চীনের মহাপ্রাচীর দৈর্ঘ্য কত-চীনের মহাপ্রাচীর
মানব প্রকৌশলের এক অনন্য নিদর্শন হলো চীনের মহাপ্রাচীর প্রাচীন বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ মানব সৃষ্ট স্থাপনা।মহাপ্রাচীরের সম্মিলিত দৈর্ঘ্য পৃথিবীর বিষুব রেখার দৈর্ঘ্য অর্ধেকেরও বেশি অতিতের এই অসামরিক প্রতিরক্ষা স্থাপনা আজ বিশ্ব ঐতিহ্য ও চীনের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। চেনা মহাকাশের অজানা তথ্যগুলো জেনে নিন
অন্য বিষয়
কুয়েতের টাকার মান বেশি কেন এবং কুয়েতের টাকার নাম কি এবং কুয়েতের টাকার ছবি জানতে ক্লিক করুন
যুক্তরাজ্য কোন দেশ-ব্রিটেন কোন দেশ-অয়েসল কোন দেশ-স্কটল্যান্ড কোন দেশ জানতে ক্লিক করুন
কাতার কত বর্গ কিলোমিটার- কাতারের ইতিহাস-কাতার আয়তন ও অবস্থান জানতে ক্লিক করুন
ভিয়েতনাম মুসলিম জনসংখ্যা কত। ভিয়েতনাম ধর্ম জানতে ক্লিক করুন
চীনের মহাপ্রাচীর দৈর্ঘ্য কত
চীনের মহাপ্রাচীর দৈর্ঘ্য ৮৮৫১.৮ কিলোমিটার ২১ হাজার মাইলের ও বেশি । মাহাপ্রাচীরে উচ্চতা প্রায় ৫ থেকে ৮ মিটার পর্যন্ত।মহা প্রচীর টি শুরু হয়েছে সাংহাই নামক স্থান থেকে এবং শেষ হয়েছে লোপনুর স্থানে। চীনের এই মহাপ্রাচীর সম্পন্ন মানুষের হাতের তৈরি যা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্থাপত্য।
১৯৮৭ সালে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে ইউনেস্কো । চীনা ভাষায় 10 হাজার মাইল দীর্ঘ প্রাচীন নামে পরিচিত । এই প্রাচীরটি একইসাথে প্রতিরক্ষা এবং বাণিজ্যিক কারণে নির্মিত এই প্রাচীর টি পৃথিবীর দীর্ঘতম সমাধি স্থান হিসেবে কুখ্যাত।বিস্ময়কর ব্যাপার হলো চীনের প্রাচীন এটি একক স্থাপনা নয় বরং একদিখ বিচ্ছিন্ন দেওয়ালে সমন্বয়ে গঠিত ।
চীনের মহাপ্রাচীর
চীনের মহাপ্রাচীর বলতে এক প্রাচীর কে বোঝায় না। চীনের বিভিন্ন রাজবংশের আমলে তৈরি প্রাচীরগুলো কে
একত্রে দ্য গ্রেট অফ চায়না বলা হয়।উত্তর চীনের প্রায় 15 টি অঞ্চল জুড়ে মহাপ্রাচীরের অবস্থান।
চীনের মহাপ্রাচীর তৈরির সময়
চীনের মহাপ্রাচীর মানুষের হাতে তৈরি পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ স্থাপনামহাপ্রাচীরের সবচেয়ে প্রাচীন বংশ প্রায় 2 হাজার 700 বছরের পুরনো ।খ্রিস্টপূর্ব 770 থেকে 276 সালের মধ্যে প্রথম প্রাচীর নির্মাণ করা হয়। এবং সর্বশেষে প্রাচীর নির্মাণ কাজ চলে হাজার 878 সালে কিং রাজবংশের আমলে।
চীনের মহাপ্রাচীর তৈরির উদ্দেশ্য
এত বড় এক স্থাপনা তৈরি করা হয়েছিল এক গুজবের উপর ভিত্তি করে সম্রাটকে কিন মি হুয়াঙ খ্রিস্টপূর্ব 221 সালে সমগ্র মধ্য চীন একত্রিত করে কিং সাম্রাজ্য গড়ে তোলে কিং সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই চীনের বেশ কিছু ছোট ছোট রাজ্য শত্রুদের আক্রমণ প্রতিহত করতে প্রাচীর নির্মাণ করেছিল।
সম্রাট কিম রাজ্য জয়ের পর এক জাদুকর কাকে বলেছিল উত্তরের যাযাবরের একদিন সম্রাট কিন ক্ষমতাচ্যুত করবে ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তখন সম্রাট আশেপাশের ছোট ছোট রাজ্যের প্রাচীর গুলোর মধ্যে সংযোগ তৈরি করার আদেশ দেন খ্রিস্টপূর্ব 220-200 সালের মধ্যে ভর্তি সময়ে দেয়ালগুলোর মধ্যে সংযোগ সাধন করা হয়।
আর তখনি চীনের ছোট ছোট প্রাচীর মহাপ্রাচীরের আকার ধারণ করে সেই প্রাচীরের খুব সামান্যই এখনো অবশিষ্ট আছে বর্তমানে প্রাচীরের যেসব অংশ দেখা যায় তার অধিকাংশই মিং রাজবংশের শাসন আমলে নির্মিত হয় তেরোশো একাশি সালের নিউ রাজবংশ প্রাচীর নির্মাণ শুরু করে তারা প্রায় 8851 কিলোমিটার প্রাচীর তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল।
চীনের মহাপ্রাচীর নির্মাণের মূল উদ্দেশ্য ছিল চীনের উত্তর সীমান্ত বহিঃশত্রুর হাত থেকে রক্ষা করা কোনো কোনো স্থানে দুই বা তিন সারি পর্যন্ত দেয়াল তুলে প্রাচীরের সে উদ্দেশ্য সফল করা হয়েছে।
চীনের মহাপ্রাচীর নির্মাণ কাজ শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতকে চীনের উত্তর দিকে অবস্থিত তৃণভূমি এলাকায় বসবাসকারী বেদুইন গোত্র হামলা থেকে প্রতিরক্ষার জন্য নিজেদের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ শুরু করেন স্থানীয় রাজানরা ।
চীনের মহাপ্রাচীর দেওয়াল তৈরি কি দিয়ে
চীনের মহা প্রাচীর নির্মাণ করা হয় ইটের বদলের মাটি এবং সেদ্ধ চাল দিয়ে তৈরি এক ধরনের আঠার ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।কালের পরিক্রমায় প্রাচীর কথা ভুলে গিয়েছেন স্থানীয়রাও তবে খ্রিস্টাব্দে চতুর্থ শতকে পুনরায় এই প্রাচীর সম্প্রসারণ চিন্তা শুরু করে ক্ষমতাসীন রাজপরিবার ।
তখন চীন শাসন করছেন মিং রাজবংশ অতীতের মতো মাটির চাই ব্যবহার করার বদলে তারা কাজে ইট এবং পাথর ব্যবহার করে যার কারণে এই সময় নির্মিত অংশগুলি এখনো প্রায় অক্ষত অবস্থায় রয়েছে ।
চীনের মহাপ্রাচীর তৈরির অবদান
শুর থেকে শেষ পর্যন্ত মহা প্রাচীর নির্মাণের অবদান রেখেছে চীনের ২০ রাজবংশ এসব রাজবংশের শাসন আমলে বিভিন্ন ধাপে প্রাচীরের পরিবর্ধন পরিবর্তন সম্প্রসারণ ও পুনর্নির্মাণ করা হয়।
চীনের মহাপ্রাচীর তৈরিতে কত মানুষ লেগেছিল
ইতিহাস গবেষণা অনুযায়ী প্রায় আড়াই হাজার বছর ধরে থেমে থেমে চলা এই নির্মাণকাজে প্রায় 1 কোটি মানুষকে বিভিন্ন সময় শ্রমিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ।প্রাচীন চীনের মহা প্রাচীর তৈরি করতে সামরিক অবকাঠামো তৈরি প্রায় দশ লক্ষেরও বেশি মানুষকে জোরপূর্বক কাজ করানো হয়। সৈনিক সাধারণ শ্রমিক বেসামরিক জনতা এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের কে প্রধানত শ্রমিক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল।
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ চিনে জনসম্পদের কমতি ছিল না কখনই ।তবে এই বিপুলসংখ্যক শ্রমিককে কাজ করতে হয়েছে মানবেতর পরিবেশে ।দিন ভর হাড়ভাঙ্গা খাটুনি আট দিন শেষে অপর্যাপ্ত খাবার চকলেট যাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক কাজ চলাকালীন মৃত্যুবরণ করেন ।
ইতিহাসবিদ হিসাবে সংখ্যাটা প্রায় এক মিলিয়ন কত লাখ এর কাছাকাছি হবে মৃত্যুর মিছিল অবশ্য প্রাচীর নির্মাণ কাজে বিঘ্ন ঘটাতে পারেনি।কথিথ আছে এসব শ্রমিকদের মরদেহ প্রাচীন এর জন্য তৈরি গর্তে ফেলে দেয়া হতো অর্থাৎ 21 হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রাচীর জুরে রয়েছে প্রায় 10 লাখ শ্রমিক অচীনহিন সমাধি।
মহাপ্রাচীর তৈরীর সময় মানুষের অবস্থা
এর প্রাচীর তৈরি করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রায় চার লক্ষেরও অধিক লোক মারা যায় তাদের অনেকেই এসব দেয়ালের মধ্যেই সমাহিত করা হয়। তাই বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ স্থাপনা সবচেয়ে দীর্ঘ মানব সমাধি হিসেবেও বিবেচিত ।
কয়েক হাজার বছরের বেশি সময় ধরে নিয়মিত বিভিন্ন স্থানের প্রাচীরের সম্মিলিত দৈর্ঘ্য প্রায় 21 হাজার 196 কিলোমিটার যা পৃথিবীর বিষুবরেখার অর্ধেকেরও বেশি পৃথিবীর বিষুব রেখার দৈর্ঘ্য অর্ধেকরে বেশি বিষুব রেখার দৈর্ঘ্য হল 40 হাজার কিলোমিটার প্রাচীরের উচ্চতা প্রায় 20 ফুট এবং সর্বোচ্চ উচ্চতা প্রায় 46 ফুট।
মহাপ্রাচীরের ভৌগোলিক ভাবে প্রাচীরের অবস্থান
ভৌগোলিক ভাবে প্রাচীরের অবস্থানের উচ্চতার তারতম্যের রযেছে। কারণ বিভিন্ন উচিু নিচু অঞ্চলে প্রাচীরগুলো তৈরি করা হয়েছিল ।
চীনের মহাপ্রাচীরের সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ অবস্থান
এ প্রাচীর এর সর্বনিম্ন অবস্থান প্রায় সমুদ্রপৃষ্ঠ বরাবর এবং সর্বোচ্চ অবস্থান 4722 ফুল। চীনের মহাপ্রাচীরের গর প্রস্থ প্রায় সাড়ে 21 ফুট । একে প্রাচীর বলা হলেও এই স্থাপনাটি সাধারণ কোন প্রাচীন নয় বিভিন্ন দূর্গ সেনানিবাস পর্যবেক্ষণসহ আভ্যন্তরীণ পথ সহ নানা স্থানে সুবিধাজনক অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছিল এই প্রাচীর কে কেন্দ্র করে।
চৌকি এক দিকে তিব্বত ও অন্যদিকে চীন সাগরের মতো প্রাকৃতিক বাধা দীর্ঘদিন চীনকে বাইরের আক্রমণ থেকে প্রতিহত করেছে কিন্তু চীনের উত্তর দিকটা ছিল সম্পূর্ণ অরক্ষিত তাই উত্তরখান হাঙ উপজাতিদের বিরুদ্ধে প্রথম স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা হিসেবে এই দেয়াল তৈরি করা হয়েছিল ।
শত্রুদের প্রতিহত করতে এটি অত্যন্ত কার্যকরী ব্যবস্থা হিসেবে দেখা দেয় কিন্তু সবসময় প্রাচীর চীনের বহিঃশত্রুর আটকে রাখতে পারেনি এ দেয়াল ছোট ছোট বহু আক্রমণ ঠেকাতে সক্ষম হলেও চেঙ্গিস খানের নেতৃত্বাধীন মোঙ্গলবাহিনীর মহা প্রাচীর ভেদ করতে সক্ষম হয়।
যাদের কে আটকাতে প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছিল তারাই পরবর্তীতে 100 বছরে প্রাচীরের নিয়ন্ত্রণ করে দেয়ালটিতে নিয়মিত বিরতিতে পর্যবেক্ষণ চৌকি রয়েছে এসব চৌকি অস্ত্র সংরক্ষণ সেনাবাহিনীর আবাসন এবং গোয়া সংকেত কাজে ব্যবহৃত হতো ।
এছাড়া দীর্ঘ বিরতিতে সেনাঘাঁটি এবং একাধিক প্রশাসনিক কেন্দ্র ছিল শত্রু দের অবস্থান জানার জন্য পর্যবেক্ষণ চৌকিছাড়াও পাহাড়ের উঁচু জায়গায় সংকেত টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছিল বর্তমানে চীনের মহাপ্রাচীরের যে সমস্ত অংশটিকে আছে তার অধিকাংশই মিঙ রাজবংশের আমলে তৈরি।
অথচ পর্যবেক্ষণ দুর্গাপূজার সময় নির্মাণ করা হয় । কনেকে বলে থাকেন চীনের প্রাচীর দেখা যায় কিন্তু ব্যাপারটা মোটেও স্যতি নয় এমনকি পৃথিবীর নিম্নকক্ষ খালি চোখে দেখা যায় না যেমন 3 কিলোমিটার দূর থেকে খালি চোখে দেখা সম্ভব নয় ঠিক তেমনি মহাকাশ থেকে প্রাচীন খালি চোখে দেখা যায় না ।
একটি চুলকে যেমন 3 কিলোমিটার দূর থেকে খালি চোখে দেখা সম্ভব নয় । ঠিক তেমনি মহাকাশ থেকে উঠে প্রাচীর খালি চোখে দেখা যায় না তবে বিশেষ দূরবীন এর সাহায্যে মহাকাশ থেকে চীনের প্রাচীর দেখা যায় ।
কাদের জন্য চীনের মহাপ্রাচীর তৈরি করা হয়েছিল
যে প্রাচীর নির্মাণ করা হয়েছিল বিদেশীদের প্রবেশ ঠেকাতে আজকে সেই প্রাচীরি অসংখ্য বিদেশিকে টেনে আনছে তার কাছে প্রতিবছর দেশি-বিদেশি প্রায় পাঁচ কোটিরও বেশি লোক চীনের মহাপ্রাচীর ভ্রমণ করতে আসে ।
চীনের মহাপ্রাচীরের জনপ্রিয় অংশের নাম
চীনের মহাপ্রাচীর এরসবচেয়ে জনপ্রিয় অংশের নাম বাডালিং। বেইজিং থেকে 70 কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত বাডালিং প্রাচীন এখনো পর্যন্ত সর্বোচ্চ মানের সংরক্ষিত রয়েছে। আধুনিককালে প্রায় সাড়ে চার শতাধিক রাষ্ট্রপ্রধান চীনের প্রাচীর পরিদর্শন করেন ।
তার মধ্যে শুধু এই সফর করেছেন প্রায় 300 জন রাষ্ট্রনেতা চীনের প্রাচীর কেন্দ্রিক পর্যটনের এটিই সবচেয়ে ব্যস্ততম অংশ এই অংশের প্রাচীর নিয়মিত সংস্কার করা হয় তবে বাডালিং এর আশে পাশের দেয়াল গুলোর অবস্থা খুব একটা ভালো নয় তাই সেসব জায়গায় পর্যটকদের যেতে অনু সাৎসাহিত করা হয়।
চীনের মহাপ্রাচীরের ধ্বংস অবস্থা
চীনের মহাপ্রাচীরের তিন ভাগের এক ভাগ অংশ প্রাকৃতিকভাবেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে ।বেইজিং সহ অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রগুলো নিকটস্থ প্রাচীর বিভিন্ন সময় মেরামত করা হয়েছে উত্তর-পশ্চিমের কান্দিয়া ও নিংজিয়া প্রদেশের প্রাচীর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ।
বর্তমানে এখানকার প্রাচীন সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে ধারণা করা হয় প্রাকৃতিক ও মানব সৃষ্ট কারণে আগামী 20 বছরের মধ্যে এই দুটো দেশের প্রাচীর সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যাবে তবে সামগ্রিকভাবে চীনের প্রাচীরের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয় ঊনিশো ষাট সত্তরের দশকের চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লবের সময়।
ঐ সময় দেয়ালের ক্ষতিগ্রস্ত অংশের পাথর ব্যবহার করে রাস্তাঘাটসহ সাধারণ মানুষের ঘরবাড়ি তৈরি করা হয় নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত অনেক অসাধু লোক এ প্রাচীরের পাথর চুরি করে বাণিজ্যিকভাবে বিক্রি করতে থাকে। সে সময় এত বিপুল পরিমাণ পাথর এখান থেকে সরানো না হলে প্রাচীরের অনেকাংশই আজও অক্ষত থাকত।
2020 সামা মাহাপ্রাচীর সংরক্ষণে কঠোর আইন হবার পর থেকে এ ধরনের অবৈধ ব্যবসা অনেকটাই বন্ধ করা সম্ভব হয় তবে বর্তমানে চীনের বিভিন্ন অংশের অবকাঠামো নির্মাণে এসব পাথর ব্যবহৃত হচ্ছে।
মুঘল আমলে নির্মিত পৃথিবীর অন্যতম বিস্ময়কর স্থাপনা তাজমহল তাজমহল এর স্মৃতির প্রতি গভীর ভালোবাসা জানাতে তাজমহল তৈরি করেছিলেন সম্রাট শাহজাহান তৎকালীন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শিল্প প্রযুক্তি প্রয়োগের সৌধ নির্মাণ করা হয়েছে সেই অনন্য কীর্তি তাজমহল আজও বিশ্ববাসীর কাছে এক অপার বিস্ময়ের নাম পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের অন্যতম তাজমহল
আশা করি আপনাদের এই পোস্টটি ভাল লাগেছে এ পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে চীনের মহাপ্রাচীর সম্পর্কে আশা করি আমি এই পোস্টে চীনের মহাপ্রাচীর সম্পর্কে অনেক তথ্য দিতে পেরেছি এবং তথ্যগুলো আপনার আপনি উপকৃত হয়েছেন এবং আনন্দিত ।
এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এই ধরনের পোস্ট করা হয় এ ধরনের পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন এবং এই ওয়েবসাইটে পূর্বে পোস্ট রয়েছে সেগুলো