অরিজিনাল মধু চেনার উপায় কি-খাঁটি মধু চেনার উপায়-মৌমাছির ইতিহাস-খাটি মধুতে কি পিপড়া আসে
আমরা অনেকই মধু কিনে থাকে কিন্তু মধু কিনার সময় আমাদের একটি ভয় হয় এটি অরিজিনাল মধু নাকি নকল মধু । কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা মধুতে ভ্যাজাল করে থাকে যার কারনে আমাদের চিন্তার বিষয় হয়ে দ্বারায় ।
যেহেতু খাটি মধু আমাদের অনেক কাজে লাগে খাটি মধু না খেলে ভালো উপকার ও পাওয়া যায় না । এজন্য আপনারা দেখে নিন কিভারে অরিজিনাল মধু চেনা যায়।
অন্য বিষয়
থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন
ব্যাংক চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন
মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন
চোখের জন্য কোন লেন্স ভালো জানতে ক্লিক করুন
প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন
খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন
সকালে খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন
শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন
খাটি মধু চেনার উপায়
খাটি মধু চেনার উপায় হলো চায়ের লিগার দিয়ে মধু চিনা যায়। একটি কাপে চায়ের লিগার নেন চিনি ছাড়া তারপর ঐ চায়ের লিগারে মধু দেন ১০ মিনিট রেখে দিন ঐই অবস্থ্যয় যদি দেখেন চা মিষ্টি লাগছে তাহলে বুঝেনিবে মধু নকল।
আর যদি দেখেন চায়ের লিগারের মতো চা তিতা লাগতাছে তাহলে বুঝে নিবেন মধু আসল । চায়ের লিগারের সাথে মধু মিসে যায় না।
চুন দিয়ে খাটি মধু চিনা যায় যে চুন পান খায় সেই চুন দিয়ে খাটি মধু চিনা যায় । যে মধু আপনারা পলিক্ষা করতে চান সে মধু আপনার আপানাদের হাতের তালুতে নিবেন তার পর তার সাথে চুন দিবেন অল্প পরিমান তার পর সেটি ঘসতে থাকবেন।
২ মিনিট ঘসার পরে যদি দেকেন আপনার হাত অনেক গরম হয়ে যায়তাছে তালে বুঝেনিবেন । মধু আসল আর যদি দেখেন আঠালো হয়ে যাচ্ছে তাহলে বুঝেনিবেন এটি নকল ।
খাটি মধুতে কি পিপড়া আসে
হ্যঁ খাটি মধুতে পিপড়া আসে ।সব ধরনের মধুতে পিপড়া আসে।
শক্তির ভালো উৎস হিসেবে চিনির বেশ সুনাম আছে। সহজেই হজম করে দ্রুত শক্তির যোগান পাবার জন্য পিঁপড়া সমাজেও চিনির ভালো কদর থাকার কথা এবং তা আছেও কিন্তু। এটা প্রমাণ করতে খুব বেশি বেগ পেতে হবে না। মিষ্টি জাতীয় কিছু ফেলে রেখেই দেখুন না কি হয়!
মধুও যেহেতু চিনির ভালো একটা উৎস, তাহলে পিঁপড়া কেন মধু পছন্দ করবে না? আমাদের মতো সেও বেশ মধু ভক্ত বলতে গেলে। তবে একটা কথা কিন্তু অনেকেই আমরা জানি, 'খাঁটি মধুতে পিঁপড়া লাগে না।'
আসলেই কি তাই? একটু আলোচনা করা যাক তাইলে বিষয়টি নিয়ে।
মধুতে পানির পরিমাণ অনেক কম থাকে, অনেকাংশেই সেটা ২০% এরও কম, সাথে বেশ চ্যাটচ্যাটে আঠালো টাইপের। পিঁপড়া খেতে আসলেই এই মধুর সাথে আটকে গিয়ে অক্কা পায়। অনেকেই বলেন এই জন্যই হয়তো পিঁপড়া খাঁটি মধু খেতে আসে না মৃত্যু ভয়ে।
যুক্তিটা অবশ্য মনে ধরার মতো নয়, এতোটা বোধশক্তি উনাদের আছে বলে মনে হয় না। চিনির রস, রসগোল্লা কিংবা গুড়ের মধ্যে মৃত পিঁপড়া পাওয়া যাবার পাশাপাশি এটাও দেখা যায় পাল্লা দিয়া উনারা খেয়ে চলেছেন।
আরেকটা যুক্তি দেয়া যাক।
পানির পরিমাণ অনেক কম থাকার জন্য মধুর গন্ধ ছড়াতে বেশ সময় নেয়। এক ফোঁটা মধু বাতাসে ফেলে রাখলে অল্প অল্প করে পানি শোষণ করতে থাকে। এভাবে ঘনত্ব কিছুটা কমে আসলে ভালো মতো ঘ্রাণ ছড়াতে পারে। আর সেই ঘ্রাণে কিঞ্চিৎ পাগল হয়ে ছুটে আসে পিঁপড়ার দল। প্রথমেই অবশ্য দল বেঁধে আসে না। কেউ একজন জানতে পেলে সে গিয়ে বাকিদের খোঁজ দিয়ে দিবে।
এক্ষেত্রে বাতাসের আর্দ্রতা, মধুতে পানির পরিমাণ, পরিবেশ পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে পিঁপড়া কতো দ্রুত অ্যাটাক দিবে। পিঁপড়ার ঘ্রাণশক্তি প্রশংসা করার মতো, তার পছন্দনীয় খাবারের ঘ্রাণ সে বেশ ভালো মতোই নিতে পারে।
মধু খুঁজতে গিয়ে ঘ্রাণের সাথে ঘনত্বের সম্পর্কটা বেশ গ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। মধুর ভেতরে থাকা অন্য কোন উপাদানের পিঁপড়া দূরীকরণের ক্ষমতা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।
অনেকেই আবার মনে করেন ওসব ঘ্রাণও তেমন কিছু নয়, খোঁজ পাওয়াটাই মুখ্য। পিঁপড়া মধুর খোঁজ পেল কি পেল না সেটাই আসল। পিঁপড়াদের মধ্যে ভাগ ভাগ হয়ে অনেকেই খাবার খুঁজে চলে হন্যে হয়ে, কেউ একজন ভালো একটা উৎস পেলেই হয়ে গেল।
মৌমাছির ইতিহাস
আপনার কি জানের কেন মৌমাছির বাস উপরে থাকে । কারন আল্লহ তায়ালা মৌমাছি বলেই দিয়েছেন যাদে গ্রামের ছেলে মেয়ে গুলো যেন ডিল মারতে না পারে। নিচু জায়গায় কখনো মৌমাছি বাসা বাধেনা। আনারা অবশ্য দেখেছেন মৌমাছির বাসা কখনো নিচে বানায় না।
একজন অসস্টেলিয়ান বিঙ্গানী কাল ব্রন ফ্রিস্ তিনি মৌমাছি গবেষন করে 1973 নবেল পুরুষ কার পেয়েছেন। তিনি এটি মৌমাছির উপর বই লিখেন তার নামঃ the dancing bees (নেচে যাওয়া মৌওমাছি গুলো) এই বই লিখে তিনি নেবেল পুরুষকার পান।
মৌমাছিকে আল্লাহ তায়লা বলেছেন তুমরা মধু রাখার জন্য মৌচাক বানাও বাস বাধ কাল ব্রন ফ্রিস্ বলেন মৌমাছিদের নেতৃত্ব দেন মহিলা মৌমাছি। মধুর যত কার্যকার করতে হয় তা শুধু মহিলা মৌমাছি করে। মধু বাসা বানানো মধু আনা মধু প্রসেসিং করা সব কিছুই মহিলা মৌমাছি করে।
আল্লাহ তায়ালা মহিলা মৌমাছিকে বলেন পাহারে বাসা বানাওউ মগ ডালে বাসা বানাওউ উচু উচু যায়গায় বাসা বানাওউ। কাল ব্রন ফ্রিস তিনি গবেষনা করে বলে মধুতে ন্যাচারালএন্টি সেপট্রিন রয়েছে যার নাম প্রোপ্রেলিজ ।
প্রোপ্রেলিজ কাটা জায়গায় লাগলে কোন ধরনে সেবলন বা ডেটল কোনো কিছুই কাটা যায়গায় লাগাতে হয় না। প্রোপ্রেলিজের কারনে কাটা যায়াগা এমনিতেই শুখিয়ে যাবে।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে রাশিয়ান নৈন্যরা বাজারের কোনো ধরনের এন্টি সেপট্রিন লাগাতো না এবং খায়তোনা সে সময় এত এন্টি সেপটিন পাওয়া যায়তো না। এজন্য তারা মধু লাগিয়ে দিত ঘায়ের মধ্যে তহলে খুব তারাতারি শুখিয়ে যেত ঘা।
নিউজলেন্ড এর বিঙ্গানিকরা আবিষ্কার করেছেন মৌমাছির হুলে এন্টি বায়ট্রিক আছে। অনেকের বাতের ব্যথা হয় তাদের বাতের ব্যথার উপর মৌমাছির হোল ফোটালে তাদের বাত ব্যথা ভালো হয়ে যবে।
আমরা যে মধু খাই এই মৌমাছির বাসায় এভারেজ ৬০ হাজার মৌমাছি থাকে। মৌমাছি তিন ধরনের হয়ে থাকে এক দল পুরুষ ,এক দল নারি ওয়ার কার মৌমাছি ,এবং এটি রানি মৌমাছি।
মৌমাছিরা পুষ্পো রস সংরহ করে। মুধুর উপকারিতা থাকার কারন হলো মধু সব ধরনের ফুল থেকে মধু আহারন করে ঔষধি ,ফুল ফল , বনানি সব ধরনের গাছের ফুল থেকে মধু আহারনা করার কারনে মধু এত গুন। এর জন্য মধু কে বলা হয়ে সব রোগের ঔষদ মৌমাছিকে।
মৌমাছির ফুলে থেকে মধু নিয়ে সরাসরি মৌচাকে ঢেলে দেয় না প্রথমে তারা মধু খেয়ে ফেলে । মৌমাছির দুইটি পাকস্থ্যলি রলেছে?একটি পাকস্থ্যতি নিজের খাবার খায় মৌমাছি আরেক পাকস্থলিতে পুষ্পো মধু রাখে।
পুষ্পো মধু ঐখানে ন্যাচারাল এনজাইমা আছে তা মিক্স করে তার ঐ ইস্থানে এটি টিউব আছে যার মধ্যেমে মৌমাছিগুলো মৌচাকে মধু রাখে।
ফুলে থেকে মুধু এনে সরাসিরি মৌচাকে রাখেনা মধু আগে নিজে পেটে এনজাইম দ্বারা মিক্স করে। মধু অনেক রঙ্গের হয়।মধুতে কে সেফা বরেছেন আল্লাহতা। বিশ্ব নবি সুগনন্ধি যুক্ত মধু খেতেন। হাদিসে এসেছে মাসরুম চখের সৃষ্টি শক্তি বাড়ায়।
আসুন জেনে নিই খাঁটি মধু চেনার উপায় -সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়
সরিষ মুধ বা খাটি মধু চেনা উপায় হলে এক গ্লাস পানিতে এক চামচ পরিমাণ মধু দিন। তার পর আস্তে আস্তে গ্লাসটি নাড়া দিন। মধু পানির সঙ্গে মিশে গেলে নিশ্চিত হবেন সেটা ভেজাল মধু। আর মধু যদি ছোট পিণ্ডের মতো গ্লাসের পানিতে ছড়িয়ে যায়, তা হলে বুঝবেন সেটি খাঁটি মধু।
২. নকল মধুতে ফেনা হয়। এ ছাড়া একটু টকটক গন্ধ থাকবে এবং গন্ধ তেমন ভালো হয় না।
৩. নকল মধু বেশ পাতলা হয়। স্তরগুলো আলাদা করা যায়। এ ছাড়া খেতে সুস্বাদু হয় না। এ ছাড়া তলানিটা খসখসে থাকে।
৪. সামান্য মধু আঙুলে নিন, এর পুরুত্ব দেখুন। আসল মধু অনেক বেশি আঠালো হবে।
৫. খাঁটি মধু ড্রপ অবস্থায়ই গ্লাসের নিচে চলে যাবে। তার পর আস্তে আস্তে গ্লাসটি নাড়া দিন। মধু পানির সঙ্গে মিশে গেলে নিশ্চিত হবেন সেটি ভেজাল মধু। আর মধু যদি ছোট পিণ্ডের মতো গ্লাসের পানিতে ছড়িয়ে যায়, তা হলে বুঝবেন সেটি খাঁটি মধু।
৬. মধু যদি নকল না হয়, তবে দীর্ঘদিন থাকলেও মধুর নিচে জমাট বাঁধবে না। এ ছাড়া পিঁপড়া ধরবে না।
আসা করি আপনার এই পোষ্টি বুঝতে পেরেছিন এই পোষ্টে আলোচনা কারা হয়েছে খাটি / অরিজিনাল মধু চেনার উপায় , মৌমাছির ইতিহাস ও খাটি মধুতে কি পিপড়া আসে তা নিয়ে এই পোষ্টে আলোচনা করা হয়েছে আসা করি বুঝতে পেরেছেন।
প্রতিনিয়ত এই অয়েব সাইটে এ ধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট করা হয় এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইটের সঙ্গে থাকুন এই অয়েব সাইটে পূর্বে আরো তথ্য মূলক পোষ্ট করা হয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন যা আপনাদের উপকারে আসবে।