প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ-প্রস্রাব ধরে রাখার উপায়

এই পোষ্টে আলোচনা করেছি কি ভারে প্রস্রাব ধরে রাখা যায় এবং আলোচনা করি নানা বিষয় দেখুন

     আজ আপনাদের প্রস্রাব সংক্রন্ত নিয়ে আলোচনা করবো। প্রস্রাব ধরে না রাখার কারন কি ও সামধান কি তাহলে এই পোষ্ট টি ভালো করে স্পূর্ন পরুন তাহলে খুব সহজে আপনি প্রস্রাব জনিত বিষয় বুঝতে পারেন।

    অন্য বিষয়

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন

     থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন

    মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি  ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন

    চোখের জন্য কোন লেন্স ভালো জানতে ক্লিক করুন

    প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায়



    প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ-প্রস্রাব ধরে রাখার উপায়

     কোনো কারনে বা অনিচ্ছাকৃত ভাবে প্রস্রাব বেড়েয়ে আসে এটি কে ডাক্তারের ভাষায় বলা হয়  Inability to hold urine বা( প্রাসাব ধারনের অক্ষমতা)  বলা হয় । আপনার একটু খেয়াল করলে দেখতে পারবেন যে অনেকেরই এই সমস্যা আছে ।

    স্বাভাবিক জীবন যাত্রার মানুষ ও এ সমস্যায় রয়েছে তারা সব ধরনের কাজ করতে পারে এবং তাদের জীবন যাত্রা স্বাভাবিক কিন্তু কথাও গেলে তাদের আগে বাতরুম খুজতে হয় কারন তারা প্রস্রাব ধরে রাখতে পারেনা। 

    Ways to retain urine

    দেখা যায় আপনি কথাও কোনো গুরুত্ব পূর্ন মিটিংয়ে আছেন হঠাৎ করে আপনাকে বলতে হচ্চে excuse me এটি বলে আপনাকে চলে যেতে হচ্ছে বাতরুপে এটি দেখতে ও অনেক টা খারাপ লাগে এবং বারবার প্রস্রাব করা আমাদেরও ভালো লাগেনা।


    কথাও আছেন যেখানে আপনার খুব ভালো লাগছে আপনি হাসি খুসিতে আছেন বন্ধু দের নিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন ঐ সময়ই শুরু হলো প্রস্রাবের যাওয়ার চাপ তখন কি আপনার ভালো লাগবে এত সুন্দর মুহুত থেকে চলে যেতে।

     কিন্তু কিছু করার নাই তো আপনার আপনার তো যেতেই হবে কারন আপনার তো প্রস্রাবের বেগ পেয়েছে যেতেই হবে যত ভালো মূহুতে থুকুন না কেন প্রস্রাবের কারনে আপনার সব নষ্ট হয়ে যাবে।  


    বেড়াতে গেছেন যেখানেও আপনার শুরু হলো এই সমস্যা তখন আপনার খুজ রাখতে হবে যে কথায় জোর বা জঙ্গল আছে সেখা গিয়ে আপনার মূত্র বিষরজন দিতে হবে। রাত হয়েছে বেড়াতে গিয়ে চিনেন না সব ভালো করে।

     কিন্তু আপনার  একটি সমস্যা রয়েছে প্রস্রাব করতে হবে যেখানেই থাকিন কোন হোক সেটা রাত বা দিন হোক সেটা ভ্রমন স্থান আপনার একটাই কাজ প্রস্রাব করা। এটি আর কত ক্ষন ভালোলাগে বলেন। 


    আপনি যে কথাও গিয়ে সুন্দর মুহূতে প্রস্রাব করবেন ভেবে বায়না ধরে বসলেন । কিন্তু সেটা আপনার দ্বারা তো হবে না । প্রস্রাব নিয়ে বসে থাকলে যে আপনার ফোটা ফোটা পড়তে থাকবে (মানে ঝর্নার মতো শুরু হলো আপনার ) তখন আপনার কেমন লাগবে বলেন কিযে বিরক্তকর অবস্থা তৈরি হয় তা কি আর কাউকে বলা যায় । ফোটা ফোটা পড়ে প্যান্ট ভিজে গেলে তখন মানুষের সামনে কেমন লাগবে বলেনতো।


    প্রস্রাব ধরে রাখতে পারছেন না ভাবার কিছু নেই কারন এ সমস্যা আপনি একা নন অনেকেই আছে তাই ভয় পাবেন এই সমস্যা সমধান নিয়ে আজ পড়া শেষ করাবেন।

     বিশেষ করে এটি বয়ষ্ক দের হয়ে থাকে।এবং এসমস্যা থাকেন বেশি মহিলারা এ সমস্যা টি বিভিন্ন করনে হতে পারে তো আমাদের জানতে কেন এমন হয়। ধরে না রাখার কারন কি প্রাস্রাব ধরে না রাখার বিভিন্ন কারন হতে পারে। 

    প্রস্রাব ধরে রাখার ঘরোয়া উপায়ে চিকিৎসা  

    এই চিকিৎসার জন্য প্রতিদিন সকালে ও রাতে এক টেবিল চামুচ মেথি গুড়া বা মেথি চূন ও খেতে পারে খালিপেটে খেতে পারলে বেশি উপকারিতা পাবেন।তবে ভরা পেলে খেলেও চলবে মুটামুটি 


    যদি আপনাদের মেথি খেতে সমস্যা বধ হয় তাহলে রাতে মেথি ভিজিয়ে সকালে ভিজিয়ে রাখা মেথি পানি  পান করবেন।  এছাড়া মেথি শাক থেতে পারে এতে আপনার যেমন মূত্র ধরে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে তার সাথে ডায়বেডিস  নিন্তনে রাখতে পারবেন।

     এছাড়া খাবার খাওয়ার পর দুটি করে পাকা কলা খেতে পারেন দুপুরে খাওয়ার পরে দুটি করে পাকা কলা খেতে পারেন। যার ফলে আপনার মূত্র ধরে ক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।


    আপনি নিয়মিত কিছু দিন তিলের নারু খেতে পারেন এর ফলে আপনার  ‍মূত্র ধরে রাখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। তো তিলের নারু তৈরি করার নিয়ম প্রথমে বড় চামুচের এক চামুচ চূন্য তিল নিবেন  তাপর একচামুচ মুড়ি নিবেন তারপর তিন চামুচ গুর নিবেন তার পর এই তিনটি উপদান মিক্স করে নিবেন এরপর ছোট ছোট করে নারু বানিয়ে নিবেন ।

     এই নারু সাকলে এবং রাতে খাবার খাওয়ার আধা ঘন্ট পরে একটি করে নারু খাবেন নিয়মিত কিছুদিন। যার ফলে আপনি ভালো উপকার পাবেন। এছাড়া নিয়মিত পালংসাক থেতে পারেন। 


    এগুলো আপনি কিছু দিন খান তাহলে আপনি ভালো উপকার পাবেন যার ফলে আপনার মূত্র ক্ষতাবৃদ্ধি পাবে । এটি এমন কোনো সমস্যা নয় যে সমস্যা সমাধান হবে না আপনার কিছু দিন ঘরয়া উপায় অবলম্বন করেন তারপর যদি দেখে আপনার ডাক্তরের কাছে যাওয়া দরকার তাহলে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিবেন ।

     যাতে এধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে । এটি থাকলে আপনার নামাজ পরতেও সমস্যা সৃষ্টি হয়। তো ভালো তাখেন সুস্থ্য থাকেন। দোয়া করবেন আমার জন্য।

    আসা করি আপনাদের এই পোষ্টি ভালো লেগেছে এই অয়েব সাইটে প্রতিনিয়ত এধনের এবং অন্য অন্য বিষয় নিয়ে নানা ধরনের প্রতিনিয়ত পোষ্ট করা হয় । এধরনের পোষ্ট পাওয়ার জন্য এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকতে হবে।

    এই অয়েব সাইটে প্রতিনিয়ত নিত নতুল পোষ্ট করা হয় যা অন্ততান্ত কার্যকর যে গুলো আপনার  অনেক উপাকারে সাসবে।

    প্রতিনিয়ত এধনের পোষ্ট পাওয়ার জন্য এই অয়েব  সাইটের সঙ্গেই থাকুন। তাহলে আপনারা এই পোষ্ট পড়ে উপকৃত হবেন। 

    LikeYourComment