কোন দেশকে পৃথিবীর চিনির আধার বলা হয়
আসসালামু আলাইকুম আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন আজকে আপনাদেরকে জানাবো কোন দেশকে পৃথিবীর চিনির আধার বলা হয় সে সম্পর্কে জানার জন্য নিম্নে উপস্থাপন করুন তাহলে আপনারা সে সম্পর্কে বুঝতে পারবেন এবং জানতে পারবেন আমি বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো আপনারা দেখতে থাকুন-
কোন দেশকে পৃথিবীর চিনির আধার বলা হয়
কিউবা কে বলা হয় বিশ্বের চিনির আধার বা বাটি বলা হয়।এবং এটির বৃহত্তম চিনি শিল্প রয়েছে যা এখন ক্ষয়িষ্ণু অঞ্চলে অবস্থান । বর্তমানে ব্রাজিলে এবং ভারত অনুসরণ করছে কিউবাকে ।
এটি ক্যারিবিয়ান অঞ্চল একটি দ্বীপে অবস্থিত এবং কিউবা অর্থনীতি হলো চিনির কিউবার প্রধান কৃষি অর্থনীতি। কিউবা প্রধান রপ্তানিমূল্য পণ্য হচ্ছে চিনি কিউবা চিনি রপ্তানি করে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেন যেহেতু কিউবার প্রধান অর্থনৈতিক খাত হচ্ছে কৃষি । এবং কিউবার চীনের অর্থনীতি হলো কিউবার প্রধান কৃষি অর্থনীতি চিনির ওপর নির্ভরশীল।
1960 সালে পর্যন্ত কিউবা ছিল পৃথিবীর অন্যতম চিনি রপ্তানিকারী দেশ। বৃহত্তম এই দেশটি চিনি রপ্তানির প্রধান ছিলেন সারা পৃথিবীতেই কিউবা চিনি রপ্তানি করত।
বিশ্বের বৃহত্তম যিনি রপ্তানিকারক দেশ কিউবা এর জন্য কিউবা কে চিনির বাটি নামে অভিহিত করা হয়েছে।
পরবর্তী সময়ে 2017 সাল থেকে 2018 সালে ব্রাজিল চিনি উৎপাদনের তার নেতৃত্ব শুরু করে যাচ্ছিল প্রায় 38.9 মিলিয়ন মেট্রিক টন ।
পৃথিবীর চিনির আধার শহর
মিষ্টি খাওয়া এবং মিষ্টির জন্য আমরা সকলেই চিনে থাকি সেটি হল চিনি তো আমরা অনেকেই জানি না যে কোন দেশকে চিনির আধার বলা হয় কিউবা ধারায় যে সবচেয়ে বেশি চিনি রপ্তানি করে থাকে এবং সবচেয়ে বেশি চিনি উৎপাদন করে থাকে সে সম্পর্কে আলোচনা করব আপনারা দেখুন-
অবশ্যই মিষ্টি মুখে আমরা চিনির বিকল্প আর কিছুই দেখি তো পারি না বা হতে পারে না কারণ মিষ্টি খাবারের জন্য চিনি ব্যবহার করা হয় যদি আমরা বলি মিষ্টি তাহলে ভুল হবে কারণ মিষ্টি তৈরি হয় চিনির দিয়ে । মিষ্টির মাধ্যমে আমরা সাব ধরনের মিষ্টি জাতিয় খাবর পাই। চিনি মিষ্টি বেশি যাই হোক চিনিযুক্ত খাবার আমাদের দেশে তৈরি হয় অনেক।
আমাদের বাংলাদেশে নানা ধরনের চিনিযুক্ত খাবার পাওয়া যায় চিনি যুক্ত খাবারের নাম বলে শেষ করা যাবে না আমরা নানা ধরনের খাবারে চিনি ব্যবহার করে থাকি চিনি আমাদের অতি পছন্দনীয় খাবার কারণ চিনি দিয়ে আমাদের দেশে নানা ধরনের খাবার তৈরি হয়েছে ।
যদি আমাদের ঢাকা শহরের কথা বলি তাহলে রাস্তা-ঘাটে অনেক ধরনের জিনিস চিনি দিয়ে তৈরি খাবার দেখা যায় সেগুলো আমরা প্রতিনিয়তই খেয়ে থাকি । আর আমাদের অতি প্রিয় এই চিনি পাওয়া যায় কিউবাতে এজন্য কিউরাকারে বলা হয় চিনির আধার ।
বর্তমানে ব্রাজিল অনেক ব্রাজিল তৈরি করে থাকেন। কিউবার পড়ে ছিল ব্রাজিল বর্তমানে ব্রাজিল চিনি ও রপ্তানী করে থাকেন 38.9 মিলিয়ন মেট্রিক টন। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র অঙ্গরাজ্যের যুক্তরাষ্ট্রের কিউবা এই রাজ্যকে ম্যাডিসন কান্ট্রিকে শহরকে বলা হয় চীনির শহর বা সদর শহর বা চিনির আধার শহর।
এবং নেদারল্যান্ড সিতে ছোট ছোট শহরকে বর্তমানে সুগার সিটি বলা হয়।এবং দ্বিতৃয় চিনি আধার বলা হয়ে থাকে। দ্বিতীয় নাম্বার হিসাবে নেদারল্যান্ড কে আধার বলা যায়।
কিউবা শহরের জনসংখ্যা হচ্ছে মাত্র 1240। আমেরিকান একটি শিল্প প্রতিষ্ঠান বিংশ শতাব্দীর শুরুতে সুগার সেটিং নামে খ্যাত কিউবা শহর।
কিউবা বনজ সম্পদ এবং কিছু সমৃদ্ধ দেশ হলেও খন পিছু দ্রব্য রপ্তানি করে তাকে কিউবা কিন্তু সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে থাকে চিনি, তামাক, লেবুজাতীয় ফল, যেগুলো আমরা পাই সেগুলো রপ্তানি করে থাকেন এবং বিভিন্ন ধরনের উৎপাদিত দ্রব্য।
কিউবা সবচেয়ে পরিচিত লাভ করেছে চিনি রপ্তানি করে। কেননা কিউবা এত পরিমাণ চিনি উৎপাদন করে এবং রপ্তানি করে যার ফলে কিউবাকে চিনির শহর বা চীনের আধার বলা হয়ে থাকে এবং কি বৃহত্তম চীনির আধার দেশ হিসাবে এই দেশকে অভিহিত করা হয়েছে চিনির আধার বা চিনির বাটি।
কেউবা দক্ষিণ ও উত্তর আমেরিকার মধ্যে স্থানে অবস্থিত পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম সবচেয়ে পশ্চিমে অবস্থিত এই দ্বীপ মূলত কিউবা।
এই দ্বীপটি আশেপাশে আরো অনেক ছোট ছোট দ্বীপ যার সমন্বয়ে কিউবা এবং প্রজাতন্ত্র রাজনৈতিক গঠন করেছে প্রজাতন্ত্র সরকার হিসেবে পরিচালিত হয় কিউবা
কিউবা সবুজ শ্যামল দেশ এদেশে ডিসেম্বর থেকে মার্চ-এপ্রিল আবহাওয়া খুব চমৎকার থাকে এবং সিদ ভাবাপন্ন নাতিশীতোষ্ণ নাতিশীতোষ্ণ বলা চলে।
মেয়ে থেকে আক্রমণ এবং নভেম্বর-ডিসেম্বর থাকেন বৃষ্টি ও নিয়মিত হয় কিউবায় এসময়।
হাবানা হল কিউবার রাজধানী শাবানা নামে অনেকেই মনে রাখে শাবানা চুরুটের নামে।রান এবং সিগারেটের বৈচিত্র জন্য বিখ্যাত হাবানা কারণ পাবনা থেকে প্রচুর পাওয়া যায় যার ফলে এখানে প্রচুর পরিমাণ সিগারেট পাওয়া যায় এ কারণে হাবানাকে সিগারেটের জন্য বিখ্যাত।
হাবানা থেকে এত পরিমান সিগারেট আসে যে পৃথিবীর বৃহত্তম সিগারেট কেন্দ্র ভোলা যায় কারণ এখান থেকে কাটুন কাটুন ভর্তি করে সিগারেট আনা হয় হাবানা থেকে ।
ব্রাজিলের চিনি উৎপাদন
গ্লোবাল প্ল্যাট সের প্রতিবেদন অনুযায়ী আগামী থেকে ব্রাজিলের সব মিলে 55 কোটি টন আখ উৎপাদন হতে পারে এবং আকগামি বছর থেকে চিনির উৎপাদনের পরিমাণ 52 টন দাঁড়িয়েছে ।
এবং আগামী বছর 2021-22 থেকে ব্রাজিল উৎপাদন বাড়িয়ে তিন কোটি 37 টন চিনি উৎপাদন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে ।সেই হিসেবে উৎপাদন 16 লাখ 30 হাজার টন বাড়তে পারে ব্রাজিল ব্রাজিলে কৃষকরা বর্তমানে আখ চাষের দিকে ঝুঁকে ।
উল্লেখ্য ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি চেনি উৎপাদন হয় দেশটির দক্ষিণ মধ্যাঅঞ্চলে।
এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে কোন দেশকে পৃথিবীর চিনির আধার বলা হয় চিনির আধার বলা হয় কিউবা শহরকে আশা করি আপনারা চীনের আধার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং আরো অন্যান্য বিষয় তুলে ধরা হয়েছে এখানে সিগারেটের উৎপাদন আরো তথ্যমূলক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে এখানে তো আশা করি আপনারা এগুলো বুঝতে পেরেছেন
এই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের পোস্ট করা হয় এই ধরনের পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটে সঙ্গে থাকুন এবং এই ওয়েবসাইটে পোস্টটা রয়েছে আপনারা দেখতে পারেন এগুলো দেখলে আপনাদের উপকারে আসবে অবশ্যই।