তেল রাজনীতি কাকে বলে ।তেল কূটনীত

মধ্যপ্রাচ্য তেলের ভান্ডার ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে মধ্যপ্রাচ্যে বিপুল পরিমাণ খনিজ তেলের সন্ধান পাওয়ায়া যায় ।

    আসসালামু আলাইকুম আজকে আলোচনা করবো তেল রাজনীতি কাকে বলে এবংতেল অস্ত্র প্রয়োগ কত সালের ঘটনা এবং আরো আলোচনা করা হবে মধ্যপ্রাচ্যের তেল সম্পদের অবস্থা সম্পর্কে তো আপনারা তেল সম্পর্কে বিস্তারিত  নিম্নে  জানুন-


    অনলাইনের জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্ম তারিখ(yyy mm dd) দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই এবং জন্ম নিবন্ধন অনলাইনের কপি ডাউনলোড জানতে ক্লিক করুন

    এক মোবাইল থেকে অন্য মোবাইলে টাকা পাঠানোর নিয়ম জানতে ক্লিক করুন

    যুক্তরাজ্য কোন দেশ-ব্রিটেন কোন দেশ-অয়েসল কোন দেশ-স্কটল্যান্ড কোন দেশ জানতে ক্লিক করুন


    তেল রাজনীতি কাকে বলে ।তেল কূটনীত


    মোবাইল কতদিন ব্যবহার হয়েছে জানতে ক্লিক করুন
    কুয়েতের টাকার মান বেশি কেন এবং কুয়েতের টাকার নাম কি এবং কুয়েতের টাকার ছবি জানতে ক্লিক করুন

    তেল রাজনীতি কাকে বলে । তেল কূটনীত 


     মধ্যপ্রাচ্য তেলের ভান্ডার ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি

     বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে মধ্যপ্রাচ্যে বিপুল পরিমাণ খনিজ তেলের সন্ধান পাওয়ায়া যায় । সমগ্য বিশ্বের  অশোধিত খনিজ তেলের প্রায় ৬১ % এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের ৩৩ % মজত ছিল মধ্য এশিয়ায় । যদি এখন বিপুল পরিমান তেল তুলে নেওয়ার ফলে বর্তমানে সেই তেলের ভান্ডার অনেকটাই কমে গেছে।


    কিন্তুু মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলির খনিজ তেল উত্তোলন এবং পরিশোধন করার জন্য যে প্রযুক্তি সেটা কিন্তু তারা জানত না ।তাদের অধরা  ছিল । ফলে তাদের তেল থাকলে ও তারা তেল তুলতে পারছিলনা। কারন তারদের সেই প্রযুক্তি গত ক্ষমতা ছিল না।


     যার ফলে তার  পশ্চিমা শক্তিগুলোর উপর নির্ভর করে ছিল কারণ পশ্চিমা শক্তিগুলোর ইউরোপীয় শক্তির ও আমেরিকা তারা প্রযুক্তিতে এগিয়ে গিয়েছিল এ প্রসঙ্গে বলা ভাল যে  এ  সময়  আমেরিকার সহ অন্যান্য জায়গাতেও ও তেলের  মানে খনিজ তেলের    সন্ধান পাওয়া যায়  এবং সেগুলোন  উত্তোলন করার প্রযুক্তি তারা করাকরি করে ফেলেছিল ।


    যা ফলে 1908 সালে অ্যাংলো - ইরানীয়ান তেল কোম্পানি গড়ে ওঠে । যা একটি  পশ্চিমা  কোম্পানি ।এই যে পশ্চিমা সহায়তা  গ্রহণ করা হলো এর মাধ্যমে কিন্তু মধ্যে এসিয়  তেলের ভান্ডার সেখানে কিন্তু পশ্চিমা শক্তিগুলো তাদের আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে দিয়েছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকা এবং ইউরোপীয় দেশগুলোতে কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে । মানে খুবই  গুরুত্বপূর্ণ ছিল।


    আমেরিকা তার যে  নিজস্ব তেলের ভান্ডার সেটা সে ধরে রাখতে চেয়েছিল ভবিষ্যতের কথা ভেবে এবং সেই চেয়েছিল অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে চেয়েছিল সে অন্যরাষ্ট থেকে তেল আমদানির মাধ্যমে এবং স্তাতায়।


    তাহলে  সে অন্যরাষ্ট থেকে কি ভাবে সে তেল আমদানি করাবে।স্বাভাবিকভাবেই আমেরিকার নজর পড়েছিল পশ্চিমা শক্তির নজর পড়েছিল মধ্য এশিয়ার দেশগুলোর দেখি কারণ এই দেশগুলোর তুলনামূলকভাবে অনেক পিছিয়ে ছিল এবং তাদের প্রযুক্তি ও তাদের ছিল না এবং  মধ্যে পাশ্চার দেশ গুলতে বিবাদ ও ছিল।


     ফলে মধ্যেরাজ্য  আমেরিকা কাছে মূলত মধ্যপ্রাচ্য যে তেল সেটা খুব লোভনীয় হয়ে ওঠে ।আর এখানেই ঘটলো তেলের রাজনীতি। 


    এই শক্তি গুগলি বহুজাতিক কোম্পানীর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের তেলে  ভাগ বসায় কারণ। এই বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে সাদরে আহবান  জানিয়েছিল মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশগুলি তেল পরিশোধন এবং উত্তোলন  করার  জন্য।


     আর তাদের মাধ্যমেই মধ্যপ্রাচ্যের যে তেলের ভান্ডার সেখানে কিন্তু ভাগ বসানো শুরু করলো পশ্চিমী শক্তি এবং আমেরিকা অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের একশ্রেণীর জমির মালিক দালাল এই আমেরিকার কোম্পানিগুলিকে জমি  দিয়ে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হয়ে যায় ।


    মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো তেল বিক্রি  টাকা দিয়ে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র তৈরি করল। অস্ত্র ভান্ডার গড়ে তুললো এই দেশগুলোর মাঝে মাঝে সংঘাতে জড়িয়ে । শুধু তাই নয় তেলের  উপরে দখলদারি  কায়েম করার জন্য ।মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয় জন্ম দিয়েছিল সংঘর্ষের ।

    এই ভাবেই তেল রাজনিতে বা তেল কূটনীতির সূচনা হয়ে গেল। এই তেল কূটনীতি কে কেন্দ্র করে মূলত  চারটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক ঘটনা এবং সমস্যার উদ্ভব হয়েছিল । সেগুলো নিম্নে সংক্ষেপে আলো চনা করা হলো -


    রান সমস্যা এবং ইরাকে ইসলামীয় বিপ্লব

    ইরাক ইরান যুদ্ধ।

     ইরাকের কুয়েতের যুদ্ধ।

    উপসাগরীয় যুদ্ধ।


    ইরান সমস্যা এবং ইরাকে ইসলামীয় বিপ্লব

     ইরান সমস্যা মূলত দুটি কারণ- (ক) উরাণ শাহের আমেরিকা প্রতি এবং ইরানের তেলে ওপর আমেরিকার খবরদারি। 

    (খ) ইরানে শিয়া ও সুন্নি বিরধি।


    ইরান আমেরিকার খবরদারি বিপরীতে তেল  কোম্পানিগুলি জাতীয়করণ করে।পক্ষান্তরে আমেরিকা অর্থনৈতিক অবরোধ যারি  করে এবং তাঁবেদারির  শাহ সরকারকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনে। আমেরিকার হস্তক্ষেপ এবং শাহসরকারের অপদার্থ তার বিরুদ্ধে ইরানের জনগণ ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং ইরানের  উত্থান ঘটে শিয়া নেতা আয়াতুল্লাহ খোমানির 1979 খ্রিস্টাব্দে তার নেতৃত্বে সংঘটিত হয় ইসলামী বিপ্লব ।


    ইরাক ইরান যদ্ধ 

     

    ইসলামী বিপ্লবের  ফলে  ইরানে  যেমন  শরিয়তের আইন বলব’ হয় ।অন্যদিকে মার্কিন আধিপত্য কিন্তু খর্ব হয়েছিল ।এর পক্ষান্তরেআমেরিকার প্রশ্রয় ইরাক-ইরান আক্রমণ করে অর্থাৎ ইরানকে কোণঠাসা করার জন্য ইরাককে ব্যবহার করল আমেরিকা।


    ফলে  আমেরিকা মতে সাহাযে   ইরাক কিন্তু  ইরান আক্রমণ করল। আর এই আক্রমণের পেছনে আরেকটা বড় ভূমিকা ছিল সেটা হলো সাদ্দাম হোসেন ।


    কারন  হলো সাদ্দাম হোসেন ছিল অত্যন্ত  স্বৈরাচারী এবং ক্ষমতালোভী। তিনি ইরাককে কেন্দ্র করে মধ্য এশিয়ায় নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে চেয়ে ছিলেন এবং সেক্ষেত্রে আমেরিকা সাহায্য তিনি গ্রহন  করেছিলেন এবং ইরান আক্রমণ করেন। 

     

    ইরাক ইরান যুদ্ধ 


    ইরাক ইরান  সমস্যার মূলে ছিল কয়েকটি বিষয় যেমন সাদ্দাম হোসেনের আগ্রাসী নীতি ।মধ্যপ্রাচ্যে ইরাক নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল সাদ্দাম হোসেন নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে চেয়েছিল অন্যদিকে সাদ্দাম  উপসাগরীয় অঞ্চলের তেলের ভান্ডার দক্ষল করার জন্য এবং এর  শাতে এল এল আরব দখল করতে চেয়েছিলেন।

     

    মূলত হলো একদিকে সাদ্দাম শেষ হলো তেলের ওপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত করতে । এবং অন্যদিকে আমেরিকা চেয়েছিল তেলের উপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে । আমেরিকা শুরুর দিকে সাদ্দাম হোসেনকে হাতিয়ার করে সেই তেলের    ওপর ইরানের যে  কর্তৃত্ব সেটাকে  খর্ব করতে চেয়েছিল ।  এবং তারই ফল ছিল ইরাক ইরান যুদ্ধ।

     অন্যদিকে আরেকটি বড় কারণ ছিল সেটি হলো ধর্ম কারণ সাদ্দাম হোসেন ছিল সন্নি এবং ইরানের সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়া ফলে ইরানের সংখ্যাগরিষ্ঠ শিয়াদের বিরুদ্ধে তিনি সন্নিধি  পোরোচনা দিতেন।ইরাক ইরানের  অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে শুরু করলেন ।

    অন্যদিকে ইরানের আয়াতুল্লাহ খোমাইনির আধিপত্য খর্ব করার জন্য সব ধরনের সহযোগিতা করেছিল কামরিকা ।


    অর্থাৎ আমেরিকার মদতে  1980 সালে উরাক ইরান আক্রমণ করেন। প্রায় আট বছরের মধ্যে সাদ্দাম হোসেন ইরাকের বিদ্রোহী আরান পন্থী কুর্দদের ওপর রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করে বহু মানুষকে নির্দয় ভাবে হত্যা করেভিলেন।


     আট আছর ব্যাপী এই যুদ্ধে দুই দেমের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হলেও সাদ্দম তার নিরষ্কুশ আধিপত্য বজায় রাখে এবং আগ্রাসী হয়ে ওঠ। এই সময় থেকে ইরাক এবং আমেরিকার সম্পর্ক তিক্ত হয়ে হঠে। কেন আমেরিকার সম্পর্ক তিক্ত হয় । এর কারন ছিল  কুয়েত আক্রমন


     ইরাকের কুয়েতের যুদ্ধ


    1990 সালে বেপরোয়অ  সাদ্দাম হোসন। অর্থাৎ আগ্রসী  সাদ্দাম হোসেন তখন মধ্য এশিয়ায় সমস্ত তিনি নিজের আধিপত্য কায়েম করার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠে সেই সাদ্দাম হোসেনের কুয়েত আক্রমন করে কই থেকে ছোট দেশ ছোট দেশ । কিন্তু কুয়েতে প্রচুর তেলের খনি রয়েছে ।কুয়েত আক্রমন করার কারন কি?

     

    সাদ্দাম মূলত তিনটি কারনে কুয়েত আক্রমন করে-


    ১) ইরাক-ইরান যুদ্ধে যে আথিক ক্ষতি হয়েছিল কুয়েত দখল করে তা মিটিয়ে নিতে চেয়েছিল সাদ্দাম হোসেন।

    ২) ইরাক মানে করত কুয়েত তাদের অবিচ্ছেদ্য অংশ আমেরিকা ও ইংল্যান্ডের ্িরিাক থেকে কেড়ে নিয়ে কুয়েতের জন্ম দিয়েছে। 

    ৩) কুয়েত অপেক্ষাকৃত কম দামে পশ্চিমীশক্তি এবং আমেরিকাকে তেল বিক্রি করায় ইরাকের ক্ষতি হচ্ছিল।

    ৪) এছড়া সাদ্দর্থ অভিযোগ তলেছিল অবৈধভারে  ইরাকের তেল চুরি কেরছে । যাইহোক 1990 খ্রিষ্টব্দে ২রা আগস্ট কুয়েত আক্রমণ করেন।


    ইরাক আক্রমণ করা আমেরিকার প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয় তার মধ্যেপ্রাচ্য  সাদ্দামের খবরদারি সে মেনে নিতে প্রস্তুত ছিল না।  মধ্যপ্রাচ্য তেলের ভান্ডার ওপর আমেরিকার দখলদারি হারাতে চাইনি। 


    সালে ইরাকের উপর শুধুমাত্র অর্থনৈতিক অবরোধ নয় সামরিক আক্রমণ প্রস্তুতি শুরু করেন।  কুয়েত থেকে   ইরাকসেনা অপসারণে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলে আমেরিকা ও ইউরোপের যৌথবাহিনী ইরাক আক্রমণ করে।  বাধ্য হয়ে কুয়েত থেকে সেনা প্রত্যাহারে বাধ্য হয়।


    ইরাক-কুয়েত যুদ্ধের পর ইরাক আমেরিকার সম্পর্ক একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকে এবং তার চূড়ান্ত রূপ ছিল উপসাগরীয় যুদ্ধ  ।


     উপসাগরীয় যুদ্ধ 


    ইরাক যুদ্ধের পর ইরাক আমেরিকার সম্পর্ক একেবারে তলানিতে ঠেকে । করণ: - ১ সাদ্দাম মধ্য এশিয়ায় তেল বানিজ্য এবং opec কে নিয়ন্ত্রণ করতে চেয়েছিল। 

    ২) সাদ্দাম হোসেন তেল বিক্রি করে সেই অর্থ দিয়ে বিপুল অস্ত্র ভান্ডার গড়ে তোলেন।

    ৩)  অন্যদিকে আমেরিকা কোন অবস্থাতে মধ্যপ্রাচ্য নিয়ন্ত্রণ  সাদ্দাম হোসেনের হাতে ছাড়তে চাইনি।

    ৪) এই সময় ডলার বনাম ইউরোমুদ্রায় সংঘাতে আন্তর্জাতিক তেলের বাজারে আমেরিকা কিছুটা কোনঠাস হয়ে পড়ে। 

    খালাতো এসময় আমেরিকা আগ্রাসী ভূমিকা। আমেরিকা ১৯৯১ খ্রিষ্টব্দে ১৬ জানুয়ারি বহুজাতিক সেনাবাহিনীর মাধমে ইরাকের ওপর আক্রমণ শুরু করে যা  ‘operation desert storm’ নামে খ্যাত।

    এই অভিযানের পেছনে আমেরিকার ‍যুক্তি দার কলেছিল যে 

    * ইরাক গোপনে পারমানবিক অস্ত্রের ভান্ডার তৈরি কলেছে। 

    * আল-কায়দা সহ বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে আশ্রয় ও প্রশ্রয় দিচ্ছে।

    যদিও এই অভিযোগ ছিল ভিত্তিহীন। কোন প্রমাণ আমেরিকা পেশ করতে পারেনি আসলে আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র চেয়েছিল মধ্য এশিয়ার রাজধানীর উপর নিজের  নিরষ্কুশ  আধিপত্য কায়েম করতেন । তাই এই লক্ষ্য যে কোন বাধা কেসে সমূলে উৎখাত করেছিল তারাই প্রতিশ্রুতি ছিল সাদ্দাম হোসেনের ফাঁসি এবং সিরিয়ায় গদ্দাফিকে হত্যা। 

    আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন তেল রাজনীতি সম্পর্কে।  এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত তথ্যমূলক পোস্ট করা হয় এ ধরনের এ ধরনের পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন।

     এই ওয়েবসাইট    পূর্বে আরো তথ্যমূলক পোস্ট পোষ্ট রয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন যা আপনার উপকারে আসবে।

    LikeYourComment