রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা-মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা-মুধুর ইতিহাস

রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা , মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা , মুধুর ইতিহাস জানার জন্য এই পোষ্টি সম্পূর্ন দেখতে হবে।

    মধুর সম্পর্কে এর গুনোগত এর মান এবং এর  উপকারিতা বলে শেষ হয় না। কারন স্বয়ং আল্লাহ ও রাসুল (সঃ) মধুর বর্ননা করেছেন। মধুর এত গুন তা বলার রাখেনা । মধুর যে মিষ্টি তা  ফুটটুস  যা দেহের জন্য ক্ষতিকর না চিনিতে থাকে গুলোকজ সরিলের জন্য ক্ষতিকর।

    রাসুল (সঃ) মধু খেতেন এবং তিনি খেতে ও বলেছেন এটি স্বাস্থের জন্য অত্যন্ত উপকারি। ক্যন্ডিয়ান দেশ গুলোতে অনেক শীত বাংলাদের তুলনায় অনেক বেশি। ক্যন্ডিয়ান রা শরিল গরম করার জন্য মত খেতেন । আল্লাহ তায়ালা মদের পরিবর্তে মুসলমানদের মধু দিয়ে দিলেন।

    অন্য বিষয়

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন

    মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি  ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন

    রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা



    রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা 

    রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা হলো কাশি দূর করেতে মধু উপকারিতা রয়েছে।  আপনারা রাতে এক চামুচ মধু গলা  ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। মধুতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ার বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা কেবল শুধু করে , কফকে পাতলা করে েএবং তা বের করে আনে । তাই রাতে ঘুমানোর  আগে পানিতে এক চামুচ মধু মিশিয়ে খান। 


    রাতে বা সকালে মধু খেলেেোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় : মধুতে রয়েছে অ্যান্টি - অক্সিডেন্ট  উপাদান য শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই  বারাই না  এর সাথে রোগ সংক্রমণ থেকে আপনাকে মুক্তি দিবে। রাতে ঘুমানোর আগে হালকা গরম দুধের সাথে এক চামুচ মধু মিশিয়ে নিন। যার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। 


    ত্বকের জন্য মধুর উপকারী : মুখে মধু ব্যহার করলে আপনার মখে আর্দ্রতা বজায় থাকে। বর্তমানে বিভিন্ন বিউটি পালর্রে মধুর প্রলেব দেওয়া হয় মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য । রাতে ঘুমানোর আগে মধু খেলে ও মুখে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আসে । এর এর সাথে সাথে মুখমন্ডল পরিষ্কর হয় ও গারে বং পরিষ্কার অনুভূত হয়।

    চুলের জন্য মধু: মধুতে রয়েছে এমন অনেক পুষ্টিউপাদান যা শুদু চুলের অ্যান্টিঅক্সিডন্ট বৈশিষ্ট্য যা চুলের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এমন অবস্থায় রাতে ঘুমানেরা আগে এক চামুচ মধু খেলে চুলের সমস্যা দূর হয । এছাড় দই, ডিম, মধু , অ্যালোভেরা ইত্যাদি মিশিয়ে চুলে লাগাতে পারেন। যা চুলকে শক্ত ও মজবুত করে তুলবে।


    ব্রণের সমস্যা মধু: প্রণের সমস্যা জন্য মধু ব্যবহার করতে পারেন যার ফলে আপনি খুব সহজে ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। ব্রণ দূর করতে রতে মধু খেতে পারেন।মধুতে রয়েছে উপস্থিত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈমিষ্ট্য  যা ব্রণের সমস্যা তেকে মুক্তি দিতে পারে   আপনাকে।  এজন্য আপনি প্রতিরাতে ঘুমানেরার আগে মধু খেতে পারেন বা ব্রণের স্থানে মধু লাগাতে পারেন।


    ওজন কমাত মধু: আপনার ওজন কমানোর জন্য মধু খেতে পারেন। মধু আপনাকে ওজন কমাতে সহায্য করবে। রাতে আপনি ঘুমানোর আগে হালকা গরম পানিতে এক চামুচ মদু মিশিয়ে নিন এবং এর সাথে অধেক লেবু শিসিয়ে নিন।

    এই দুই উপাদান পানির সাথে মিমিয়ে খান রাতে ঘুম আসার আগে যার ফলে আপার ওজন কমে যাবে। লেবু ও মধু আপনার শরিলে থাক অতিরিক্ত চর্বি দূর করে দিবে। 


    গলা ব্যাথা মধু: গলাব্যাথা থাকলে আপনি মুক্তি পেতে পারন।রাতে ঘুমানোর আগে এক চামুচ মধু খান। এর সাতে আদার রস ও মেশাতে পারেন । এটি করলে শুধু গলার ব্যাথািই দূর হবে না , গরার সমস্যা ও উপশম হবে।

    বি:দ্র: রাতে ঘুমানোর আগে মধু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী । তবে রাতে কাবেরর প্রায় ২ থেকে ২ ঘন্টা পরে মধু খান। 

    অন্য বিষয়

     প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন

    খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন

    সকালে  খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন

    শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    ভরা পেটে রসুন খেলে কি হয়,মধু কালোজিরা ও রসুন খাওয়ার উপকারিতা, খাওয়ার সময় ও নিয়ম ,মধুর ইংরেজি কি জানতে ক্লিক করুন

    অরিজিনাল মধু চেনার উপায় কি,খাঁটি মধু চেনার উপায়,মৌমাছির ইতিহাস,খাটি মধুতে কি পিপড়া আসে জানতে ক্লিক করুন

    মধু ও লেবুর রস মুখে দিলে কি হয়,মুখে মধু মাখার উপকারিতা,মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়,চোখে নিচে দাগ দূর করার উপায় , কিভাবে ত্বককে দাগ হীন করার উপায়  জান্তে ক্লিক করুন

    শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা, খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা, খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা,মধু ও খেজুর খাওয়ার উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ,মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারি জানতে ক্লিক করুন

    মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা,মুধুর  ইতিহাস



    মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা-মধুর ইতিহাস

    মধু এত ভালো হওয়ার কারন মৌমাছিরা ফুলে গাছ থেকে, ফলের গাছ থেকে, ঔষধি গাছ থেকে , বননী গাছ থেকে,হারবাল গাছ থেকে রস সংরক্ষন করে বিদায় মধু এত গুন সর্ম্পন এ  ব্যবস্থা আল্লাহ তায়ালা করে দিয়েছেন।

    মধু শুধু খায় তা কিন্তু নয় মধু  গায়েও লাগায় বিিউটি পালারে ও নানা ধরনের রুপ চর্চা জন্য মানুষ মধুর ব্যবহার করে থাকে ।মধুর মধ্যে ন্যচারাল লিকুইট যার নাম প্রপিলিজ,যার মধ্যে রয়েছে  ন্যচেরাল এন্টি চেপটিক  কাটা যায়গায়  মধু লাগিয়ে দিয়ে খুব তারাতারি ঘা সুখিয়ে যায়।

    দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়   তখন তো এত এন্টি চেপটিক মলম ছিল না তখন। ঐ সময় আহত যদ্ধাদের ঘা সুখানোর জন্য তাদের ঘায়ে মধু লাগিয়ে দেওয়া হত  যার ফলে খুব দূরত্ব তাদের ঘা সুখেয়ে যেত। 


    বয়স্ক এবং অনেকেরই বাত ব্যাথা আছে । যেখানে বাত ব্যথা সেখানে


    ইজিপসিয়ান ডাক্তারদের মধ্যে দেখা যায় যে সমস্ত   The remetig fiber রোগিজিাম খুলে সেই যায়গায় মৌমাছি বসিয়ে দেয়ে আর তখন মৌমাছি হুল ডুকিয়ে দেয়ে। আর তখন রোগী চিকার করা শুরু করে দেয় কিছু খন পর ব্যথা ভালো হয়ে যায়। এধরনের নানা উপকারন দিয়ে মধুকে আল্লাহ তায়ালা সংরক্ষন করেছেন। 


    আল্লাহ তায়ার কুরান শরীফে দুই টি জিনিসকে সেফা বলেছেন। একটি হলো কুরআন , কুরআন নিজেই সেফা আর মধু । মহান আল্লাহ তায়ালা দুইটি জিনিস কোরআনে সেফা উল্লেখ করেছেন তা হলো কোরআনা ও মধু এই দুইট সেফার কথা বলেছেন।


    এক জন অস্টিলিয়ান সাইনট্রিস যার নাম কাল ব্রনফেস এই মধু ও মৌমাছি গবেষনা করে নবেল পুরুষ্কার পেয়েছেন। সে একটি বই লিখেন তার নাম হলো The dransitng bris  যে সেখানে লিখেছেন মৌমাছি কেমন করে মৌচাক বাধে এক সস্থানে আর মৌমাছি পুষপৌ রস সংরক্ষন করতে যায়  পাচঁ মাইল ছয় মাইল দূরে। 


    আর সেই মৌমাছি একই রাস্তায় ফিরে আসে রাস্তা চিনে ইলেট্রিকটু মেগ্যনেটিব পাওয়ার এর মাধ্যেমে সেই মৌমাছি ফিরে আসে নিজের মৌচাকে।


    এটি আরেকটি Resarce(গবেষনা) করে পেয়েছেন। মানুষের পাকস্থ্যলি থাকে একটি কিন্তু মৌমাছির পাকস্থ্যলি দুইটা। মৌমাছি মধু সংরক্ষন করে মৌচাকে রেখে দেয় না। মৌমাছি ফুলে থেকে মধু সংরক্ষন করা মধু নিজে খেয়ে ফেলে।


    মৌমাছির মধু সংরক্ষ করনা সে খেয়ে ফেলে একটি  ইস্পেসাল   ট্রমাকের মধ্যে একধরন  এনজাইম   আছে যা প্রাচক রস দিয়ে সমৃদ্ধ করে তার নিচে এটি টিউব আছে যা দিয়ে মৌমাছি তার মৌচাকের বাসার ভিতরে ঢুকিয়ে দেয়। 


    কাল ব্রনফেস তিনি গবেষনা করে বের করেন একটি মৌমাছি মৌচাকে এভারেজ  ৬০,০০০  হাজার মৌমাছি থাকে। মধু যে সংরক্ষন করে রিসাইকেল করে সেগুলো মহিলা মৌমাছি। পুরুষ মৌমাছি নয়।

    কেন মধু  খাওয়ার কারনে মানুষ অসুস্থ্য হয়?দেখুন-


    মুধর আসল নিয়ম এবং কত টুকো মধু খাওয়া প্রেয়োজন ও কি পরিমান খেলে মধু আপনার শরিলের উপকার হবে এবং রোগ দূর করতে সক্ষম হবে। মধুর উপকারি ও মধুর গুনাগুন ধারা বাহিক ভাবে আরো নিচে দেখেতে পাবেন।


    সুস্থ্য থাকার জন্য অনেকে গরম পানিতে বা গ্রীনটি ও লাল চায়ের বা মসলা চায়ের  সঙ্গে খাচ্ছেন। কখনো কি খেয়ালকরে দেখেছেন গরম পানির তাপমাত্র কত । যদি গরম পানির তাপমাত্র ৪২ ডিগ্রি তাপামাতার উপরে গরম পানি হলে মধুর গুনাগুর পরিবর্তন হয়ে বিষক্ত পদার্থে পরিতন হবে। 


    তাই আপনার কত চুকো গরম পানির সাথে মিসাচ্ছেন তা আপনাকে খেয়ার করতে হবে। সকালে আপনি গরম পানির সাথে মুধু খেতেই পারেন কিন্তু কখনো অতিরিক্ত গরম পানি মিসাবেন না। পানি বা দুধ বা চা ও অন্য যেকোখাবারের সাথে মধু মিসিয়ে খান না কেন তা ৪২ ডিগ্রি উপরে যেন না হয় ।


    অনেকেই রান্নার সময় মধু ব্যবহার করেন বা খাবারে মধু ব্যবহার করেছেন পরে সেই খাবার আবার গরম করছেন  এটি এক দম ঠিক নয় যার ফলে আপনি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।


    অনেক ব্যবসাই আছেন যার মধুকে গরম করে যার ফলে অনেক মানুষ মধু খেয়ে অসুস্থ্য হয়ে পরে । তাই বলতে চাই সেই সমস্ত ব্যবসাই এই কাজটি করবেন না। মধু গরম করা থেকে অবশ্য বিরত থাকুন।


    আপনি যদি মধু দির্ঘ ধরে কোনো বয়মে বা কোনো যারে রাখে খেতে চান তাহলে কখনো কোনো ধরনের প্লাস্টিক পত্রে রাখবেন না। প্লাস্টিক পাত্রে রাখার ফলে এটি বিষাক্ত হয়ে যায় । অবশ্য মধুকে কাসের পাত্র বা বয়মে রেখে  খেতে হবে।  


    কি ভাবে খেলে মধুর গুনাগুন পাবেন 

    মধু সব সময়ে ঠান্ডা করে খেতে হবে মনে যে রুম তাপমাত্র থাকে ঐঅবস্থাতেই খেতে হবে। মধু ফ্রিজে রাখবেন তাহলে মধুর গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায় ‍। গরম পানি বা গরম লেবু পানি বা চা বা অন্য কোনো খাবার তা সহনিয় অবস্থ্যয় এলে তার সাথে মধু মিসিয়ে তা খান। এটি হলো মধু খাওয়ার আসল তথ্য। 


    মধু খেলে কি কি ক্ষতি হয় 

    ক্ষতি হওয়ার কারন হলো : মধু আপনার সরিলে উপকার ও ক্ষতির কারক হয়ে দ্বায় তা কিভাবে খাচ্ছেন এবং কি পরিমান খাচ্ছেন তার উপর নিরভার করে মধু ক্ষতির করক হয়ে দ্বারায়। 


    যদি কোনো শিশুকে মধু খাওতে চান তহলে তার বয়স বিবেচনা করতে হবে। দুই বছরের শিশুদের মধু খাওয়ানো ঠিক না। যদি ও কেউখাও তাহলে  এক বছর বয়সের আগে না । এক বছর পর থেকে ২ ই খেকে এক ফোটা খাওয়াতে পারেন যদি দেকে শিশু শরিল গরম তাহলে তাকে না খাওয়ানই উত্তম।


    পূর্ন বয়সষ্কদের ক্ষেত্রে তার  বয়স ও ওজন ও উচ্চতা বিবেচনা করে মুধু খাবেন। মধু খাওয়ার আসল নিয়ম হলো সকালে বা রাতে । আপনি যদি সকলে খান তাহলে হালকা গরম পানিতে মিসিয়ে খেতে পারেন। যদি আপনার ওজন বেশি হয়ে থাকে তাহলে আপনি এটি লেবু চারভাগের একভাগ গরম পানিতে ও দুউ চামুচ মধু মিসিয়ে খেতে পারেন।


     আর যদি আপনার ওজন কম হয় তাহলে খালি গরম পানি ও মধু খাবেন ।মধু পানি খাওয়ার আগে কিছু পরিমান গরম পনি খেয়ে নিবেন ।  রাতে ঘুম আসবার আগে খালি মধু খেয়ে নিবেন বা দুধের সাথে মধু মিসিয়ে খেয়েনিবে যার ফলে আপনার কষ্ঠকাঠিন্ন দূর হবে।


    তেমনি আপনি সকারে  আপনার শরিলে থাকা নানা ধরনের বদ্র পদর্থ এবং ক্ষতিকার দূষিত পদার্থ গুলো শরিল থেকে বের হয়ে যাবে সারা দিনের বারিরের যে দূষিত পদার্থ গুলো শরিলে যায় তা বাতরুমের সাহায্য বাহিরে বের করে দিবে। আপনর শরিলে থাকা খারাপ কলষ্টর দূর করে ।   তর সঙ্গে সঙ্গে আপনার ওজন হ্রস পাবে। 


    মধু আপনান বদহজম, গ্যাস , এসিডিটি ইত্যাদি দূরকরে। যাদের গ্যাসট্রিক আলসার রয়েছে তারা যদি সকালে বা রাতে ঘুমানো আগে এক চামুচ করে মধু খায় তাহলে দেখবেন খুব দূরতই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। 


    বদহজম , গ্যাস,  এডিটি,টক ঢেকুর থাকলে কখনই মধুর সাথে লেবু মিসিয়ে খাবেন না ।লেবু ও মধু মিসেয়ে খেলে এতি আর সমস্যা বেশি হবে।  তাই কখন কি ভাবে খাচ্ছেন তা কিন্তু খুবই গুরুত্ব পূর্ন । তা ছাড়া  অন্য খাবারের সাথে মিসিয়ে খেলেও শারিরিক গঠন বিচার করে খাবেন মধু আপনার কি ভাবে খাওয়া উচিৎ।


    কেউ কেউ আছেন যখন তখন মধু খেয়ে নিচ্ছেন তাতে আপনার গ্যাস , এসিডির প্রবনতা দেখা দিবে। যদের পেট খারাপ হয় বার বার বাতরুমে যেতে হয় তা কখনো মধু খাবেন না ভেবে নিবেন মধু আপনার জন্য না শারিরিক গঠনের উপর নির্ভর করে মধু আপনি খাবেন কি খাবেন না। 


    মধুর গুনাগুন ও আরো কিছু উপকারি দেখেন-

    মধু আপনার রক্ত শূন্যতা দূর করবে। মধুর wbc rBc এবং প্লাটিলেট কে খুব ভালো ভবে নিয়ন্তনে রাখতে পারে। মধু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এত বেড়ে যায় যে শরিলেল আসে পাসে বাইরাস ঢুকতে পারেনা। 


    মধু শ্বাস তান্তের যে কোনো রোগ কে দূরে রাখতে পারে। ফুসফুসের  ইনফেকসনকে দূরে রাখতে পারে। 


    মধু খেলে শরিরের রক্ত পরিষ্কর হয় । শরিলে থাকা টকসিন বাহিরে বের করে দেয় । মধু আপনর পেটের যে কোনো সমস্যা দূর করতে সক্ষম যদি না মধু খেয়ে আপনার কোন পারক্রিয়া বা ক্ষতিকর দেখা না দেয়।

    মধু আপনা হাড় এবং দাতের গঠন ভালো রাখে। মধু আপনার যৌন ক্ষমাতাকে ধরে রাখে ।


    এই  পোষ্টে আলোচনা করাহয়েছে রাতে মধু খাওয়ার উপকারি ও মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিততা , মধুর ইতিহাস আসা করি বিষয় গুরো আপনারা বুঝতে পেরেছেন প্রতিনিয়ত এধরনের তথ্যমূলক পোষ্ট পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকুন।


     এই অয়েব সাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট করা হয়। পূর্বে আরো এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট করা হয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন যা আপাদের ভালো লাগবে। 

    LikeYourComment