ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি-ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম

ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি,ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম,আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই, ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন, স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম

    অনলাইন থেকে আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে যাচ্ছেন যারা যে   নিজেই নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখবেন কিভাবে তা জেনে নিন।  আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই বা  ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম ।এবং কি আইডি কার্ড বের নিয়ম এ ধরনের রিলেটিভ সংক্রান্ত যে বিষয়গুলো রয়েছে সেই বিষয়গুলো জানার জন্য এ  পোষ্টি ভালো করে পড়ুন।


    অনেকের ভোটার আইডি কার্ড বা স্মার্ট কার্ড তাদের  ইত্যাদি সমস্যা দেখা যায় অনেকের নাম জন্ম তারিখ, পিতা -মাতার নাম ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।এর জন্য কিভাবে নাম পিতার নাম জন্মতারিখ এগুলো সংশোধন করা যায় তা জানার জন্য  নিচে দেওয়া লিংকটিতে  প্রবেশ করুন।


     অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ক্লিক করুন

    উপরে দেওয়া লিংকটিতে প্রবেশ করেন আপনারা খুব সহজেই আপনাদের স্মার্ট কার্ড এর সমস্যা সমাধান করতে পারবেন যা অনলাইনের মাধ্যমে সংশোধন করতে পারবেন।

    আজকে আপনাদেরকে নিম্নে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ডের তা  ডাউনলোড সংক্রান্ত তিনটি নিয়ম দেখাবো।

     

    ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম


     

    ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম

    তো চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে অনলাইন থেকে আইডি কার্ড চেক করা যায় তো আপনারা সে নিয়ম গুলো ভালোভাবে দেখবেন  ,তাহলে খুব সহজে অনলাইন থেকে আপনাদের কার্ডসমূহ চেক করতে পারবেন দেখে তহলে নেওয়া যাক  ।জাতীয় পরিচয় পত্র আসল নাকি নকল তা জানার জন্য ক্লিক করুন

    ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে যেগুলো লাগে

    আপনার নিজের ভোটার আইডি কার্ড নিজেই ডাউনলোড করার জন্য যা যা প্রয়োজন হবে আপনার।

    1. নিবন্ধন ফরমের স্লিপ নম্বর 
    2.জন্ম তারিখ 
    3.বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা তার সাথে ( বিভাগ, জেলা ,উপজেলা )
    4. ল্যাপটপ বা  একটি স্মার্টফোন বা কম্পিউটার এ 
    5.একটি সসল মোবাইল নাম্বার (যার ভেতরে ভেরিফিকেশন করার জন্য ওটিপি কোহ  আসবে )
     

    ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি

    ভোটার আইডি কার্ড আমাদের জন্য  পরিচয় পত্র সনদ। কারণ এটি ছাড়া একজন নাগরিক কিনা তা বোঝা যায় না নাগরিক বৈধ করার জন্য ভোটার আইডি কার্ড দেওয়া হয় ।এবং কি ভোর আই  কার্ড সব ধরনের কাজ করা যায় না। ভোটার আইডি কার্ডে উল্লেখ থাকে নিজের নাম পিতা মাতার নাম ঠিকানা এবং রক্তের গ্রুপ এসব তথ্য উল্লেখ থাকে।

    প্রত্যেক নাগরিকের উচিত তার আইডি কার্ড সংগ্রহ করা আগে ।ভোটা  আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে নাগরিকের অনেক অনেক শিকার হতে হতো ।কিন্তু বর্তমান সময় অনলাই থেকে সংগ্রহ করা যায় ।যার ফলে দূর দূরান্তে থেকে ও ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারেন শুধুমাত্র একটি স্মার্টফোনের মাধ্যমে।

      অনলাইনে নির্বাচন কমিশনের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হয় । অনলাই  কিছু প্রক্রিয়া সম্পন্ন  করতে হয় । যার ফলে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করা যায় সেগুলো নিম্নে দেখানো হয়েছে এই প্রক্রিয়াগুলো।

    ভোটার আইডি কার্ডের তারিখ সংশোধন ক্লিক করুন

    আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই সরাসরি

    নিজেই নিজের  ভোটার কার্ড দেখার জন্য। এটি দেখতে  খুব সহজে আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটার বা টেপটোব  থেকে খুব সহজে এই ডিভাই গুলো মাধ্যেমে খবু সহজে আইডি কার্ড ডাউনলোড করে দেখতে পারবেন।

    হারিয়ে গেলেন পুনরায় ডাউনলোড বা রিইস্যুর জ্যন্য   জন্য আবেদন করতে পারবেন ।ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা এবং চেক করার জন্য যে যে প্রক্রিয়া তা দেখানো হলো নিম্নে।

    ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য বা ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি পেতে নিয়মগুলো অনুসরণ করতে হয় শুধু একটা বিষয় আগে ক্লিয়ার করে নেই, তাহলে আপনি যখন ভোটার আইডি কার্ড  কারা জন্য আবেদন করেছিলেন । এর জন্য একটি   ফর্ম আবেদন  করেছিলেন । তখান আপনি  নিজের ছবি সহ নাম ঠিকানা  দিয়েছিলেন করেছিলেন তখন আপনাকে ওই ফরমের নিচের অংশটি কেটে দিয়েছিল।

    ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি

    আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য  ৮ সংখ্যার নম্বরটি লাগবে আপনার জাতীয় পরিচয় নম্বর থেকে হলে তা হবে।কম্পিউটার পাশাপাশি আপনাকে রাখতে হবে একটি সচ্ছল ফোন নাম্বার। যার মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন ।ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি পেতে মনোযোগ দিয়ে নিচের  পোষ্ট ভালো করে পরুন। তাহলেই পেয়ে যাবেন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র।

    অনলাইনে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড ক্লিক করুন

    অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম

     ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে দেখার জন্য  আপনাকে সর্বপ্রথম https://services.nidw.gov.bd/ এই লিঙ্কে প্রবেশ করতে হবে ।সেখানে আপনি একটি লেখা দেখতে পারবেন রেজিস্টার করুন এবং আবেদন করুন যেহেতু আপনি ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চান এর জন্য আপনি রেজিস্টার করবেন।

    রেজিস্টার্ড বাটন চাপার পর আপনি নিম্নে দেওয়া পিকচারের মতো দেখতে পারবেন সেখানে প্রথমে লেখা হয়েছে জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর ফরম নম্বর সেখানে আপনি ফরম নম্বর দিবেন তার নিচে জন্মতারিখ দিবেন তারপরে একটি ক্যাপচার আসবে সে ক্যাপচা পুরন করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন।

    অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম


    অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করুন   করতে ক্লিক করুন

    সাবমিট করার পর নিম্নে পিকচারের মত একটি উত্তর
    দিতে পারবেন সেখানে উপরের লেখা রয়েছে একাউন্ট রেজিস্টার প্রথমে বর্তমান ঠিকানা বিভাগ জেলা উপজেলা তারপর স্থায়ী ঠিকানা বিভাগ জেলা উপজেলা এগুলো সম্পূর্ণ পূরণ করার পর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন


    ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম


    পরবর্তী বাটনে চাপ দেয়ার পর আপনার মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করতে হবে এখানে আপনি একটি সকল মোবাইল নাম্বার দিবেন যার মাধ্যমে আপনার ওটিপি কোড আসবে মোবাইল নাম্বার দেয়ার পর সেখানে লেখা রয়েছে বার্তা পাঠান মোবাইল পরিবর্তন তো আপনি যেহেতু একাউন্ট খুলতে চান এর জন্য বার্তা পাঠান এখানে ক্লিক করুন।

    বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করার পর আপনার সচল নাম্বারে কোড আসবে  ওই প্রতিদিন কোড দ্বারা শেষ ভেরিফাই করতে হবে।নাম্বার ভেরিফাই শেষ হওয়ার পর আপনার সামনে নতুন একটি পেজ আসবে এই পেজটিতে আপনি এনআইডি ওয়ালেট আনইন্সটল করতে হবে এবং আপনার ফেস ভেরিফাই করে নিচের ছবি ছবির প্রতি লক্ষ্য করুন।

    স্টেপ:1-এনআইডি ওয়ালেট নাম্বার একটি অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে এর জন্য প্রথমে আপনি আপনার মোবাইলের রিস্টোর ওয়েবসাইটে সার্চ করুন এন আইডি সার্চ করার পর প্রথমে আপনি দেখতে পারবেন ইন্সটল করুন ।

    2 স্টেপ-অ্যাপ আনইন্সটল হয়ে গেলেন আপনি ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করা আছে তা পেয়েছিলেন সেখানে লাল বাটনে ক্লিক করতে হবে যার মধ্যে লেখা রয়েছে Tap to open NID Wallet এখানে ক্লিক করার পর আপনি আপনার ফোনের অ্যাপ ইন্সটল করতে পারবেন সাথে সাথে ভেরিফাই করার জন্য অপশন পেয়ে যাবেন।

    3 স্টেপ= আপনার ফ্রেশ ভেরিফাই কমপ্লিট হওয়ার পর আপনি নিজেই দেখতে পারবেন আপনার ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করার জন্য তাকে নিয়ে যাবে এবং আপনি আপনার ফেস ভেরী ফাইন Successful দেখতে পারবেন।

    উপরের দেওয়া নিয়মগুলো অনুসরণ করে ভেরিফাই কাজ সম্পন্ন করতে হবে।  আপনি ফেস ভেরিফাই করার কাজ শেষ করে নিবেন প্রথমে । তারপর ফোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য পরবর্তী ধাপে অটোমেটিক নিয়ে যাবে আপনাকে ফেস ভেরিফাই  করতে আপনি লাল বাটনে ক্লিক করতে হবে।

     অ্যাপ ডাউনলোড হয়ে গেলে একটি পেজ আসবে আপনি ডাউনলোড করার বা লাল বাটনে ক্লিক করে  NID Wallet apps  টি আসবে সেখানে প্রবেশ করার   পর বাকি সব বুঝতে পারবেন ।  ভেরিফাই সম্পন্ন হলে নিচে পড়তে থাকুন।

     ভোটার আইডি কার্ড চেক ও download

    ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আপনি যখন ভেরিফাই কাজ সম্পন্ন করেছেন ।এই কাজটি সম্পন্ন করার পর   পরবর্তী নতুন পেজ আসবেসেখানে আপনি প্রোফাইল পিকচার এবং বাকি ভোটার তথ্য দেখতে পারবেন এবং সেখানে একটি পাসওয়ার্ড সেটআপ করতে হবে আপনাকে।

    পাসওয়ার্ডটি দেওয়ার সময় আপনি তুলে রাখুন কারণ পরবর্তী সময়ে যদি আপনি এই ওয়েবসাইটে আবার প্রবেশ করতে চান তাহলে এই পাসওয়ার্ডটি দিয়ে আপনাকে প্রবেশ করতে হবে।

    পাসওয়ার্ড এর নিচে দেখতে পারবেন ইউজারনেম তো সেখানে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী ইউজারনেম দিবেন তারপর লেখা রয়েছে পাসওয়ার্ড সেখানে আপনি একটি পাসওয়ার্ড দিবেন তারপর লেখা রয়েছে পুনরায় পাসওয়ার্ড লিখুন   উপরে লিখেছিলেন   পাসওয়ার্ড সেটি এখানে  লিখুন।এরপর আপনি এড়িয়ে যান বা পরবর্তী বাটন রয়েছে সেখানে আপনি পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। নিম্নে দেওয়া ছবি অনুসরণ করুন

    ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম


    ভোটার আইডি কার্ড  ডাউনলোড করার উপায়- ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি

    পাসওয়ার্ড সেটাপ করার পরে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে পড়ে  পেজে যাবেন। আর যদি চান এড়িয়ে যেতে তাও পারবেন। এখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য দেখতে পারবেন।

     এবং চাইলে আপনার আইডি কার্ড এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন সেখানে লেখা রয়েছে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন এবং ডাউনলোড তো আপনি ডাউনলোড অপশন থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেনআপনি যদি চান এখান থেকে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নিতে পারবেন

     আপনি যদি চান এখান থেকে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।অনলাইন কপি দিয়ে আপনি নানা ধরনের অফিশিয়াল কাজ করতে পারবেন তো এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই খুব সহজে আপনি অনলাইন থেকে অনলাইন কঁপি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

    আশা করি পোস্টটি আপনারা বুঝেছেন শুধু কোথাও সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন । এবং এই পোষ্টি শেয়ার করুন।

    অনলাইন কপি এনআইডি কার্ড অনলাইন কপি যে খানে ব্যবহার করতে পারবেন

    বোর্ড আপনাকে এনআইডি ডাউনলোড করার অনুমতি দেয়। আপনি ইচ্ছা করলে সেই এনআইডি কার্ড টি  দিয়ে বাংলাদেশের   যেকোনো   অফিসের কাজে ব্যবহার করতে পারেন এই কপি ।

    অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ক্লিক করুন

    অনলাইন এনআইডি কার্ডের কপি সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় না কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়  যে সব গ্রুপের এনআইডি কার্ড কপি ব্যবহার করা যায় ।সেই পরিষেবা নিম্নরূপ গ্রুপের জন্য:

    *যারা সদ্য ভোটার দেয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন কিন্তু আপনারা এখনও এনআইডি কার্ড পাননি তাদের জন্য এই অনলাইন পরিষেবা। মানে অনলাইন কপি দি আপনি ভোট প্রদান করতে পারবেন।যেসব লোকের পূর্বের এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেছে তারা ইচ্ছা করলে একটি নতুন অনলাইন কঁপি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করতে পারবে।

    আপনার এনআইডি কার্ডের কোন তথ্য সংশোধন করার প্রয়োজন হয় তবে   সে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়।

    ভোটার আইডি কার্ড পেতে কতদিন লাগে

    ভোটার আইডি কার্ড পেতে সাধারণত কয় দিন সময় লাগে কোন কারনে দেরি হলে সর্বোচ্চ 20 থেকে 25 দিন সময় লাগে এবং কি কখনো কখনো 15 থেকে 20 দিনের মধ্যে ভোটার আইডি কার্ড পাওয়া যায় 

     যে বিষয়গুলো উপরে দিয়েছি সে বিষয়গুলো আপনার মোবাইল দিয়ে ধারাবাহিক অনুসরণ করলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করে নিতে পারবেন ।এমনকি এনআইডি কার্ড কপি দেখতে পারবেন। আপনি যদি অনলাইন কঁপি ডাউনলোড করে আপনার সকল কাজ করতে পারবেন ।

    আপনাকে থানা নির্বাচন কমিশনের পাঠিয়ে দেবে এনআইডি   হার্ডকপি আসতে এটি আসতে একটু সময় লাগবে তবে যখন আসবে তখন আপনার মোবাইলে মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দেবে আপনি আপনার নির্বাচন কমিশন সেখানে গেলে পেয়ে যাবেন।

     কেন ভোটার   আইডি  কার্ড অনলাইন ডাউনলোড করা প্রয়োজন

    বিভিন্ন কারণে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয় যেহেতু নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে আইডি কার্ডটি হাতে না পাওয়া যায়  না ।সেজন্য আমরা ভোটার আইডি কার্ড ঠিক রয়েছে কিনা বা কোনো ভুল আছে কিনা ভোটার আইডি কার্ডে সেটি দেখার জন্য আমরা ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার আগে অনলাইনে দেখে থাকি বা চেক করে থাকি।

    ভোটার আইডি কার্ড চেক করার উদ্দেশ্য হচ্ছে বা ডাউনলোড করা উদ্দেশ্য হচ্ছে যে আমার আইডি কার্ড কোন ধরনের ভুল রয়েছে কিনা। যেমন জন্ম তারিখ,   পিতা মাতার নাম, নিজের নাম বা অন্যান্য তথ্য ভুল হয়েছে কিনা ঠিকানা এগুলো দেখার জন্য আমাদের ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয়।

    এবং কি ভোটার অনলাইন কপি ডাউনলোড করে আপনি কিছু অফিসার কাজও করতে পারবেন অনেক সময় ভোটাধিকার এর প্রয়োজন হয় কিন্তু হাতে থাকে না ওই সময় অনলাইন কপি দিয়ে কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়।

    ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি সুবিধা হচ্ছে এটি যেকোন জায়গা থেকে ডাউনলোড করা যায় হোক না কেন বিদেশ হোক না কেন আপনার নিজ দেশ যেহেতু অনলাইন কপি দিয়ে কিচূ কাজ করা যায় তো আপনি সেগুলো কাজ করতে পারবেন এটাই হলো ভোটার অনলাইন কপি সুবিধা।

     জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন সংক্রান্ত প্রশ্ন

    1.পশ্নঃভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন

    উত্তরঃ ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য উপজেলা, থানা, জেলা ,নির্বাচন অফিস গিয়ে  তথ্য সংশোধন সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে।ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার জন্য উপযুক্ত প্রমাণ নিয়ে যেতে হবে যার মাধ্যমে আপনাকে সংশোধন করে দিবে 

    এর জন্য কার্যকর হয় বেশি অনলাইন জন্ম সনদ, এসএসসি সার্টিফিকেট , পিতা-মাতার এনআইডি কার্ড ইত্যাদি প্রমাণের মাধ্যমে আপনি ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে পারবেন

    2.প্রশ্লঃ ভুলক্রমে পিতা -মাতা- স্বামী তাদেরকে মৃত হিসেবে উল্লেখ  হলে কি সনদ প্রয়োজন তা নিম্নরূপ?

    উত্তরঃ স্বামী পিতা মাতা ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ হয়ে গেলে সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি তথ্য  দাখিল করতে হবে্।

    3. প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত?কিন্তু ভুলক্রমে ভোটার আইডি কার্ডে পিতা   নামের জায়গায় স্বামীর নাম লেখা হয়েছে? এখন এটা কিভাবে সংশোধন করব

    উত্তরঃ আপনার সংশ্লিষ্ট থানা, উপজেলা, জেলা ও নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন  সে মর্মে একটি প্রমান সহ আবেদন করতে হবে  ।সে প্রমাণ ধারা আপনাকে বুঝাতে হবে আপনি বিবাহিত নন এটা প্রমাণ করতে পারলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ।

    4.প্রশ্নঃজন্মতারিখ কোনক্রমে লেখা হয়নি। কিন্তু আমার কাছেও জন্ম তারিখ লেখার কোনো প্রমাণ নেই কিন্তু এখন কিভাবে সংশোধন করব?

    উত্তরঃএজন্য আপনাকে সংশ্লিষ্ট উপজেলা জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে এটি তদন্ত সাপেক্ষে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে  । তবে আপানার জন্ম তারিখ বসানো যাবে আসা করা যায়।

    5.প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই। কিন্তু কিভাবে করব  ?

    উত্তরঃযদি আপনি নতুন স্বাক্ষর করতে চান এর জন্য নতুন সাক্ষ্য এনামুলসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণ সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে তাহলে স্বাক্ষর একবারে পরিবর্তন করা যাবে। অবশ্য আপনারা আইডি কার্ড আবেদন করার পর অনলাইনে চেক করে নেবেন আপনাদের তথ্যসমূহ  উপরে বর্ণিত করা রয়েছে। 

    যাতে আইডি কার্ডে কোন ভুল হলে তৎক্ষণাৎ সমস্যা সমাধান করা যায় এতে আপনার  খুব কম সময়ে  কাজ হয়ে যাবে।

    6.প্রশ্নঃজন্ম তারিখ পরিবর্তন ও জাতীয় পরিচয় পত্র বয়স পরিবর্তন কিভাবে   করব?

    উত্তরঃজন্ম তারিখ পরিবর্তন এবং বয়স পরিবর্তনের জন্য আপনাকে সবচেয়ে প্রমাণপত্র ভালো হয় এসএসসি পরীক্ষা সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি ইত্যাদি জমা দিতে হবে। 

    এসএসসি সার্টিফিকেট বা সম্মানের সনদ পত্র না থাকিলে সঠিক বয়স যানার জন্য সকল প্রমাণ উপস্থাপন  করতে হবে । যদি কোন সার্টিফিকেট   বা কোনো ধরনের  সনদ না থাকে তাহলে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক সময় নির্ধারণ করা যায় । এর মধ্যে  প্রয়োজনীয় সংশোধন করা যাবে।

    7..প্রশ্নঃরক্তের গ্রুপ সংশোধন করার জন্য কি কি প্রমান দরকার

    উত্তরঃঅনেকের রক্তের গ্রুপ এ পজেটিভ যায়গায় বি পজিটিভ হয়ে যায়।তাদের রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত  ডায়াগনোসটিক এর কাজ  রিপোর্ট এনে তা  দাখিল করতে হবে।

    8..প্রশ্নঃভুলক্রমে এনআইডি কার্ড এর তথ্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে কিভাবে সংশোধন করব?

    উত্তরঃ এনআইডি কার্ড সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত প্রমাণ উপস্থাপন করে এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইন সংশ্লিষ্ট থানা,উপজেলা, জেলা এবং নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে ।এক্ষেত্রে এটি করার জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতি অবলম্বন করে সঠিক তথ্য পাওয়া গেলে সংশোধন প্রক্রিয়া করা যাবে।

    9.প্রশ্নঃআমার শিক্ষাগত যোগ্যতা নাই কিন্তু ভুলবশত বা নিজে থেকেই শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তার বেশি লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্য সংশোধন এর উপায় কি?

    উত্তরঃ এর জন্য আপনি ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এস এস সি পাশ করেননি কোন কারনে আপনি লিখেছেন।এই মর্মে  হলফনাম করে এর কপিসহ  এবং  যেদি কেনো সনদ থাকে জন্ম সনদের তাহলে তা দিয়ে দিবেন। তাহলে আপনি জন্মতারিখ সংশোধন করতে পারবেন।

    10.প্রশ্নঃএকক পরিবারের বিভিন্ন সদস্য পিতা-মাতার বিভিন্ন ভাবে লেখা হয়েছে কিভাবে তা সংশোধন করব

    উত্তরঃএজন্য আপনাকে সকালের আইডি কার্ডের কপি সম্পর্কে বিবরণ দিয়ে এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইন জেলা উপজেলা নির্বাচন অফিসার বরাবর প্রমাণও অর্থসহ আবেদন করতে হবে।

    11 .প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ দরিদ্র ফলে বয়স্ক ভাতা ও অন্যান্য ভাতা খুব প্রয়োজন আমার কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার কারণে কোন সরকারি সুবিধা পাচ্ছে না?জন্য এনআইডি কার্ডের বয়স বাড়লে ঐ সকল ভাত  আমি পাব?কিন্তু এখন কিভাবে আমি বয়স বাড়াবো

    উত্তরঃ আপনার এনআইডি কার্ডের বয়স বাড়ানোর জন্য আপনার বয়স প্রমাণ ব্যতীত পরিবর্তন করা সম্ভব নয় । অবশ্যই আপনাকে আপনার বয়স প্রমাণ করতে হবে এবং গ্রহণযোগ্য প্রমাণ লাগবে যার ফলে আপনার এনআইডি কার্ড বানানো সম্ভব। 

    মূলত সংশোধন করার জন্য প্রয়োজন হয় উপযুক্ত প্রমান উপযুক্ত প্রমান থাকলেই সংশোধন করা সম্ভব হয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রমাণ দুর্বল হলেও চলে।

    12.প্রশ্নঃকিভাবে আমি ঠিকানা পরিবর্তন করবো বা করা যায়।

    উত্তরঃ যদি আপনি বাসস্থান পরিবর্তন কারণে ঠিকানা পরিবর্তন জন্য বর্ধমান জেলায় বসবাস করছেন সে এলাকার জেলা উপজেলা থানা নির্বাচন অফিস  র্ফ ম 13এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

    যদি আপনার যে এলাকায় থাকেন সে এলাকার ঠিকানার বানান বা ঠিকানা ভুল আসে তাহলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন করার মাধ্যমে সংশোধন করা যাবে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ নেই।

    13.প্রশ্নঃ এনআইডি কার্ড পিতামাতাকে মৃত উল্লেখ করার জন্য কি কি প্রমান দরকার হয়।

    উত্তরঃ স্বামী বা পিতা মাতা মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যু সার্টিফিকেট সনদ দাখিল করতে হবে। আপনার ভোটার আইডি কার্ড বের করার জন পড়েছেন । চাইলে মোবাইল দিয়েও  চেক করতে পারবেন।

    14.প্রশ্নঃনিজের নাম অন্য নামে নিবন্ধন হলে সংশোধন করার জন্য কি প্রমান প্রয়োজন।

    উত্তরঃ নিজের ডাকনাম পরিবর্তন করার জন্য এসএসসি সার্টিফিকেট বা সমমান সনদপত্র । বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামী জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি ম্যাজিস্ট্রেট কোট সম্পাদিত এফিডেভিট জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন, পৌরসভা সিটি কর্পোরেশন, হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়ন পত্র।

    এর প্রমাণ গুলোর মাধ্যমে আপনার এনআইডি কার্ডের আপনার নাম পরিবর্তন করতে পারবেন খুব সহজে

    15.প্রশ্নঃ স্বামী বা পিতা মাতা নামের বানান সংশোধন করতে কে কে প্রমাণ প্রয়োজন হয়।

    উত্তরঃ এ জন্য প্রয়োজন হয় পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের  কপি   স্বামীর আইডি কার্ডের কপি বা তাদের এসএসসি সার্টিফিকেট বা সম্মান সনদপত্র, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, ডাইভিং লাইসেন্স ,নাগরিকত্ব সনদ ,চাকুরি প্রমাণপত্র বিবাহ কাবিন নামা, ইত্যাদির মাধ্যমে নিজ পরিবারের নাম সংশোধন করা যায়।

    16.প্রশ্নঃআমার ভোটার আইডি কার্ড এর ছবি বোঝা যায় না ছবি পরিবর্তন করার জন্য কি দরকার হয়?

    উত্তরঃএজন্য আপনাকে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন কোন বিভাগে আবেদন করতে হবে তাহলে আপনার ছবি পরিবর্তন করা যাবে সেখানে আপনার নতুন ছবি নেয়া হবে।

    17.প্রশ্নঃ আমার পেশা পরিবর্তন করার জন্য আমার কি দরকার হবে?

    উত্তরঃএর জন্য আপনাকে জেলা উপজেলা এবং নির্বাচন অফিসে আপনার প্রমাণ পত্র নিয়ে দাখিল করতে হবে উল্লেখ্য আইডি কার্ডে তথ্য মুদ্রন করা হয় না অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন উপরে তথ্য অনুসারে।

    18.প্রশ্নঃ আমি বিবাহবিচ্ছেদ করেছি নতুন করে আবার বিয়ে করেছেন এখন আগের স্বামীর নাম পরিবর্তন করে বর্তমান স্বামীর নাম কিভাবে উল্লেখ করতে পারি?

    উত্তরঃ এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদ এর তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ের কাবিননামা  নাম সংশোধন করার জন্য তার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এগুলো দিয়ে আবেদন করলে নাম পরিবর্তন করা যাবে।

    19.প্রশ্নঃআমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে এখন আমি কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড থেকে   স্বামীর নাম বাদ দিয়ে দিব।

    উত্তরঃ এর জন্য বিবাহবিচ্ছেদ তালাকনামা সংযুক্ত করে উপজেলা থানা জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে আমি বিবাহবিচ্ছেদ করেছি।

    20.প্রশ্নঃবিয়ের পর এনআইডি কার্ডের স্বামীর নাম যুক্ত করবো কিভাবে?

    উত্তরঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম যুক্ত করার জন্য কাবিননামা বা নিকাহনামা এবং স্বামীর এনআইডি কার্ডের ফটোকপি সংযুক্ত করে আপনার সংশ্লিষ্ট থানা উপজেলা জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এতটুকু কাজ করলেই আপনার স্বামীর নাম সংযুক্ত করতে পারবেন আপনি।

    বাংলাদেশ বেশি বিবাহ-বিচ্ছেদ করে থাকেন মেয়েরা মানে বেশি ডিভোর্স দিয়ে থাকে মেয়েরা কিন্তু কেন এ সমস্যাটি হচ্ছে আমাদের সমাজের কেন এত বিবাহ বিচ্ছেদ  । কি এত সমস্যা মেয়েদের।

    ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে কি  করণীয় -অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন

    1.প্রশ্নঃ ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে  নতুন আইডি কার্ড পাব কি।

    উত্তরঃভোটার আইডি কার্ড চুরি হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের নতুন আইডি কার্ড ফেরত পাওয়ার জন্য নিকটতম থানায় জিডি করে যেটির মূল কপি সংশ্লিষ্ট নিউ জেলা উপজেলা থানা নির্বাচন অফিস ঢাকা জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ এ আবেদন করতে হবে।এটি করার ফলে আপনি আবার পুনরায় আইডি কার্ড পাবেন নতুন করেন

    2.প্রশ্ঃ ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে ডাইরেক্ট পাওয়ার জন্য কি তথ্য পেতে হয় এবং কত ফি জমা দিতে হয়।

    উত্তরঃ এখন পর্যন্ত হারানো কার্ড ফিরে যেতে কোন ধরনের ফি দিতে হয় না তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে ।ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে গেলে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় তোর ভোটার আইডি কার্ড হারানো থেকে বিরত থাকুন সর্তকতা অবলম্বন করুন

    3.প্রশ্নঃহারিয়ে যাওয়া ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করব। এবং হারানো ও সংশোধন একসাথে করা যায় নাকি?

    উত্তরঃ যদি আপনার আইডি কার্ড হারিয়ে যায় তাহলে প্রথমে আপনাকে আইডি কার্ড অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে তারপর সংশোধন করতে হবে।

    হারানো আইডি কার্ড একসাথে সংশোধন  ও নতুন করে তুলা সম্ভব নয় ।প্রথমে হারানো আইডি কার্ড তুলতে হবে পরবর্তী সময়ে সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে নতুন আইডি কার্ড দেখার জন্য এই পোস্টের উপরে লক্ষ করুন।

    4.প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকার পত্র বা স্লিপ হারালে কি করণীয় ।এবং  আইডি কার্ড হারিয়ে গেছে কোনো ডকুমেন্টস নেই ,এনআইডি নম্বর নেই,.ভোটার নম্বর নেই, স্লিপ নম্বর নেই সে ক্ষেত্রে কি করণীয়?

    উত্তরঃ স্লিপ হারালেও আপনাকে থানায় জিডি করতে হবে ।জিটি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদনপত্র জমা দিতে হবে আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম উপরে দেওয়া আছে দেখে নিন। 

    উপরের  ইত্যাদি সমূহ প্রশ্ন কোন ডকুমেন্ট না থাকলে আপনার সংশ্লিষ্ট থানায়, উপজেলা, নির্বাচন অফিস থেকে ভোটার নাম্বার সংগ্রহ করে  এন,আই,ডি রেজিস্ট্রেশন উইন  উপজেলা নির্বাচন অফিস কার্যালয় আবেদন করতে হবে।

    ভোটার নাম্বার দিয়েন আপনি খুব সহজেই আপনার কোন ডকুমেন্ট ছাড়াই ভোটার আইডি কার্ড পেতে পারেন একটু সময় লাগবে ক্ষেত্রে

    5.প্রশ্নঃআমার কোন এনআইডি   বা জাতীয় পরিচয় পত্র নেই এক্ষেত্রে তথ্য পরিবর্তন হয়েছে এমন তথ্য পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব?

    উত্তরঃ জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ এসংক্রান্ত  প্রমানপত্র দিয়ে  আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হয় ।এর মাধ্যমে আপনি হয়তো এ পরিবর্তন করতে পারেন চেষ্টা করতে হবে। সময় লাগে এক্ষেত্রে।

    6.প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয়পত্র মান ভবিষ্যতে পরিবর্তন করতে সম্ভব হবে

    উত্তরঃ উত্তরঃ হ্যাঁ সম্ভব আপনি আপনার আইডি কার্ডের মান উন্নত করতে পারবেন। এর জন্য স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কার্যক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক সমৃদ্ধ থাকবে তার মধ্য আরে এপটির  জন্য আপনার চিন্তার কারণ নেই কারণ একটাই সরকার কর্তৃপক্ষ থেকে করা হবে।

    জাতীয় পরিচয় পত্র নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য -ভোটার আইডি কার্ড চেক স্মা-র্ট কার্ড ডাউনলোড

    1.প্রশ্নঃ আমি সময় মত পটাত হিসাবে রেজিস্ট্রেশন করতে পারেনি এখন আমার করনীয় কি?

    উত্তরঃ নতুন আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য বা নতুন আইডি কার্ড দেখার জন্য আপনার সংশ্লিষ্ট উপজেলা, থানা ,জেলা নির্বাচন অফিসে কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন। যার ফলে আপনি অতি তাড়াতাড়ি এনআইডি কার্ড পেয়ে যাবেন

    2.প্রশ্ন ঃ2010 অথবা 2009 অথবা 2008 অথবা 2007 অথবা 2006 এসময় ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু আইডি কার্ড গ্রহণ করেনি এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?

    উত্তরঃ অনেক আগে ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন পদপ্রার্থী শিকার পত্রটি নিয়ে সে স্থানে ভোটার হয়েছেন সে এলাকায় উপজেলা থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানে আপনি   না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদ নিয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসে মন্তব্য সহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ যোগাযোগ করা যাবে।

    নিবন্ধন অনুবিভাগ এর সাথে প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি দিয়ে সেখান থেকে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড পেতে পারেন।

    3.প্রশ্নঃ আমি এখন বিদেশ চলে যাব আমার আইডি কার্ড কি অন্য কেউ আনতে পারবেন বা তুলতে পারবে ।

    উত্তরঃ আপনি বিদেশ থেকে ভোটার অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে পারবেন যা উপরে খুব সুন্দর করার বর্ণনা করা হয়েছে আপনি সে অনুযায়ী ডাউনলোড করে নিন

    4.প্রশ্নঃ নিচের  ভোটার কার্ডে ইচ্ছাকৃতভাবে ফুল তথ্য দিলে কি হবে?

    উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে পারে এর জন্য কোন ক্রমেই ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের পরিচয় পত্র ভুল দেওয়া যাবে না।

    5.প্রশ্নঃ কেন জাতীয় আইডি কার্ড 13 নম্বর বা 10 আবার কারন 17 নম্বর হয়

    উত্তরঃ 2008 সালে এরপর যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হয় বা নতুন করে তৈরি করা হয় সেখানে 17 ডিজিট হয়ে থাকে। আবার পরবর্তী সময়ে যখন স্মার্ট কার্ড আসে তখন এনআইডি কার্ড 10 ডিজিট নম্বর দেওয়া হয়।

    6.প্রশ্নঃআমার বিভিন্ন দলিলে বা কাগজপত্র আমার বিভিন্ন বয়স নাম আছে কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশন ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?

    উত্তরঃ এর জন্য আপনি এসএসসি অথবা এসএসসি পরীক্ষার্থীদের উল্লেখিত নাম দিবেন এবং ভবিষ্যতের পঞ্চম অষ্টম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ এবং পাসপোর্ট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করা যাবে

    7.প্রশ্নঃ ফিঙ্গার বা আঙ্গুলের ছাপ দিলে কি ডকুমেন্ট  সনাক্ত করা সম্ভব

    উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই শনাক্ত করা সম্ভব   আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে।

    8.প্রশ্নঃভোটার আইডি কার্ড নিজের নামে সাথে বিভিন্ন পদবী, ধর্মে উপাধি ,পেশা ও পদবী করা যাবে কি?

     উত্তরঃ ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য দেয়ার সময় শুধু নাম সংযুক্ত করা যায়। কোনো উপাধি  তাতে সংযুক্ত করা যায় না।

    9.প্রশ্নঃমোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা যায়।

    উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই আপনার মোবাইল দিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন এবং ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন এর জন্য উপরের ধাপগুলো অনুসরণ করুন তাহলেই কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন

    উত্তরঃ ভোটার আইডি কার্ডে কোন স্থানে ভুল হলে সংশোধন করা জন্য নিম্নে দেওয়া লিংকে প্রবেশ করুন। এখান থেকে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তারিখ নাম-ঠিকানা ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারবেন দেখুন।ভোটার আইডি কার্ডে কোন স্থানে ভুল হলে সংশোধন  ক্লিক করুন


    আমার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে চাই

    1.প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তির পক্ষে কে একাধিক নামে অফ বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া যায়

    উত্তরঃউত্তর না কোন ব্যক্তি ভোটার আইডি কার্ড একটি পাবেন কোনভাবে দুটি পাবার সম্ভাবনা নেই তথ্য গোপন করে একাধিক স্থান থেকে ভোটার হলে কেন্দ্র  থেকে হলেও আঙ্গুলের ছাপ ধরা ধরা পড়বে । এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে তাই কোনক্রমেই একজন ব্যক্তি ভোটার আইডি কার্ড নকল করতে পারোনা। আর যারা করতে পারেন তারা  হলো .....*******?

    2.প্রশ্নঃ নতুনভাবে  ভোটার হওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়?

    উত্তরঃ নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য সবচেয়ে ভালো হয় এসএসসি সার্টিফিকেট বা সমমানের সার্টিফিকেট জন্ম নিবন্ধন অনলাইন সনদপত্র যদি পরীক্ষায়  সনদ না থাকে।

     তাহলে ঠিকানা প্রমাণ করার জন্য ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি ,নাগরিক সনদ ,বাবা-মা এবং বিবাহ হলে এনআইডি কার্ডের ফটোকপি কাবিননামা, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট,ট্রেন নাম্বার যদি থাকে তাহলে সাহায্য করতে পারবেন।নিজে নিজের ভোটার আইডি কার্ড দেখবো কিভাবে এ পোস্ট এর শুরু থেকে পড়ুন।

    3.প্রশ্নঃ আমি দরিদ্র এবং আমার বয়স 18 বছর  এরকম ।18 বছর পর দেখিয়ে একটি এনআইডি কার্ড পেলে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকরি পেতে পারেন মানবিক কারণে পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় না কি?

    উত্তরঃ উত্তর না ভোটার আইডি কার্ড পাওয়ার জন্য 18 বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ।মানবিক বিবেচনায় কোন সুযোগ নেই এখানে উপরের নিয়মে অনলাইন থেকে আপনার আইডি কার্ড সংগ্রহ করুন।

    4.প্রশ্নঃ ভুলক্রমে আমি দুইবার ভোটার আইডি কার্ড রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি এখন আমি কি করব?

    উত্তরঃ যথাসম্ভব বিষয়টি আপনার সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানাতে হবে আপনাকে বর্তমান সময়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেডিকেল ব্যবস্থা   কার্যক্রম চলছে। যার কারণে খুব তাড়াতাড়ি ডুবলিকেট সনাক্ত করা হবে উল্লেখিত যা    শাস্তিযোগ্য অপরাধ। 

    5.প্রশ্নঃ আমার ভোটার আইডি কার্ড আছে কিন্তু সেটি 2008 এর সংসদ নির্বাচন সময় ভোটার তালিকা নাম ছিল না এরুপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?

    উত্তরঃ অবিলম্বে এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইন উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন সেখান থেকে আপনি সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। 

    6.প্রশ্নঃ কোনভাবে একজনের   কার্ড অন্য জনে কি   সংগ্রহ করতে পারবেন?

    উত্তরঃ ভোটার আইডি কার্ড নিয়ম উপরে বর্ণিতঃ ক্ষমতাপত্র প্রাপ্তি ও স্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে অন্য ব্যাক্তি সংগ্রহ করতে পারবে।

    7.প্রশ্নঃ অনেকে বিভিন্ন ধরনের র্ফম ডাউনলোড করার কথা বলছেন ।এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে  ?

    উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইন বা জেলা-উপজেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে ।অথবা, এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে দুটি ওয়েবসাইট দেয়া হলো দেখুন ঃ website: www.nidw.gov.bd  ২য় দেখুনঃ-   www.ecs.gov.bd .

    এই দুই ওয়েবসাইট থেকে আপনারা খুব সহজে আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন এবং ফর্ম ডাউনলোড করতে পারবেন।

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চাই

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চাইলে এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন এখানে পড়ানো করা হচ্ছে কিভাবে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের যেকোনো ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারবেন। ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চাই ক্লিক করুন

     নতুন ভোটার হতে চাই

    জাতীয় পরিচয় পত্র হেলপ্লাইন -ভোটার আইডি কার্ড চেক-nid bd helpline number

    1 . যোগাযোগ ঠিকানাঃ Nirbachan Bhaban (7th-8th floor) Agargaon,dhaka-1207

    2. nid bd helpline facebook page: https://www.facebook.com/bd.nid

    3. nid bd helpline call center number:105

    4. nid bd helpline Email : info@nidw.gov.bd

    5.nd bd helpline number:+01705501261  এই নাম্বারে যোগাযোগের সময় হচ্ছে - রবি বার থেকে বৃহস্পতিবার, সাকল 9.00 টা থেকে বিকাল 5.00 পর্যন্ত । জাতীয় পরিচয় পত্র হেলপ্লাইন ভোটার বা আইডি কার্ড হেল্প লাইন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিম্নে দেওয়া লিংকে প্রবেশ করুন https://services.nidw.gov.bd/contact।  এই লিংকে প্রকাশ করেন ভোটার আইডি হেলপ্লাইন ঠিকানা ও যোগাযোগ করুন

     স্মার্ট কার্ড কিভাবে পাবো- স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম- স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড

    স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম জানুন।

    স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম অনেকে জানতে চান। অনেকে বলেন কিভাবে স্মার্ট কার্ড   অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য  জাতীয় পরিচয় পত্র অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে পারেন  এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন services.nidw.gov.bd/ । 

    বা নিম্নে দেওয়া লিংকটিতে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন।স্মার্ট কার্ড চেক করার নিয়ম ক্লিক করুন

    জাতীয় পরিচয় পত্র তথ্য হালনাগাদ করার জন্য কি কি প্রমান পত্র  দাখিল করতে হয়?

    1.যদি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম( বাংলা -ইংলিশ )থাকে এবং জন্ম তারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে উক্ত সংশোধনের নিম্নবর্ণিত  প্রমাণ লাগবে।

     *সবচেয়ে ভালো হয় শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি বা  সমমান সনদপত্র। শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এসএসসি পাস সমান না হলে এবং আধা-স্বায়ত্বশাসিত , স্বায়ত্বশাসিত, কিংবা সংবিধিবদ্ধ  যে কোনো ধরনের চাকুরী থাকলে বা হলে চাকুরীর বই বা মান্থিলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও) ভুক্ত হতে হবে। 

    এই প্রমাণগুলো না থাকলে আপনি পাসপোর্ট, জন্ম নিবন্ধন, ডাইভিং লাইসেন্স,  কিবাহের কাবিননামা, সত্যায়িত অনুলিপি। এ প্রমাণগুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন তারিখ পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।

    আপনি নিচের লিংকে প্রবেশ করে দেখুন জন্ম নিবন্ধন তারিখ পরিবর্তন এবং আরো অন্যান্য তথ্য ক্লিক করুন

    নামের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আপনি যে প্রমান পত্র লাগবে।এসএসসি সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ,মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার এমপিও ।এছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি  কপি। 

    আপনি উপরের দেওয়া জন্ম নিবন্ধন তারিখ পরিবর্তন লিংকে গিয়ে দেখুন এখানে সম্পূর্ণ বিস্তারিত আছে আপনি দেখে নিতে পারেন।

    **যদি আপনার ধর্ম নাম পরিবর্তন করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে   সম্পাদিত হলফনামা জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি এবং আবেদন করার জন্য যথাযথ প্রমাণ পত্র দাখিল করতে হবে এছাড়া শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদপত্র ,ড্রাইভিং লাইসেন্স ,পাসপোর্ট, জন্ম নিবন্ধন সনদ, ইত্যাদি।

    2.বিবাহ বিচ্ছেদ  হওয়অ পর বা অন্য কোন কারণে স্বামীর নাম সংযোজন বা বিয়োজন করতে চাইলে বিবাহ বিচ্ছেদ  এর তালাকনামা বা কাবিননামা বা মৃত্যু সনদ বা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হল  হলফনামা/ বিবাহ বিচ্ছেদ  ডিক্সির দিকের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে এক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রয়োজনে সরজমিনে তদন্ত করতে পারেন। 

    এই তথ্যগুলো মাধ্যমে আপনি খুব সহজে স্বামীর নাম পরিবর্তন করতে পারবে এর মাধ্যমে আপনি বর্তমান স্বামীর নাম পরিবর্তন করে পরবর্তী স্বামীর নাম সংযোজন করতে পারবেন।

    *পিতা মাতার নাম সংশোধন এক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র পিতা-মাতার নামের বানান বা অন্য নাম চলে আসে সেজন্য আপনার পিতা-মাতার এসএসসি বা সমমান সনদপত্র যদি  এগুলো না থাকেন।পিতার ড্রাইভিং লাইসেন্স,মাত ও পিতা পাসপোর্ট ।

     এনআইডি কার্ডের ফটোকপি বা জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি লাগবে যেমন পিতা-মাতা ভাই-বোন জাতীয় পরিচয় পত্র সত্যায়িত ।

    **ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য বা সংশোধন করার জন্য সঠিক ঠিকানা   স্বপক্ষে বাড়ির দলিল ,টেলিফোন, গ্যাস বা পানি বা বিদ্যুৎ বিল বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র বাড়ি ভাড়া  রশিদের সত্যায়িত সনদ।

    *রক্তের গ্রুপ সংশোধন করার জন্য ডাক্তারি রক্ত পরীক্ষা গ্রুপ  পত্র জমা দিতে হবে।উপরে বর্ণনা করা হয়েছে কিভাবে পরিবর্তন করবেন।এবং কি উপরের লিংকে গিয়ে দেখতে পারেন

    ** শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশোধন করার জন্য আপনার সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র সত্যায়িত প্রমাণিত করে জমা দিতে হবে। আপনারা সংশ্লিষ্ট জেলা, উপজেলা,   জেলা পরিষদ ইউনিয়ন পরিষদ কতৃপকক্ষে   প্রমাণ প্রধান করতে হবে। প্রমাণ দেয়ার পর কিছুদিনের মধ্যে আপনার এনআইডি কার্ড সংশোধন হয়ে আসবে।

    আশা করি আপনারা  এ পোস্ট সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন যদি কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট জানাতে পারেন এ পোষ্টের মধ্যে আমি   আমি আইডি কার্ড এর যাবতীয় সকল প্রশ্ন ও উত্তর দিয়েছি যদি কোন প্রশ্ন উত্তর  যদি বুঝতে অসুবিধ হয় তা হলে জানাতে পারেন। 

    আশা করা যায় এ পোস্ট যদি আপনি সম্পূর্ণ ভালোভাবে পড়েন তাহলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকার কথা না যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।

    আমি এই ওয়েব পেজে নানা ধরনের তথ্য সংক্রান্ত পোস্ট করে থাকে এগুলো পাওয়ার জন্য  এই ওয়েবসাইটের সঙ্গেই থাকুন।আমি প্রতিনিয়তই সাইটে পোস্ট করে থাকেন থাকি।

    এই ওয়েবসাইটে আরো তথ্য দেওয়া হয়েছে সেগুলো আপনি পড়তে পারেন যার ফলে আপনার আরও সমস্যা সমাধান হবে। ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্টটি পড়ার জন্য


    LikeYourComment