ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ-ফ্রিজের কম্প্রেসারের দাম কত

ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণআজকে আলোচনা করব ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ হয় সাধারণত কম্প্রেসারে সমস্যা হওয়ার কারণে।আজকে যে

     আসসালামু আলাইকুম

    আজকে আলোচনা করব ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ হয় সাধারণত কম্প্রেসারে সমস্যা হওয়ার কারণে।আজকে যে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তা হচ্ছে ফ্রিজের  ডিপ  সাইট কাজ করেন কিন্তু নরমাল সাইট কাজ করে না এবং প্লিজ একেবারে ঠান্ডা হয় না ইত্যাদি। 

    এসি ঠান্ডা না হওয়ার কারণ জানতে ক্লিক করুন

    ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ

    সাধারণত ফ্রিজের রিলে নষ্ট হয়ে গেলে ফ্রিজে লাইন থাকলেও ফ্রিজ ঠান্ডা হয় না। দেখা যায় ফ্রিজে লাইন আছে কিন্তু ফ্রিজ ঠান্ডা হয় না।কি কারনে ফ্রিজ ঠান্ডা হয় না তা নিম্নে সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছি মনোযোগ সহকারে পড়ুন-

    এ পোস্টে যদি আপনি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। অনেকেই আছেন যারা বাসা বাড়িতে বাসা চেঞ্জ করেন।এক্ষেত্রে রানিং সিরিজ এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় নি যার কারণে ফ্রিজে লাইন থাকে কিন্তু  ফ্রিজ ঠান্ডা হয় না। ফ্রিজ  অন লাইট জ্বলতেছে কিন্তু ঠান্ডা হচ্ছে না। কি করে ঠান্ডা হয়না তা নিম্নে দেখতে থাকুন-

    ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ


    আপনারা নিজেই এ কাজটি করতে পারেন কেন ঠান্ডা হয় না। আপনার দ্বারা আর পনেরশো 2000 টাকা খরচ করতে হবে না । এ টাকা গুলো আমাকে দিয়ে দিয়েন । 

    এর জন্য সর্বপ্রথম আপনি ফ্রিজের পিছনে অংশের  কম্প্রেসার সাইট থাকে সেই স্থানটি খুলে নেবেন সেখানে কিছু  লাট থাকে যা করলো খুললেই কম্প্রেসার পেয়ে যাবেন। ফ্রিজ এর পিছনে থাকে  রিলে এই  রিলে নষ্ট হয়ে গেলে কম্প্রেসার  চালু হয়  যার ফলে  ফ্রিজ ঠান্ডা হয় না। রিলে চিত্রে নিচে দেখুন-

    রিলে  হচ্ছে একটি ফিউজ যা থারমো টাইপের। রিলে   এর ভেতর একটি পাথর টাইপের প্লেট থাকে । রিলের ফিতরের পাথর ভেঙে গেলে মূলত রিলিটি কাজ করে না।অনেকদিন হয়ে গেলে মূলত যে পাথরটি ভেঙে যায় সুইচিংকারণে   ও পাথর ভেঙে যায়| 

    যে রিলে রয়েছে সেটি খুলে নতুন একটি রিলে লাগাতে হবে| এর জন্য আপনি দোকানে গিয়ে ফ্রিজের বা মেকানিক   দোকানে গিয়ে একটি রিলে  কিনে আনবেন । অবশ্য যে রিলিটি ফ্রিজ  থেকে খুলবেন সেই রিলেটি দেখিয়ে নতুন  একটি রিলে কিনে আনবেন।রিলেটি তিন পিনের থাকে যে ভারে খুবেন ঠিক একই ভারে লাগিয়ে দিবেন। 

    রিলে খুলার সময় যদি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে রাখেন তাহলে যেভাবে খুলেছেন সেই ভাবে লাগতে পারবেন। তারের কালার বা তারের চিহৃ গুলো বিভিও করে রাখলে আপনি দেখতে পারবেন যে কোন পাসে কোন তারটি ছিল এবং বুঝতে ও পারবেন যে রিলের কোন পিনে কোন তার টি ছিল তাই ভিডিও করে রাখবেন। 

    যেহেতু পুড়াতন রেলে এবং নতুন রিলের কালার একই হবে এবং কি দেখতে ও একই হবে তাই ভিডিও করে রাখলে কোন ভুল হবে। বুঝেছেন অবশ্য রিলে খোলার সময় ভিডিও করবেন এবং লাগানের সময় ভিডিও টি দেখে নিযে লাগাবেন। তাহলে অনেক ভালো হয়। 

    আমি কিছু বর্ননা করি বুঝার সার্থে। যেহেতু রিলের তিন টি পিন থাকে । এর জন্য রিলের একপাশে থাকে দুইটি পিন অপর পাসে থাকে একটি পিন । সধানত দুইটি পিন যে সাইটে লিল কালারের তার থাকে অন্য কালারও থাকতে পারে এবং এক টিন যে সাইটে থাকে তার কালার সাধারনত মাটি কালার হয়ে থাকে।

     রিলের পিন সাথে তারের কানেশন এমন ভাবে থাকে যে টান দিলেই খুলে যায় তার কাটতে হয় না। আমি নিচে দেখিয়ে ছি  একটি চিত্র ছবি তুলে । আপনারাও রিলে খোলার আগে ছবি তুলবেন এবং ভিডিও করে রাখবেন । মনে রাখবেন যে ভাবে তার ছিল ঐ ভাবে লাগাতে হবে। 

    ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ



    প্রথমে যে কাজটি করবেন যেহেতু কম্প্রেসার এর সঙ্গে লাগানো থাকবে এগুলো সর্বপ্রথম আপনারা কম্প্রেসার এর উপর টাকনা   খুলবেন তার পরে  তার পর এই ভিতরের যন্ত গুলো খুলেন। 

    কম্প্রেসার সঙ্গে তিনটি পিন থাকবে নিচের দুইপিনে যাবে রিলে এবং উপরের পিনে যাবে থামো থেকে বেরিয়ে আসা তারটি। এবং রিলের যে তৃতিয় ঘটি খারি রইলো সেটি যাবে ফ্রিজের বাহির থেকে আসা কালো তারের ভিতর দিয়ে যে তিনটি তার আসে ঐ যায়গার তার যারে রিরের তৃতিয় মাথায়।  এবং 

    এত ঝামেলা না করে আপনারা যখন কম্প্রেসারে সাইট থেকে এজন্য খুলবেন তখন মনোযোগ সহকারে খুলবেন এবং দেখবেন তারপর আপনারা ভিডিও করবেন যাতে না পড়ে যান কোথা থেকে কি করলেন পরবর্তী সময়ে যেভাবে খুলেছেন ঠিক একইভাবে লাইক দিবেন কাজ হয়ে গেল। 

    যদি রিলে পরিবর্তন করার পর ফ্রিজ ঠান্ডা না হয় তাহলে তো বড় সমস্যায় পড়েছেন তাহলে আপনার হয়তো কম্প্রেসার সমস্যা হয়েছে হয়তো কম্প্রেসার  চেঞ্জ করতে হবে আর না হয় ঠিক করতে হবে।

    সর্বোপরি এক কথায় যখন ব্রিজের সরঞ্জাম গুলো খুলবেন   তখন ফ্রিজের ভিডিও করে নিবেন তাহলে কোন সমস্যা হবে না পরবর্তীতে একই নিয়মে লাগাবেন কাজ হয়ে গেল। এত ঝামেল বাদ।

    রিলে দাম হচ্ছে 100 থেকে 120 টাকা। ছোট দোকান হলে বেশি নিবে 150 টাক।

    -ফ্রিজের কম্প্রেসারের দাম কত


    ফ্রিজের কম্প্রেসারের দাম কত

    80 ওয়াড থেকে 200 ওয়াড কম্প্রেসার দাম বাংলাদেশে-4200-3500- 3000 টাকা

    Tecumseh compressor

     Tecumseh compressor  এটি ইডএর এর । এটি  তৈরি হয়ে থাকে চায়না এর দাম করা হয়েছে 4200 টাকা । এটি ভালো মানের একটি কম্পেসার যার ভালো ভালোমানের কম্পেসার ব্যাবহার করতে চান তারদের জন্য এই কম্পেসার গুলো।

    LG

    LG এই কম্পেরর টি ও মধ্যেম পর্যাএর এটি ইন্ডিয়ান কম্পানি। যার মূল্য হচ্ছে 3500 টাকার এটি ও ভালো মানের কম্পেরসার

    QD compresseor

    দাম কম ভালো কম্পেসার হচ্ছে  QD compresseor এই কম্পেসারের দাম কম। কিন্তু এই কম্পেসারের দাম কম হলে ও এটি অনেক দিনে ভালো থাকে এবং এটি একটি ভালো মানের কম্পেসার। এধরনের কম্পেসার দুই ধরনের হয়ে থাকে এর মূল্য হচ্ছে -3000 টাকা।

    এটি চায়না থেকে আসা কম্পেসার । 

    আশা করি আপনারা ফ্রিজ ঠান্ডা না হওয়ার কারণ এবং ফ্রিজের কম্প্রেসারের দাম বুঝতে পেরেছেন।

    প্রতিনিয়ত আমি এই ওয়েবসাইটে নানা ধরনের টেকনোলজি বিষয়ক পোস্ট করে থাকে এবং অন্যান্য বিষয়   পোস্ট করে থাকি   এগুলো দেখার জন্য এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন।

    এই সাইটে আরো অন্যান্য পোস্ট হয়েছে সেগুলো দিতে পারেন যা আপনার উপকারে আসবে আপনার জীবন মান উন্নত করবে ইনশাআল্লাহ ভালো থাকবেন খোদা হাফেজ।


    LikeYourComment