স্বাস্থ্য ভালো রাখার ঔষধ-বাচ্চাদের স্বাস্থ্য ভালো করার উপায়-স্বাস্থ্য ভালো রাখার নিয়ম
আস্সালামু আলাইকুম আসা করি আপনার ভালো আছেন আজকে আলোচনা করব,স্বাস্থ্য ভালো রাখার ঔষধ , বাচ্চাদের স্বাস্থ্য ভালো করার উপায়,স্বাস্থ্য ভালো রাখার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এই পোষ্টে আপনারা নিম্নে দেখুন,আমাদের গুলো নিওজ দেখুন
অন্য বিষয়
শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে ক্লিক করুন
স্বাস্থ্য ভালো রাখার ঔষধ
স্বাস্থ্য ভালো রাখার ঔষধ আপনারা সিনকারা সিরাপ খেতে পারেন। এটি ভিটামিনের মধ্যে সবচেয়ে ভালো কাজ করে। আপনি পরপর তিনটি সিরাপ খাবেন।আর এই ভিটামিনের মধ্যে কোনো ক্ষতিকারক উপাদান নাই।এটির মূল্য ১২০ টাকা । আসা করি যারা স্বাস্থ্য ভালো এবং ওজন ঠিক রাখতে চান তাদের জন্য এটি খুবই ভালো কাজ করবে।
শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার কয়েকটি কার্যকরী উপায়
১, সঠিক খাবার খাওয়া সুস্বাস্থ্যের জন্য আমাদের 40 ধরনের নিউট্রিশিয়ান প্রয়োজন পড়ে কোন একক খাবার তা দিতে পারে না এর সুষম খাবার নিশ্চিত করতে হবে এছাড়া খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে পুষ্টিকর খাবার সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ।
স্বাস্থ কিন্তু অনেক টাকা পয়সার মতো যতক্ষণ আমরা সেটা হারিয়ে ফেলি ততক্ষণ অব্দি আমরা সেতারা আসল মূল্যটা বুঝতে পারি না কখনো শরীরে কোন বড় সমস্যা দেখা দিলে তখনই আমাদের মাথায় আসে না এবার ঠিকঠাক শরীরের যত্ন নিলেই হবে সমস্যা হওয়ার আগে থেকে জানি শুরু করে কিন্তু শরীর খারাপ অনেক কষ্ট ভোগ করতে হয় না ।
সারাদিনে আপনি যতটা সময় আপনার এই ফোনের পিছনে বাজে নষ্ট করেন সেই টাইমার এনার্জি তাকে যদি আপনি নিজের শরীরের যত্ন নেওয়ার পিছনে লাগাতে পারেন তাহলেই আপনার লাইফ কতটা ব্যথা হতে পারে আপনার কোন ধারনা নেই আর সেই কারণেই আজকের এই পোস্টে সহজ পাঁচটি টিপস।
আমাদের বিলাইছ আমরা অনেকেই জল খাওয়ার কথাটা একদম ভুলেই যায় শুধু যখন জল তেষ্টা পায় তখন একটু জল খাওয়া যেটা আমাদের শরীরের পক্ষে একদমই ভালো না।তেষ্টা ছাড়াও আমাদের জল খেতে হবে আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন ,তাদের বর্ণনা অনুযায়ী ,সুস্থ থাকার জন্য আমাদের রোজ 8000 srteps হাটা উঠিৎ,বা প্রতিদিন কমপক্ষে 8000 কদম হাটা উচিত ।
বাচ্চাদের স্বাস্থ্য ভালো করার উপায়
বাচ্চাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য গুণগত মানের খাবার খাওয়াতে হবে তা থেকে তারা ভিটামিন সংগ্রহ করবেন। ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া কোন ক্রমেই বাচ্চাকে ভিটামিন খাওয়াবেন না। যেসব খাবার বাচ্চাদের খাওয়ানো উচিত বা খাওয়ানো উচিত সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব দেখুন,
আপনার শিশুটি ওজন কমপক্ষে ঠিকমতো বেড়ে উঠছে না সন্তান জন্মানোর পর নাটকের যে কয়টি বিষয় নিয়ে চিন্তা থাকে তার মধ্যে তার ওজন নিয়ে চিন্তা ,বাচ্চা যদি সুস্বাস্থ্য হয়ে জন্মায় তাহলে তোমার চিন্তা কিছুটা লাঘব হয়।
বাচ্চা হালকা বা দারোগা হয় তাহলে তাদের চিন্তা শেষ থাকেনা। কিভাবে বাচ্চার শরীরে মাংস বাড়াবে এবং তার সঠিক বৃদ্ধি হবে এতে তার বুদ্ধিমত্তা সঠিকভাবে হবে এই সকল সন্তানের পড়ে মহাবিপদে তাদের জন্যই এই পোষ্টি,
আপনার শিশুর ওজন বৃদ্ধি এবং সঠিক বুদ্ধিমত্তার বিকাশ নিশ্চিত করতে যদি চান তাহলে চিন্তা না করে আমার বলা সেরা পাঁচটি খাবার আনার বাচ্চাকে রোজ দিন তাহলে দেখবেন এক মাসের মধ্যেই আপনার শিশুটি বাড়তে শুরু করবে প্রয়োজনে বেড়ে উঠবে এবং বুদ্ধি ও বাড়বে।
প্রথমত ছয় মাস পর্যন্ত শিশুর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ব্রেস্ট মিল্ক অথবা ফর্মুলা দুধ দেবেন এতে প্রচুর পরিমাণে নিউট্রিশন এবং ফ্যাট আছে যা আপনার বাসার শরীরের গঠনের জন্য খুবই জরুরী ।
ছয় মাস পর ধীরে ধীরে ওকে অন্য খাবার দেয়া শুরু করুন তাকে অন্যান্য আর কি কি খাবার দিতে হবে সেটাই মূল বিবেচনার বিষয় কারণ এ সময়ে তার ওজন বৃদ্ধি এবং ব্রেইন ডেভলপমেন্ট এর জন্য নির্দিষ্ট কিছু খাবার নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
১,কলা বাচ্চাকে প্রতিদিন অন্তত একটি করে কলা খেতে দেবেন কার্বোহাইড্রেট ভিটামিন বি সিক্স সহ আরো অনেক কিছু আছে যেটা আপনার শিশুর ওজন বাড়াতে এবং এনার্জি বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে সরাসরি কলা খেতে সমস্যা হলে আপনি ভাতের সাথে সেটা সুন্দর করে মাখিয়ে অল্প অল্প করে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন।
কলাতে কার্বোহাইড্রেট থাকায় ১ বছরের শিশুকে দিনে একটি করে কলা দেওয়াই ভালো এর বেশি দেওয়া ঠিক নয় আর প্রতিদিন মাত্র একটি করে কলা দিলে বাসার স্বাস্থ্যের উন্নতি কিছুদিনের মধ্যেই টের পাবেন ।
২,মুগডাল প্রচুর এতে পরিমাণে নিউট্রিয়েন্টস ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন রয়েছে। যা আপনার বাচ্চার ব্রেন ডেভলপ হবে ঠিক তেমনই ওজন বৃদ্ধি পাবে ।এজন্যপ্রতিদিন আপনার বাচ্চাকেমুগ ডালের খিচুড়ি দেওয়ার চেষ্টা করুন । এক্ষেত্রে চেষ্টা করবেনদ ডাল এবং চালের পরিমাণটা সমান থাকে ।
৩, বিগ দিনে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ফ্যাট থাকার জন্য যেটা আপনার বাচ্চার বেড়ে ওঠার জন্য খুবই প্রয়োজন যদি আপনার বাচ্চার বয়স 8 মাস হয়ে যায় তাহলে তাকে ডিমের হলুদ অংশ যেতে পারেন আর যখন এক বছর বয়স হয়ে যাবে তখন তাকে ডিমের সাদা অংশটা দিতে পারেন ।
কারণ সাদা অংশটুকু আপনার বাচ্চার এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ডিম বাচ্চার শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন আয়রন ফসফরাস এবং অ্যান্টিবায়োটিক বাড়িয়ে থাকে । এক্ষেত্রে আপনি মুরগির ডিম এর পরিবর্তে কোয়েল পাখির ডিম আপনার বাচ্চাকে দিতে পারেন কারণ মুরগির ডিমের চাই কোয়েল পাখির ডিমে এ ধরনের পুষ্টি গুনাগুন আরো বেশি থাকে।
৪,ওজন বৃদ্ধি জন্য আপনার বাচ্চাকে আপনি ড্রাই ফুড খাওয়াতে পারেন। এটি আপনার বাচ্চাকে ওজন বাড়ানোর সাথে সাথে বুদ্ধিমত্তা ও বিকাশ করবে। কাজু বাদাম, পেস্তা, আখরোট , এ ধরনের আরো ড্রাই ফুড নিয়ে আলগা করে ভিজিয়ে পাউডার তৈরি করুন, এ পাউডার আপনার বাচ্চার খাবারের সঙ্গে প্রতিদিন এক চামচ যোগ করুন।
৫,আপনার বাচ্চার বয়স এক বছর হলে তাকে দেশে ঘি দিতে পারবেন ।মনে রাখবেন এক বছর হতে হবে আপনার বাচ্চার বয়স। এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট রয়েছে যা আপনার বাচ্চাকে সরাসরি ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে। তবে খেয়াল রাখবেন কোনমতেই যেন দিনে এক টেবিল চামচ বেশি না হয় ।
অন্য বিষয়
মধু আসল নকল চেনার উপায়,সরিষা ফুলের মধু চেনার উপায়,মধু ফ্রিজে রাখলে কি হয় জানে ক্লিক করুন
স্বাস্থ্য ভালো রাখার নিয়ম-যা খুবই কার্যকর
স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমরা অনেক থাকি । কিন্তু তার পরে ও আমাদের স্বাস্থ্য হানি বা স্বাস্থ্য বৃদ্ধি ,এবং ওজন বৃদ্ধি হয়ে যায় কিন্তু আমরা সুন্দর স্বাস্থ্য এবং শরির ফিল বানাতে চাই , সুন্দর স্বাস্থ্য এবং শরির ফিল রাখার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চললে আপনি খুব ভালো স্বাস্থ্য পাওয়া যাবে।
স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়? যা খুবই কার্যকরঃ
১/আপনি প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ লিটার পানি পান করুন । বিশেষ করে পানি ঘুম থেকে উঠে সকালে খাবেন। কেননা, সকালে পানি খেলে আপনার ওজন কমবে এবং হজম শক্তি বাড়বে। সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ন হলো রাতে ঘুমানোর কারনে রক্তে পানির অভাব হয় যদি সকালে পানি খেলে আপনা সব ধরনের পানি দূর হয়ে যাবে।
২/বাহিরের খাবার খাওয়ার অব্যাস বাদ দিন। অফিসে সব সময় বাসা থেকে লাঞ্চের খাবার নিয়ে যাবেন । কেননা বাহিরের খাবার খাওয়ার কারনে আপনার স্বাস্থ্য হানি ঘটে ।
৩/অতিরিক্ত কাজ েএক সাথে করবেন না । এক টানা বেশি কাজ করলে শরিলে চাপ পড়বে । যা আপনার শরির জন্য যা অত্যান্ত ক্ষতিকর।
৪/ প্রতিদিন, সকালে হাটা হাটি করুন এবং প্রতিদিন ২৫-৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। যা আপানার ওজন সঠিক ঠিক থাকবে।এবং আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অনেক কাযর্কর।
৫/ খাবারের সাথে আলগা লবন ব্যবহার করবেন না । এবং রান্নায় লবন কম ব্যবহার করবেন। একেনা লবন আমাদের শরিলের জন্য অনেক ক্ষতিকর। অনেক সময় দেখবেন অনেক ডাকক্তার বলে থাকে লবন কম খাবেন।
৬/ প্রতিদিন ১০-১০:৩০ মধ্যে ঘুমিয়ে পুড়ুুন।এবং খুব সকালে ঘুম থেকে উঠার চেষ্টা করুন ।সকালে বেশি সময় ধরে ঘুমানো শরিলে জন্য অত্যান্ত কক্ষিকর ।যা আপনার শরিল দূবল ও স্বাস্থ্য হানি ঘটে।
৭/ অব্যশই বাহিরের খাবার থেকে বিরত থাকুন।বাহিরের খাবার খেলে অনেক ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে । বিষেশ তৈলাক্ত খাবার শরিলের জন্য অনেক ক্ষতির । যেমন,হাড়ের ,আলসার , এসিডি ইত্যাদি। এরকম আরো নানা সম্যা দেখা দেয়। তাই সবধরনের তৈলাক্ত খাবার এবং বাহিরের খাবার থেকে বিরত থাকুন।
৮/ স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন ৬-৭ ঘুমাবেন।
৯/প্রতিদিন খাবারের মেনুর সাথে শাক সবজি ও মাছ বা মাংস রাখুন। বেশি পরিপান মাছ খাবেন বিশেষ ছোট মাছ খাবেন । প্রতিদিন কিছূ পরিমান নাস্তার কিছু ফল রাখুন।
১০/ অতিরিক্ত টেনশন স্বাস্থ্যর অনেক ক্ষতিকর । অব্যশই টেনশন থেকে দূরে থাকতে হবে।আপনার মন ও স্বাস্থ্য কে ভালো রাখবেন। মানসিক ভালো থাকার জন্য মাঝে মাধ্যে ঘুরতে যান যা আপনার মনকে ভালো বাখবে মানমানসিকতা ভালো না থাকলে কোনো ভাবেই আপনি সুস্বাস্থ্য লাভ করতে পারবেনা।সুস্বাস্থ্য জন্য মানমানসিকতা ভালো রাখার অত্যন্ত জুরিলি ।
এসব নিয়ম মেনে চললে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারবেন । ভালো থাকেন সুস্থ্য খাকেন।
আসা করি এই পোষ্টি আপনাদের ভালোলেগেছে প্রতিনিয়ত এই ধরনের পোষ্ট পাওয়ার জন্যেএই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকুন । পূর্বে আরো এধরনের পোষ্ট করা হয়েছে সেগুলো আপনারা দেখতে পারেন।