খালি পেটে লেবু খাওয়ার উপকারিতা- লেবু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা-লেবুখাওয়ার সঠিক নিয়ম
আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা ভালো আছেন আজকে আলোচনা করব খালি পেটে লেবু খাওয়ার উপকারিতা এবং লেবুর উপকারিতা অপকারিতা লেবু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এই পোস্টে আপনার নিম্নে দেখুন
অন্য বিষয়
থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন
ব্যাংক চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন
মোবাইল কতদিন ব্যবহার হয়েছে জানতে ক্লিক করুন
মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন
লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
লেবু খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা ,লেবুতে রয়েছে রয়েছে ভিটামিন, এন্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করেন এবং ঠান্ডা লাগা ও সর্দি লাগা প্রতিরোধ করে থাকেন।
শ্বাসনালী ও গলার প্রদাহ কমাতে সাহায্য করেন, লেবু শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করেন।
সকালে গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে পরিপাক প্রক্রিয়া কে কার্যকর ও সুস্থ রাখেন।
লেবু পানি খাওয়ার ফলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়।
লেবুর রস ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। বদ হজম সমস্যা দূর করে। হার্ট ভালো রাখে।
শরীরে টক্সিন বের করে দেন। শরীরে অতিরিক্ত মেয়াদ ভুরি কমিয়ে দেয়।
লেবুর রসের অপকারিতা
অতিরিক্ত লেবু গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করেন। বেশি পরিমাণ লেবু খেলে গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত লেবু থেকে বিরত থাকুন । প্রতিদিন একটি লেবু অর্ধেক খেতে পারেন।
বেশি পরিমাণে লেবুর শরবত পান করলে পেট ও তলপেট ব্যথা হতে পারেন। এ কারণে পরিমাণমতো লবণ করুন।
এসিডিটির সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত লেবু থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ অতিরিক্ত লেবু খেলে বুক জ্বালাপোড়া করে।
শরীরের ওজন কমানোর জন্য লেবু খেলে কার্বোহাইড্রেট ও অন্যান্য পুষ্টিগুণের অভাব দেখা দিতে পারেন। এর কারণের পাশাপাশি অন্যান্য সালাত সেবন করুন । এবং পরিমাণমতো লেবুর সেবন করুন অতিরিক্ত থেকে বিরত থাকুন।
বেশি পরিমাণে লেবু খেলে লেবুর রস পান করলে শরবত পান করলে শরীর দুর্বল লাগতে পারেন।
ত্বকে লেবুর অপকারিতা
ত্বকে লেবু ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায় অনেক ধরনের কিন্তু কখনো ভুলেও সরাসরি লেবু মুখে মারবেন না। মানে বোঝানোর চেষ্টা করেছে লেবুর রস শুধু মাখবেন না সঙ্গে কোন কিছু রাখবেন মধু বা অন্য কিছু। সরাসরি লেবু ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক পুড়ে যেতে পারে কারণ লেবুর রস প্রচন্ড এসিড ধর্মী। ত্বকে লেবু ব্যবহারের পূর্বে লেবুর রসের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের উপাদান এর সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
ত্বকে লেবুর রস ব্যবহারের উপকারিতা
লেবু মাথার খুশকি দূর করে, এবং লেবু মুখের দাগ ছোপ ও কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
লেবু ভিটামিন সি আছে ছাপ দূর করেন, বয়স্ক ছাপ দূর করে, লেবু হাতে বা পায়ে কোন এর কালচে ভাব দূর করুন।
লেবু ও চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করলে ঠোটেঁর মৃত কোষ দূর হয়। লেবু আর বেকিং সোডা দিয়ে একসাথে মিশিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের হলুদ ভাব দূর হয় ও দাঁত সাদা হয়।
পাতি লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা
পাতি লেবুর উপকারিতা রয়েছে অনেক, পাতিলেবু তে রয়েছে, ফাইবার ,ভিটামিন সি, ফলের. ভিটামিন এ. ক্যালসিয়াম. আয়রন. পটাসিয়াম. ফসফরাস ও আরো অন্যান্য পদার্থ রয়েছে পাতিলেবু তে।
পাতিলেবু পেটের ক্যানসার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং এটি খুবই উপযোগী, পাতিলেবু খাওয়ার ফলে দেহের চর্বি, এবং অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে। এবং দেহে থাকা দূষিত টক্সিন দূর করে দেয় পাতিলেবু।
পাতিলেবু তে রয়েছে সাইট্রেট যা কিডনিতে পাথর হতে বাধা দেয় এবং কিডনি পাথর রোধ করে।
লেবুতে থাকা ভিটামিন সি শাকসবজিতে থাকা আয়রন শোষণ করে যার ফলে রক্তস্বল্পতা কমে, সকালে ঘুম থেকে উঠে পাতি লেবুর পানি খেলে হজম শক্তি বাড়ে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
সকালে ঘুম থেকে উঠে কুসুম গরম পানির সঙ্গে একটি পাতি লেবুর অর্ধেক পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
লেবুর খোসার ব্যবহার
এক চিমটি লেবুর গুরু সাথে 2 টেবিল চামচ চালের গুঁড়া ও ঠান্ডা দুধ দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন। যার ফলে আপনার ত্বকের মৃত কোষ গুলো জীবিত হয়ে উঠবে, এখানে বুঝানো হয়েছে কোষগুলো সতেজ এবং হেলদি থাকবে যার ফলে ত্বক ভালো থাকবে।
লেবুর খোসা স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করা যায়। একমুঠো লেবুর খোসার পেস্ট এর মধ্যে 1 থেকে 2 কাপ চিনি ও ত্বকের ধরন বুঝে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। পেষ্টি এখন ভেজা ত্বকে আলতোভাবে ঘষে লাগিয়ে নিন ও এবং ঠান্ডা পানির ধারা ধুয়ে ফেলুন 10 থেকে 15 মিনিট পর। স্ক্রাব সপ্তাহে একবার ব্যবহার করুন। এর ফলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে।
পা ফাটা রোগ লেবুর খোসা গুড়ো করে পেট্রোলিয়াম মিশিয়ে একটি পেষ্ট তৈরি করুন। এবং এটি পায়ে পা ফাটা স্থানীয় লাগিয়ে নিন। প্রেস্টি যেন পাপা ফাটা স্থানে লেগে থাকে এর জন্য আনারা মোজা ব্যবহার করতে পারেন। কয়েক ঘন্টা পর ঠান্ডা পানি দ্বারা ধুয়ে ফেলুন এরপর দেখবেন স্বাস্থ্যকর লাগবে।
ঘরের আসবাবপত্র এবং অন্যান্য ব্যবহার জিনিসপত্র জীবাণুমুক্ত লেবুর খোসা ব্যবহার। লেবুর খোসা পানি দিয়ে সিদ্ধ করে ছেকে নিন। এবং এই প্রাণীর সঙ্গে ভিনেগার মিক্স করুন অথবা বেকিং সোডা মিশিয়ে ব্যবহার করুন তাহলে আপনার আসবাবপত্র ঝকঝক করবে।
আপনার রুম ফ্রেশনার হিসেবে লেবুর খোসার ব্যবহার করুন। এর জন্য প্রয়োজন হবে শুকনো এবগ যেকোনো ধরনের তেলের সাথে লেবুর খোসা মিক্স করুন, এরপর সাইট্রাস- সুগন্ধযুক্ত মিশ্রণটি একটি পরিষ্কার বলে বোতলে ভরে আপনার ঘরে স্প্রে করুন।
পোকামাকড় থেকে বাঁচতে বা উপদ্র ব কমানোর জন্য লেবুর খেঅস ব্যাবহার করুন।
লেবুর খোসা খাওয়ার নিয়ম
আপনারা লেবুর রস খাওয়ার পাশাপাশি লেবুর খোসা খেতে পারেন। কেননা লেবুর খোসা খুবই উপকার। লেবুর খোসা খেলে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে ভালো থাকা যায় । লেবুর খোসায় রয়েছে ভিটামিনও সাইট্রিক এসিড যা আমার আপনার দাঁতের মাড়িকে রক্ত পড়া ও জিঞ্জিতাইটিসসহ একাধিক রোগ প্রতিরোধ করে।
এবং কি লেবুর খোসার থাকে সাইট্রাস বায়ো ফ্লেভোনয়েড যা শরীরের স্ট্রে কমতে অনেক যাহয্য করে।
চুলে লেবু উপকারিতা এবং অপকারিতা ।চুলে লেবুর রস ব্যবহারের উপকারিতা
চুলে লেবুর রসের উপকারিতা , নেপথ্যে রয়েছে সাইট্রিক এসিড, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম, চুল দ্রুত বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এবং কি চুল পড়া কমাতে চুলের মধ্যে লেবুর রস ব্যবহার করা যায়, এর জন্য লেবুর রস ভিনেগার ও লবণ মিশিয়ে লাগাতে হবে। যার ফলে চুল পড়া কমে যাবে।
চুল তাড়াতাড়ি লম্বা করার জন্য নারিকেল তেল, জলপাই তেল এর সঙ্গে লেবুর রস এই উপাদান মিক্স করে চুলে নিয়মিত ব্যবহার করুন যার ফলে চুল ঝলমলে এবং লম্বা হবে খুব তাড়াতাড়ি।
চুলের আগা ফাটা কমানোর জন্য বা চুলের আগা ফাটা থেকে বাঁচার জন্য তিন সপ্তাহে একবার করে চলে জলপাই তেল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে চুলের আগায় লাগান যার ফলে চুল আগা ফাটা কমবে।
প্রাকৃতিক ভাবে চুল ঝলমলে করতে লেবুর সাথে নারিকেলের পানি মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করুন । এটি ব্যবহারের ফলে আপনার চুল ঝলমলে করবে এটি আপনার কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করবেন।
অতিরিক্ত লেবু খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা
অতিরিক্ত লেবু খাওয়ার উপকারিতা বেশি পরিমাণে লেবু খেলে রক্ত আয়রনের পরিমাণ বাড়ে। কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে লেবুর খেলে শরীরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি বৃত্তি পাবেন যার ফলে রক্তে অধিক পরিমাণে আয়রন সংরক্ষণ হবে।
হত রক্ত খাওয়ার এসিডিটি থাকলে এসিডিটি সমস্যা, এবং তলপেটে ব্যথা বা উপর পেটে ব্যথা হতে পারে।
গরম পানিতে লেবু খাওয়ার উপকারিতা
গরম পানিতে লেবু খাওয়ার ফলে চেহারায় বয়সের ছাপ কমে যাবে কারণ লেবু রয়েছে ভিটামিন সি,, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়া, ক্যালসিয়াম, আয়রন, যা শরীরের পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে এবং লিভার থেকে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান প্রস্রাবের সঙ্গে বাইরে বের করে দেন।
প্রতিদিন সকালে হালকা গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে সারাদিনের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। সকালে খালি পেটে গরম সাথে লেবু রস খেলে শরীর শরীরের পিএইচ এর ভারসাম্য বজায় থাকে এবং শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
লেবু শরীরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর চাহিদা পূরণ করেন এবং কিডনি পাথর হওয়া কে প্রতিরোধ করে, এরশাদ লেবুতে থাকা ভিটামিন সি যা দেহের হরমোন সক্রিয় রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে রক্তচাপ স্বাভাবিক অবস্থায় থাকেন। লেবু ভিটামিন সি স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে, তাই লেবুর শরবতে চিনি না খাওয়া উপকারী ।
অন্য বিষয়
প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন
খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন
সকালে খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন
শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন
খালি পেটে লেবু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পানির সঙ্গে মিশিয়ে লেবু খাওয়ার ফলে অনেক ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়, অনেক ধরনের রোগ থেকে বেঁচে থাকা যায়। বিশেষ করে ওজন কমানোর জন্য অনেক বড় ভূমিকা পালন করে আরো বিস্তারিত জানুন খালি পেটে লেবু খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে লেবু খেলে হজমে সাহায্য করে এবং ক্ষতিকারক টক্সিন বের করে ইউরিন এর সঙ্গে। এবং সারা রাত্র ঘুমানোর ফলে শরীরে পানির অভাব দেখা দেয় সকালে লেবুর রসের সঙ্গে পানি খেলে সেই ঘাটতি পূরণ হয় ।
খালি পেটে লেবু খাওয়ার ফলে মেয়েদের শরীরের ওজন কমে বা পরিমান করে।এবং হজমে সাহায্য করে এর সাথে পেটের সমস্যা স্বাভাবিক ভাবে সমাধান করে।
লেবু ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। শরীরকে চাঙ্গা করে, লেবু ইউনিটি' সিস্টেম জাগিয়ে তোলে , অ্যাপসকর্বিক অ্যাসিড ও ভিটামি সি শরীরের অনাক্রম্যতা বাড়ায় ।এবং সূর্যি ঠান্ডা লাগা থেকে দূরে রাখুন লেবুর রস। লেবুতে রয়েছে পটাশিয়াম, ভিটামিন বি যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।
সকালে খালি পেটে লেবু গরম পানি খাওয়ার উপকারিতা
সাকলে খালি পেটে গরম পানির সাথে লেবু খাওয়ার উপকারিতা জানার ইচ্ছা হয়ে থাকে। আবার কেউ জানতে চায় এর উপকারিতা তাই আজ সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো গরম পানির সাথে লেবু খাওয়ার উপকারিতা। প্রথমে জেনে নেওয়া যাক লেবুর গুনাগুন গুলো-
লেবুর গুন সর্ম্পক দেখুন:-
লেবু একটি ফল যার রয়েছে সব চাইতে বেশি ভিটামিন -সি। একধিক গবেষনায় দেখা গেছে লেবুতে রয়েছে পটাশিয়াম,ক্যালসিয়াম,ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন-সি ইত্যাদি যা দেহের পুষ্টির ঘাটতি দূর করে।
খালিপেটে লেবু পানি খাওয়ার উপকারিতা দেখুন:-
অনেকে বলে থাকেন লেবুর পানি খাওয়ার ফলে তার এসিডিটির সমস্যা দেখা দেয় বা গলা সমস্যা হয়। এর কারন লেবু পানি সঠিক নিয়মে না খাওয়ার কারন। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক প্রতিদিন ভিটামিন-সি প্রায়োজন হয় ৪০ থেকে ৫০ মিলি গ্রাম ।
যাদের লেবু খাওয়ার পর সম্যাসা হয় । তার সাকলে খালি পেটে পুরো একটা লেবু খেয়ে ফেলে যার ফলে এধরনের সমস্যা হয় । আপনি যখন সকালে উঠেই পুরো ৪০ মিলি গ্রাম ভিটামিন-সি খেয়ে ফেলন তাহলে আপনার শরিলে পযাপ্ত পরিমান হয়ে গেল ।
যখন আপনি আরো অন্য অন্য খাবার খাবেন তখন তার ভিতরেত রয়েছে ভিটামিন সি অন্য খাবার থেকে আসা ভিটামিন সি তো এখন আপান শরিলের জন্য অতিরিক্ত হয়ে যার ফলে আপনা নানা ধররেন সমস্যা দেখা দিবে এটাই তো স্বাভাবিক। কেননা, সারাদিনে যে খাবার গুলো খাই তার মধ্য কাচা মরিচ থাকে যার মধ্যে ও অনেক ভিটামিন সি থাকে। মূল কথা সকালে বেশি পরিমান ভিটামিন -সি খাওয়ার আপনার সমস্যা দেখা দেয় । সঠিক ভাবে খেলে এমস্যা আর দেখা দিবেনা।
অন্য বিষয়
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার,ডেঙ্গু হলে করণীয়,শিশুদের ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ সমূহ জানতে ক্লিক করুন
মধু আসল নকল চেনার উপায়,সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়,মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয় জানে ক্লিক করুন
লেবুখাওয়ার সঠিক নিয়ম
চিকৎসকরা বলে থাকেন সকালে এক গ্লাস গরম পানির সাথে সবর্চ্চ অধেক লেবু ব্যবহার করা। সবচেয়ে উত্তম একটি লেবুকে তিন ভাগ ব্যবহার করে এক ভাগ ব্যবহার করা। মানে তিন ভাগের এক ভাগ লেবুর সাথে এক গ্লাস কুসুম গরম পানি মিসিয়ে খাওয়া।
তিন ভাগের এক ভাগ লেবু নেওয়ার ফলে তাথে সর্বচ্চ ২০ থেকে ২৩ মিলি গ্রাম ভিটামিন সি পাওয়া যাবে। যার আপনার শরিলের জন্য আদর্শ। সকালে এই পরিমান ভিটানি সি নেওয়ার পর সারাদিনে যে আমারা আরো নানা ধরনের আবার খাবো তা থেকে আপনার শরিলে সম্পূর্ন ভিটামিন সি পূরন হয়ে যাবে যা আপনার জন্য অত্যান্ত উপকারি ।
গরম পানি এবং লেবুর রসের উপকারিতা আরো কয়েগুন বারানোর জন্য এর সাথে এক বা দুই চামুচ খাটি মুধু যোগ করতে পারেন । এর ফলে আপানর আরো নানা ধরনের শরিরিক সমস্যা দূর হবে।
লেবুল শরবত লিভারে উপস্থিত ক্ষতিকারক টক্সিন উপাদান খুব দূত বের করে দেয়। ফেলে লিভারের যেকোনো ধরনের ক্ষতিকর হওয়ার আসঙ্কা দূর করে দেয় এবং নানা ধরনের দূষিত পদার্থ গুলো কে দেহ থেকে বের করে দেয়।
প্রতিনিয়ত সাকাল খালি পেটে লেবু পানির সাতে লেবুর রস খাওয়ার ফলে দেহের পি এইচ লেভেল ভারসাম্য বজায় রাখে। ফলে আপনার দেহের কর্মক্ষমতা এবং শক্তি বৃদ্ধি করে।
লেবু পানি খাওয়ার পলে শরিলকে শক্রিয় করত পারবেন বা শরিকে অনেক বেশি শোধন করা যায়। লেবুর সাথে মুধু খাওয়ার ফলে সারাদিন যে পাহিরের পলিয়ষন, ও নানা ধরনের খাবার তৈলাক্ত ও অন্যাঅন্য আরো নানা ধরনে খাবার খওয়ার ফলে যে আমাদের দেহের ভিতরে দূষিত পদর্থ শরিলে গিয়ে বাসা বাধে সেগুলো ডিট্রক্সিসি করে দেয় লেবু পানি ভাতরুমের মাধ্যেমে।
শরিলে এমোনিটি পাওয়ার বৃদ্ধি বা শক্তি বৃদ্ধির জন্য এটি অত্যান্ত কারর্যকর। নিয়মিত লেবু পানি খাওয়ার ফলে প্রতিনিয় আবওয়ার পরিবর্তনে কারনে যে ঠান্ডা , সর্দি , ইত্যাদি সমস্যা সৃষ্টি হয়। এসব সমস্যা দূর করাজ জন্য প্রতিনিত লেবু পানি খান আরো নানা ধারনের যেসব শরিরিক সমস্য হয় তা দূর হয়ে যাবে।
অনেক মেয়েদের মাসিকের সমস্যা দেখা দেয় । মাসিকের সময় তলপেটে ব্যাথা হয় এবং মাসিক গুরোপুরি ভাবে ক্লিয়ার না হওয়া ও সময় মতো মিন্স না হওয়া ইত্যাদি সমস্যা জনিত যাদের হয় । তারা যদি প্রতিনিয়ত লেবু সাথে কুসুম গরম পানি পান করে তাহলে তাদের এধনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তাদের মাসিক ক্লিয়ার হবে সময় মতো শুরু হবে।
যে সমস্যা বেশি হয়েদের তাহলো মাসিকের সময় তল পেটে ব্যাথা করা । তলপেটে রক্ত পিন্ড জমাট অবথায় থাকে এই তরল রক্ত পিন্ডকে লেবু গরম পানি লিকুইট করে খুব সুন্দর করে বাহিরে বের করে দেয় যার ফলে মাসিক ক্লিয়ার হয়ে যায় । এবং ব্যাথা জনিত সমস্যা দূর হয়ে যায়।
অনেক শরিলে নানা যায়গায় নানা ধরনের ব্যথা থাকে যেমান কোমোরে , মাযায় , হাটুতে ইত্যাদি আরো নানা যায়গায় ব্যথা হয়। তারা যদি প্রতিনিয় লেবু পানি খায় তার খুব সহজে এসস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
মূখম আরেক সবচাই তে বেশি সমস্যা যে ওজনের । ওজন আমাদর বড়ই দুচিন্তা কারন লেবু পানির সাথে মুধু খাওয়ার ফেলে আপনার শরিলে থাকা মেদ (ভুরি) গলিয়ে বাতরুমের মধ্যে বাহিরে বের করে দিবে। এবং নতুন করে কোনো ধরনের মেদ জমতে দিবে না লেবু পানি ।
সকালে এক গ্লাস লেবু পানি খাওয়ার ফলে চট করে এনাজি পাবেন তার কারন হলো আমদের শিরিলে থাকে মেটাপলিজম তখন একট্রিভ হয়ে যাবে। যার ফলে প্রচুর প্ররিমান শক্তি পাওয়া যাবে। লেবু পানি খাওয়ার ফলে সকাল থেকে পুলো এনাজি সাথে চলতে পারবেন সারাদিন।
কিডনি ও লিভারে পরিষ্কারাখে এটি আমাদের টিডনি তে পাথর হওয়া রোধে কাজ করে । এটি আপনা কিডনিতে এবং লিভারে পাথর হওয়া থেকে মুক্তি দিবে।
যাদের হাই পেসারের সমস্যসা দেখা যায় তাদের ১০ % সমস্যা দূর করে দেয় লেবু পানি।ব্লাড পেসারের জন্য অত্যন্ত কার্যকর এটি তাই নিয়মিত লেবুপানি পানিকরতে পারেন । উপরের নিয়ম অনুসারে ।