থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না

থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না ,থাইরয়েড হলে বাচ্চা হয়

    আসসালামু আলাইকুম আজকে   আলোচনা করব থাইরয়েড কি এবং  থাইরয়েড হলে থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব নিম্নে আপনারা খুব মনোযোগ সহকারে সম্পুর্ন পোস্ট পরবেন ।


    তাহলে বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন অল্প পড়ে বিষয় বোঝা সম্ভব নয় এবং কি উপরে যে বিষয়টি দেয়া রয়েছে সেই বিষয়টা হয়তোবা নেই কিন্তু সে বিষয়টা নিশ্চিত থাকতে পারে তাই সম্পূর্ণ পড়ুন-

    Thyroid

    কোন কোম্পানির প্রেসার কুকার ভালো জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না

    ফ্রিজের কম্প্রেসার দাম কত এবং ওয়ালটন ফ্রিজের কম্প্রেসারের দাম কত এবং কম্প্রেসার কত প্রকার জানতে ক্লিক করুন

    থাইরয়েড নরমাল কত?

    থাইরয়েড নরমাল মাত্রা হচ্ছে 2.5  মাত্রা।এই মা ত্রায় যদি আপনি থাইরয়েড নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনি ওই সময় বাচ্চা নিতে পারেন।2.5 মাত্রায় থাইরয়েড আনা যায় খুব সহজে। এজন্য ডাক্তারের পড়ামশ নিতে হবে।

    অনেকেরই এই থাইরয়েডের সমস্যা রয়েছে তো আপনারা এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং সেই পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করেন তাহলে আপনি থাইরয়েড এর মাত্রা লেভেল কমাতে পারবেন খুব সহজে ।

    থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না?

    থাইরয়েড হলে বাচ্চার হয়। কিন্তু কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হয় যার ফলে আপনি  বাচ্চা নিতে পারেন । যেমন থাইরয়েড এর মাত্রা   সঠিক রাখা যার ফলে আপনি বাচ্চা নিতে পারেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনি থাইরয়েড কমিয়ে বাচ্চা নিতে পারেন।

    পৃথিবীতে  প্রজনন ক্ষমতা নারীদের মধ্যে প্রায়    তিনজনের মধ্য  একজন  থাইরয়েড রোগে  আক্রান্ত । তাই থাইরেয়েড নিয়ে এত চিন্তার কিছু নেই।   অনেকেই এই বিষয় গুলো  জানেন আবার  অনেকে  বিষয় গুলো জানেনা।

    থাইরোয়েড এবং প্রজনন ক্ষমতা এবং এ সম্পর্কিত বিস্তারির নিচে দেখুন-

    থাইরোয়েড এমন একটি হরমন যা আমাদের শরীরের সমস্ত বিপাকক্রিয়া যেমন নিয়ন্ত্রণ করে থাকে সেটি ঠিক একই ভাবে  একটি নারী রেগুলার মাসিক  এবং প্রজনন ক্ষমতা সন্তান ধারণ ক্ষমতা  ইত্যাদি  প্রভাবিত করতে পারে ।

    সবচেয়ে বেশি সমস্যা থাইরয়েড রোগীদের দেখা যায় যে তারা প্রজন্ম যে নারীরা তারা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন থাইরয়েডের রোগে এবং তাদের এই থাইরয়েডের সমস্যার কারণে তাদের অনাগত সন্তানটিও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

    ডাইরয়েডের সমস্যা থেকে থাকলে অনেক সময় দেখা যায় যে নারীর সন্তান হতে দেরি হয় সন্তানের জন্য চেষ্টা করেন কিন্তু বাচ্চা হতে দেরি হয় । 

    অনেক সময় সন্তান ধারণ করলেও তা গর্ভপাত হয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় । অনেক সময় দেখা যায় যে থাইরয়েডের সমস্যার  কারনে সন্তানের নানা রকম শারীরিক ত্রুটি বা ক্ষত দেখা যেতে পারে । এজন্য প্রজজন ক্ষমতা নরীদের থাডিয়ের পরিক্ষা করা জুরুলি।

    যে সন্তান নেবার আগে নিজের একটি সম্পূর্ণ চেকআপ করে নিন এবং সে তার মধ্যে অবশ্যই যেন থাইরয়েডের  যে পরিক্ষা সেটি যেন থাকে। যদি সেই পরিক্ষায় কোনো দেখা অস্বাভাবিকতা  দেয় তাহলে সেই  থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা  যেন  নিরাপদ মাত্রা নামে তিনি  সান্তান যেন না নেন।

    আবার অনেক সময় যারা থাইরয়েড এর রোগী ইতিমধ্যে থাইরয়েড রোগে   সনাক্ত  হয়েছেন তারা সন্তান নিতে ভয় পান তাদের উদ্দেশ্যে বলছি যে আপনি যদি  সম্পূর্ণভাবে সুস্থ থাকেন ওষুধ নিয়মিত গ্রহণ করে থাকেন এবং নিয়মিত মনিটরিং করেন তাহলে সন্তান নিতে আপনার কোন ভয় নেই।

    টিএসএইচ বাধার সিস্টেম হরমোনের মাত্রা 2.5 এর নিচে নামিয়ে নিয়ে আসাটা হচ্ছে সবচেয়ে নিরাপদ। এজন্য আপনি যদি তাইরোগে আক্রান্ত হয়ে  থাকেন তাহলে আপনার সন্তান নেবার আগে আপনার চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন ।

    আর  পরিক্ষা করে নিন পরিক্ষাটি  নিরাপদ মাত্রা আছে কিনা সেটা দেখে নেন।  যদি নিরাপদ মাত্রায়  না থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধের ডোজ বাড়িয়ে বা নির্ধারিত মাত্রায় ওষুধ খেয়ে তাকে আগে নিরাপদ মাত্রা নিয়ে আসুন।

    তারপর আপনি নিশ্চিন্তে সন্তান ধারণ করুন সন্তান ধারণের পর বা  প্রেগনেন্সির সময় । প্রতি ছয় সপ্তাহ থেকে৮ সপ্তাহ পরপন তাইরয়েড পরিক্ষা করুন।

    টেস্টের রিপোর্ট যদি নরমাল না আসে তাহলে বারবার আপনাকে ডেট বাড়িয়ে নিতে হতে পারে।  এজন্য  পুরো প্রেগনেন্সি  সময় আপনি আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন নিয়মিত মনিটরিং করুন এবং সবসময় আপনার  তাইরয়েড  নরমাল থাকে  তাহলে আপনি সুস্থ এবং সুন্দর সন্তান জন্ম দিতে পারে । এক্ষে  আপনার কোনো বাধা থাকবে ।

    থাইরয়েড কি 

    থাইরয়েড হলো  আমাদের গলার ঠিক  সামনে নিচের দিকে অবস্থিত। এবং থাইরড থেকে  যে হরমোনগুলো বের হয় না কিন্তু আমাদের শরীরের প্রতিটি কার্যকলাপ গুলোকে নিয়ন্তন করে।   যেমন আমাদের বিপাক প্রক্রিয়া আমাদের দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ব্রেন ফাংশন ফাংশন সবকিছুতেই আমাদের থাইরয়ের   হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

    এবং এছাড়া মেয়েদের যে বিশেষ কিছু হরমোন নিঃসৃত হয় যেটা দিয়ে মাসিক বা পিরিওড কন্ট্রোল হয় সেই হরমোনগুলো   থাইরয়েড হরমোন দ্বা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

    এবং একজন মহিলা যখন প্রেগনেন্সি হয় সেই মহিলার প্রেগনেন্সিতে থাইরয়েড হরমোন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাকে ।এজন্য  থাইরয়েড হরমোন কোন  সমস্যা হলে  দেখা যায় যে মেয়েদের মাসিকের বা পিরডের সমস্যা হয়।  

    এবং তার প্রেগনেন্সি হতে অনেক দেরি হয়।  এজন্য  থাইরয়েড হরমোন যদি  জীবদেহে দীর্ঘ সময়  পযন্ত কম থাকে তাহলে কিন্তু মেয়েদের ওভুলেশন প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্ত হয়।

    এবং ওভুলেশন না হলে তার মাসিক বা পিরিয়ড হয় না। এক্ষেত্রে তার প্রেগনেন্সি হয় না । অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে থাইরড সমস্যার কারনে। দেখা যায় অনেকের মাসিক  বন্ধ আছে কিংবা কারো কারো ক্ষেত্রে তিন চার মাস পিরিয়ড বন্ধ থেকে তারপর  মাসিক হচ্চে।অনেকে বলে পিরিয়ড বন্ধ থাকার পর এই মাসিকের রক্ত যায় সেটা পরিমাণে থাকে  অনেক কম।

    মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয়

    দেখা যায় থাইরয়েড হরমোন কমে যাওয়ার সর্বপ্রথম  যেবিষয় টি তাহলো  আয়োডিনের অভাব। যদি খাবারে আয়োডিনের অভাব থাকে তাহলে কিন্তু থাইরয়েড হরমোন ঘাটতি দেখা যায়।  কারণ ফলের জন্য তৈরি করার জন্য  আয়ডিন, খনিজ লবণের।

    র্তমানে কিন্তু আয়োডিনের অভাবজনিত কারণে যে  থায়রিডের  সমস্যাটা সেটা অনেক কমে গেছে ।কারণ বতমানে  বাংলাদেশের এখন সব জায়গাতে লবণ যেটা বাজারজাত করা হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রি থেকে সেখানে কিন্তু আর্টিফিশিয়ালি আয়োডিন মিশিয়ে দেওয়া হয়।

    তাহলে আয়ডিন ছাড়া আর কি   কারণে থাইরোড কমে   যেতে পারে আর  কিছু কারণ আয়েছে যেমন কারো যদি কোন ইউরোলজিক্যাল  থেকে থাকে বডি ভেতরে তাহলে কিন্তু থাইরয়েড হরমোন তৈরি হয় না ।

    কারো কাছে দেখা যায় যে ফ্যামিলি থেকে অন্য কোন মেম্বার বাবা-মার থাইরয়েডের  সমস্যা আচে সে ক্ষেত্রে কিন্তু সন্তানের থাইরয়েড হরমোনের স্বল্পতাজনিত  রোগ গুলো দেখা যায় ।

    অনেক  দেখা যায়  আগে থাইরয়েড হরমোন অনেক বেশি তৈরি হতো অথবা যে থাইরডে কোন অসুখ আছে যার কারণে তার অপারেশন নিয়ে গেছে অথবা রেডিও আইডি ইউজ করেছে সে ক্ষেত্রে দেখা যায় পার্মানেন্টলি না থাকার কারণে সেখান থেকে কোন ধরনের হরমোন উৎপন্ন হচ্ছে না । এভাবে একজন পেশেন্টের  শরীরে থাইরোড কমে যায়।   

    আজকের এ পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে থাইরয়েড নরমাল কত এবং থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না এবং থাইরোয়েড এবং প্রজনন ক্ষমতা এবং এ সম্পর্কিত বিস্তারির এবং থাইরয়েড কি এবং মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

    এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন এ ধরনের পোস্ট করা হয় এ ধরনের পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন এবং এই ওয়েবসাইটে আরো পোস্টটা রয়েছে সেগুলো আপনারা দেখতে পারেন এগুলো দেখলে আপনাদের উপকারে আসবে অবশ্যই

    LikeYourComment