ওমান যেতে বয়স কত লাগে-ওমান যেতে কত টাকা লাগে-ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি-ওমান যাওয়ার নিয়ম
আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন আলোচনা করব সম্পর্কে যারা ওমানে যেতে চান তাদের এ পোস্টটি উপকারে আসবে এবং যারা ওমানে আছেন কাজের সম্পর্কে জানতে চান তাদের উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন বিস্তারিত জানার জন্য
অন্য পোষ্ট
ইন্ডিয়ান ভিসা পেতে কতদিন লাগে,ইন্ডিয়ান মেডিকেল ভিসা ও টুরিস্ট ভিসা জানতে ক্লিক করুন
কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ,কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা খরচ জানতে ক্লিক করুন
আয়ারল্যান্ড কাজের ভিসা জানতে ক্লিক করুন
ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
ফ্যামিলি ভিসা আমেরিকা,USA family visa for Bangladeshi জানতে ক্লিক করুন
ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি,ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
সৌদি আরবের কোম্পানি নাম জানতে ক্লিক করুন
সুইজারল্যান্ড দেশটি কেমন,সুইজারল্যান্ড সম্পর্কে অজানা তথ্য জানতে ক্লিক করুন
সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি,বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি জানন্তে ক্লিক করুন
কুয়েত যেতে বয়স কত লাগে,কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি জান্তে ক্লিক করুন
ওমান যেতে বয়স কত লাগে
ওমান যেতে বয়স ২১ বছরের উপরে লাগে ।প্রতিটি দেশে থেকে আপনারা এ ভয়েসের মাধ্যমে ওমানে আসতে পারবেন। যারা ওমান কাজে ভিসায় যেতে চান তাদের ২১ বছর লাগবে। আরো জানান এখন যে ওমানে কোন কোন কাজে যাবেন আপনারা সে বিষয়ে বিস্তারিত পোস্ট।
পাসপোর্ট বয়স বাড়িয়ে যা যায় অনেক ক্ষেত্রে। আপনি মানে অবশ্যই 21 বছরের উপর হতে হবে তাহলে আপনি বিদেশে কাজের ভিসায় যেতে পারবেন।
ওমান যেতে কত টাকা লাগে
ওমান যেতে কত ২ লক্ষ থেকে সাড়ে তিন লক্ষ টাকা লাগে । মূলত ভিসার দাম নির্ধারণ হয় ভিসার উপর নির্ভর করে।খাদ্দামা ভিসা তাহলে এটি কম টাকায় হয়েছে।খাদ্দামা ভিসা মালিককে বাংলার 40 50 হাজার টাকা দিয়ে সরকারি ফি দিয়ে বের করতে পারেন।
যেহেতু একটি ভিসা দালাল থেকে অন্য জায়গায় কাজে যায় প্রত্যেক জেলায় 5 10 হাজার টাকা বেনিফিট আমারবুঝতে তো পারেন বিষয়গুলো।
এভাবেই মূলত ভিসার দাম বেড়ে যায় যদি আপনার নিজের লোক থাকে তাহলে আপনি সর্বোচ্চ 1 লাখ টাকার মধ্যে ভিসা কাজ সারতে পারবেন। আপনি যে কোন মাধ্যমে যান না কেন দালাল ধরেই যান না কেন অন্য কারো মাধ্যমে আপনি চান না কেন মোটকথা যে দালালের মাধ্যমে জানতে কোন মাধ্যমে চান তাহলে সর্বোচ্চ আপনার 700 থেকে 800 রিয়াল সর্বোচ্চ গেলে 1000 রিয়াল খরচ হয়।
এই পোস্টটির তথ্য জানা হয়েছে একটি ওমান প্রবাসী ভাইয়ের কাছ থেকে। ভিসার প্রয়োজন সর্বোচ্চ 2 লক্ষ যেতে পারে 2 লক্ষ কিন্তু সর্বোচ্চ এর পরে কিন্তু যাবে না মনে রাখবেন। সর্বনিম্ন এখন যতদিন নিতে পারেন কেউ এক লাখ টাকা নিয়ে থাকে, কেউ আবার 70 ,৮০.৯০ হাজার টাকায় নিয়ে থাকে ওমান ভিসা।
ওমান যেতে, পাসপোর্ট, বিমানের টিকেট, ট্রেনিং,মেডিকেল ইত্যাদি এগুলো সব মিলিয়ে আনুমানিক তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা লাগতে পারে। সময়ের ব্যাপারে দাম কম বেশি হতে পারে কারণ বিমানের টিকেট বেড়ে গেলে খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে এই পোস্টটি করা হয়েছে ৮/৩/২০২২ .
কোম্পানি ভিসা থেকে ফ্রি ভিসায় খরচ বেশি ফ্রি ভিসায় খরচ বেশি হয় এর কারণ হচ্ছে ভিসা এক দালাল থেকে একদল থেকে অন্য দালাল কাছে যাওয়ার কারণে ভিসার দাম বৃদ্ধি পায়। কোম্পানি ভিসা সাধারণত সরাসরি একটি দালালের কাছেই আছে যার কারণে কোম্পানি ভিসা গুলো কম দাম হয়ে থাকে।
আপনি চেষ্টা করবেন কারণ মাধ্যমে যাওয়ার তাহলে ভালো হয় বাংলাদেশের, ট্রাভেলস আছে তাদের মাধ্যমে, অথবা যদি আপনার ওমানের কারো পরিচিত থাকে সরাসরি তাদের মাধ্যমে যেতে পারলে আপনার খরচ অনেক কমে যাবে।
সরকারিভাবেও ওমানে যাওয়া যায় আসলে সরাসরি যেতে পারলে সর্বোচ্চ আপনার এক থেকে দেড় লাখ টাকা খরচ হবে ফ্রি ভিসায়। আপনারা যদি ফ্রি ভিসায় যেতে চান তাহলে অবশ্যই কাজ জেনে যাবেন তা না হলে কিন্তু আপনাদের অবস্থা খারাপ হতে পারে।
ওমান ফ্রি ভিসা- বিদেশ ফ্রি ভিসা
যারা ওমানযেতে চান তাদেরকে কিছু অজানা বলতে পারেন বা জানতে পারেন সেই তথ্যগুলো জানাচ্ছি দেখতে থাকুন। অনেকের কাছে শুনে থাকবেন ওমানে ফ্রি ভিসা দাম কত বা ফ্রি ভিসায় ওমান যাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি। প্রথমে বলে রাখি আরব কান্ট্রি তে কোন ধরনের ফ্রী ভিসা হয় না।
কোনো-না-কোনো লাইসেন্স এর মাধ্যমে ভিসা নিতে হয় যেহেতু সরকার থেকে কোন ধরনের ভিসা দেয় না সে কারণে ফ্রি ভিসা হয়না। ভিসা বের হয় কোন না কোন লাইসেন্স এর উপর আপনার অবশ্যই মনে রাখবেন।
দোকান বলেন, কম্পানি, যেকোনো ধরনের, কাজের জন্য ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই কারণে কারো লাইসেন্স এর উপর আসে বা মাধ্যমে আসেন। বিষয়টা এমন নয় যে ফ্রি ভিসা রয়েছে আপনি যেখানে লোককে আনতে পারবেন বা যেতে পারবে বিষয়টা কিন্তু এমন নয়।
এখন বলতে পারেন ফ্রি ভিসা কেন বলেন এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বা মূল কথা হলো মনে করেন ওমানে একটি রেস্টুরেন্টে অথবা মাজরা কোন কাজ অথবা বাসাবাড়ি নাম করে বাংলাদেশ থেকে লোক নিয়ে থাকেন অনেকে। মালিক আপনাকে কাজ দেবে অনুকরণ একটি এরিয়া আপনি কাজ করতে পারবেন।
ফ্রী ভিসা বলতে বোঝানো হয় মালিক আপনাকে যদি বলে যে আপনি শুধু এই সাইটে কাজ করবেন তাহলে আপনাকে ওই জায়গায় কাজ করতে হবে। আর মালিক আপনাকে স্বাধীনভাবে কাজ করার অনুমতি দেয় তাহলে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন। মালিক যে আপনাকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিল এটাই মূলত ফ্রি ভিসা।
ফ্রি ভিসার জন্য আপনাকে মালিককে প্রতিমাসে ফায়দা নিতে হবে 20 থেকে 25 সিরিয়াল। বাংলা টাকায় দুই থেকে তিন চার হাজার টাকা পর্যন্ত মালিককে দিতে হবে প্রতি মাসে। আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য। অবশ্যই মালিকের লাইসেন্স এর মাধ্যমে আপনাকে ওমান যেতে হবে। মালিক আপনাকে যে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিল এটাই ফ্রি ভিসা অবশ্যই মনে রাখবেন বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ফ্রি ভিসার সুবিধা
ফ্রি ভিসার সুবিধা হচ্ছে আপনার যদি কাজ জানা থাকে বাহিরে আপনি কাজ করতে পারবেন। যার বিনিময়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।ফ্রী ভিসায় গেলে সমস্যাটি হচ্ছে নতুন অবস্থায় দেখা যায় ভাষা সমস্যা এবং কাজ করার সমস্যা যদি কোন ধরনের কাজ না থাকে তাহলে তো বিশাল সমস্যা হয়ে যায়।
যে সমস্ত ভাইয়েরা দু একবার আরব দেশ থেকে কাজ করে এসেছেন বা ভাষা শিখেছেন তাদের জন্য ফ্রি ভিসা ভালো। কারণ আপনি নির্দ্বিধায় যেকোনো ধরনের কাজ করতে পারবেন এবং বেশি পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন।
ভাষা জানা থাকলে ওমান নাগরিকদের সাথে কথা বলে কাজ নিয়ে কাজ করে ভালো মানের টাকা ইনকাম করতে পারেন খুব সহজে।
বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে কমদামের ফ্লাইট হল ঢাকা থেকে মাসকাট যার বিমান ভাড়া হচ্ছে ৪১৭৭৬ টাকা থেকে শুরু।এটি সর্বনিম্ন এর চাইতে বেশী বিমান ভাড়া রয়েছে ভালো মানের বিমানগুলোতে। ওমান থেকে দ্রুত যেতে চান তাহলে দ্রুততম ফ্লাইট হল ঢাকা থেকে সালালা যার সময় লাগে 4 ঘন্টা 30 মিনিট।
ওমান যাওয়ার নিয়ম
ওমানে যার নাম হচ্ছে সর্বপ্রথম আপনি শারীরিকভাবে ফিট থাকতে হবে। বাংলাদেশ থেকে ওমান যেতে আপনার যা যা প্রয়োজন তা হলো সর্বপ্রথম পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাসের অধিক হতে হবে ।
এর সাথে আপনার লাগবে ওমান যাওয়ার জন্য ভিসা অবশ্যই ভিসার ব্যবস্থা করতে হবে কাজের ভিসা মানে যার জন্য অথবা ফ্রি ভিসা অথবা কোম্পানি ভিসার যাওয়ার জন্য ভিসা লাগবে।
ওমানে ভিসা পাওয়ার জন্য কি কি রিকোয়ারমেন্ট লাগে
ওমানের ভিসা পাওয়ার তেমন আহামরি কোনো রিকোয়ারমেন্ট লাগেনা।ওমানের ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার বৈধ একটা পাসপোর্ট থাকতে হবে, ছবি থাকতে হবে। যদি কোন কোম্পানির যদি চাহিদাপত্র লাগে যেমন আপনি যদি ডাইভারিং করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগবে।
বাংলাদেশ থেকে যে ড্রাইভিং লাইসেন্স রয়েছে আপনার সেটা দিয়ে কিন্তু সেখানে ড্রাইভিং করতে পারবেন না। সেখানকার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য সেখানে একটা ট্রেনিং করতে হবে।
এবং এই ট্রেনিং যদি আপনি সঠিকভাবে করতে পারেন তাহলে তারা আপনাকে একটা ড্রাইভিং লাইসেন্স দেবে। এই লাইসেন্স দিই তখন আপনি নিশ্চিন্তে ড্রাইভিং করতে পারবেন যে কোন খানে।
এটাই হচ্ছে মূলত সিস্টেম ওমানের ভিসা পাওয়ার জন্য। এছাড়াও অন্যান্য যেগুলো রয়েছে যেমন যদি ওয়েটার হিসেবে জান। সেক্ষেত্রে আপনাকে তেমন কোন অসুবিধায় পড়তে হবে না। যদি আপনার এরাবিয়ান বা ইংলিশে ভাষাটা ভালো হবে জানা থাকে তাহলে আর কোন সমস্যা নেই।
আবার যদি কিচেনে কাজ করতে চান তাহলে বিভিন্ন রান্না করার মত আপনার ক্যাপাবিলিটি থাকতে হবে। যদি মাজরার কাজে যান সে ক্ষেত্রে কৃষি কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
ওমান কোন কাজের চাহিদা বেশি
ওমান কনস্ট্রাকশন কাজের চাহিদা বেশি।সচরাচর ওমানে যে কাজটি চাহিদা বেশি সেটি হচ্ছে কনস্ট্রাকশন। এখন বিস্তারিত আলোচনা করব ওমানে প্রচুর পরিমাণ কাজ রয়েছে জানাবো কোন কাজগুলোতে ভালো বেতন পাবেন সেই বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব দেখুন।
ওমানে সবচাইতে কাজের চাহিদা তাহলে কনস্ট্রাকশন এর পাশাপাশি রয়েছে জেনারেল লেবার থেকে শুরু করে টেকনিশিয়ান লেবার পর্যন্ত প্রচুর কাজ রয়েছে। এছাড়া রয়েছে যেমন ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, ফোরম্যান, ইঞ্জিনিয়ার, এ ধরনের কাজের বেশি ডিমান্ড রয়েছে ওমানে এবং এ ধরণের কাজের চাহিদা বেশি।
এর পাশাপাশি যে কাজগুলো সেগুলো হল
হোটেল রেস্টুরেন্ট এর কাজ
ওমানে অনেক হোটেল রেস্টুরেন্টে কাজ রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের হোটেল রেস্টুরেন্ট বিভিন্ন ফাস্টফুড দোকান প্রচুর কাজ রয়েছে সেগুলোতে আপনারা যেতে পারেন হয়তো আপনারা এর নাম জানেন কেএফসি এর নাম।
কে এফ সি নিউজ পরিমাণে এখানে কাজের চাহিদা রয়েছে। কেএফসি অনেক শাখা ওমানে আছেন সেখানে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে ইতিমধ্য লোক গিয়েছে আপনারা চাইলে যেতে পারেন কেএফসি ভিসা।
বাংলাদেশ থেকে এডুকেশন লেভেল ট্রাক্টর ভালো অর্থাৎ মোটামুটি ভাবে ইংলিশে কথা বলতে পারলে বা আরাবিয়ান ভাষায় কথা বলতে পারলে ওমান দেশের বাহিরে আপনারা কাজ করতে পারবেন খুব সহজে যারা ভাষা পারেন তাদের কেএফসি এগুলো তাদের জন্য ভালো অপরচুনিটি দিয়ে থাকে সেগুলো কাজ করতে পারবেন যদি আপনার পছন্দমত কাজ পেয়ে যান।
ড্রাইভিং ভিসা আপনার রহমানের যেতে পারেন, এগুলো চাহিদা রয়েছে ভালো মানের। দেখা যায় প্রতিটি দেশে প্রায় একই ধরনের কাজের মান হয়ে থাকে যেমন ইঞ্জিনিয়ার, ইলেকট্রিশিয়ান,কনস্ট্রাকশন এগুলো প্রায় সকল দেশের চাহিদা রয়েছে।
ট্রান্সপোর্ট খাতে
ওমানে অনেক ট্রান্সপোর্ট খাতেও কর্মী নিয়োগ করা হয়। পার্সোনাল ড্রাইভার সহ কোম্পানির ড্রাইভার পাশাপাশি হেলপার, অথবা ট্রাক ড্রাইভার এই কাজগুলো করতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ড্রাইভিং এর দক্ষতা থাকতে হবে এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস থাকতে হবে।
মজরার কাজ
মাজরা মূলত কৃষিকাজ। যেহেতু আমরা বাঙালি তাই কমবেশি সবারই কৃষি কাজের প্রতি কিছুটা হলেও দক্ষতা আছে। তাই এই কাজটা আপনি ওমানে গিয়ে অনায়াসে করতে পারেন। কিন্তু ওমানে প্রচুর পরিমানের গরম এবং রোদ থাকায় এই কাজটা একটু কষ্ট সাধ্য।
ওমানে কাজ করার যে সুবিধা থাকে সেটা হচ্ছে আপনি যেই কাজটা করবেন সেই কাজটার পাশাপাশি আরো পার্ট টাইম হিসেবে কাজ করতে পারবে না। আর যদি এই পার্টটাইম কাজ আপনি করেন তাহলে আরো এক্সট্রা ইনকাম করতে পারবেন।
ওমানে থাকা-খাওয়ার খরচ দিকটা যদি আপনাদের বলি তাহলে ওমানে থাকার খরচটা কোম্পানি থেকেই দিবে কিন্তু খাবার খরচটা আপনাকে নিজের পকেট থেকে চালাতে হবে। এগুলোই হচ্ছে ওমানের কাজের মূল ফ্যাসিলিটিস।
সেখানে যদি আপনি আপনার মূল কাজ করা বাদে আলাদা পার্টটাইম কাজ করতে পারেন তাহলে এক্সট্রা বেনিফিট পাবেন কিন্তু সেটা একটু টাপ।
আশা করি এই পোষ্টের তথ্যগুলো আপনাদের অনেক উপকারে আসবে এই পোস্টে অনেক বিষয় নিয়ে ওমান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
প্রতিনিয়ত এ ধরনের পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন পড়বে আরো তথ্যমূলক পোস্ট করা হয়েছে এই ওয়েবসাইটে সেগুলো দেখতে পারেন আপনারা উপকারে আসবে অবশ্য।