শসার উপকারিতা ও অপকারিতা-খিরাই এর উপকারিতা

শাসা উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খিরাই খাওয়ার উপকারিতা রায়েছে অনেক এগুলো আমাদের শরির ভালো রাকে এবং পানি শূনতা দূর করে।

    আস্সালামু আলাইকুম আসা করি আপনারা সকলেই  ভালো আছেন এই  পোষ্টে আলোচনা করবো শসার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং আলোচনা করব খিরাই এর উপকারিতা নিয়ে বিস্তারি দেখুন নিম্নে

    শসা আমরা দৈনিনদিন জীবনে নানা ধরনের কাজে ব্যবহার করে থাকি। যেমন : শসা দিয়ে সালাত তৈরি করি ,ফেসিয়াল করি , শসা রান্না করে খাই আরো অনেক ভাবে আমরা এই শসা খেয়ে থাকি  কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা শসার উপকারিতা ও উপকারিতা 

    অন্য বিষয়

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন

    ব্যাংক চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড টেস্ট কিভাবে করে জানতে ক্লিক করুন

     মেয়েদের ডান চোখ লাফালে কি হয় এবং ইসলামি  ভাবে কি তা জানতে ক্লিক করুন

    চোখের জন্য কোন লেন্স ভালো জানতে ক্লিক করুন

    প্রস্রাব ধরে না রাখার কারণ,প্রস্রাব ধরে রাখার উপায় জানতে ক্লিক করুন

    খালি পেটে শসা খাওয়ার উপকারিতা,শসা খেলে কি হয় জানতে ক্লিক করুন

    সকালে  খালি পেটে কি খাব, জানুন কারা সাকালে কোনো কিছুই খাবেন না জানতে ক্লিক করুন

    গ্রামীণফোন কল লিস্ট দেখার নিয়ম,নতুন নিয়মে কল লিস্ট বের করার নিয়ম

    শসার উপকারিতা ও অপকারিতা,খিরাই এর উপকারিতা জানতে




    শসা খাওয়ার উপকারিত 

    শসা উপকারিতা প্রায় ১৪ টির মত বর্ননা করা হবে দেখুন। তার আগে সশা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। সারা পৃথিবীতি সবজি আবত হওয়ার দিক থেকে শসা রয়েছে চতুর্থ নাম্বারে। শসার গুনা গুন রুপচার্চ হস নানা ওজন হ্রস করার জন্য এবং এটি সহজলভ্য সবজি । শসার হাজার গুন রয়েছে  বিশেষঙ্গদের মত অনুসারে বিঙ্গান সামত কিছু উপকারিতা দেখুন।


    ধরে নিন আপনি  এমন এক জায়গায় আছের সেখানে পানি নেই কিন্তু আপনার পানি খাওয়া পোয়োজন দেখা দিল ঐসময় আপনি একটি শসা খেয়ে নিন তাহলে আপনার দেহের পানিশূন্যতা দূর হয়ে যাবে। শসার মধ্যে রয়েছে 90% পানি।


    অনেক সময়  শরিলের ভেতরে -বাহিরে তাপমাত্রা অনুভব করেন বা দেহের জ্বাতন অনুভব কররেন । সেই অবস্থায়। একটি শসা খেয়ে নিন  এবং ত্বকে শর্সা লাগিয়ে নিন তহলে সহজেই জ্বালাতন ও তাপমাত্র থেকে মুক্তি পাবেন। 

    বিষাক্ততা দূর করার জন্য এটি ব্যবহার করা । এটি আমাদের দেহের নানা ধরনের বিষক্রিয় ও নান ধরনের দেহের বজ্র ও বিষাক্ত উপাদান থেকে মুক্তিতে সাহায্য করে । 


    নিয়মিত শসা খেলে কিডনিতে জমে থাকা পাথার  গলিয়ে দেয়। আমাদের প্রাত্যহিক জিবন চলাচল জন্য যে ভিটামিন আমাদের প্রয়োজন হয় তার বেশির ভাগ ভিটামিন রয়েছে শসাতে ।এটি আপনার প্রাত্যতিক ভিটামিনের শূন্যতা পূরন করে দিবে।


    এর মধ্যে থাকে ভিটামি এ ,বি,সি  যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষতা বৃদ্ধি করে।সবুজ শসা ও গাজর পিসে খেলে   এই তিন ধরনের ভিটামিন ঘটতি পূরন হবে।


    শসা উপমাত্রয় পটাসিয়াম ,মেগনেসিয়াম ও সিলিকন আছে যা আপনার ত্বকের পরিচর্যায় বিশেষ ভূমিক রাখে। এজন্য ত্বকের পরিচর্চায় গোসোলের আগের ব্যবহার করা যায়  এটি। 


    শসায় থাকে উচ্চমাত্রায় পানি ও নিম্ন মাত্রায় ক্যালরি। যা দেহের ওজন কমাতে চান তাদের জন্য এটি আদর্শ হিসেবে কাজ করবে।যারা ওজন করমাতে চান তারা ছুপ ও সালাতে বেশি বেশি শসা ব্যবহার করবেন। সশা আপনার পেটে থাকা চর্বি কাটিয়ে দেয়ে আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে।


    এটি আপনার হজম শক্তি বাড়াতে ও  অনেক সাহয্য করবে। কষ্ঠকাঠিন দূর করে দেয়। নিয়মিত শসা খেলে দির্ঘ মেয়াদি কষ্ঠকাঠিন্ন দূর হয়ে যাবে।


    রুপ চর্চার জন্য অনেকেই সশা গোট করে কেটে চোখের চাতার উপরে বসিয়ে রাখে। এতে চখের ময়লা যেমন দূর হয় ও চোখের জ্যোতি বাড়ায়।


    চোখেল ছানি পড়া ঠেকাতে ও এটি ভালো কাজ করে। জারায়ু এবং মত্র থালিতে ব্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে। 


    এটি ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দেয়, কোলস্টেরল কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে সশা।


    দূর ঘন্ধ যুক্ত অবস্থ্য মুখের মাড়ির চিকিৎসায় দারুন কাজ করে । একটি সশার চাক জিহবার উপরে রেখে উপরের তালুর সঙ্গে লাগিয়ে আধা মিনিট লাগিয়ে রাখুন।সসা আপানার মুখে বিসেষ বিক্রিয় ঘটিয়ে জিবানু ধংস করবে। সজিব হয়ে উঠবে আপনার নিশ্বাস কারন শসা আপনার মুধ পরিষ্কার রাখে।


    শসার মধ্যে যে সিলিকন থাকে তা আপনার চুল ও নখকে সতেজ ও শক্তিসালি করে তুলে। এবং শসা সালফার ও সিলিকন চুলকে লম্ব করতে সাহায্য করে। 


    শসায় প্রচুর পরিমানে সিলিকা আসে গাজরের রসের সাথে মিসিয়ে খেলে দেহের ইউরিক এসিড নিম্নে নেমে আসে যা গেটি বাত ব্যথা দূর করে।  


    সাকলে ঘুম তেকে উঠার পর অনেকের মাথা ব্যথা করে ও শরিল  মেচমেচ করে। সশাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিনের বি  এর উৎস আছে। তাই ঘুমানোর আগে কয়েকটি সশার টুকরা খেলে এধরনের মাথা ব্যাতা দূর করে দিবে।

    শসা ইউরিক এসিডির মাত্র ঠিক রাখে যার আপনার কিডনিকে সুস্থ্য রাখে।


    শসা খাওয়ার অপকারিতা 

    শসা  একটি লো ক্যলোরি খাবার এটি প্রচুর পরিমান পানি থাকে। ১০০ গ্রাম সাশাতে 94.৬ গ্রাম পানি থাকে। এবং এতে থাকে ২০ কিলো ক্যালোরি শসা এটি এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার এটি কিছু পরিমান বিটামিন মিনারেল আস থাকে কিন্তু ভালো এটি খাবার মানুষের অনেক সময় ক্ষতি হরে দেয়। 


    ওজন কমানোর জন্য অনেক শসাকে ঔষধ হিসেবে বেছে নেয় যখন খিদে লাগে তখন শসা খেয়ে নেয় আমরা কখনো শুধু সশার  খেয়ে ডাইট করতে বলিনা । শসাতে কম প্ররিমান ক্যালিরি থাকার কারনে ওজন অনেক হ্রস পায় ক্যালোরি নানা থাকার কারনে ওজন অনেক তারাতারি হ্রস পায়।

     এটি জেনে অনেকেই যখন খিদে পায় তখনি শসা খেতে শুরু করে যার ফরে তার শরিলে ভিটামিনের অভার দেখা দেয়। ‍অন্য খাবারের চেয়ে শসা বেশি খেলে বহ হজম সহ নান ধরনের সমস্য  দেখা দেয় পেট ব্যাট বুক ব্যাথা এসিডিটির সমস্য দেখা দেয়। প্রায় এক মাস ওজন কমানোর জন্য এভাবে সশা খেলে ঘটবে নান ধরনের সমস্যা। 


    দেখা দিবি পুষ্টির অভাবে শরিল দূবলতা । কাজ করার শক্তি পাবেননা রক্ত কমে  যাওয়ার আসঙ্গকা রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে গুলোকজ কমে গিয়ে মথা ঘুরে কমে যাওয়ার আসঙ্কা।

    খিরাই এর উপকারিতা -খিরা খাওয়ার উপকারিতা

    খিরা বা খিরাই একটি উপকার সবজি,খিরা রান্না ছাড়া সালাত হিসাবে  বা   এমনিতে খাওয়া যায় শসার মতো।খিরা বা খিরাই এর গুনের শেষ নেই। নারী পুরুষের খিরা  ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারেন এছাড়া পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখতে এবং শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরানোর বিকল্প নেই।


     সারাদিন কাজের ব্যস্ততার কারণে পর্যাপ্ত পানি পান করা অনেকেরই । এই পানি খাটতি দূর করারজন্য খিরা খাতে পারেন । খিরা পানি ঘাটতি দূর করার এর  তুলনা হয় না । খিয়ায় ৯০ % ভাগ পানি থাকায় শরীরের প্রয়োজনীয় পানির অভাব দূর করে সুস্থ রাখে ।


    নিয়মিত খিরা খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এছাড়া যাদের গ্যাস্টিক  সমস্যা আছে তাদের জন্য খুবই উপকারী খিরা ।শরিলে জমে থাকা অতিরক্ত   ক্ষতিকর পদার্থ দূর করে শরীরকে ভালো রাখে  একই সঙ্গে কিডনি থাকে সুস্থ।


    ভিটামিন চাহিদা পূরন করে খিরা এবং  শরীর শক্তিশালী করে তোলে । খিরার সবচে ভালো পুষ্টি পেতে হলে সবুজ শাক এবং খাজরের    এর সঙ্গে খাওয়া ভালো ।কিরায় উচ্চমানের পটাশিয়াম ম্যাগনেশিয়াম ও সিলিকন রয়েছে যা ত্বকের জন্য খুবই ভালো।


    খিরা নখ ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করেন খিরা শরিল ঠান্ডা রাখে। খিরা শরিলের তাপমাত্র সাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।  


    ভিটামিন সি , সিলিকা ,পটাসিয়াম ,ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম রযেছে যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রন রাখতে সাহায্য করে।  তার ছাড়া খিরায় রয়েছে স্টেটেরল  নামের এক ধরনের উপাদান যা কলেষ্টর  নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

    খিরা খাওয়ার ফলে  এসিডিটির কমে যায় । হজম ও কনস্টিপেশন  সমস্যা সমাধানে ডায়েটে খিরা  রাখতে পারেন। কারন আরেফসি নামে এক্সাম ,আলসার, গ্যাস্ট্রিক, এসিডিটি, ক্ষেত্রও তাজা খিলার রস অনেক উপকারি।

     শরিলে পি, এইচ মান স্বাভাবিক রাখে। বৃক্ক কিডনি ইউরিনারি লিভার ও প্যানক্রিয়াস সমস্যা ডায়েচে খিরা রাখতে পারেন। খিরা বা খিরাই    এর রস  ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী ত্বকের জন্য খুব ভালো কাজ । ত্বক পরিষ্কার রাখতে খিরা। কিরা দাত ও মারির জন্য ভালো

    আসা করি আপনারা এই পোষ্টের বিষয় বুঝতে পেরেছেন এই পোষ্টে আলোচনা করা হয়েছে। শসার উপকারিতা ও অপকারিতা , এবং খিরা বা খিরাই এর উপকারিতা নিয়ে আলোচন করা হয়েছে। 

    আসা করি এই পোষ্টি আনাদের অনেক উপকারে আসেবে। প্রতিনিয়ত এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট পাওয়ার জন্য আপনার এই অয়েব সাইটের সঙ্গেই থাকুন এই অয়েব সাইটে পূর্বে আরো এধরনের তথ্য মূলক পোষ্ট করা হয়েছে  সেগুলো আনার দেখতে পারেন।

    আপনাদের  এই পোষ্ট গুলো কেমন লাগে সেগুলো আমাদের কে জানেতে পারেন কমেন্ট করে। এবং কমেন্ট করে জানতে পারেন আপনার কি ধরনের পোষ্ট পেতে চান।


    LikeYourComment