সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি

সিঙ্গাপুরের কাজের চাহিদা রয়েছে নানা ধরনে যেমন ওয়েল্ডিং , গার্ডেন,ব্লাক ক্লিনার আলো অন্য কাজ আছে সেগুলো নিম্নে দেখুন

    সালামুআলাইকুম আশা করি আপনারা ভালো আছেন আজকে আলোচনা করব সিঙ্গাপুর কোন কাজের চাহিদা বেশি। সেই বিষয় নিয়ে  এবং কিছু দক্ষতা নিয়ে আলোচনা করব  এবং কি আলোচনা করব কি কি কাজ করা দরকার আপনাদের সে সম্পর্কে আলোচনা করব

    অন্য বিষয়

    কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো এবং কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড নেওয়া উচিত জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন

    কুয়েতের টাকার মান বেশি কেন এবং কুয়েতের টাকার নাম কি এবং কুয়েতের টাকার ছবি জানতে ক্লিক করুন

    ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে,ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা ও টুরিস্ট ভিসা জানতে ক্লিক করুন

    কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ,কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ জানতে ক্লিক করুন

    আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা জানতে ক্লিক করুন

    ফ্যামিলি ভিসা আমেরিকা,USA family visa for Bangladeshi জানতে ক্লিক করুন

    ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি,ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন

    স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড,অনলাইনে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড,স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করতে চাই জানতে ক্লিক করুন

    অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে,অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন জানতে ক্লিক করুন

     ভিসা কার্ড খোলার নিয়ম  ভিসা ও মাস্টার কার্ড থেকে বিকাশে টাকা আনার নিয়ম, মাস্টার ভিসা কার্ড এর ব্যবহার,  বাংলাদেশের কোন ব্যাংক ভিসা কার্ড দেয়, ফ্রি ভিসা কার্ড , ফ্রি ইন্টারন্যাশনাল ও ভিসা মাস্টার কার্ড জানতে ক্লিক করুন

    ডাচ বাংলা ব্যাংক লোন, ডাচ বাংলা ব্যাংক স্যালারী লোন,ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন,ডাচ বাংলা ব্যাংক হোম লোন ঠিকানা,ডাচ বাংলা ব্যাংকের   হার,লোন পাওয়ার যোগ্যতা,লোন এর আবেদন,কত টাকার হলো  কত টাকা কিস্তি, কি কি কাগজ পত্র লাগে জানতে ক্লিক করুন

     হারানো আইডি কার্ড বের করার নিয়ম ,হারানো ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড,ভোটার আইডি কার্ড  ফ্রী  দেওয়ার  নিয়ম,ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন  জানতে ক্লিক করুন

    সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি



    সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি

    সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং  এর কাজের চাহিদা বেশি।  আমার মতে ওয়েল্ডিং চাহিদা বেশি আমি অন্য অন্য কাজের বিষয় নিচে আলোচনা করব তাতে আপনার বুঝতে পারবেন আপনাদের আপনাদের কোন কাজ করা দারকার।


    সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজে ভালো মানের বেতন পাওয়া যায়।যেহেতু ওয়েল্ডিং কাজে ভালো বেনত পাওয়া যায়। এবং কি বাংলাদেশ থেকে অনেক লোক এই ওয়েল্ডিং কাজের ভিসা সিঙ্গাপুরে যায় আপনি যেতে পারেন।


    এখন আলোচনা করব  সিঙ্গাপুরে বাঙালি ভাইয়েরা প্রবাসে কি কি কাজ করে এবং সর্বোচ্চ কত টাকা বেতন পায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো আশা করি পোস্টটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।এই পোস্টটি পড়ে আশা করি সিঙ্গাপুরের  কাজের কারণে গলা পেয়ে যাবেন।


    বর্তমানে সিঙ্গাপুরে 2022 21  সিঙ্গাপুরে বাঙালি রয়েছে 1 লক্ষ 30 হাজার এর মধ্যে কম বেশি হতে পারে। সিঙ্গাপুরে অনেক কাজ রয়েছে কিন্তু বাঙালিরা সব ধরনের কাজ এবং বাংলাদেশের জন্য সব ধরনের কাজের সুযোগ সুবিধা থাকে না। 

    সিঙ্গাপুরে  বাঙালিরা কাজ করেন

    সিঙ্গাপুরে বাঙালিরা কাজ করে থাকেন কনস্ট্রাকশন সেকশনে,এছাড়া রয়েছে গার্ডেন, এছাড়া রয়েছে সিপিআর ,এছাড়া রয়েছে প্রসেস  সিঙ্গাপুরে সাধারণত আইল্যান্ড এর কাজ করা হয় আরেকটা কাজ করেছে ব্লক  ক্লিনার্ এগুলোতে বাঙালিরা কাজ করে থাকে এগুলোই বাঙালিরা কাজ করে থাকেন।


    এছাড়া রয়েছে, সুপার, কফি শপ, রেস্টুরেন্ট ,এ ধরনের কাজ করে থাকে কিন্তু খুবই কম। কারণ   কফি রেস্টুরেন্ট সুপার শপ গুলোতে সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়ানরা কাজ করে থাকেন। কফিশপে বা রেস্টুরেন্টে কাজ করে বাঙালিরা 1000 জন পাওয়া কষ্ট এতই কম  বাঙালিকাজ করে এসব সেক্টর। 


    গার্ডেন সিঙ্গাপুরে বাঙালিরা কাজ করে থাকেন এ কাজ সম্পর্কে আলোচনা করে গার্ডেন হচ্ছে বাগান যেখানে কাজ করা হয় আর গার্ডেনের কাজ করা কঠিন হয়ে থাকে কিন্তু তুলনামূলক বেতন কম গার্ডেনে। যারা পড়াশোনা জানে তারা সাধারণত গার্ডেনে চাকরি করে না কারণ গার্ডেনে চাকরি করা কঠিন।


     যারা পড়াশোনা জানে তারা ওই দেশে কোচ   স্কেল দক্ষতা অর্জন করে তারা কনস্ট্রাকশনের  করেন ।বা অন্যান্য ভালো সেক্টরে যার চেষ্টা করেন।  


    সিঙ্গাপুরে ব্লগে ক্লিনার কাজ করে বাঙালিরা অনেকেই তবে, ভালো হাউজ এবং ভালো ব্লগে, বাঙালিরা কাজ করে খুবই কম বিশেষ করে সেক্টর গুলোতে কাজ করে থাকেন চায়নারা, হাউস ক্লিনের সেখানে বড় ভালো মানের হাউসে কাজ করে থাকেন অন্য দেশের বাঙালিরা ভাঙাচোরা বাড়িতে কাজ করে থাকে।


    তো তখন বলছিলাম আপনাদের গার্ডেন সম্পর্কে গার্ডেন সম্পর্কে আরেকটু বিস্তারিত আলোচনা করি গার্ডেন কাজ করা হয় যে সমস্ত গাছ গুলো বড় হয়ে থাকে সেগুলো মেশিনের মাধ্যমে ছোট করে রাখা বা সুন্দর করে রাখা  গার্ডেন এর বেতন হয়ে থাকে  450 থেকে  700 ডলার পর্যন্ত।


    যারা  গার্ডেন কাজ করবে তারা 40 হাজার টাকার আশেপাশে বাংলাদেশের বেতন পেয়ে থাকবেন।এ কাজটি ভালো পরিশ্রম এবং মাঝে মাঝে রোদে কাজ করা লাগে একটি মেশিন থাকে যা পিছনে পিঠে ঝুলিয়ে রাখা লাগে যা দিয়ে ঘাস  সমান করতে হয় এবং প্রয়োজনবোধে গাছ রোপন করা হতে পারে।


    দেখা যায় ওই সিঙ্গাপুরে বিভিন্ন যে তারা বাগানের কন্টাক্ট নিয়ে থাকেন ওই দেশের কন্টাক্ট আমরা বাংলাদেশীরা সেখানে বিভিন্ন ধরনের ফুলের গাছ লাগিয়ে থাকেন ইত্যাদি ইত্যাদি।   গার্ডেনে কাজ করা হয় গাছগুলো সুন্দর করে রাখা কেটে সমান ভাবে রাখা। এবং অনেক সময় বড় বড় গাছ কাটতে হয় এগুলো সব গার্ডেন এর সেক্টর।


    ব্লগ ক্লিনার ব্লক ক্লিনারের কাজ করে থাকেন বাংলাদেশ সেরা যারা পড়াশোনা করে না তারা বিশেষ করে ব্লক করতে বজ্র সেগুলো এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা। ব্লগ ক্লিনার বলতে বোঝায় বাসা বাড়িতে  ময়লা গুলো থাকে সেগুলো তারা বাইরে রাখে সেগুলো এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা।


    ব্লক নারে কাজ হচ্ছে যে বাসা বাড়ির নিচে ঝুড়িতে বা ব্লগে বা কন্টেইনারে যে ময়লা গুলো থাকে সেগুলো সরিয়ে ফেলা এবং বাসা বাড়িতে ময়লা গুলা থাকে নিচে সেগুলো স্থানান্তর করা  এর কাজ  ব্লক ক্লিনার।


    শিপিয়ার্ড নিয়ে আলোচনা করব সিঙ্গাপুর

    শিপ ইয়ার্ডে অনেকে কাজ জানা অবস্থায় সিঙ্গাপুরে যায় এবং অনেকে কাজ না জানা অবস্থায় সিঙ্গাপুরে যে থাকে।সিপি আরে বিভিন্ন ধরনের কাজ থাকে খুব কম সংখ্যক সুপারভাইজার হয়ে থাকেন বাঙালিরা, নানা ধরনের সিপিআর এর  এর কাজ  থাকেওয়াশ করা এগুলো  বাঙালি করে থাকেন ।


    সিপিআর এখানে বেতন কম 500 600 700 ডলার পর্যন্ত বেতন দিয়ে থাকেন এই সেক্টরে সিঙ্গাপুর। 30000 চল্লিশ হাজার পঞ্চাশ হাজারের বেশি বেতন না। যারা খুবই পুরনো হয়তোবা এক্সপ্রেন্স আসনে তারা হয়তোবা বেশি পায় পরবর্তী সংখ্যা।


    এখানে যে তিনটি কাজের কথা বললাম ব্লক ক্লিনার, গার্ড, সিপিআর, এখানে তেমন সুযোগ সুবিধা নেই এখানে ডেভলপ করা যায় না এগুলো যে অবস্থায় থাকে ঠিক একই অবস্থায় থাকতে হয়।


    সেফটি কোয়ার্টার, সেফটি পার্সোনাল যে কোন কোম্পানিতে সেফটি পার্সোনাল থাকে সেফটি পার্সোনাল বলতে সেফটি কডেটর এবং সেফটি সুপারভাইজার থাকে।ম্যাক্সিমাম কোম্পানিতে প্রয়োজন হয় সেফটি করডের্নার।যাদের একদম এক্সপ্রেস নয় তারাও সেফটি কডের্নাট এখানে এক হাজার থেকে বারোশো ডলার বেতন পেতে পারেন।


     

    সেফটি  কডেনার্ট  এখানে পুরাতন এক্সপ্রেস হলে অনেকে 2500  2000 ডলার  সেলারি হয়ে থাকে। অনেক বাঙালি রয়েছে যাদের বেতন  সেফটি কডেনার্ট  এখানে  3 হাজার থেকে 35  ডলার বেতন হয়ে থাকেন।কিছু কিছু সেফটি অফিসার রয়েছে যারা চার থেকে পাঁচ হাজার ডলার বেতন পেয়ে থাকে তবে এর সংখ্যা খুবই কম্।

     সেফটি  অফিস তাদের পড়াশোনা অনেক  করতে হয়  তাদের হাই  স্টাডি করতে হয় । ডিপ্লোমা করতে হয় সেফটি অফিসার দের সাধারণত এই সফট্ওয়ারে  সিঙ্গাপুর এবং অন্যান্য চাইনিজরা কাজ করে থাকেন। যেহেতু বাঙালিরা এখানে সাপোর্ট পায় না বেশি এর কারণে।

     

    এছাড়া রয়েছে, ইলেকট্রিক, প্ল্যানিং, টাইলস, মেটাল স্টল, Yxtel স্টিকার কাজ, কিছু ক্লাসের কোম্পানি আছে সেখানে কাজ, আরো অন্য কিছু কাজ রয়েছে সিঙ্গাপুরে। রয়েছে বিল্ডিং এর কাজ,  ক্লামের কাজ থাকে। ঢালাই করতে হয় এই কাজগুলো একটু কঠিন হয়ে থাকে।


    যেমন একটা বাসাবাড়িতে নানা ধরনের কাজ থাকে তো এধরণের সিংয়ের প্রতি সেক্টরের সেক্টর আলাদা আলাদা ভাবে কাজ হয়ে থাকে। আলাদা আলাদা কোম্পানির ধরনের কাজ করে থাকে। আশা করা যায় ভালো মানের স্কুল দক্ষতা করতে পারলেন সঠিক কাজে যেতে পারলে  3000 , 25 ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা যায়।


    আরো অন্য অন্য কিছু সেক্টর রয়েছে সিঙ্গাপুরে আরো অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় যার যেমন  মেধা এবং সে অনুযায়ী  কাজ করে থাকে এবং স্কেল বৃদ্ধি করেছে উপরের দিকে উঠতে থাকে এটা যার যার মেধা এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করে। অনেকে আছেন যারা সিঙ্গাপুর হোটেল  রেস্টুরেন্ট সিঙ্গাপুরে হোটেল-রেস্টুরেন্টে থাকে যাদের কপাল ভালো।


    আশা করি আপনারা সিংগাপুর এর কাজ সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। প্রতিনিয়ত এই ওয়েবসাইটে নানা ধরনের পোস্ট করা হয়ে থাকে তথ্যমূলক এগুলো পাওয়ার জন্য  এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন্


     পূর্বে এ ধরনের তথ্যমূলক পোস্ট করা হয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন আশা করি সেগুলো আপনাদের উপকারে আসবে এবং কোন ধরনের পোষ্ট পেতে আপনারা পছন্দ  করেন সেগুলো কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

    বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি


    প্রবাস লাইফে বা বিদেশে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ কাজটি রয়েছে সেটা হচ্ছে ড্রাইভিং। আপনি ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে যেকোন দেশে গিয়ে ড্রাইভিং এর কাজ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে বিদেশে যেকোন দেশে কাজ করতে পারেন তাহলে মাসে 50 থেকে 1 লক্ষ্য টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

    সেটা হতে পারে সৌদি দুবাই কাতার কুয়েত সিঙ্গাপুর ইউরোপ আমেরিকা কানাডা বা অস্ট্রেলিয়া। এই ড্রাইভিং পেসাররা বিদেশি  ডিমান্ডিং একটি কাজ।


    কোন দেশে যদি আপনি ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে যেতে পারেন অথবা সেই দেশে গিয়ে আপনার ভিসাটি ড্রাইভিং করতে পারেন। পাশাপাশি আপনি যদি একটি নিজস্ব লাইসেন্স নিয়ে একটা গাড়ি কিনতে পারেন অথবা কারো গাড়ি চালাতে পারবেন।

     তাছাড়া বিদেশে বাংলাদেশের তুলনায় গাড়ির দাম কম।তাই বিদেশীদের মে কাজগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি রয়েছে তাদের মধ্যে প্রথম সারিতে আমি এই পেশাটিকে রাখবো।


    হোটেল বা রেস্টুরেন্ট এর কাজ

    যারা হোটেল বা রেস্টুরেন্ট রিলেটেড কাজ জানেন অর্থাৎ হোটেলের বাবুর্চি এইরকম কিছু কাজ জানেন এদের সর্বনিম্ন বেতন হচ্ছে 70 থেকে 80 হাজার টাকা। এদের চাহিদা অনেক বেশি। মিডিল ইস্টের বিভিন্ন দেশে এদের চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। 

    তাই আপনি যদি হোটেল বা রেস্টুরেন্টের কোন কাজ জেনে থাকেন তাহলে বিদেশে আপনার কাজ নিয়ে কোন টেনশন করতে হবে না। আর যদি আপনার এই কাজগুলো জানা না থাকে তাহলে বাংলাদেশ থেকে এই কাজগুলো শিখে বিদেশে এসে করতে পারেন।



    ফাস্টফুডের কাজ

    কফিশপ, বার্গার, পিৎজা এ ধরনের ফাস্টফুড জাতীয় যে কাজগুলো রয়েছে এগুলোর চাহিদা প্রচুর। এই ধরনের কাজ গুলো একটু সৌখিন রাজকীয় কাজ। কষ্ট একবারেই কম। 

    আপনি এই ধরনের একটি কাজ যদি শিখতে পারেন লাইফে তাহলে বিদেশ থেকে আপনি প্রতিমাসে কমপক্ষে 50 থেকে 80 90 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সেটা যে কোন দেশে সবচেয়ে বেশি ইনকাম করতে পারবেন।


    আরেকটি সুখবর হচ্ছে আপনি যদি এই ধরনের কোন কাজ জানেন তাহলে নিজে থেকেই একটা ব্যবসা দাঁড় করানোর সুযোগ রয়েছে।


    কনস্ট্রাকশন এর কাজ

    পৃথিবীর যেকোন দেশে কনস্ট্রাকশনের কাজের চাহিদা সারা জীবন ছিল আছে এবং থাকবে। তবে এই কাজগুলো অনেক কঠিন। আর এই কাজগুলো সিংহভাগ বাঙালিরা করে থাকেন। এই কঠিন কাজ গুলোর ভিতরে কিছু সহজ কাজ রয়েছে।যেমন ইলেকট্রিক্যাল বা প্লাম্বার এর কাজ। 


    কাজগুলো চাহিদা বেশি রয়েছে। আপনি যদি একজন ইলেকট্রিশিয়ান বা প্লাম্বার হতে পারেন। সঠিকভাবে সবকিছু শিখে থাকেন। তাহলে পৃথিবীর যেকোন দেশে প্রবাসী আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 



    এসি টেকনিশিয়ান বা ফ্রিজ এর কাজ

    এসি টেকনিশিয়ান বা ফ্রিজের কাজ যদি আপনি জেনে থাকেন তাহলে এই কাজগুলোর ও প্রচুর চাহিদা রয়েছে। প্রচুর চাহিদা থাকা সত্ত্বেও এই কাজগুলো করার জন্য তেমন লোক পাওয়া যায় না। অল্প পরিমান মানুষ এই কাজগুলো করে থাকে।


    এসে কাজটা সাধারণত গরমকালে হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি যদি কাজ তা জানেন তাহলে গরমকালেই আপনি সারা বছরের ইনকাম করতে পারবেন। তার ছয় মাস খেলে আপনি পুরো এক বছরের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

     আমার জানা মতে যারা এই কাজগুলো করে তারা 6 মাস কাজ করে 10 থেকে 12  লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে থাকে। তাই এই ধরণের কাজও আপনি শিখতে পারেন এগুলো প্রচুর চাহিদা রয়েছে।


    একাজগুলো পাশাপাশি আপনি সেলুনের কাজ শিখতে পারেন দর্জির কাজ শিখতে পারেন, আর আপনি যদি বিল্ডিং কন্সট্রাকশন এর যেকোনো ধরনের সাইটের কাজ করতে পারেন তাহলে এগুলো দিয়েই কচু কাজগুলো শেষ ।
    LikeYourComment