মধু আসল নকল চেনার উপায়-সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়-মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয়
আস্সালামু আলাইকুম আসা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন আজ এই পোষ্টে আলোচনা করেছি মধু আসাল নকল চেনার উপায় , সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায় , মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এই পোষ্টি সাজানো হয়েছে আপনারা দেখুন নিম্নে বিস্তারিত
অন্য বিষয়
থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন
ব্যাংক চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন
মোবাইল কতদিন ব্যবহার হয়েছে জানতে ক্লিক করুন
মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন
কুয়েতের টাকার মান বেশি কেন এবং কুয়েতের টাকার নাম কি এবং কুয়েতের টাকার ছবি জানতে ক্লিক করুন
চোখের জন্য কোন লেন্স ভালো জানতে ক্লিক করুন
মধু আসল নকল চেনার উপায়
মধু আসাল নকল চেনার উপায় হলো চায়ের লিগার পদ্ধিতি প্রয়োগ করে মুধ সনাক্তকরন:- আপনার এটি কাচের সচ্ছ গ্লাস নিবেন তার পর তাতে চিনি ছাাড়া চায়ের গরম লিগার দিবেন । আপনি যে মধু পরিক্ষা করতে চান তা লিগারে দিবেন। দেওয়ার ১০ মিনিট পর চাটি খাবেন যদি মনে হয় চাটি মিষ্টি তা হলে ধরে নিবেন মধু নকল। আর যদি চাটি লিগারের মতো তিতা লাগে তাহলে বুঝেনিবেন আসল।
চায়ের লিগারে মধু দিলে চা উপরে উঠে যাবে এবং মধু নিচে থাকবে। মধু আর চার লিগার কখন মিক্স হবে না মনে রাখবেন।
চুল দিয়ে খাটি মধু চিনার উপয়া - আমরা যে চুুন দিয়ে পান খাই সেই চুন নিবেন । আপনার যে মধু পরিক্ষা করতে চান সেই মধু আপানার তালুতে নিবেন পরিমান মতো যা আপনার তালুতে থাকবে । এই পরিপান মধু নেয়াওর আপনের আগায় যে পরিমান চুল নেওয়া হয় সেই পরিমান চুল নিবেন।
তারপর হাতের তালুতে থাকা মধুর উপর ঘসতে থাকবেন। ঘসার সময় মধু যদি প্রচন্ড গরম হয় এবং যদি আপনার হাতের তালুতে আগুনের মতো গরম মনে হয় তহলে বুঝে নিবেন এটি আসল । আর যদি দেখেন এটি শুধু আঠালো হয় তাহলে এটি নকল মধু । খাটি মধু হলে চুনের সাথে ঘসলে গরম হবে এবং এটি প্রচন্ড গরম হয় মনেরাখবেন।
খাটি মধু হলে চুন দিয়ে ঘসার পর হাত কাত কলে গরিয়ে পরবে অনেক তারাতির যার মানে পানির মতো গরিয়ে পরবে। বেশি পরিমান চিন মিসালে তা আঠালো হয়ে যাবে যা হাত কাত করলে গরাবে কম।
পেপার ও ফাইয়ার বক্স দিয়ে পরিক্ষা- যে মধুটি পরিক্ষা করতে চান তা নিবেন মধুর ভিতরে পেপাকর কাগজ টি ডুবিয়ে নিবেন তার পার তাতে আগুন ধরিয়ে দিবেন। যদি খেনেন তক্ষনাক মধুভেজানো পেপার কাগজে আগুন ধরে গেছে তাহলে বুঝে নিবেন এটি আসল মধু। আর যদি দেখেন আগুল না ধরে ফেনিয়ে উঠে তাহলে এটি নকল মধু।
পনিতে নিয়ে ফুলের মধু পরিক্ষা - আপনি একটি সচ্ছ কাচের গ্লাস নিবেন তার পর এটি পানি দ্বারা পূর্ন করে নিবেন। তার পর যে মধু পরিক্ষা করতে চান তা আপনি পানি ভর্তি গ্লাসে ঢালতে থাকবেন দেখতে পারবেন পানির নিচে গ্লাসের তলায় চলে যাচ্ছে মধু। পানির সাথে মধু মিসবেনা মধু।
পানি ফেলে দিয়ে তলানিতে থাকা মধু খাবেন দেখবেন যে মধু পানিতে দিছেন এবং পানিতে দেন নাই তার দুটোই স্বাদ একই রকম।যে কোন ফুলে মধু নয় না কেন পানিতে তা মিসবেন এবং পানি তলার মধু ও পানিতে না দেওয়া মধুর স্বাদ একই রকম হবে।
আমি বলতে চাই অনেক জাইগায় পানি পরিক্ষার ভিডিও ও লেখা দেখেছি । কিন্তু আপনার জানেন কি পানি পরিক্ষার মধ্যেমে শনাক্তা করা যায় না । পানিতে যে কোনো মধু দিলে তা তলানতে চলে যাবে। তবে আপনি খাটি মধুর বেলা দেখবেন মধু খুব ঘন এটি পানিতে দিলে বাকা না হয়ে সরাসটি পানির নিচে যাবে।
আমার পক্ষ থেকে বলেতে চানি পানি পরিক্ষা করে সঠিক মধু যাচাই করে সঠিক ফল পাওয়া যায়। সাধারন মানুষকে এই পরিক্ষা করে বোকা বনিয়ে থাকে অনেকেই। আপানা দেখাবে ্পানি আর মধু মিসে যায়নি আর দেখাবে পানিতে থাকা মধু ও পানিতে না দেওয়া মধু একই স্বাদ । তখন তো পাপনি ধরে নিবেন এটি খাটি মধু।
মধু কিনার সময় খেয়াল রাখবেন মধুর ঘনত। আপানাদের আরেকটা উপায় বলি জমা মধু লিকুই কারর উপায় মানে প্রথম যে অবস্থায় থাকে সে অবস্থ্য জন্য প্রয়োজন কুসুম গরম পানি। কসুম গরম পানিতে মধুর বয়ম কিছু খন রেখে দিন তাহলে তা প্রথম অবস্থার মতো হয়ে যাবে।
খাটি মধুর চিনার টিপস্
১ . নকল মধুর তুলনাায় খাঁটি মধু অনেক ঘন হবে। মিষ্টির সুরা চেয়ে অনেক বেশি ঘন হবে।
২/ নাকল মুধ হাতে নিলে খুব সহজেই ছড়িয়ে পরবে কিন্তু খাঁটি মধু সহজে ছড়াবেনা। মানে খুব তারাতারি ছড়ানেনা।
৩/কিচেনি টিস্যু পেপারের ওপর মধু দিন । নকল মধু হলে টিস্যু ভিজে উঠবে। তার আসল হলে ভিজে উঠবেন।
৪/ সামন্যা পরিমান পানিতে দুিই তিন ফোঁটা ভিনেগাার এবং মধু দিন। মধু নকল হলে ফোমের মতো ফেনিয়ে উবে।
৫/ পানির সাখনো মধু মিসে যাবেন এবং পনি মিষ্টিও হবেনা কখন।
মধু সম্পর্কে অজানা তথ্য
যদি সুস্থ থাকতে চাই নিয়মিত মধু খায় আমরা কিন্তু মধু খেতে চাই খাঁটি মধু এবং খাঁটি মধু খাওয়ার নামে আমরা অনেক সময় প্রতারিত হয়ে কারনটা হল যে আমরা মধু কিনে ফ্রিজে রাখে রাখার পর যখন জমে যায় তখন আমি উত্তেজিত হয়ে জামার মধু জমে গেছে এটা ভাল না এটা চিনি দিয়ে বানাইছে এটা একটা ভেজাল মধু।
আসলে খাঁটি মধু যেতে সরিষার মধু লিচুর মধু যে মধুতে যে সমস্ত গাছ একটি ছোট ওই গাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ থাকে এবং গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ এর কারণে মধু গুলো জমে যায় ।
যেমন চরাঞ্চলে অনেক সময় রাই-সরিষা আছে ওই সময়ে দুনিয়া কালোজিরা ,রাই, খেসারি মোটর এরকম একটা মিশ্র মধু পাওয়া যায় ।ওই মধু জমে ।যখান আমরা ফ্রিজে রাখি জমে যায় ঠান্ডা যখন পড়ে তখন জমে যায় ।
এবং এই জমা মধুর কারণে অনেকে মধু খেতে চায় না কিন্তু মজার বিষয় হল যদি আমরা সন্তানের সুস্থতা চাই তাকে গ্লুকোজ সমৃদ্ধ ও মধু খাওয়ায় কারণ যে মধু জমে যায় তার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ আছে ।
গ্লুকোজ তো জানেন তা তাৎক্ষণিকভাবে আমার দেহের যে এনারজি শক্তিটা এটা পাবে কারণ আমি যদি ভালো জিনিস খেতে চাই তাহলে জমা হোক তরল হোক যে কোনো মধু আমাকে খেতে হবে ।
অন্য বিষয়
প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন
খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন
সকালে খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন
শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার,ডেঙ্গু হলে করণীয়,শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ সমূহ জানতে ক্লিক করুন
সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়
মধু চেনার অনেক উপায় আছে একটা উপায় হলো মধুর দেশ স্বাদ,মধুর গন্ধ, তারপর বর্ন,এবং মধুর বৈশিষ্ট্য এখনও যদি আমরা ভালো করে জানি তাহলে আমরা খাঁটি মধু নির্ণয় করতে পারবো খুব সহজে।
1 বছর মধু খাওয়ার পর অভ্যস্ত হই পরবর্তীতে আমার মধু চিনতে অসুবিধা নাই ।কারন যারা দীর্ঘদিন যাবৎ সরিষার মধু খায় তারা জানে যে খাঁটি মধু সরিষার মধু জমবে এবং তারা বলে আমাকে জমা দিতে হবে। কারণ তখন তারা খুজে জমা মধু যারা খাঁটি মধু খেতে চায় আর যারা ভেজাল মধু খায় তারা বলে যে আমাকে মধুর দেন জাতে না জমে ।
এই জন্য যারা মধু খান তাদের জন্য আমাদের পরামর্শ হলো কোনো অবস্থাতেই জমছে এটা ভেজাল মধু এইটা আপনাদের ভাবার কোনো প্রয়োজনই না বরং সেটা আপনারা নিঃসন্দেহে আপনার সন্তানকে আপনার নিজে খাবেন যদি আপনার ডায়াবেটিস না থাকে তাহলে গ্লুকোজ সমৃদ্ধ মধু অবশ্যই খেতে পারেন আপনার মধু খাওয়ার ফলে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার অ্যালার্জি টা চলে আসবে ।
আপনাদের আরেকটা সু সংবাদ দিতে চাই করোনাকালীন সময়ে প্রতিবারই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে সকল গবেষকরা বলতেছে আমরা চিনির বিকল্প হিসেবে মধু ব্যবহার করি আমি চা খাব যেন মধুর চা খাই তাৎক্ষণিক এনার্জির দরকার আমার। আমার ক্যালরি ঘাটতি পূরণ করতে চাই আমি যাতে মধুর শরবত টা খাই ।
এবং মধুর যত ব্যবহার আমরা বাড়াবো আমরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তত বেমি গড়ে উঠবে আমরা ভালো থাকবো সুস্থ থাকব ।
সরিষার মধু উন্নত দেশে শরিষা মধুর প্রচুর কদর ।কারণ যখন তারা টেবিলে খেতে বসে তারা জমা মধুকে ক্রিম হিসাবে ব্যবহার করে থাকেন। অনেকেই জানেন ক্রিম হানি তারা রুটির সঙ্গে জন্ম ছকে ক্রিম হিসেবে ব্যবহার করে খেয়ে থাকেন।যখন তারা রুটি খায় তখন রুটি সঙ্গে এই সরিষা জমাট মধু মিক্স করে খেয়ে নেয় ক্রিম হিসাবে।
কারণ রুটি কার্বোহাইড্রেট আর মধুতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক। তারা অন্য কিছু না সরিষা ফুলের মধু রয়েছে সে জমা মধু দিয়ে তারা ব্রেকফাস্ট করে নেয়।
মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয়
মধু ফ্রিজে রাখলে মধুর গুনাগুন হষ্ট হয়ে যায় । আপনি যদি মধু সংরক্ষণ করতে চান তাহলে ফ্রিজে না রেখে না রেখে এমন স্থানে রাখুন যে স্থানে তুলমূলক ঠান্ডা থাকে বা (বাহিরে ঠন্ডা যায়গায় রাখুন)। মধু কাচের পাত্রে রাখুন এবং কচের বয়মে ঢাকনা ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন । তাহলে মধু অনেক দিন ভালো থাকবে।
ফ্রিজে মধুর রাখার ফলে মধুতে ধীরে ধীরে দানা বাঁধতে শুরু করে। মধু ফ্রিজে রাখলে মধু থেকে চিচির অংশটুকু আলাদা হয় এবং শক্ত হয়ে যায় চিনি অংশ। এমনকি মধুর পুষ্টিগুন অনেকাংশে কমে যায় ফ্রিজে রাখার ফলে।
প্রকৃত মধু কখনো নষ্ট হয় না তবে চিনি জ্বাল ঘন করে এক ধরনের মধু তৈরি করা হয়। বলতে পারেন মিষ্টির রস থাকে সেই রসের মত। মধুতে ভেজাল মেশানো থাকলে সেগুলো প্রকৃত মধু নয়। দেখা যায় প্রকৃত মধু সাধারণ পক্ষে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায়।
খাঁটি মধু ফ্রিজে রাখলে জমাট বাধে কি?
কত দিঘির ভিতর মধু রাখছেন তার ওপর নির্ভর করবে মধু জমাট বাধলে কি লাগবে না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আপনি যদি 100 ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে পানি তাপ দেন তাহলে সেটি উত্তপ্ত হবে। কিন্তু পানির সঙ্গে যদি আপনি অন্য পদার্থ যেমন চিনি একসঙ্গে মিক্স করে জ্বাল দেন তাহলে তাপমাত্রা আরও বেশি লাগবে উত্তপ্ত হতে।
বিশুদ্ধ পানি শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস এর মধ্যে রাখলে জমাট বাঁধে। যদি এর সঙ্গে অন্য মিক্স করেন তাহলে এর চাইতে বেশি মাইনাস ডিগ্রী তাপমাত্রা প্রয়োজন হবে।
এই পোষ্টে আলোচনা করা হয়েছে, মধু আসল নকল চেনার উপায় , সলিষা ফুলেল মধু চেনার উপায় , মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয় ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এই পোষ্টি আলোচনা কর হয়েছে আসা করি আপনাদের এই তথ্য এগুলো ভালো লেগেছে।
প্রতিনিয়ত এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকনু । এই অয়েব সাইটে প্রতিনিয়ত এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট করা হয় পূর্বে আরো এই অয়েব সাইটে এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট করা হয়েছে সে গুলো আপনারা দেখতে পারেন।