমান আয়রন এবং অন্য অন্য খনিজ পর্দাথ। রক্তশল্পতা দূর করা জন্য সামুদ্রি মাছ খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে।
৪/প্রতিদিন ১ টা ডিম । কেনা ডিমের রয়েছে প্রচুর পরিমান আয়রন , ভিটামিন এবং ক্যালরি।
৫/ দেহে অতি তারাতারি রক্তস্বল্পতা দূর করার জন্য লাল মাংশ খাবেন। এবং খাসির মাংস ও কলিজা প্রচুর আয়রনে সমৃদ্ধ এবং খনিজ পর্দাথ অধিক ও প্রট্রিন। কেননা, দেহে দুত্ব রক্তস্বল্পতা দূর করর জন্য প্রয়জন হয় আয়রন, প্রট্রিন, খনিপ। যা এ খাদ্য ব্যাসে প্রচুর পরিমানে রয়েছে।
৬/ডাল । ডাল রক্ত স্বল্পতা দূর কররার প্রয়োজনিয় খাবার। বিশেষ করে মুসুরির ডাল কেননা, মাংসে যে ভিটামিন মিনারেল , আয়রন,অন্য অন্য খনিজ পদার্থ প্রায় সব ধরনের পদার্থ ডালে পাওয়া যায় । এবং কি ডাল ফোটের সমৃদ্ধ খাবর কেননা, ফোটেল রক্তের হিমোগ্লোনি ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন লান্সের সময় ডাল রাখতে পারেন।
৭/দুধ। দুধ শরীরের জন্য শক্তি ও প্রয়োজনিয় ভিটামিন ও প্রাটিন ক্যালরি যোগাতে সাহায্য করে। দুধে বেশী পরিমান আয়রন না থাকলেও অন্য অন্য সব ধরনের ভিটামি রয়েছে । যেমন ক্যালসিয়াম,পটাসিয়াম নানা ধরনের খনিজ পদার্থ। রক্ত সূন্যতা রোগীর জন্য প্রতিদিন দুধ খাওয়া প্রয়োজন এবং উপকারী।
৮/ডালিম: ডালিম একটি আয়রন,ক্যালসিয়াম, শর্করা, আঁশ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ফল। ডালিম রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে। এবং দেহের রক্ত চলাচল সচল করে এবং বৃদ্ধ করে। মাঝারি আকৃতির বা ২০০ গ্রাম পরিমান ডালিম প্রতিদিন খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডালিম জুস বানিয়ে খেতে পারেন।
৯/প্রতিদিন একটি করে আপেল খেতে পারলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মান ঠিক থাকবে। আপেলে ভালো পরিমালে আয়রন পাওয়া যায়। আপলে খনিজ পদার্থ ও আয়রন, পটাসিয়াম, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবার রয়েছে। আপল খেলে আপনার শলিলে লাল রক্তকনিকা বাড়াবে।
আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে গেছে প্রতিনিয়তই এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট করা হয় পূর্বে আরো তথ্যমূলক পোস্ট করা হয়েছে সেগুলো আপনারা দেখতে পারেন আশা করি ভালো লাগবে