ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা-লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা-লেবু ও মধু খাওয়ার নিয়ম

ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা,লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা,লেবু ও মধু খাওয়ার নিয়ম , লেবু সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

    আস্সালামু আলাইকুম, আসা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন আজকে আলোচনা করব,ত্বকে লেবুর উপাকারিতা ও অপকারিতা,লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা ও লেবু ও মধু খাওয়ার নিয়ম নিয়ে এই পোষ্টে আলোচনা করা হয়েছে ,নিম্নে বিস্তারিত  দেখুন

    অন্য বিষয়

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন

    মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি  ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন

    ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা


    ত্বকে লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা

    ত্বকে লেবু  উপকারিত হলো লেব গরম ও ঘামের কারণে হওয়া তৈলাক্ত ভাব কমায় । যেহেতু লেবু অ্যাস্ট্রিন জান্ট সমৃদ্ধ সিট্রাসফল যা ত্বকে মসৃণ রাখে। লেবু থাকা অ্যান্টিসেপ্টিক উপাদান ত্বকের মৃতকোষ এবং ব্রক আউট দূর করে দেয়।


    মুখে লেবু ব্যবহার লেবু প্রাকৃতিক ভবে বিটামিন সি সমৃদ্ধ যা আপনার ত্বককে ভালো রাখতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে । লেবুতে যে ভিটামিন থাকে যা আপনার ত্বকের ক্ষয় দূল করে ও আপনার মুখে অকালে রয়সের ছাপ পড়া থেকে রক্ষা করে।লেব ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়তে ফ্যাস প্যাক হিসাবে ব্যাবহার করুন


    লেবু এবং ডাবে পানি দুইটি উপাদান এক সঙ্গে মিক্স করে আপনার ত্বকে ব্যাবহার করে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। ব্যবহারে ১৫ মিটিন পর পানি দ্বারা আপনার মুখ বা ত্বক ধয়ে ফেলন । লেবু ডাবে মিশ্রনের ফলে আপনার ত্বকের তৈলালাক্ত ভাব দূর হয়ে যাবে।

    অনেকের ত্বক শুষ্ক হয়ে থাকে তার  ত্বকে ডাবেপ পানি ব্যবহার করতে পারেন যার ফলে আপনার ত্বক মসূন হবে।


    লেবু ঠোঁটে ব্যবহার করুন কেননা, গরমমে দেখা যায় ঠোঁট শুষ্ক ও মলিন । আর এই সমস্যা দূর করার জন্য  আপনারা লেবু ব্যবহার করতে পারেবন।


    লেবুর রস ও বাদমি চিনি  এক সঙ্গে মক্সি করে স্ক্রাবতৈরি করে ঠোঁটে এক্সফলিয়েট করে নিন। লেবুর অ্যাসিডিক উপাদান রাসায়নিক এক্সফলিযেটরের চেয়ে ভালো। চিনির দানাদার অংশটুক সরাসরি এক্সলিয়েটরের কাজ করে থাকে। লেবু এবং চিনির সংমিশ্রণ ত্বকে মৃত কোষ দূর করতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।চিনি ও লেবু মিশ্রন আপনার ঠোঁট মালিশ করে  কছু ক্ষন রেখে ধয়ে ফেলুন।


    দাতের ব্যাবহার: দাত ঝলমলে দাত ঝকঝতে সাদা দাতের জন্য লেবুর তৈরি হোয়াইটেনিংপ্যাক অনেক কার্যকর।  বেইকিং সোডা ও বেুন রস দুটি উপাদান এক সাথে মিক্স করে পেষ্ট তৈরি করে  দাতের উপরে পাতলা কলে প্রলেপ দিয়ে রাখুন। এর পর টুথব্রাশের সাহায্যে দাঁত মেজে নিন এর পার মখমন্ডল ভালো ভাবে পরিষ্কার করে নিন। তাহলে দাত ঝকঝক করবে।


    কালচেভার দূর করতে: কালচে হাঁটু ও কুনুিই সমস্যা  দাগ অনেকেরই আছে এই দাগ হালকা রতে আপনারা লেবু ও লবণ মিশ্রন করে সেই কালচে স্থানে ঘষুণ । লেবু ভিটামিন ও সিট্রিক অ্যাসিড এক্ষেত্রে চমৎকার কাজ করে।

     

    মথার ত্বকে ব্যবহার : লেবুতে রয়েছে অ্যান্টিসেপ্টিক ও প্রদাহরোধী উপাদান যা আপনার মাথাকে পরিষ্কর ও খুশকি ও রুক্ষতার বিরুদ্ধে কাজ করে এটা উচ্চ পি এইচ সমৃদ্ধ যা চিটচিটেভাব কমায় ফলে  খুশকি দূর হয়।

    অন্য বিষয়

    প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন

    খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন

    সকালে  খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন

    শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    ভরা পেটে রসুন খেলে কি হয়,মধু কালোজিরা ও রসুন খাওয়ার উপকারিতা, খাওয়ার সময় ও নিয়ম ,মধুর ইংরেজি কি জানতে ক্লিক করুন

    অরিজিনাল মধু চেনার উপায় কি,খাঁটি মধু চেনার উপায়,মৌমাছির ইতিহাস,খাটি মধুতে কি পিপড়া আসে জানতে ক্লিক করুন

    মধু ও লেবুর রস মুখে দিলে কি হয়,মুখে মধু মাখার উপকারিতা,মধু দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়,চোখে নিচে দাগ দূর করার উপায় , কিভাবে ত্বককে দাগ হীন করার উপায়  জান্তে ক্লিক করুন

    শুকনো খেজুর খাওয়ার উপকারিতা, খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা, খেজুর ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা,মধু ও খেজুর খাওয়ার উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন

    সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ,মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারি জানতে ক্লিক করুন

     রাতে মধু খাওয়ার উপকারিতা,মধু খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা,মুধুর  ইতিহাস,মধু খেলে কি কি ক্ষতি হয় ,কি ভাবে খেলে মধুর গুনাগুন পাবেন জানে ক্লিক করুন

    ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার,ডেঙ্গু হলে করণীয়,শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ সমূহ জানতে ক্লিক করুন

     মধু আসল নকল চেনার উপায়,সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়,মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয় জানে ক্লিক করুন

    লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা



    লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা


    লেবুর উপকারিতা হলো: সমান্য গরম পানিতে লেবুর রস দিয়ে খেরে পরিপাক প্রক্সিয়াক যন্তকে কার্যকর বাড়ায় ও লিভারকে রাকে সুস্থ। লেবুতে থাকে ভিটামিন সি এন্টিসেপটিক এটি   আপনার ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করবে।


    ব্রণ দূর করতে লেবু  ব্যবাহার করতে পারেন।লেবুর রস মখে দিলে ব্রণ দূর হবে আর নতুন ব্রণ উঠতে ও বাধা সৃষ্টি করে। । লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ক্যান্সার কোষ গঠন প্রতিরোধ করে ও ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।


    আপনার লেবুর খোস শুখিয়ে গুড়ো করে ব্যবহার করতে পারেন গোসলের সময়। যা গরমে শরীলকে ঠান্ডা রাখবে। এছাড়া ও আপনার লেবু গুড়ো মাথা ব্যবহাররের ফলে মাথা ব্যাথা দূর হয়।


    লেবু ওজন কমাতে অনেক যাহায্য করে । সকালে গরম পানি ও লেবু এক সঙ্গে খাওয়ার ফলে আপনর ওজন ধিরে কমে যাবে। লেবু কুকে জ্বারা পোড়া প্রতিরোধ করতে ও আলসার কমতে সাহায্য করে। 


    লেবু আপনার শরীলে জমে থাকে ফ্যাট বা চর্বি গলেয়ে দেয় । যা ফলে আপন হার্ট ও ওজন কমে যায়। লেবু পানি আপনার শরীলে থাকা টক্সিন দূর করে , নন্ত্রনারী ,যকৃত ও আপনার সম্পূর্ন শরীরখে পরষ্কার রাখে।


    লেবু শ্বাসনালীর ও গলার প্রদাহ সারতে সাহযূ করে এর সাথে আপনা রক্ত পরিশোধন করে লেবু আর্তাইটিসের রোগীদের জন্য অনেক ভালো।


    লেবু ও গরম পানির উপকারিতা


    প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে আপনার সারাদিনের হজমশক্তি ভালো থাকে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে লেবু্। দেহের হরমোন শক্তি রাখে  এবং উচ্চরক্ত নিয়ন্ত্রণ করে।


     ঘুম থেকে উঠে সকালে এক গ্লাস পানি এবং এর সঙ্গে  একটি লেবু চারভাগের একভাগ  রস দিয়ে এক গ্লাস পানি মিশিয়ে খেলে  তাৎক্ষণিক আপনি শক্তি পাবেন এবং  ওজন  কমাতে  এর সাথে পিএইচ  এর ভারসাম্য ঠিক থাকে।


     লেবুর খোসার উপকারিতা


     লেবুর খোসা থাকা ভিটামিন সি যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এবং লেবুর খোসায় রয়েছে পেকটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, ফাইবার, এবং  খনিজ পদার্থ  যেগুলো আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী।  শরীরে থাকা বাজে কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় লেবুর খোসা।  লেবুর খোসা থেকে  পটাশিয়াম  আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে থাকেন।


     লেবুতে থাকা ভিটামিন সি যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ফাইবার বা আঁশ যুক্ত  প্রান্তকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে । লেবু  হজমে সাহায্য করে এবং পেট  ফোলা ভাব রোধে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য লেবুর খোসা বেশ কার্যকর। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।


     লেবুর খোসা  মুখে  বা  কোন এর  কালো দাগ , বলিরেখা, বার্ধক্য, ছাপ দূর করতে সাহায্য করে  এবং কী এর সাথে সাথে আপনার হার্টকে সুস্থ রাখেন।

    লেবুর শরবতের উপকারিতা


    ক্যান্সার প্রতিরোধে লেবু: লেবুতে ভিটামিন  এ, সি ,ই, বিটা ক্যারোটি ন পাকস্থলি , মলদ্বার , স্নন প্রোস্টেট,জরায়ু ,লিভার , ফুসফুস ও অগ্নাময়ের ক্যান্সর প্রতিরেধর করতে সাহয্যাকরে।


    পিত্তথলির পাথর দূর করেন: পিত্তরস  খাবার  হজমে সাহায্য। লেবুর রস ও রয়েছে চর্বি বিরোধী উপাদান যা চর্বিকে গজাতে সাহায্য করে। তাছাড়া পিত্তথলির পাথর দূর করতে  দরকার হয়  উচ্চ  ফাইবার   বা  আঁশযুক্ত খাবার। যার   যা  লেবু মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।


     ক্লান্তি দূর করতে লেবু: এক গ্লাস লেবুর শরবত নিমিষে আপনার ক্লান্তি দূর করে দেবে। তাছাড়া মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা দূর করে লেবু। এক গ্লাস পানির সঙ্গে লেবু মিশিয়ে খেলে  অনেক উপকার পাওয়া যায়।


     ঠান্ডা জনিত রোগ উপশম করে লেবু:  কুসুম গরম পানির সঙ্গে এক গ্লাস  পানি এবং এর সঙ্গে  অর্ধেক লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন।  অল্পতেই শরীর ঠান্ডা হয়ে যাবে।  এছাড়া ও স্নায়ু  মস্তিষ্কের  কার্যকর। লেবু ফুসফুস  পরিষ্কার   অ্যাজমা   সমস্যা দূর করেন। 


    লেবু ও মধুর উপকারিতা   এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সঙ্গে দুই চামচ লেবুর রস এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে খান সকালে খালি পেটে খাবেন কারণ এতে দ্রুত ওজন কমবে।


     লেবু ও শসার উপকারিতা:  শসা ও লেবু স্লাইস  এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে  ভিজিয়ে রাখা  শশা লেবু  পানীয় খেয়ে ফেলুন।  শসায় থাকা  পটাশিয়াম  হজমের  গন্ডগোল দূর করেন বা  সমস্যা দূর করে।


     লেবু আদা  উপকারিতা: লেবু আদা পানীয় পান করলে  বাড়তি মেদ  ভুড়ি, দূর হবে।


     লেবু পুদিনা পাতা : এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সাথে  2 চা চামচ লেবুর রস  এবং এর কয়টি  পুদিনাপাতা কুচি করে  মিশান  এরপর উক্ত পানি  প্রতিদিন পান করুন।  এরশাদ বাড়ানোর  এর সঙ্গে যোগ করতে পারেন।


     লেবু সালাত : ভেজিটেবল  সালাদ খাওয়ার  একটি পুষ্টি পুরো লেবুর রস নিন  পুষ্টিকর হবে। 


     লেবু চা: দিনে দুইবার আপনি লেবু চা পান করতে পারেন। এছাড়া আপনি  একটা গ্রিন টি তে  দুই চামচ লেবুর রস  ও সামান্য আদা আদা মিশিয়ে পান করতে পারে । এর সঙ্গে যোগ করতে পারেন যার উপকারিতা আরো বৃদ্ধি পাবে।

    লেবুর অপকারিতা , ক্ষতিকর দিক  লেবুর


     লেবুর অপকারিতা - ক্ষতিকর দিক  লেবুর 


     অতিরিক্ত  লেবু  খাওয়ার ফলে আপনার গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এবং এর সাথে  পেট ফাঁপা সহ নানা ধরনের সমস্যা  ওঅস্বস্তি  অনুভব হতে পারেন। এর জন্য লেবু সারাদিনে  একটি লেবুর অর্ধেক খাওয়া উত্তম তাহলে কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় না সাধারণত।


     যাদের এসিডিটির সমস্যা আছে  তারা   অতিরিক্ত  লেবু খাওয়ার তাদের বুক জ্বালাপোড়া করতে পারেন এবং পরে অনেক ক্ষেত্র ।

    লেবুর শরবত  বেশি  পান করলে  কিছুটা  দুর্বল অনুভব হয় বা হতে পারে।  অতিরিক্ত লেবু  লেবুর শরবত খাওয়ার ফলে তলপেটে ব্যথা অনুভুত হতে পারেন।


     খালি পেটে লেবু খেলে কি হয়

    অতিরিক্ত পরিমাণে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে লেবু খেলে এসিডিটি সমস্যা দেখা দিতে পারে। খালি পেটে লেবু খেলে আমাদের শরীরের জন্য  প্রয়োজন উৎসেচক পেপসিন ভেঙে যায্।  পেপসিন  আমাদের হজমে সাহায্য করেন। 

    এদিকে লেবুর মধ্যে থাকা  সাইটে  পেপসিনকে  ভেঙে  ক্ষতিকারক  এনজাইম তৈরি করেন। ফলে অতিরিক্ত লেবু খাওয়ার ফলে হিতে বিপরীত হয়। কিন্তু লেবু আবার  হজম শক্তি বেশি খেলে সমস্যা  সবকিছু  রয়েচে মনে রাখবেন। 

    লেবু ও মধু আমাদের স্বাস্থ্যর জন্য কত উপকার তা বলার রাখেনা । মহাল আল্লাহ তায়ালা মুধকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সর্ম্পূন করে তৈরি করেছেন । এজন্য দেখব সকালে লেবু ও মুধর মিশ্রন করে খাওয়ার ফলে আমাদের স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকে। আমারা এটা বিস্বাস করি মধু ও লেবুর মধ্যে রয়েছে চসৎকার বেশ  কিছু উপকারি  ‍উপাদান । লেবু ও মধু এটি সহজ লব্য এটি তৈরি করতে ঝামেলা পোহাতে হয় না। 


    রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা আগের তুলনা বহুগুন বৃদ্ধি করে   তুলে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বারানোর জন্য উত্তম উপাদান বলতে পারেন এটি । আমাদের আবহওয়া জনিত যে সমস্যা গুলো দেখাদেয় তা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য  এটি অত্যন্ত কার্যকর। আবহাওয়ার পরিবতে যে ঠান্ডা কাসির ,সর্দি  হয় বা হওয়ার যে প্রবনতা সৃষ্টি হয় ইত্যাদি আবহাওয়া জনিত যে সকল সমস্যা দেখাদেয় তা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা  প্রতিদিন লেবু ও মধু মিশ্রন খেতে পারেন।  


    লেবু ও মধু খাওয়ার ফলে অনেকের অনেক ধরনের সমস্য  দেখা দেয়। যেমন গ্যাস্টিক আরো নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ভুর নিয়মে লেবু ও মুধু মিশ্রন খাওয়ার ফলে। লেবু ও মুধু খাওয়ার নিয়ম নিচে বর্ননা করা হয়েছে।


    লেবু ও মুধ খেয়ে যে যে সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন?

    কিডনি জনিত সমস্যা জন্য আপনার প্রতিদিন এটি খেতে পারেন। লেবু কিডনিতে ও পাকস্থলে পাথর হওয়ার বিরোধে কাজ করে । লেবু কিডনিকে পরিষ্কার রখে কিডনিতে যেকোনো সমস্যা থেকে সমধানে সাহায্য কারে।


    লেবু ও মধু মিশ্রন খাওয়ার ফলে আপনার শরিলকে পুনরায় পরিষোধন করে । সাকালে এটি খাওয়ার ফলে যে সারা দিনে যে ধুলো বালি গুলো আমাদের দেহে প্রবেশ করে  এবং নানা ধরনের ক্ষতিকারক ব্যাকট্রেরিয়া আমাদের শরিলে রয়েছে তা বাতরুমের মাধ্যমে বাহির করে দেয় এটি।


    সকালে ঘুমথেকে উঠার  পরে পর্যাপ্ত শক্তি জন্য এটি আপনার ইমিনিটি সিস্টেমকে জাগিয়ে তুলে যার ফলে আপনি সকাল থেকে শিক্তি ও শরিলকে চাঙ্গা কারতে পারবেন যা আপনার দৈইনিনদিন জিবনকে আগের তুরনায় আরো বেশি ভালো রাখবে। 


    অনেকের ঘুমের সমস্যা নানা ধরনের শারিরিক সমস্যায় থাকেন তার প্রতিদিন এটি সেবন করতে পারেন যার ফলে আপানদের ঘুমের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। 


    অকের মুখে ব্ররেন সমস্যা রয়েছে এধরনের সমস্যা জন্য ও আপনার নিয়ম করে পতিনিয়ত এটি সেবন করতে পাবেন।


    অনেকের হাটুতে কোমোড়ে মাজায় ব্যাথা ইত্যাদি আরো অনেক ধরনের ব্যাথার সমস্যা থাকে তারা যদি প্রতিনিয়ত এটি সেবন করে করে তাহলে খুব সহজে তারা টুতে কোমোড়ে মাজায় ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবে। আরো আরো অন্যাঅন্য ব্যাথা থেকে মুক্তি পেতে সহায্য করে। 


    অনেক মেয়েদের মাসিকের সমস্যা থাকে। যেমন  মাসিকের সময় প্রচুর তলবেট ব্যথা করা ,মাসিক পরির্পূন ক্লিয়ার না হয়ে যাওয়ার , মিন্স সঠিক সময় না হওয়া । এধরনের সমস্যা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা মুধ ও লেবু মিশ্রন খেতে পারেন। কুসুম গরম পানির সাথে মুধু ও লেবু মিশ্রন থেলে আপনি এসমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।


    মাসিকে সময় তলপেটে রক্ত পিন্ড জমে থাকার ফলে মাসিক ক্লিয়ার হয়না এবং তল পেটে ব্যথা সৃষ্টি হয়। কুসুম গরম পানির সাথে মুধু ও লেবু মিশ্রন খাওয়ার ফলে রক্ত পিন্ডকে লিকুইট করে বাহিরে বের করে দিবে যার ফলে ব্যাথা কামে যাবে বা নাও থাকতে পারে এবং পরিপূর্ন রুপে মাসিক ক্লিয়ার করে দিবে যার ফরে মেয়েদের সঠিক সময় মিন্স হবে। 


    অনেকের হজমে সমস্যা রয়েছে তারা  এটি সেবন করতে পারেন । লেবুতে থাকা সাইটিক এসিড যা হজম শক্তি বাড়িয়ে তুলে। এবং কি এটি হজমের সমস্যা দূর করে দিবে হজমের জন্য এটি প্রায় প্রতিনিয় খেতে হয়। 


    কষ্ঠকাঠিন সমস্যা দূর করে দেয় এটি। যাদের এ সমস্যা রয়েছে তার সকালে দুই গ্লাস পরিমান পানি সাথে নিয়ে লেবু ও মধু মিশ্রন খেতে পরলে এসমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। 


    যাদের হাই পেসার জনিত সমস্য তাাও এটি সেবন করতে পারেন যা আপনার  পেসারের সমসস্যা জনিত সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। 


    লেবু ও মধু খাওয়ার নিয়ম 

    আমাদের শরিলে প্রতিদিন সাইটি এসিড প্রয়োজন 42-45 মিলিমিটা । লেকটা লেবুতে সাইটিক এসিড থাকে 40 মিরিমিটার এর উপারে। যেহেতু আমরা আরো খাবার খাই সারা দিনে তার মধ্য ও সাইটিক এসিড থাকে যা আমাদের শরিলের জন্য অতিরিক্ত হয়ে যায় যার আমাদের শরিলে নানা ধরনের সমস্য দেখা দেয়। 


    লেবু ও মধু মিশ্রন একগ্লাস কুসুম গরম পানির  খেতে হবে। মধু ২ টেবিল চামুচ নিতে পারেন এক গ্লাস পানির সাথে। যারা সকালে ও রাতে এটি খাবেন তারা সকালে ও রাতে মিলে অর্ধেক লেবু খাবেন যার মানে সকালে একটি লেবু চার ভাগের এক ভাগ খাবেন ও রাতে চার ভাগের এক ভাগ খাবেন। 


    আসা করি বিষয় গুলো বুঝতে পেরেছেন এই পোষ্টে আলোচনা করা হয়েছে লেবু নিয়ে । প্রতিনিয়ত এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকুন।  প্রতিনিয়তই এই অয়েব সাইটে এ ধরনের তথ্য মূরক পোষ্ট করা হয় ্। 

    LikeYourComment