সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা-মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারি
স্সামু আলাইকুম আসা করি আপনার সকেলেই ভালোই আছেন আজকে আরোচনা করাবো সাকালে খালি পেটে কালজি ও মধু খেলে কি হয় এবং কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা মধু ও কালজিরা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা আপনারা দেখুন
মধুর উপকারিতা প্রায় সকলেই জানে এটা বলার রাখের এর উপকারিতা সম্পর্কে । আয়রবেদির সাচ্ররে এর ঔষধি উপকারি বর্ননা করা হয়েছে । মধু ও কাললোজিরা সঠিক নিয়মে খেলে এর উপকারিতা ঔষধের মতো পাওয়া যায়। সঠিক নিয়মে খাওয়ার আগে এর উপকারিতা দেখে নিন।
অন্য বিষয়
থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন
ব্যাংক চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন
মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন
মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারি
কালো জিরায় রয়েছে এন্টি মাইক্রবিয়ার এজেন্ট অর্থাৎ বলা হয় এটি শরিলের রোগ ধংসকারি উপাদান আমাদের শরিলকে নানা ধরনের রোগ জিবানু থেকে রক্ষা করে এটি ।
কালো জিরায় থাকে এন্টি বায়টিক ও এন্টি সেপট্রিক । অনেক গবেষনার পরে দেখা গেছে এর মধ্যে খ্যাদ্যর প্রায় ৪৫ গুন রয়েছে। মধুতে কোনো ধরনের চর্বি ও প্রট্রিন নেই। মধুতে আরো কিছু বিষেষ গুন তা হলো এন্টি মাইক্রবিয়াল ও এন্টি ব্যকট্রেরিয়াল যা দেহকে যে কোনো ধরনের খারাপ ব্যকট্রেরিয়া ধংস করেদেয়।
মধু দেহের রোগ ক্ষমাতা আগের তুলনায় অনেক বেশি বৃদ্ধি করে তুলে । যা দেহকে রোগ আক্রন্ত ও রোগ দমনে সাহায্য করে।
যাদের শ্বাস কষ্ট ও হাপানি রয়েছে তা মধু দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য । কালোজিরাও করে কালো জিরার একটি গুন যানেন যা হয়ত আগে যানেন নাই এক চামুচ পরিমান কালোজিরা একটি কাপরে নিয়ে কাপরটি পেছিয়ে নিয়ে হাতের তালুতে ঘসতে থাকুন এটি এক মিনিট পরিমান ঘসুন তার পর এটি নাকের সামনে নিয়ে শ্বাসনিন তাহলে অনেক ভালো ভাবে শ্বাস নিতে পারবেন।
যাদের নাক ঠন্ডা লেগে বন্ধ হয়ে থাকে শ্বাস নিতে কষ্ট তারা এটি করলে তখনি সম্পূর্ন নাক পরিষ্কার হয়ে যাবে। শ্বাস নিতে আর কোনো কষ্ট হবে না।
কালো জিরাও মধু ঠান্ডা জনিত সকল সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে। আবহওয়া পরিবর্তনের কারনে যাদের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তারা খুব সহজে মুক্তি পাবেন। অনেকেরই এক যায়গা থেকে অন্য যায়গা বা রীতু পরিবর্তনের কারনে অনেক ধরনের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
মান ঠান্ড, জর , কাসি,দর্দি ইত্যাদি যে সমস্যা গুলো দেখা দেয় যদি প্রতিনিয়ত মধু ও কালোজিরা খাওয়া হয় তা হলে এধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
কালোজিরা ও মুধু খেলে শরিলে কি ঘটে তা জানুন
এই উপদান , রোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, নিয়মিত এটি খেলে শরিলের প্রতিটি অঙ্গপ্রতঙ্গ সতেজ থাকে, এটি যে কোনো ধরনের জিবানু বিরোধে লরতে শরিলকে প্রস্তুত করে।শারিসিক ও মানসিক এবং সাবিক ভারে শরিলকে সুস্থ্য রাখে।
যাদের ডায়াবেস রয়েছে তারা যদি প্রতিনিয়ত কালোজিরা খায় তাহলে এটি আপনার ডায়াবেডিসকে নিয়ন্তন রাখবে। কেননা, কালোজিরা আপার রক্তের গুলোগকজে কমিয়ে দিবে যার ফলে ডায়বেডিস নিয়ন্তনে থাকবে। যাদের বেশি ডায়াবেডিস তারা মধু খাবেননা খেলেও ডায়াবেডিস নিয়ন্তনে রেখে খাবেন কিন্তু অল্পপরিমানে খাবেন মধু।
রক্তচাপ নিয়ন্তনে রাখে নিম্ন রক্তচাপ সাভাবিক অবস্থ্যয় রাখে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তাদের কলেষ্টর কমিয়ে স্বাভাবিক অবস্থ্যা নিয়ে আসে মুধু ও কালো জিরা এটি খুবই কার্যকর উচ্চ রক্তচাপ ও নিম্ন রক্তেপারে ক্ষেত্রে তাই রক্ত চাপ নিয়ন্তনের জন্য আপনার প্রতিদিন এটি সেবন করুন ভালো ফল পাবেন।
যাদের ভুলে যাওয়া সমস্যা ও সৃতি শক্তি সমস্যা তারা যদি এটি সেবন করে তাহলে আপানার সৃতি শক্তি বৃদ্ধি করবে।কারন, কালো জিরা দেহের রক্ত সনচ্রালনবৃদ্ধি করে। যা আপনার মস্তিকে পর্যাপ্ত পরিমান সনচ্রালন করে যার ফলে সৃতি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
কালো জিরা ও মধু যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নারি ও পুরুষের উভয়ের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যদি কোনো পুরুষ প্রতিনিয়ত মধু সেবন করে তহলে তার ইস্পাম (সুকরানো) সংখ্যা বৃদ্ধি করে যা পুরুষকে যৌন ক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়।
কোমোড়ের ব্যাথা, হাটুর ব্যথা, আরো নানা ধরনের যে যায়গা ব্যথা হয় তা দূর করে দেয় কালোজিরা,শলিলের অঙ্গ প্রতঙ্গ ফুলেযায় তা দুর করে দেয় কালোজিরা।
শিশুদের কালোজিরা ও মানসিক দৈহিকের ভালো কাজ করে কালো জিরা ও মধু।শিশু বয়স কম পক্ষে দুই বছর হতে হবে। তার পর অল্প পরিমান কালো জিরা ও মধু খাওয়ার অববাস তৈরি করতে থাকুন।
কালোজিরা ও মধু খাওয়ার সঠিক পদ্ধিতি
প্রতিদিন প্রায় ২১ টি কালো জিরা এবং এক টেবিল চমুচ মধু এই দুই উপদান মিচ্রন করে খাবেন। মনেরাখবেন এটি খাটি পেটে খাবেন না । এটি খাওয়ার আগে অবশ্যই পানি খেয়ে নিবেন পানি খাওয়ার ২০ মিনিট বা ১৫ মিনিট পর মধু ও কালোজিরা খাবেন তাহলে কোনো ধরনের সমস্যা হবেনা । এক টানা একমাস পারিমান এটি খেলেও কোনো ধরনের সমস্যা হবেনা।
যদি আপনার বুকে কফ জমে, কাসি হয়, দর্দি লাগে , গলা ব্যথা,শ্বাস কষ্ট থাকে তাহলে আপনাকে কালো জিরা ও মধু সেবন করতে হবে। সন্ধার সময় আপানকে কালোজিরার গুরো ধুদের সাথে মিসিয়ে নিবেন কুসুম দুধের সাথে মধু মিসিয়ে নিতে হরে দুধের তাপমাতা যেন ৪২ ডিগ্রি উপরে যেন না হয় তা হলে এর প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পার। এই উপদান গুলো সম্পূর্ন করা হলে দুধ টি আপনি খেয়েনিবেন।
ঠান্ড লাগা অবস্থ্যায় রাতে ঘুমানোর আগে শরিসার তেল গলায় লাগাতে হবে অব্যই এ গুলো করবেন যখন আপনার ঠান্ডা জনিত সমস্যা থাকবে।
কষ্ঠকাঠিন জন্য মধু ভালো কাজ করে। কষ্ঠকান থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ৪২ ডিগ্রি তামাপমাত সর্ম্পূন এক গ্লাস গরম পানির সাথে দুই টেবিল চামুন মধু মিসেয়ে খেয়ে নিলে আপনার কষ্ঠ কাঠিন সমস্যা দূর হবে। এই পানি খালি পেটে খাবেননা তার আগে স্বাভাবিক পানি খেয়ে নিবেন তার ৫ মিনট পর এই পানি খেয়ে নিবেন।
মেয়াদ বা ভুরি কমানোর জন্য সকাল বেলা ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্র সম্পূর্ন এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সাথে একটি লেবু তিন ভাগের এক ভাগ গরম পানির সাথে মিসাতে হবে তার সাথে এক টেবিল চামুচ মধু মিসিয়ে খেতে হবে। এটি খাওয়ার আগে অবশ্যই স্বাভাবিক পানি খেয়ে নিতে হবে। স্বাভাবিক পানি খাওয়ার ৫ মিনিট পর এটি খেতে হবে।
অন্য বিষয়
প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন
খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন
সকালে খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন
শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন
সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা
হাজার রোগ থেকে মুক্তির জন্য কালোজিরার গুণের কথা নিশ্চয় অজানা নয়! সঙ্গে মধুর স্বাস্থ্যগুণও নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু যাদুকরী এই উপাদান দুটি একসঙ্গে খেলে যা হয়, তা জানলে অবাক হবেন।
কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান রয়েছে। তারুণ্য ধরে রাখতে মধ্যপ্রাচ্যে কালোজিরা খাওয়া দীর্ঘদিনের রীতি। তাছাড়া কাজ করার শক্তিকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে এই কালোজিরা।
এতে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি।
প্রায় দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে মানুষ খাবারের সঙ্গে ‘কালোজিরা’ গ্রহণ করে আসছে। কালোজিরার মতো এর থেকে তৈরি তেলও আমাদের শরীরের জন্য নানাভাবে উপকারী। চলুন জেনে নেয়া যাক সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খেলে যেসব উপকার পাওয়া যায় ।
কালোজিরা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। এটি যে কোনো জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে এবং সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তাই সকালে কালোজিরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
কালোজিরা নিম্ন রক্তচাপ বৃদ্ধি করে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি দেহের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে।
ফলে শরীরে রক্তচাপের স্বাভাবিক মাত্রা বজায় থাকে। তাই কালোজিরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
কালোজিরা ও মধু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দারুণ ভূমিকা পালন করে। কালোজিরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
নারী-পুরুষ উভয়ের যৌনক্ষমতা বৃদ্ধিতে কালোজিরা ও মধু যাদুর মতো কাজ করে। প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে কালোজিরা খেলে পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া মধু ও কালোজিরা পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সম্ভাবনাও তৈরি করে।
হাঁপানী বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে কালোজিরা দারুণ কাজ করে। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা খেলে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা উপশম হয়। তাছাড়া এই সমস্যার উপশমে কালোজিরার সঙ্গে মধুও খেতে পারেন।
শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে কালোজিরা বেশ উপকারী। নিয়মিত কালোজিরা ও মধু খাওয়ালে দ্রুত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। কালোজিরা শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও অনেক কাজ করে।
কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা
বাতের ব্যাথায় আরাম পেতে, ব্যথার জায়গা ভাল করে ধুয়ে পরিষ্কার করে কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এক চা- চামচ কাঁচা হলুদের রসের সঙ্গে ১ চা চামচ কালোজিরার তেল ও ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে দিনে তিনবার খান। ২-৩ সপ্তাহ টানা খেলে ফল মিলবে হাতেনাতে।
পিঠে ব্যথায় ভুগছেন? কালোজিরার থেকে তৈরি তেল আমাদের দেহে বাসা বাঁধা দীর্ঘমেয়াদী রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া সাধারণভাবে কালোজিরা ও মধু খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।
হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়
কালিজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী। কালিজিরা শরীরের জন্য খুব জরুরি।
পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে। চুলপড়া রোধ করতে সাহায্য করে। শ্যাম্পু করার পর ১৫ মিনিট পর কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এতে এক সপ্তাহেই চুলপড়া কমে যাবে। চায়ের সঙ্গে নিয়মিত কালোজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হয়, তেমনি মেদ কমে যায়।
সর্দি-কাশিতে আরাম পেতে
সর্দি-কাশিতে আরাম পেতে, এক চা চামচ কালোজিরার তেলের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু বা এক কাপ লাল চায়ের সঙ্গে আধ চা চামচ কালোজিরের তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার খান।
পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালিজিরা বেঁধে শুকালে, শ্লেষ্মা তরল হয়। পাশাপাশি, এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসি পাতার রস মিশিয়ে খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি কমে।
বুকে কফ বসে গেলে কালিজিরে বেটে, মোটা করে প্রলেপ দিন একই সাথে । হাঁপানী বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা সমাধানে কালোজিরা দারুণ কাজ করে। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা খেলে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা উপশম হয়। তাছাড়া এই সমস্যার উপশমে কালোজিরার সঙ্গে মধুও খেতে পারেন।
প্রচণ্ড সর্দি হয়ে মাথা যন্ত্রণা হচ্ছে? এ ক্ষেত্রে কালোজিরা পুঁটলিতে বেঁধে শুঁকতে হবে। তবে পুঁটলিতে নেওয়ার আগে তা রগড়ে নিতে হবে। তাতে গন্ধ বের হয় এবং উপকার হয়।
হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়
কালিজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী। কালিজিরা শরীরের জন্য খুব জরুরি। পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে।
চুলপড়া রোধ করতে সাহায্য করে। শ্যাম্পু করার পর ১৫ মিনিট পর কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এতে এক সপ্তাহেই চুলপড়া কমে যাবে। চায়ের সঙ্গে নিয়মিত কালোজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হয়, তেমনি মেদ কমে যায়।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখতে প্রতিদিন সকালে দু'কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে, সারা শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে রোদে আধ ঘণ্টা বসে থাকুন। পাশাপাশি ১ চা চামচ কালোজিরার তেলে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলেও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কালোজিরা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুব উপকারী। এটি রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে দেয়। এতে করে কালোজিরা ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে। কালোজিরা ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে দেয়। এতে করে কালোজিরা ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহায়তা করে।
যখনই গরম পানীয় বা চা পান করবেন, তখনই কালোজিরা খাবেন। গরম খাদ্য বা ভাত খাওয়ার সময় কালোজিরার ভর্তা খান রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকবে। এ ছাড়া কালোজিরা, নিম ও রসুনের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুণ। এটি ২-৩ দিন পরপর করা যায়।
আসা করি বিষয় গুরো বঝতে পেরেছেন প্রতিনিয় এধরনের পোষ্ট পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকুন