আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলেই ভালো আছেন তো আজকে আলোচনা করব থাইরয়েড টেস্ট রিপোর্ট থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত এবং আরো ফাংশন টেস্ট সম্পর্কে আলোচনা করব এই পোস্টে সম্পর্কে অনেক কিছু থাকবে আপনারা পোস্টটি পড়ুন তাহলে থাইয়েড সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন -
ফ্রিজের কম্প্রেসার দাম কত এবং ওয়ালটন ফ্রিজের কম্প্রেসারের দাম কত এবং কম্প্রেসার কত প্রকার জানতে ক্লিক করুন
ব্যাংক চেক লেখার নিয়ম জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড হরমোন কমানোর উপায় জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড হলে কি বাচ্চা হয় না জানতে ক্লিক করুন
থাইরয়েড টেস্ট খরচ কত
থাইরয়েড টেস্ট খরচ 500 থেকে 1000 টাকার মধ্যে হয়ে যায়। এবং কোন হসপিটালে আপনি এই পরীক্ষাটি করবেন সেই অনুপাতে আসলে পরীক্ষার ভিজিট নির্ভর করেন এক এক হসপিটালে এক এক ধরনের ভিজিটের মান হয়ে থাকে । এবং এক এক ধরনের টাকার অঙ্ক হয়ে থাকে।
থাইরয়েড পরীক্ষা করতে কতক্ষণ সময় লাগে
পরীক্ষা করার জন্য রোগীর রক্ত সংগ্রহ হয়ে গেলেই পরীক্ষা সম্পন্ন হয়ে যায় 10 থেকে 15 মিনিটের ভিতরে। খুব সয়ম লাগেনা বেশি হলে দশ মিনিট লাগে কিন্তু হসপিটালের যদি চাপ / রোগির বেশি হয় তাহলে তার ওপর নির্ভর করে সময় লাগবে।
থাইরয়েড পরীক্ষা কিভাবে হয়
থাইরয়েড পরীক্ষা করার জন্য ফাংশন টেস্ট পরীক্ষা কি কি লাগবে এবং ডাক্তার কার্যালয় পরীক্ষাটি কাজ সম্পন্ন করা হয়। পরীক্ষার সময় আপনাকে একটি চেয়ারে বসতে দেয়া হবে বা একটি টেবিলে হতে হতে পারেন অর্থাৎ ডাক্তারগণ আপনার শরীর থেকে তারা যে উপায়ে রক্ত নিতে চায় সে পায় তারা রক্ত নিবেন
রক্ত নেওয়ার সময় যে হাত থেকে রক্ত নেবে সেই হাতটি উন্নত করে রাখতে হবে অর্থাৎ হাতের পোশাক খুলে রাখতে হবে।
অনার্স বা প্রযুক্তিবিদ আপনার হাতের শিরা গুলো স্পষ্ট ভাবে দেখতে পাওয়ার জন্য তারা যে প্রক্রিয়াকরণ রয়েছে সেগুলো করবে আপনার হাতের শিরা গুলো স্পষ্ট দেখার জন্য হয়তো তারা কিছু রাবার জাতীয় বা অন্য কিছু দ্বারা হাত বেঁধে নিতে পারে যাতে সে রাখলো স্পষ্ট দেখা যায় সেখান থেকে ইনজেকশনের মাধ্যমে রক্ত নেওয়া হবে।
ইঞ্জেকশন আপনার ত্বকের ভিতর ঢুকালে আপনি হালকা ব্যথা পাবেন কারণ যেহেতু ইনজেকশন প্রবেশ করানো হয় যার কারণে ব্যথা হতে পারে এবং ইনজেকশন প্রবেশ করিয়ে রক্ত নেওয়া হবে আমি একবার রক্ত টেস্ট করেছিলাম তো আমার ব্যথা হয়নি তেমন আমার কোন সমস্যা হয়নি।
রক্ত সংগ্রহ যদি ডাক্তারগণ পরানে তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার হাতের বাধন খুলে দেবে এবং সেখানে ছোট ব্যান্ডেজ করে দেবে বা তুলো দিয়ে দিতে পারে।
করন গুালো নিম্নে জানুন থাঅইরয়েড ফাংশন টেস্ট কি এবং নার মাল ভ্যালু কত হওয়া উটিত , এবং আলো জানুন TSH, T 3 , T4 , কী এবং এর কাজ কী বিস্তারিত নিম্নে বর্ননা আপনারা মোযোগ সহকারে পুরোপোষ্টি পড়ুন।
থাইরয়েড ফাংশন টেস্ট কী
ফাইনাল ফাংশন একটি রক্ত পরীক্ষা যারা থাইরয়েড গ্রন্থি পরীক্ষা করা হয়ে থাকে এই পরীক্ষাটি কে থাইরয়েড ফাংশন টেস্ট বা থাইরয়েড প্রোফাইল টেস্ট বলে থাইরয়েড প্রোফাইল টেস্ট এ জন্যই করা হয় যাতে করে থাইরয়েড গ্রন্থি ঠিকমতো কাজ করছে না কি করছে না সে বিষয়ে জানার জন্য নিমেন দেখুন-
থাইরয়েড পরীক্ষা
THYROID UNCTION | TEST -TFT |
PATTICULAR | NORMAL VALUES |
TSH | 0.27 - 4.2 ULU/MI |
T3 | 0.82 - 2 NG /MI |
T4 | 5.1 - 14.1 UG /DI |
TSH এর অর্থ হচ্ছে - Thyroid stimulatin hormon
এটি একটি হরমোন জাতীয় যা পিটুইটারী গ্রন্থ থেকে উৎপাদিত হয়। এটি t3,t4 কে নিয়ন্ত্রণ করে এটি ব্রেনে অবস্থান হচ্ছে
T3,t4 এর কাজ গুলো কি কি
T3 অর্থাৎ - triiodothyronine
T4 অর্থ- thyroxine
T3 এবং T4 দুটি গ্রন্থি মেটাবলিজম প্রোটিনের উৎপাদন এবং শরীরের এনার্জি নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন ।
থাইরয়েড নরমাল কত
এখন আলোচনা করব যে থাইরয়েড নরমাল ভ্যালু কত tsh - 0.27 - 4.2 uiu / mi হচ্ছে নরমাল ভ্যালু,, t 3 - 0.8 - 2 ng /. Mi হচ্ছে নরমাল ভ্যালু,,, t4 - 5.1 - 14.1 ug / de..
মূলত সবদিক বিবেচনা করে এবংডাক্তারি ভাষায় নরমাল বলা হয় 0.5 ,, যদি আপনার একটি থাকে তাহলে আপনার থাইরয়েড রয়েছে ।
থাইরয়েড কি
বিষয়ভিত্তিক বানানো দেখুন বা নানা ধরনের প্রশ্ন এবং উত্তর
হরমোন বিশেষত থাইরয়েড হরমোন সংক্রান্ত রোগ সম্পর্কে কিছু উপদেশ ও পরামর্শ কিছু তথ্যকণিকা আপনাদেরকে দেয়ার জন্য প্রথমে আসে তাহলে হরমোন জিনিসটা আসলে কি।
আমরা যে আজকাল বারবারই বলে যে তার হরমোনের এটা সেটা আসলে কি হরমোন ভাষায় বলতে হয় এটি একটি ক্যামিকেল বা রাস শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থি থেকে এর রসটি যখন নিঃসৃত হয়। তখন রক্তের মধ্যে মিশে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে কার্য প্রক্রিয়া সম্পাদন করে। এরকম একটি হরমমন হচ্ছেথাইরয়েড হরমোন ।
থাইরয়েড হরমন কি
থাইরয়েড হচ্ছে একটা প্রজাপতির মতো থাকে আমাদের কণ্ঠনালির সামনে যাকে আমরা গলা বলে থাকি। এইখান থেকে রসটা নিঃসৃত হয় তাকেই আমরা বলি থাইরয়েড হরমোন থাইরয়েড হরমোন কিন্তু আপনার আমার প্রত্যেকে শরীরেই আছে।
এবং আমাদের স্বাভাবিক জীবনধারণের জন্য এই হরমোন বিশেষভাবে অপরিহার্য যখন রক্তের মধ্যে যায় তখন বিভিন্ন কার্যাবলী সম্পাদন করে।
তার মধ্যে যেমন বিপাক ক্রিয় নিয়ন্ত্রণ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বুদ্ধিবৃত্তিক বাচ্চাদের বেড়ে ওঠা বসন্তের লক্ষণ সবকিছুই থাইরয়েডের উপর নির্ভরশীল আবার মহিলাদের জন্য গর্ভধারণের ব্যাপার । ঋতুস্রাব বা মাসিক নিয়মিত হওয়া এবং অন্যান্য সবকিছু থাইরয়েডের উপর নিভরশিল।
থাইরয়েড হরমোন একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় আমাদের শরীরে অবশ্যই মেন্টেন করতে হবে কোনো কারণে যদি এই হরমোনের পরিমাণ কমে যায় সেটাও আমাদের জন্য ক্ষতিকারক কোনো কারণে যদি বেড়ে যায়।’
সেটাও ক্ষতিকারক যখন থাইরয়েড হরমোন আমাদের রক্তে বেড়ে যায় তখন একে আমরা বলি হাইপার থাইরয়েডিজম যখন রক্তের থাইরয়েড পরিমাণ কমে যায় । তখন বলা হয় হাইপো হাইপোথাইরিজম।
হাইপোথাইরিজম র্তমানে আমাদের দেশে মনে হয় । মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে এবং আপনার আশেপাশে অনেকেই দেখবেন যে যারা বলে যে আমার থাইরয়েড এর লোক হয়েছে ।
থাইরয়েড বেশি হলে কি হয়
আপনার অব্যশই বুঝে গেছেন থাইরোয়েড আসলে একটি গন্থি । অনেক রোগী বলে থাইরোয়েড হওয়ার কারনকি । অনেকে আবার ভাবে আামার থাইরোয়েড হয়েছে। অনেক আবার মনে করেন আমার খাওয়া দাওয়ার জন্য , নাকি আমার চলাফেরার করার জন্য এ সমস্যা দেখা দেয় ।
থাইরয়েড হওয়ার কারন এখন যদি কারণগুলো বলতে হয় বেশিরভাগ বংশগত / জেনেটিক । পরিবারে বাবা , মা ,বোন , এদের মোধ্যে কার হয়েছিল । পরবর্তী সময়ে হয়ত আনার হয়েছে। এটি হচ্ছে প্রধান করন।
খাদ্য সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয় তাহলে আয়ডিন। আয়ডিন স্বল্পতা হচ্ছে একটি প্রধান কারণ ছিল আগে থাইরয়েড রোগের প্রধান কারণ এখন তো আমরা সবাই বর্তমানে আয়রন/ আয়রন মিক্স করা লবন খেতে অভ্যস্ত সেজন্য এই এখন বর্তমানে নিচের দিকে চলে এসেছে আয়নের কারন। একণ প্রধান কারণ হয়ে গেছে বংশগন।
অন্যান্য কারণের মধ্যে যেমন কোনো অপারেশন অপারেশন সার্জারি করে থাইরডের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে । এখন ব্যাপারটা হচ্ছে হাইপোথাইরয়েডিজম রোগীর লক্ষণ কিভাবে প্রকাশ পায় এবং কি বুঝবেন যে আপনার একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যাওয়া দরকার।
থাইরয়েড হওয়ার লক্ষন
থাইরয়েড হওয়অর লক্ষন হচ্চে কারন ছাড়াই ওজন বেড়ে যাওয়া। যখন খাওয়া দাওয়া চলাফেরা সবকিছু স্বাভাবিক তারপরও তরতরিয়ে ওজন বেড়ে যাচ্ছে এটি প্রধান লক্ষন ।
আরেকটি কারন হচ্ছে সব সময় ঘুম ভাব কাজকর্মে অনীহা শুয়ে বসে থাকতে ইচ্ছে হয় । আগে কাজ করত অনেক দূত্ব এখন কাজ করে অনেক ধিরে।
আরো লক্ষণ হচ্ছে মুখ ফুলে যাওয়া পা ফুলে যাওয়া। শরিলে পানি চলে আসে এটিও হাইপোথাইরিজম এর প্রধান লক্ষণ সবসময় শীত লাগা ।
অনেক সময় দেখা যে কোষ্ঠকাঠিন্যের আক্রান্ত হওয়া । মহিলাদের ক্ষেএ কিছু ভিন্ন আছে তাহলো অনিয়মিত রিতু চাপ। গভধারনে সমস্য সৃষ্টি হওয়া। এগুলো হাইপোথাইরিজম হতে পারে।
গর্ভধারণ হলে অনেক সময় শিশু বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে হাইপোথাইরিজম থাকার কারণে। হাইপোথাইরিজম সবথেকে প্রধান হচ্ছে শিশুদের ক্ষেত্রে যদি শিশুদের সঠিক সময় হাইপোথাইরিজম ধারণা যায় ।
তাহলে দেখা যায় পারে শিশু বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হতে পারে তার শারীরিক বিকাশ কোনভাবেই হচ্ছে না জন্য শিশুদের হাইপোথাইরিজম হয়েছে কিনা তা জানা অত্যন্ত জরুরী এবং খেয়াল রাখা অত্যন্ত জরুরী ।
যদি সঠিক সময় এ রোগটি ধরা যায় তাহলে এর থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্তি পাওয়া যায় জন্য সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা করে শক্তি সম্পন্ন রোগ নিরাময় করা যায় এর জন্য আপনাদের সব সময় বিয়ষ বিবেচনা করতে হবে।
তোর পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে থাইরয়েড টেস্টের খরচ কত লাগে এবং থাইরয়েড ফাংশন কি কি থাইরয়েডের পরীক্ষা এবং থাইরয়েড হরমোন কি থাইরয়েড কম বা বেশি হলে কি হয় ইত্যাদি এবং থাইরয়েডের লক্ষণ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আশা করি আপনারা পোস্ট সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।
এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের পোস্ট করা হয় এ ধরনের পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গেই থাকুন। এবং এই আরো পোস্ট রয়েছে সেগুলো দেখতে পারে যা আপনার উপকারে আসবে।