গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা-কুসুম গরম পানিতে লেবু-মধু খাওয়ার নান ধররেন উপকারিতা দেখুন

গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা-কুসুম গরম পানিতে লেবু-মধু খাওয়ার নান ধররেন উপকারিতা দেখুন

    আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা ভালো আছেন আজকে আলোচনা করবো গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা ওমধু খাওয়ার নানাধরনের উপকারিতাগবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন সকালে উঠে এক গ্লাস গরম জলে এক অথবা দুই চামচ মধু মিশিয়ে যদি খাওয়া যায় তাহলে শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকে না ।


    কারণ এমনটা করলে শরীরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ছোট বড় কোনো রোগী ধারেকাছেও ঘেঁষতে পারে না ফলে আয়ু বৃদ্ধি পায় বলে জানা গিয়েছে তবে এখানেই শেষ নয় নিয়মিত যদি এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মধু মিশিয়ে পান করে তাহলে মিলবে আরও অনেক উপকার তাহলে চলুন আমরা সেই উপকারিতাগুলো সম্পর্কে এখন জেনে নেই 

    অন্য বিষয়

    প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন

    খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন

    সকালে  খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন

    শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    ভরা পেটে রসুন খেলে কি হয়,মধু কালোজিরা ও রসুন খাওয়ার উপকারিতা, খাওয়ার সময় ও নিয়ম ,মধুর ইংরেজি কি জানতে ক্লিক করুন

    অরিজিনাল মধু চেনার উপায় কি,খাঁটি মধু চেনার উপায়,মৌমাছির ইতিহাস,খাটি মধুতে কি পিপড়া আসে জানতে ক্লিক করুন

    মধু ও লেবুর রস মুখে দিলে কি হয়,মুখে মধু মাখার উপকারিতা,মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়,চোখে নিচে দাগ দূর করার উপায় , কিভাবে ত্বককে দাগ হীন করার উপায়  জান্তে ক্লিক করুন

    শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা, খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা, খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা,মধু ও খেজুর খাওয়ার উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ,মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারি জানতে ক্লিক করুন

     রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা,মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা,মুধুর  ইতিহাস,মধু খেলে কি কি ক্ষতি হয় ,কি ভাবে খেলে মধুর গুনাগুন পাবেন জানে ক্লিক করুন

    ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার,ডেঙ্গু হলে করণীয়,শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ সমূহ জানতে ক্লিক করুন

     মধু আসল নকল চেনার উপায়,সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়,মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয় জানে ক্লিক করুন

     ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা,লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা,লেবু ও মধু খাওয়ার নিয়ম , লেবু সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে  ক্লিক করুন

     

    গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা,কুসুম গরম পানিতে লেবু

     গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা


    হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত একগ্লাস জলে অল্প পরিমাণ মধু এবং দারুচিনি মিশিয়ে খাওয়া শুরু করলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে থাকে তেমনই হার্টেৃর ক্ষমতাও বাড়ে ফলে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটেছে কোন ধরনের হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারেই কমে যায় ।


    সর্দির প্রকোপ কমে হঠাৎ ঠান্ডা লেগে যাওয়ার কারণে গলায় ব্যথা হয় সেই সঙ্গে হাঁচি-কাশিতে যদি ভুগে থাকেন তাহলে এক গ্লাস গরম জলে কয়েক চামুচ মধু মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন এতে দেখবেন উপকার মিলবে যদি আপনার বুকে সর্দি জমে গিয়ে থাকে তাহলে এক গ্লাস গরম জলের সাথে দুই একটা মধু মিশিয়ে পান করুন দেখবেন বুকে সর্দি একদমই কমে গেছে।


    বধ হজমের সমস্যা দূর হয় প্রতিদিন সকালে উঠে হালকা গরম জলে মধু মিশিয়ে খেলে স্ট্রোকের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ফলে বদহজম বা গ্যাস অম্বল সমস্যা  মাথা তোলা সুযোগই পায় না সেই সঙ্গে মধুতে উপস্থিত একাধিক পুষ্টিকর উপাদান এসিডিটির সমস্যা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে ।


    তাই হোটেলের খাবার মুখে তুলতেই যদি রাস্তার দোকানের খাবার খেয়ে আপনাকে খিদে মেটাতে হয় তাহলে আজ থেকেই পানি এবং মধুকে সঙ্গী বানান শরীর থেকে  সব বিষ বের হয়ে যায় খাবারের সঙ্গে তো বটেই আরো নানা ভাবে একাধিক ক্ষতিকর উপাদান আমাদের শরীরে এবং রক্তে প্রতিনিয়ত হতে চলেছে।


     এইসব টক্সিন উপাদানগুলোকে যদি শরীর থেকে বের করা যায় তা হলে কিন্তু বিপদ আর এক্ষেত্রে আপনাকে দারুন ভাবে সাহায্য করতে পারে জল এবং মধু খাওয়ার  এর পানি খাওয়ার পর পরি প্রস্রাবের হার বেড়ে যাবে ফলে প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে এসব ক্ষতিকর উপাদান শরীর থেকে বের হয়ে যাবে ।


    এতে কমবে ভেদাভেদ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ওজন হ্রাস পায় সরকারি এবং বেসরকারি পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে বুঝে  যাবেন অতিরিক্ত ওজনের কারণে একই ভাবে নানান রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে আমাদের এই  দেশে।


     যদি আপনার অতিরিক্ত ওজন হয়ে থাকে অর্থাৎ অতিরিক্ত মেদ হয়ে থাকে তাহলে আপনি এক গ্লাস গরম জলের সাথে দুই থেকে এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে খেলে অতিরিক্ত মেদ ঝরে যাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নতি ঘটে সুস্থ থাকতে দেহের ইমিউন সিস্টেমকে রাখা একান্ত প্রয়োজন আর এই কাজটি করে মধু এবং গরম জল ।

    প্রতিদিন মধু এবং গরম জল খাওয়া শুরু করুন দেখবেন রোগের ভোগান্তি পোহাতে নাহবে না আসলেই মধুতে উপস্থিত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল শরীর খারাপ ব্যাকটেরিয়া বাঁচতে দেয় না সেইসঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটা একা করে তুলেছে অন্যান্য ক্ষতিকর জীবাণু শরীরের ধারেকাছে কেউ পারেনা ।


    অ্যালার্জির প্রকোপ কমে একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে নিয়মিত এক গ্লাস গরম জলে মধু মিশিয়ে পান করলে আমাদের আশেপাশে ঘুরে বেড়ানোর অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী উপাদান গুলো সেভাবে আমাদের উপর কোন প্রভাব ফেলতে পারে না ফলে স্বাভাবিকভাবেই এলার্জির প্রভাব কমতে শুরু করে ।


    এনার্জির ঘাটতি দূর হয় আপনার শরীর যদি দুর্বল থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন নিয়ম করে এক গ্লাস গরম জলে দুই চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন এতে করে আপনার শরীরে এলার্জি বৃদ্ধি পাবে ।



    কুসুম গরম পানিতে লেবু

    প্রতিদিন সকালে আপনি এক গ্লাস লেবু জল পান করেন তাহলে আপনার শরীর পায় কিছু আশ্চর্য জাদুকরী উপকার কেন এ কথা বলছি তাই ভাবছে নিশ্চয়ই ছাড়া একাধিক স্টাডিতে দেখা গেছে নিয়মিত লেবু জল খাওয়া শুরু করলে ছোট বড় কোনো রোগী ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না এবং সেইসঙ্গে নিলে আরও অনেক উপকার নিন্মে বিস্তারিত দেখুন


    জল লেবু জাল খেলে লিভারের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত লেবু জল খেলে লিভারের উপস্থিত ক্ষতিকারক ট্রকসিন উপাদান  বের করে দেয়। কোন ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা যায় অনেকটাই কমে হাই প্রেসার বা হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে তাতে লেবুর রস বিশেষভাবে কার্যকর।


     একটি পাতিলেবু 100 মিলিলিটার গরম জলে মিক্স করে সকালে খালি পেটে খেলে হাই প্রেসার হাইপার্তেনশন আক্রান্ত রোগীরা উপকার পাবেন কনস্টিপেশন বা কোষ্ঠবদ্ধতা 10 গ্রাম  পাতি লেবুর রসের সঙ্গে 250 গ্রাম জল মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে আপনার কোষ্ঠবদ্ধতার কোন সমস্যা থাকলে তা থেকে মুক্তি পাবেন।


     লেবু জল কিডনি পাথর প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে লেবুর রসে থাকে সাইট্রিক এসিড আর মনে করা হয় যে এই সাইট্রিক এসিড ক্যালসিয়াম অক্সালেট বিকাশের সম্ভাবনা অনেকটাই কমিয়ে দেয় বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল গবেষণায় দেখা গেছে লেবুর রস থেকে নির্গত সাইট্রিক অ্যাসিড ইউরিয়া ইউরিন এসিডিটি প্রস্রাবের অম্লতা কমাতে সাহায্য করে ফলে কিডনিতে পাথর সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।


    লেবু জল  নিয়মিত পান করলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমে যারা আসমা  বা কোন ধরনের রেস্পিরেটরি প্রবলেম এ ভুগছেন তারা যত দ্রুত সম্ভব আপনার রোজকার ডায়েটে লেবু জল কে অন্তর্ভুক্ত করুন দেখবেন কেমন দ্রুত ফল পান  শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত একাধিক জটিলতাকে কমিয়ে ফেলতে দারুণভাবে কাজে আসে এবং পুষ্টির ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করে।


    লেবু  রয়েছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে এছাড়া রয়েছে পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম এর খনিজ উপাদান গুলি আমাদের শরীরের পুষ্টির ঘাটতি দূর করে শরীরকে মজবুত রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে লেবু জল শরীরের পিএইচ লেভেল ঠিক রাখে।

    ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে লেবু জল খেলে দেহের পিএইচ ভারসাম্য ঠিক থাকে ফলে ভেতর এবং বাইরে থেকে শরীর এতটাই চাঙ্গা হয়ে উঠেছে দেশের কর্মক্ষমতা দ্রুত বৃদ্ধি পায় টিভি রোগের চিকিৎসা কাজ আছে  লেবু জল  সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণা পত্রে এমনটাই দাবি করা হয়েছে টিভি রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধের সঙ্গে লেবুর মত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খাওয়া যায় তাহলে ওষুধের কর্মক্ষমতা মারাত্মক পরিমাণের বৃদ্ধি পায় ।


    ফলে রোগের প্রকোপ কমাতে সময় লাগে না খেলে পেটের স্বাস্থ্য প্রথমে কমে যায়  পেটের খারাপ সহ নানাবিধ রোগে ভুগে থাকেন তারা প্রতিদিন সকালে গরম জলে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়া শুরু করুন এমনটা করলে স্টোমাক  এসিডের ঠিক মত হতে শুরু করবে এবং সেইসঙ্গে শরীরে জমে থাকা ক্ষতিকর উপাদান টক্সিন বেরিয়ে যাবে।

    ওজন  রাস্তায় পায় নিয়মিত জল খেলে শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে একেবারেই সময় লাগে না কারণ এতে উপস্থিত ব্যক্তির নামক একটি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভরিয়ে রাখে ফলে বারেবারে খাবার ইচ্ছে চলে যায় আর যেমনটা আপনাদের প্রত্যেকেরই জানা আছে যে কম মাত্রায় খাবার খেলে স্বাভাবিকভাবেই শরীরে কম মাত্রায় ক্যালরি প্রবেশ করে।


     ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণের বাইরে আর কোনো সুযোগই পায় না এনার্জি দূর করে ঘুম থেকে উঠে প্রতিদিন এক গ্লাস করে লেবু জল খাওয়ার চেষ্টা করুন এমনটা করলে দেখবেন শরীর চনমনে  উঠতে সময় লাগবে না আসলে লেবুতে থাকা একাধিক উপকারী উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেলা দেখানো শুরু করে দেয় যে সকাল-সকাল শরীর এবং মস্তিষ্ক চাঙ্গা হয়ে উঠছে একেবারেই সময় লাগে না।


     সংক্রমণ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যেকোনো ধরনের সংক্রমণ কমাতে দারুন ভাবে সাহায্য করে থাকে এক্ষেত্রে লেবু জল দিয়ে গার্গল করলে উপকার পাওয়া যায় মুখগহবরের নানা রোগ সেরে যায় লেবু জল পান করলে আপনার কি মুখ থেকে খুব দুর্গন্ধ দূর বহু কিছু করছে না তাহলে আজ থেকেই শুরু করুন দেখবেন মুখের দুর্গন্ধ একেবারে কমে যাবে।

     

     শুধু তাই নয় থেকে রক্তপাত এবং দাঁতের যন্ত্রণা অত সমস্যা হলেও এই ঘরোয়া পদ্ধতি ভীষণ ভালো কাজে আসে এবং দ্রুত উপকার পাওয়া যায় ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায় লেবু জল যা করতে পারেনি তাদের জন্য সে করতে পারে আসলে এই পানীয়টি উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান ত্বকের হারিয়ে যাব সিরিয়ালের ত্বকের বয়স কমানোর পাশাপাশি ব্ল্যাকহেডস এবং বলিরেখা কমে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।


     প্রসঙ্গত গরমকালে তো ঠান্ডা এবং মুক্ত রাখতে লেবুর জল দিয়ে বারে বারে মুখটা ধুতে পারেন উপকার পাবেন এবং অবসাদের থেকে দ্রুত মুক্তি পেলেন লেবু জল খেলে একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে নিয়মিত লেবু জল খেলে পেট একেবারে কমে যায় সেই সঙ্গে অবসাদ এর প্রকোপ কমে আসলে উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান শরীরে প্রবেশ করামাত্র বিশেষ কিছু হরমোনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয় ।


    যে কারণে এমন সব সমস্যা নিয়ে যেতে শুরু করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নতি ঘটায় বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে প্রতিদিন লেবু জল খাওয়া শুরু করবে আমাদের শরীরে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে যার প্রভাবে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একমাত্র শক্তিশালী হয়ে ওঠে এতে ছোট বড় কোন রোগে ধারে কাছে ঘেষতে করে না 


    মধু খাওয়ার নান ধররেন উপকারিতা দেখুন


    আমাদের শরিলের জন্য মধু অত্যন্ত কার্যকর । মধু খাওয়ার মাধ্যে অসংখ্য রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এটি বৈঙ্গানিক ভাবেই প্রামানিত । হাজার বছর আগে থেকেই মুধুর নানা ধরনের গুর সম্পর্কে জানা যায়। মুধুকে অনেকেই অনেক ভাবেই সেবন করে  এর উপকারি অসিম। ইতিসাস যদি দেখা হয় তাহলে দেখতে পারবেন অনেক সভ্যতায় মুধু ঔষধ হিসেবে বিবেচনা করা হত। মুধু প্রায় ৪৫ টি খাদ্য উপাদান পাওয়া যায় এর মধ্যে কোনো ধরনের ফ্যাট বা প্রেট্রিন নেই।

    মধুর গুনাগুন- 

    ১০০ গ্রাম মধুর মধ্যে প্রায় ২৮৮ গ্রাম ক্যালরি পাওয়া যায়। আপনাদের অতিজনপ্রিয় মধুতে রয়েছে , গুলোকুজ,ফুট্রোজ যা শরিলের শক্তি বাড়ায়। মধুর নান ধরনের উপাদান শরিলের নানা ধরনের রোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে প্রতিনিয় মুধু খাওয়ার ফলে আপনি দেখতে পারবেন যে আগের  তুলনা এখন নানা ধররেন রোগ থেকে মুক্তি পাচ্ছে যেমন সর্দি,ঠন্ডা, এধরনে আবাহওয়া পরিবর্তনের যে রোগ গুলো হতো তা থেকে ‍খুব সহজে পরিতান পাচ্ছেন।

    প্রাচিন কাল থেকেই মানুষ মধু কে মিষ্টি দ্রব হিসেবে এবং নানা ধরনের ঔষধি হিসেবে এবং রুপ চর্চায় ব্যাবহার করে আসছে। সরিল সুস্থ্যতার জন্য মধু অনেরক উপকারি একটি উপাদান এটি কিন্তু ইস্পষ্ট। মধু খুবই প্রসিদ্ধ এর মধ্যে কোনো ধরনের পানি বা মিস্টি যোগ করা হয় ।

     এটি প্রাকৃতিক ভাবেই এমনি মধুর মধ্য যদি কোনো প্রদার্থ মিক্স করা হয় তাহলেও সেটা ধরা যায় । মধু  এমনি এক উপাদান যা কোনো ভাবেই নকল করা সম্ভব না।মধু চিনির চাইতে অধিক মিষ্টি মুধ ন্ষ্ট হয় না কারন এতে চিনি উচ্চ ঘন্তর কারনে প্লাজমা ব্যাকট্রেরিয়া মারাযায় যার ফলে এটি নষ্ট হয় না।

    মুধু খাওয়ার বিষেশ উপকারিতা দেখুন

    এটি রোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে মরিলে বাইরে এবং বিতরের ব্যাকট্রেরিয়া দমন করার জন্য ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বিভিন্ন ধরনের ব্যাকট্রেরিয়া আমাদের দেহ কে দুর্বল করে ফেলে। এধরনের দূষতি ব্যাকট্রেরিয় দমনে মধু খুবই কার্যকারি উপাদান। 

    অনেকের হজমে সমস্য রয়েছে । তারা যদি মুধু সেবন করে তাহলে তাদের হজমে সহয়তা করবে । এর মধ্যে যে ডেক্সসিন থাকে তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে তাক্ষনিক  এটি ক্রিয়া করে । পেট রোগ সমস্যা জনিত  মা নুষের জন্য খুবই একটি কার্যকর একটি উপদান। এটি পেটের রোগের জন্য অনেক কর্যকর।

    কোষ্ঠকাঠিন্য কূর করে মধুতে থাকা ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স যা আপনার ডায়রিয়া ও কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে । এক টেবিল চামুচ প্রতিদিন সকালে খালিপে খেলে এটি কোষ্টবদ্ধতা দূর করে দিবে। 

    মধুতে হিমোগ্লোবিন  বৃদ্ধিতে খুবই কার্যকর যা আপনর রক্ত শূন্য দূর করবে। এটি রক্ত শূন্যতার জন্য অনেক উপকারি কারন  এর মধ্যে থাকে   কাপার ,লৌহ ও ম্যাঙ্গানেজিম ।

    ফুসফুসের নানা ধরনের সমস্য জন্য মধুর উপকারিতা। কোন এজমা বা শ্বাস কষ্ট রোগীর নাকের সামনে নিয়ে মধু ধরে শ্বাষ নিলে । তখন সে স্বাভাবিক এবং গভির ভারে শ্বাস নিতে পারবে। প্রায় একবছরের পুরাতন মধু শ্বাস কষ্টের জন্য অনেক ভলো কার্যকর।

    গ্যস্টিক আলসার থেকে মুক্তি জন্য মুধু একটি গবেষনায় দেখা গেছে একজন গ্যস্টিক আলসার জনিত রোগি দিলে ২ টেবিল চামু তিন বার খেতে পারেন। 

    পুরুষদের মধ্যে যারা যৌন দুবলতা ভুগছেন তারা যদি ভিজা ছোলা এবং মধু খান তাহলে যৌন দুবলতা দূর হবে। যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে গরম দুধের সাথে ২ টেকিল চামুন মধু মিসিয়ে খেলে ভালা উপকারি পাওযা যাবে। প্রতিনি কালো জিরা এবং মুধু  মিসিয়ে বা প্রতিনি  দুই চামু আদা রস দিয়ে মিসিয়ে খেলে  প্রচুর পরিমান যৌন বৃদ্ধি পায়। 

    প্রাকসথলি সুস্থ্য তার জন্য মধু । এটি প্রাকসথলির কাজকে জরালো করে এবং প্রাকথলির গোলমাল কে দূর করে এবং হজমের সমস্যা দূর করে।

    মুখের রুচি না থাকা বমি বমি ভাব বুক জ্বলাপড়া দূর করা সম্ভব। এটি শরলে তাপ বৃদ্ধি করে ঠন্ডার সময়ে ১ বা ২ চামুচ ফোটানো পানির সাথে খেলে এটি শরিল কে ঝরঝরে থাকে । এবং ঠন্ডা কম লাগে এটি শরিলকে গরম করে তুলে। 

    পনি শন্যতায় জন্য ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানির সাথে৫০ মিলিগ্রাম মধু মিশিয়ে খেলে দেহে সব ধরনের পানি শূনা দূর হবে।


    আসা করি এই তথ্য গুলো আপনাদের ভালোলেগেছে এধরনের তথ্য পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকুন।

    LikeYourComment