এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি-সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি
আস্সালামু আলাইকুম আসা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন আজকে আলোচনা করব এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি,সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি এর বিস্তারিত নিম্নে আলোচনা করবো। আপনারা নিচে বিস্তাতি দেখুন
অন্য বিষয়
টেরিটরি সেলস ম্যানেজার এর কাজ কি,টেরিটরি সেলস অফিসারের কাজ কি,tos কি জানতে ক্লিক করুন
সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ এর কাজ কি,ট্রেড মার্কেটিং রিপ্রেজেন্টেটিভ এর কাজ কি জানতে ক্লিক করুন
বাংলাদেশের মোবাইল কোড নাম্বার,Telephone Code Of Dhaka জানতে ক্লিক করুন
এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি
এক্সিকিউটিভ এর কাজ হলো এক্সিকিউটিভ অফিসার বলতে তাদের বুঝায় যারা কর্ম সম্পাদনকারী ব্যক্তি। প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক পদের অধিকারী কর্মকর্তা। যিনি কর্ম নির্বাহ করেন। কর্ম পরিচালনা করেন।
এক্সিকিউটিভ সম্পর্ক বিস্তারিত।What is the function of the executive?
একটি প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বড় পদ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (Chief Executive Officer) বা সিইও (CEO)। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো নেবার দায়িত্ব থাকে তার উপর। মূলত ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ পদ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
এক নজরে একজন চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার
সাধারণ পদবী: প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার, সিইও
বিভাগ: ব্যবসা ও ব্যবস্থাপনা
প্রতিষ্ঠানের ধরন: সরকারি, বেসরকারি, প্রাইভেট ফার্ম/কোম্পানি
ক্যারিয়ারের ধরন: ফুল-টাইম
লেভেল: টপ
টপ লেভেলে সম্ভাব্য গড় বেতন: প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষ
টপ লেভেলে সম্ভাব্য অভিজ্ঞতা সীমা: প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষ
টপ লেভেলে সম্ভাব্য বয়সসীমা: প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষ
মূল স্কিল: ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কিত জ্ঞান, নেতৃত্ব দানের দক্ষতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা, নেটওয়ার্কিংয়ের দক্ষতা, যোগাযোগের দক্ষতা, মানসিক চাপ সামলানোর ক্ষমতা
বিশেষ স্কিল: কর্মী ব্যবস্থাপনা ,একজন সিইও কোথায় কাজ করেন,সরকারি প্রতিষ্ঠান,বেসরকারি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান
প্রাইভেট কোম্পানি
পাবলিক কোম্পানি
একজন সিইও কী ধরনের কাজ করেন
প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুযায়ী দীর্ঘ ও স্বল্প মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করা ,প্রতিষ্ঠানের সার্বিক নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেয়া ,পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত বিভাগীয় প্রধানদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া।
প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করা,প্রয়োজনে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক গঠনে পরিবর্তন আনার ব্যবস্থা গ্রহণ করা,বিভাগীয় প্রধান ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের কাছ থেকে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কর্মকাণ্ডের উপর নিয়মিত আপডেট নেয়া।
প্রতিষ্ঠানের সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে পরিচালনা বোর্ডকে অবহিত করা,প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা বোর্ডের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা ,প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা বোর্ডের নির্দেশনা বাস্তবায়নে ব্যবস্থা গ্রহণ করা ,অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি বা পার্টনারশিপ তৈরিতে নেতৃত্ব দেয়া
প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য ঝুঁকি আর সম্ভাবনার ক্ষেত্র চিহ্নিত করা ও সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া,উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক বা কর্মসূচিতে প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করা।
একজন সিইওর কী ধরনের যোগ্যতা থাকতে হয়?
অভিজ্ঞতাঃ মাঝারি ও বড় আকারের প্রতিষ্ঠানগুলোতে চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার হিসাবে নিয়োগ পেতে সংশ্লিষ্ট ইন্ডাস্ট্রি বা কাজের ক্ষেত্রে সাধারণত ২০ – ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। ছোট আকারের প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ অভিজ্ঞতা সীমা ১০ – ১৫ বছরের। অন্যদিকে পারিবারিক ব্যবসায় এর চেয়েও কম অভিজ্ঞতা নিয়ে নিয়োগ পাওয়া সম্ভব।
স্টার্টআপগুলোর বেলায় বিষয়টি অন্যরকম। সাধারণত উদ্যমী কিছু তরুণ একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস মার্কেটে নিয়ে আসার জন্য স্টার্টআপ গঠন করেন। তাই তাদের দলনেতাই চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসারের দায়িত্ব নেন।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ এ পদে কাজের অভিজ্ঞতার গুরুত্ব এত বেশি যে শিক্ষাগত যোগ্যতা পরোক্ষ ভূমিকা পালন করে। এরপরও বহু প্রতিষ্ঠানে ব্যবসায় প্রশাসনের উপর মাস্টার্স পর্যায়ের ডিগ্রি চাওয়া হতে পারে।
স্টার্টআপগুলোর ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নয়।
একজন সিইওর কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?
নিজের ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কিত গভীর জ্ঞান;
মানসিক চাপ সামলানোর দক্ষতা;
নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা;
সমস্যা সমাধানের দক্ষতা;
বিশ্লেষণী ক্ষমতা;
নেটওয়ার্কিংয়ের দক্ষতা;
যোগাযোগের দক্ষতা;
বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা;
আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দ্বন্দ্ব মীমাংসার দক্ষতা;
গতানুগতিক ধারার বাইরে চিন্তা করার ক্ষমতা;
কর্মী ব্যবস্থাপনার দক্ষতা।
একজন সিইওর মাসিক আয় কেমন?
প্রতিষ্ঠানভেদে সিইওর মাসিক বেতন আলাদা হয়। বাংলাদেশের বড় আকারের প্রতিষ্ঠানগুলোতে এর পরিমাণ ৳৪৩০,০০০ – ৳১,২৩৩,০০০। এর বাইরে ব্যক্তিগত গাড়ি, আবাসন ব্যবস্থা ও বোনাসসহ সহ বিভিন্ন বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়।
স্টার্টআপগুলোর ক্ষেত্রে একজন সিইও তুলনামূলকভাবে কম আয় করেন। তবে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সফল হলে আয় বহুগুণ বেড়ে যায়। অবশ্য পুরো ব্যাপারটি গতানুগতিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং।
একজন সিইওর ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে?
এন্ট্রি লেভেলের যেকোন পদে চাকরি শুরু করবেন আপনি। দক্ষতা আর পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে বিভিন্ন পর্যায়ে পদোন্নতি পেয়ে কর্মজীবনের প্রায় ২০ – ২৫ বছরে প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পদে দায়িত্ব পেতে পারেন।
পারিবারিক ব্যবসার ক্ষেত্রে পুরো বিষয়টি প্রতিষ্ঠানের গঠনের উপর নির্ভরশীল।
সফল সিইওরা প্রতিষ্ঠান বা ইন্ডাস্ট্রি পরিবর্তন করেন অনেক সময়। আবার আনুষ্ঠানিকভাবে এর চেয়ে বড় কোন পদ না থাকলেও পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান হতে পারা আরেকটি মাইলফলক হতে পারে আপনার ক্যারিয়ারের জন্য!
অন্য বিষয়
অফিসে ছুটির দরখাস্ত, অসুস্থ , অনপস্থিত থায়কা অফিসে ছুটির আবেদন লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
অসুস্থতার জন্য অফিসে ছুটির আবেদন পত্র english,অফিসে ছুটির আবেদন পত্র english
অসুস্থতার জন্য অফিসে ছুটির আবেদন পত্র ,অনুপস্থিতির জন্য ছুটির আবেদন জানতে ক্লিক করুন
অগ্রিম ছুটির জন্য আবেদ, অগ্রিম ছুটির জন্য দরখাস্ত করতে ক্লিক করুন
অফিসে ছুটির দরখাস্ত লেখার নিয়ম, ছুটির জন্য আবেদন,চিকিৎসা জনিত ছুটির জন্য আবেদন করার জন্য ক্লিক করুন
সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি
সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ হলো যিনি বিক্রয় করেন তাকেই বলা হয় বিক্রয় প্রতিনিধি সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ । তবে এখানে একুট বিন্নতা রয়েছে যেমন একজন দোকনদার সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ হলেও তাকে সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে ধরা হয়না।
তাদের কে বলা হয় রিপ্রেজেন্টেভিভ যার কোম্পানির পন্য বিক্রয় কারীদেরকে সেলস এক্সিকিউটিভ বলা হয়ে থাকে। আরো বিস্তারিতত জানুন একজন সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি কি হয়ে থাকে।
মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ যেকোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ করে থাকেন। এ পেশায় থাকলে কোম্পানির পণ্যের বিক্রি বাড়াতে হবে আপনাকে । সাথে পুরানো ও নতুন কাস্টমারদের কাছে সেবা পৌঁছানোর দায়িত্বও থাকবে । প্রতিনিয়ত পন্য বিক্রয় বাড়াতে হবে।
আরো বিস্তারিত
সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ হলো আমাদের দেশে নয় সারা পৃথিবীতেই কোম্পানির উৎপাদিত পন্য বিক্রি করার জন্য যে সকর প্রতিনিধিদের কে নিয়োগ দেয়া হয় তাই সেলষ এক্সিকিউটিভ ।
সেলস এক্সিকিউটিভ অফিসাররা সরাসরি পন্য বিক্রয়ের সাথে সম্পৃক্ত থাকে অর্থাৎ তারাই কোম্পানির পন্য কাস্টমার ও দোকনদারের কাছে উপস্থাপন করে পন্য বিক্রয় ত্বরান্বিত করে।
সেলস এক্সিকিইটিভ এর উপরে তাদের রিপোর্টিং বস থাকে এদের ভিন্ন ভিন্ন নাম থাকে যেমন টি এস এম টেরি টেরিটরি সেলস অফিসার, এএসএম এরিয়া সেলস ম্যানেজার, ডিএসএম ডিভিশনাল ম্যানোর,এস এম সেলস ম্যানেজার।
এক নজরে একজন সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ
সাধারণ পদবী: সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ
বিভাগ: সেলস, রিটেইল
প্রতিষ্ঠানের ধরন: প্রাইভেট ফার্ম/কোম্পানি
ক্যারিয়ারের ধরন: ফুল-টাইম
এন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য অভিজ্ঞতা সীমা: ০ – ২ বছর
এন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য বয়স: ২৫ – ২৮ বছর
এন্ট্রি লেভেলে সম্ভাব্য গড় বেতন: ৳১৫,০০০ – ৳২০,০০০ টাকা (সাথে থাকে বিক্রির উপর কমিশন থাকবে)(টাগেটের চাইতে বেশি সেলস্ দিতে পারলে আপনার কমিশন দেওয়া হবে। পন্য টাগেটের যত বেশি সেলস তত বেশি কমিশন পাবেন।
মূল স্কিল: ব্যবসায়িক ধারণা, ব্যবসায়িক সমাধান দিতে পারা, মধ্যস্থতা করার ক্ষমতা, যোগাযোগের দক্ষতা
বিশেষ স্কিল: সহযোগিতার সম্পর্ক তৈরি করতে পারা, সৃজনশীল চিন্তা করার ক্ষমতা । অথবা, ব্যবসায়িক ধারণা, ইতিবাচক মনোভাব।
একজন সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ কোথায় কাজ করেন?
এ পদটি সাধারণত যেকোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে পাওয়া যায়। বহুজাতিক কোম্পানি থেকে শুরু করে পোলট্রি ফার্মে পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ পাবেন আপনি।
একজন সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ কী ধরনের কাজ করেন?
কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিসের অর্ডারের সংখ্যা বাড়ানো;
পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার করা;
কীভাবে বাজারে কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিসের প্রসার ঘটানো যায়, সে ব্যাপারে নতুন ধারণা দেয়া;
কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিসের প্রচারণার জন্য অভিনব ও আকর্ষণীয় উদ্যোগ নেয়া;
পণ্য বা সার্ভিস বিক্রির রেকর্ড রাখা ও নিয়মিত প্রতিবেদন তৈরি করা;
প্রতিষ্ঠানের কাস্টমারদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা;
নতুন কাস্টমারদের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরি করা।
একজন সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এক্সিকিউটিভের কী ধরনের যোগ্যতা থাকতে হয়?
প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সার্ভিস ভেদে যোগ্যতার ধরন আলাদা হয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ অধিকাংশ কোম্পানিতে এ পদের জন্য ব্যাচেলর ডিগ্রি চাওয়া হয়। তবে কিছু কোম্পানিতে মাস্টার্স ডিগ্রির প্রয়োজন হতে পারে।
ব্যবসা সংক্রান্ত ডিগ্রির উপর জোর দেয়া হয় এ পেশায়। শিল্পকারখানার ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির প্রয়োজন হতে পারে।
বয়সঃ প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষে বয়সের সীমা নির্ধারিত হয়। সাধারণত আপনার বয়স কমপক্ষে ২২ বছর হতে হবে।
অভিজ্ঞতাঃ এ পেশায় অভিজ্ঞদের প্রাধান্য রয়েছে। সাধারণত ১-২ বছরের ব্যবসা সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা কাজে আসে।
বিশেষ শর্তঃ বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে নারী বা পুরুষ প্রার্থীর কথা উল্লেহ করে দেয়া থাকে।
এক্সিকিউটিভের কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?
ব্যবসায়িক সুযোগ নির্ণয় করার ক্ষমতা;
খুঁটিনাটি বিষয় বিশ্লেষণ করার দক্ষতা;
বাংলা ও ইংরেজি – দুই ভাষাতেই ভালো যোগাযোগ করতে পারা;
কাস্টমারদের সাথে ভালো ব্যবসায়িক সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষমতা;
আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মধ্যস্থতা করার দক্ষতা;
তথ্য-উপাত্তসহ প্রতিবেদন তৈরি করতে পারা।
এ পেশায় বিভিন্ন কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন জানা দরকারি। যেমন, এমএস অফিস (MS Office)। এছাড়া টেকনিক্যাল প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে পণ্য বা সার্ভিসের টেকনিক্যাল দিক সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা রাখতে হবে আপনাকে।
সেলসের দক্ষতা বাড়ানোর মাধ্যমে চ্যালেঞ্জিং এ পেশায় সাফল্য নিশ্চিত করা সম্ভব।
এক্সিকিউটিভের মাসিক আয় কেমন?
মাসিক আয় কাজ ও প্রতিষ্ঠানসাপেক্ষ। গড়ে ১৫ হাজার টাকা বেতন দিয়ে এন্ট্রি লেভেলের চাকরি শুরু হতে পারে।
একজন সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এক্সিকিউটিভের ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে?
সাধারণত সেলস বা মার্কেটিং বিভাগের এন্ট্রি লেভেলে আপনার কাজ শুরু হবে। এ ক্ষেত্রে জুনিয়র বা সহকারী এক্সিকিউটিভের দায়িত্ব পেতে পারেন। পরে সিনিয়র পদে উন্নীত হবেন। যেমন, মার্কেটিংয়ে ব্র্যান্ড ম্যানেজার পদ রয়েছে। আবার আপনার কাজে সেলসের প্রাধান্য থাকলে সেলস ম্যানেজার হতে পারেন।
ক্যারিয়ারে সম্ভাব্য সবচেয়ে উঁচু পদে নিযুক্ত হওয়া সম্ভব আপনার বিভাগের পরিচালক হিসাবে।
আসা করি বিষয় গুলো বুঝতে পেরেছেন । এ ধরনে পোষ্ট প্রতিয়ত পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইরে সঙ্গেই থাকুন।