চেক লেখার নিয়ম-সোনালী ব্যাংক এর চেক লেখার নিয়ম-সব ব্যংকের চেক লেখার নিয়ম
সোনালী ব্যাংক এর চেক লেখার নিয়ম নিয়ে আপনাদেরকে বলব কিভাবে আপনারা সঠিক নিয়মে একটি সোনালী ব্যাংকের চেক লিখতে পারেন।সে সম্পর্কে আপনাদের পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব আপনারা সম্পুর্ন পোস্ট যদি ভালোভাবে পড়েন তাহলে আপনারা নিজেদের চেক নিজেই লিখতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে আমরা যেকোনো ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খুললে সেখান থেকে আমাদের কার্ড দেয়া হয়। যার মাধ্যমে আমরা এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলে নিতে পারি কিন্তু এমন একসময় এসে দাঁড়ায় যখন আমাদের চেকের মাধ্যমে টাকা তোলার প্রয়োজন বেঁধে যায় কিন্তু দেখা যায় সে সময় আমরা চেক লিখতে পারিনা।
আমরা কার্ড ব্যবহার করার কারণে চেক লেখার প্রয়োজন আর হয় না যে কারণে আমরা চেক লিখিনা ।কিন্তু যখন প্রয়োজন হয় তখন আমরা লিখতে পারি না। এই সমস্যা সমাধানের জন্য আমি আজ আপনাদেরকে এই চেক লেখা সম্পর্কে জানাবো এবং চেক লেখার নিয়ম শেখাবো ইনশাআল্লাহ।
দেখুন আপনি যদি চেক না লেখতে পারেন তাহলে আপনাকে হয়তো আপনারা আত্মীয়দের সাহায্য নিতে হবে আর না হয় অন্য কোন তৃতীয় ব্যক্তি সাহায্য নিতে হবে কিন্তু এটা আমাদের ভালো লাগে না ।যে অন্য কারো কাছে যে চেক লেখা নিজেদের কাজটা নিজে করাই উত্তম আর এটাই পছন্দনীয়।
চেক লেখার আগে কিছু কথা বলে নেই আপনারা চেক যে ভাষায় লিখবেন সম্পূর্ণ চেক ঐই ভাষায় লিখবেন শুধুমাত্র আপনাদের স্বাক্ষর বা সিগনেচার ছাড়া যদি বাংলা লেখেন তাহলে সম্পূর্ণ চেক বাংলা লিখতে হবে আর যদি ইংলিশে লেখেন তাহলে সম্পূর্ণ ইংলিশে লিখতে হবে।আসা করি ভাষার বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
এমন অনেকেই আছেন যারা চেক লিখতে গিয়ে বাংলা ইংলিশ একত্র করে ফেলেন এটি সাধারণত ভুল হয় তারিখ এবং টাকার অংক লেখার সময় যখন আপনার তারিখ এবং টাকার অংক লেখবেন তখন খেয়াল রাখবেন যেন বাংলা ইংলিশ মিলি না যায়।
অন্য বিষয়
একাউন্ট পে চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
ইংরেজিতে চেক লেখার নিয়ম,চেক লেখার নিয়ম,banglana জানতে ক্লিক করুন
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে টাকা তোলার নিয়ম,যেকোন ব্যাংক থেকে টাকা তোলার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
নগদ একাউন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন
বিকাশ একাউন্ট খুললে কত টাকা বোনাস,বাটন ফোনে বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
সোনালী ব্যাংক এর চেক লেখার নিয়ম
সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা তোলার জন্য আপনাকে যে কাজগুলো করতে হবে সে কাজগুলো উপরের চিত্রে দেখিয়ে দিয়েছি যে সোনালি ব্যাংকের একটি চেক পূরণ করে তো সেখানে যেভাবে যা লেখা হয়েছে সেগুলো পূরণ করবেন তহালে আপনারা একটি চেক লিখতে পারবেন। এর বাহিরে আরো কিছু নিয়ম আছে সেগুলো দেখুন উপরের চিতে কি ভাবে লিখেছি সে গুলোও বর্ননা করব।
প্রথমে চেকের ডানপাশের কোনায় আপনারা তারিখ দেখতে পারবেন সেখানে আপনাদের তারিখ বসিয়ে দিতে হবে আপনারা যে দিন টাকা তুলবেন সেই দিনের তারিখ সেখানে দিতে হবে অন্য কোন দিনের তারিখ দিলে আপনারা টাকা তুলতে পারবেন না তো সেখানে অবশ্যই যেদিন টাকা তুলবেন সেদিনের তারিখ।
উদাহরণ হিসেবে সেখানে ০৩/১২/২০২২ তারিখে দিয়েছে ।তো আপনারাও সেখানে যে দিন টাক তুলবেন সেই দিনের তারিখ দিবেন । বাংলা লেখেন তাহলে শুধু বাংলা দেবেন আর ইংলিশ লিখলে শুধু ইংলিশে দিবেন। যেমন আমি বাংলায় লিখেছি ০৩/১২/২০২২ তাই , বাংলা ইংলিশ মিলে ফেলবেন না।
তারপর দেখুন প্রদান করুন লেখা রয়েছে সেখানে আপনারা যে কাজটি করবেন প্রদান করা বলতে বোঝানো হয় কে এই চটি চেকটি দিচ্ছেন বা প্রদান করছে তার নাম। যদি আপনি নিজে হন তাহলে সেখানে নিজ লিখবেন অথবা আপনার নাম লিখবেন। আর যদি অন্য কোন ব্যক্তি দ্বারা টাকা তুলেন তাহলে তার নাম সেখানে দিতে হবে।
উদাহরণ মনে করেন আপনার টাকা তুলবেন না ।আপনার আত্মীয় বা অন্য কোনো মাধ্যমে টাকা তুলবেন যখন কোন কোম্পানি টাকা তুলবে তাহলে তাদের নাম তো দিয়ে দিতে হবে।
তার নিচে দেখুন টাকা তো সেখানে কথায় লিখতে হবে টাকার পরিমাণ তো সেখানে আপনারা কথায়ে টাকা লিখে দেবেন। অনেকেই অংকে টাকা পরিমান লিখে দেয় তাহলে অংকে টাকার পরিমান লিখলে চেক বাতিল হিসেবে গণ্য হবে। তো এখানে আপনি যে পরিমাণ টাকা তুলতে চান সে পরিমাণ টাকা কথায় লিখে মাত্র লিখবেন। উদাহরণ হিসেবে আমি লিখেছি বিশ হাজার টাকা মাত্র।
তার নিচে দেখুন টাকার পাশে একটি বক্স এখানে আপনারা যে পরিমাণ টাকা তুলতে চান সেই পরিমাণ টাকার অংক লিখে দেবেন। এখানে আপনাদের অংক আকারে টাকার পরিমাণ লিখে দিতে হবে। উদাহরণ হিসেবে আমি লিখে দিয়েছি ২0000 হাজার।
টাকার বক্সের পাশে - স্বাক্ষর নামে একটি জায়গা আছে স্বাক্ষরে উপরে একটু দাগ । দাগের উপরে আপনাকে স্বাক্ষর দিতে হবে জনতা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার সময় আপনি যে সাইন বা স্বাক্ষর ব্যবহার করেছেন সেই স্বাক্ষর আপনাকে এখানে দিতে হবে।উদাহরণ হিসেবে আমি স্বাক্ষর এর উপরে নাম/সাইন লিখেছি।
এরপর আপনি চেক এর পেছনে একইভাবে আরো দুটো স্বাক্ষর দিবেন। উপর দিকে থেকে স্বাক্ষর দিতে হবেন স্বাক্ষরের নিচে আপনার নাম্বার দিতে হবে।
আশা করি আপনারা এই সম্পূর্ণ ব্যবহারই বুঝে ফেলেছেন এবং কি আপনারা একটি চেক ও লিখে ফেলেছেন যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন এধরনের পোস্ট প্রতিনিয়ত আমি করে থাকি তাই এই ওয়েবসাইটে সাথে থাকুন আপনারা এবং আরও জানার চেষ্টা করুন।
অন্য বিষয়
কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো এবং কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড নেওয়া উচিত জানতে ক্লিক করুন
জনতা ব্যাংক চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
অনলাইনে ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম ,সেলফিন একাউন্ট খোলার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
বিবাহ রেজিস্ট্রেশন ফরম ছবি,অনলাইনে বিবাহ রেজিস্ট্রেশন যাচাইম জানতে ক্লিক করুন
ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি,ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড,অনলাইনে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড,স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করতে চাই জানতে ক্লিক করুন
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে,অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন জানতে ক্লিক করুন
কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো জানতে ক্লিক করুন
কোন ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ভালো জানতে ক্লিক করুন
ট্যাপ মোবাইল ব্যাংকিং কোড,ট্যাপ মোবাইল ব্যাংকিং,ট্যাপ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
মোবাইল ব্যাংকিং এ বাংলাদেশের অবস্থান জানতে ক্লিক করুন
কলেজের উপবৃত্তির টাকা দেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
এক মোবাইল থেকে অন্য মোবাইলে টাকা পাঠানোর নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
চেক লেখা নিয়ম
ব্যাংকের চেক লেখা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানুন
যে যে ব্যাংক এর চেক লিখতে পারেবন। এই পোষ্টে মাধ্যেমে সব ব্যাংকের চেক লেখতে পাবেন। সোনালি ব্যাংকের চেক লেখার নিয়ম থেকে অগ্রানি, ইসলামী, কৃষি ব্যাংক, জনতা ব্যাংকের চেক লেখার নিয়ম, পূবালী ব্যাংকের চেক লেখার নিয়ম এমনকি ক্রোস চেক লেখার নিয়ম।
ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করতে চেক লেখার নিয়ম হচ্ছে নিজ একাউন্ট নম্বর, তারিখ, টাকার পরিমাণ অংকে ও কথায় সঠিক ভাবে লিখতে হবে।
ব্যাংক আপনাকে হাজারো নিরাপত্তা দিলেও আপনি নিজে যদি এই ব্যপারে উদাসিন থাকেন তাহলে আপনি জানতে ও পাবেন না কখন আপনার ব্যাংকে গচ্ছিত সব টাকা হারিয়ে যাবে। ব্যংকে টাকা রেখে অব্যশেই আপনাকে সর্তক থাকতে হবে।প্রতিক্ষেত্রে সর্তক থাক উত্তম ।
ব্যাংকের টাকা রেখে নিম্মোক্ত বিষয়গুলি বিষয়ে সর্বাধিক সচেতন থাকলে আপনার টাকা থাকবে হাজার গুন বেশি নিরাপত্তার চাঁদরে ঢাকা।আবার আপনার ভুলের জন্য আপনার রাখা টাকা আপনিই সময় মতো উঠাতে পারলেন না।
তাহলে ব্যাংকে টাকা রেখে কি হবে। টাকা নিরাপদে রাখা উচিত তাই বলে এতটাও নিরাপদে নয় যে আপনার নিজে টাকা আপনি নিজেই উঠাতে পারছেন না।
ব্যাংকের চেক ব্যাংক ব্যবহারকারীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি যদি ব্যাংক সার্ভিস গ্রাহক হিসেবে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন বা লেনদেন করতে চান তাহলে জেনে নিন নিচে বিষয় সমূহ, যা আপনাকে বাচিয়ে দিতে পারে অনেক বড় বিপদের হাত থেকে।
অনেক বড় বড় লেনদেনের ক্ষেত্রে নগদ টাকা লেনদেনের গ্রহণযোগ্যতা খুবই কম। বর্তমানে বড় বড় সব ধরনের লেনদেন ব্যাংক চেকের মাধ্যমেই হয়। এর অন্যতম কারণ, উভয়পক্ষের কাছে টাকা দেওয়া নেওয়ার যথেষ্ট প্রমান থাকে এবং টাকা হস্তান্তর প্রক্রিয়ার সময় কোনো ঝুকি থাকে না।
কিন্তু এই চেকই (Cheque) একটা ভুলের কারণে আপনাকে কত বড় বিপদে ফেলতে পারে সে সম্পর্কে আপনি জানেন কি?
যাকে টাকা দেবেন তার নাম উল্লেখঃ
আপনি আপনার চেক – Cheque দিয়ে যাকে টাকা দিচ্ছেন চেকে তার নাম অতি সাবধানতার সাথে লিখতে হবে, যাতে করে নামের আগে বা পরে কেউ অন্যকিছু লিখে জালিয়াতি করার সুযোগ না পায়।
নাম ছোট হলে নামের শেষে ফাঁকা জাকায়গায় একটি লম্বা করা দাগ টেনে দিতে পারেন আপনার নিরাপত্তার জন্য।
আর নাম লেখা শুরু করবেন চেকের নাম লেখার ঘরের একদম শুরু থেকে। প্রয়োজনে ব্যক্তির নামের শেষে ব্রাকেটে তার অ্যাকাউন্ট নাম্বার – Account Number লিখে দিতে পারেন।
কিন্তু দাগ টানা অথবা Account Number লেখা যে কোনো একটি করা যাবে। দুতি করতে গেলে চেকটি তার সৌন্দর্য হারাবে এবং ব্যাংক থেকে রিজেকট করাও হতে পারে।
টাকার পরিমাণ বা টাকার অঙ্কঃ
চেক(Cheque) এ টাকার পরিমাণ লেখার সময়ে চেকের নির্দিষ্ট অংশের একদম বা দিক থেকে লেখা শুরু করতে হবে।
যাতে আপনার লেখ টাকার পরিমাণের সামনে কেউ একটি ডিজিট বাড়িয়ে টাকার পরিমাণ বারাতে না পারে এবং টাকার পরিমাণ লেখার শেষে টাকার সাংকেতিক চিহ্ন দিবেন।
তারিখ লেখার বিষয়েঃ
পোস্ট ডেটেড চেক (Post dated cheque) ইস্যু করার সময় ভবিষ্যতের কোনো তারিখ সুবিধা অনুসারে বসান।
তবে তা যেন তিন মাসের মধ্যেই হয়। কারণ তিন মাস পর চেক (Cheque) সম্পূর্ণ অবৈধ হয়ে যায়।
আপনার স্বাক্ষর দিনঃ
ব্যাংকে হিসাব খোলার সময় দেওয়া সাক্ষরই আপনার নির্ধারিত স্বাক্ষর। এই সাক্ষরই দিন স্বাক্ষর যেন তা পরিবর্তন না হয়।
স্বাক্ষর না মিললে আপনার চেক আটকে যাবে এটা আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে।
এবার চেক লেখার সময় যেসব দিকে খেয়াল রাখতে হবে তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
ব্যাংক চেক লেখার সময় জরুরি কিছু নিয়ম যা আপনার মনে রাখা প্রয়োজন
অ্যাকাউন্ট নম্বর লিখবেন যেভাবেঃ
চেক (Cheque) এর পেছনে সবসময় অ্যাকাউন্ট নম্বর (Account Number) এবং ফোন নম্বর(Phone number) লিখে দিন।
কোনও কারণে চেকএ (Cheque) কোনো রকম সমস্যা হয় তাহলে ব্যাংক প্রতিনিধি আপনার সাথে ওই নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন তার জন্য সবসময় চেকের পেছনে সব সময় আপনার অ্যাকাউন্ট নম্বর (Account Number) এবং ফোন নম্বর লিখুন।
তবে স্বাক্ষর এবং মোবাইল নাম্বার লিখলেও ব্যাংক গ্রহণ করে থাকে।
ফর্মের কাউন্টার দুটি পার্ট যা করবেনঃ
ব্যাঙ্কে চেক (Cheque) জমা করার সময় ফর্মে যে দুটি অংশ থাকে সে দিকে নিশ্চয়ই খেয়াল করে থাকবেন। দুটির একটি অংশ ব্যাংকের কাছে ও অন্যটি আপনাকে দেওয়া হবে।
আপনাকে দেওয়া অংশটি কখনোই ফেলে দেবেন না। তবে ওই ফর্মটি কিন্তু আপনার চেক(Cheque) জমা করার একমাত্র প্রমাণ হিসেবে কাজ করে থাকে। সেটিকে নিজের কাছে সামলে রাখুন গুরুত্তের সাথে।
এমনকি এই অংশ ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যেখানে সেখানে ফেলবেন না। ব্যাংক এটি সংগ্রহ করে রাখে তবে মাঝে মধ্যে গ্রাহকের কাছেই থেকে যায়।
অ্যাকাউন্ট পেয়ী – Account payee
এই ধরনের চেক (Cheque) কাউকে দেওয়ার হলে চেকের ওপরের বাঁ দিকে ২টি সমান্তরাল লাইন কাটুন এবং তাতে তার অ্যাকাউন্ট পেয়ী (Account payee) না লিখলে চেক বাহক ব্যাঙ্কে চেক(Cheque) ভাঙ্গাতে পারবেন।
চেক- এ কাটাকাটি বা ওভাররাইটিং
আপনি আপনার ব্যাংকের চেকের মাধ্যমে টাকা দেওয়ার সময় সেটিকে নির্ভুল কাটাকুটি মুক্ত করে পূরণ করে তবেই দিবেন। কাটাকুটি করে লেখা চেক ব্যাংক কোনভাবেই গ্রহণ করে না।
বেয়ারার চেক – Bearer Cheque
এই ধরনের চেক(Cheque) কাউকে দিতে হলে অবশ্যই বেয়ারার (Bearer) অপশনে টিক দিয়ে তবেই দিবেন। তা না হলে বেয়ারার চেক বলে গণ্য হবে না।
চেক(Cheque) বাতিল প্রসঙ্গ
বিভিন্ন কারণে চেক বাতিল হতেই পারে। কোনো চেক বাতিল হলে সাথে সাথে তা হয় ছিরে ফেলবেন নয় ক্যান্সেলড লিখে দিন চেকের উপরে বড় করে।
আসা করি চেক সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন এই পোষ্টের মাধ্যমে।