ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম,ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম খুব সহজে আপনি ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার দিয়ে। আপনার কাঙ্খ

    ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম খুব সহজে আপনি ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার দিয়ে।  আপনার কাঙ্খিত ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে।ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে খুব সহজে আপনারা অনলাইন কপি বের করে আপনাদের নিজস্ব কাজ করে নিতে পারবেন অনলাইন কপি ধারা। নিম্নে ভোটার আইডি কার্ড বের করার বর্ণনা করা হল ঃ

    দেখায় অনেক ভাই-বোন আছে যাদের বয়স 18 পর চলে যায় তারা মূলত জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য আবেদন করেন। কিন্তু জাতীয় পরিচয় পত্র আসতে সময় লাগে এখন আপনারা চাচ্ছেন অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে আপনারা আসলেই ভোটার আইডি কার্ড স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

    অন্যন্য বিষয়

    ভোটার আইডি কার্ড দেখার নিয়ম বা অনলাইন কপি

    স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড বা অনলাইনে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড

    অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন বা ভোটার আইডি  কার্ডে নানা প্রশ্ন বা সংশোধন করতে কত দিন লাগে এধরনের তথ্য জানতে ক্লিক করুন

    জন্ম নিবন্ধন অনলাইনের কপি ডাউনলোড এবং জন্ম নিবন্ধন যাচাই yyyy mm dd জানতে ক্লিক করুন


    আপনি ভোটার আইডি কার্ড বের করার জন্য আবেদন করার সময় যে আপনাকে ভোটার স্লিপ দিয়ে ছিল সেই    কোড দিয়ে খুব সহজে ভোটার আইডি কার্ড বের করা যায় অনলাইন কঁপি। অনলাইন কপি দিয়ে নানা ধরনের কাজ  করে নেওয়া যায়। 

    ভোটার স্লিপ বলা হয় ভোটার আবেদন মানববন্ধন নতুন করার পরে একটু তৃপ্ত হয় সেই স্মৃতি একটি নম্বর উল্লেখ থাকে তাকে বলা হয় ভোটার স্লিপ নাম্বার। 

    যদি কারো ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে যায়  তাহলে একই পদ্ধতি আপনার ভোটার আইডি কার্ডডের অনলাইনের কপি    বের করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন হবে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বা বা ভোটার আবেদন করার সময়ের স্লিপ নাম্বার।  ভোটার  আইডি কার্ডের নাম্বার  বা স্লিপ নাম্বার একই।  যার মাধ্যমে নতুন ভারে অনলাই ভোটার আইডি কার্ড বের করা যায়। 

    আপনারা অবশ্যই জানেন ভোটার আইডি কার্ড আবেদন করার পর। ভোটার আইডি কার্ড হাতে পেতে সময় লাগে । অবশ্যই আপনার ভোটার আইডি কার্ড পরিপূর্ণভাবে করতে অনেক সময় লাগবে ভোটার আইডি কার্ডের অরিজিনাল কপি চিন্তা না করে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি বের করে নিজের কাজগুলো চালিয়ে নেয়।

    ভোটার আইডি কার্ড অরিজিনাল কপি পেয়ে থাকেন কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেই ভোটার আইডি কার্ডটি হারিয়ে যেতে থাকে তাহলে আপনারা খুব সহজে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে অনলাইন থেকে ভোটার অনলাইন কপি বের করে নিতে পারবেন কোন ধরনের সমস্যা ছাড়াই।

    যেহেতু আপনাদের সবার কাছে ভোটার আইডি কার্ডের   স্লিপ নাম্বার বা ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার রয়েছে আপনারা ভোটার  নাম্বার গুলো  দিয়ে ভোটার অনলাইন কপি বের করতে পারবেন।


    ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

    ভোটার নাম্বার বের করার নিয়ম

    ভোটার আইডি কার্ড এন নাম্বার বের করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ভোটার স্লিপ নাম্বার যার মাধ্যমে ভোটার নাম্বার বের হবে। এরপর আপনাকে ভোটার স্লিপ নাম্বার ভোটার কার্ডের নাম্বার বের করার জন্য বাংলাদেশের  বোর্ড সার্ভারে  গিয়ে সার্চ করতে হবে। https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/  বা ক্লিক করুন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন

    উপরের লিঙ্কে প্রবেশ করার পর আপনারা দেখতে পারবেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট আপনারা দেখতে পারবেন অ্যাকাউন্ট নেই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলে তাহলে রেজিস্টার করতে পারেন তারপরে অপশন রয়েছে নতুন নিবন্ধনের জন্য আবেদন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র থাকলে আপনি নতুন নিবন্ধন করতে পারেন। 

     সেখান থেকে আপনি সর্বপ্রথম রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করবেন এরপর ক্লিক করার পর আপনার সামনে নিম্নে পিকচার মত প্রদর্শন হবে সেখানে লেখা রয়েছে একাউন্ট রেজিস্টার তারপর রয়েছে জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর বা  ফরম নম্বর।

     

    ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

    একাউন্ট রেজিস্টার  যার পর আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বা ফরম নম্বর যেখানে আপনি   আপনার স্লিপ নাম্বার বা ভোটার নাম্বর  দিয়ে দিবেন। ভোটার নাম্বার বা স্লিপ নাম্বার দেওয়ার পর নিচে দেখুন জন্ম তারিখ তো সেখানে আপনার জন্ম তারিখ টা দিয়ে দিন।

    তারপর দেখুন লেখা রয়েছে ছবিতে প্রদর্শিত কোডটি  প্রবেশ করান  । সেখানে  কোড পিকচার রয়েছে এটি সেখানে দিয়ে দিন। এই  পিকাচার দেয়া হয় আপনি রোবট কি মানুষ। 

    ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

    উপরোক্ত যে পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করতে বলা হয়েছে সেগুলো হলো যারা নতুন ভোটার হয়েছেন তাদের জন্য যারা এখনো ভোটার আইডি কার্ড হাতে পাননি তাদের জন্য এ পদ্ধতি তারা জন্ম তারিখ দিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি বের    পারবেন। 

     ভোটার আইডি কার্ড বের করার জন্য উপরোক্ত ওয়েবসাইটটি দেয়া হয়েছে সে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। https://services.nidw.gov.bd/ । প্রবেশ করার পর সেখানে দেখবেন ভোটার তথ্য অপশন আপনি আপনার ভোটার তথ্য সাবমিট করে দিলেই এরপর আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে পারবেন।

    আপনি আপনার নতুন ভোটার হয়ে থাকেন যদি  ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার যদি না পান তাহলে নির্বাচন অফিসে গিয়ে / আপনার কাক্ষিত নিউনিয়ন পরিষদে। ভোটার তালিকা আপনি আপনার নাম্বারটি পেয়ে যাবেন খুব সহজে । 

    ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করতে হলে আপনাকে উপরোক্ত সার্ভারে প্রবেশ করতে হবে সেই ওয়েব সাইটে যাওয়ার পর। সেখানে ভোটার নাম্বার এবং নিশ্চয় জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দিয়ে তারপর একটি রোবটের পিকচার আসবে পূরন করেন সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন তারপর আপনি আপনার ভোটার তথ্য দেখতে পারবেন।। 

    ভোটার স্লিপ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম

    ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার জন্য উপরোক্ত যে সরকারের ভোটার তথ্য ওয়েবসাইট দেওয়া হয়েছিল সেখানে  প্রথমে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করে । যে প্রদর্শিত হবে সেখানে ভোটার স্লিপ নাম্বার এবং জন্ম নিবন্ধনের তারিখ নিম্নে পিকচার রয়েছে সেটি পূরণ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন এরপর প্রক্রিয়াটি সফল হলে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড তথ্য দেখতে পারবেন এবং ওই আইডি কার্ডের তথ্য বের করে নিতে পারবেন এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।

    উপরে কয়েকবার একই নিয়ম বলা হয়েছে যাতে আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারেন মোটকথা একই ওই ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার তথ্য সাবমিট করতে হবে তারপর আপনারা দেখতে পারবেন আপনাদের ভোট আইডি কার্ডের তথ্য সমূহ। 

    ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি

    ঠিক একই নিয়ম উপরে যে ভাবে বলা হয়েছে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম বা ভোটার আইডি কার্ড নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম বা ভোটার স্লিপ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি বের করার নিয়ম যতগুলো সিস্টেম আছে ভোটার স্লিপ বা ভোটার নাম্বার  তো সিস্টেম এইক। মূলত নিয়ম একই।

    একটি বিষয় যা আপনার জানা প্রয়োজন আপনার জন্ম যদি 2021 সালের আগে হয় তাহলে আপনি ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি বের করার জন্য আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড হারানো বাবদ প্রদান করতে হবে এক্ষেত্রে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড এর ওয়েবসাইটে গিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর এবং জন্ম তারিখ দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড এর তথ্য দেখতে পারবেন।

    যদি আপনার জন্ম 2001 এর পড়া হয় তাহলে আপনার কোন ফ্রী লাগবেনা যতবার খুশি ততবার আপনি ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন এর জন্য আপনি একটি প্রোফাইল তৈরি করে নিবেন নিম্নে প্রোফাইল  করার লিংক দেওয়া হল

    ভোটার আইডি কার্ড প্রোফাইল তৈরি করা নিয়ম


    মোবাইল নম্বর দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা

    অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে মোবাইল নাম্বার দিয়ে কি ভোটার আইডি কার্ড বের করা যায় বা কে যায় না।

    মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড বের করা যায় না এটাই সত্য।

    মোবাইল নাম্বার দিয়ে কোনোভাবেই আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড বের করতে পারবেন না আপনি ভাবতে পারেন যখন ভোটার তথ্য হালনাগাদ করা হয় তখন আপনার কাছ থেকে একটি মোবাইল নাম্বার না হয় পরবর্তীতে আপনার ভোটার তথ্য সংশোধন বা অন্যান্য কার্যক্রমের জন্য এই নাম্বারটি ব্যবহার হয়ে থাকে কিন্তু এই নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ডের প্রথম ভোটার আইডি কার্ড বের করা সম্ভব নয়।

    আশা করি এই পোস্টটি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যদি কোথাও বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এবং কি এই প্রশ্নের উত্তরে কিছু লিঙ্ক দেওয়া রয়েছে সেখান থেকেও আপনারা এ প্রক্রিয়া গুলো পুনরায় দেখতে পারবেন আশা করি এগুলো আপনার উপকারে আসবে।

    এই ওয়েবসাইটে আমি এ ধরনের প্রতিনিয়তই পোস্ট করে থাকি এ প্রশ্নগুলো দেখার জন্য আপনারা এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন এবং এই ওয়েবসাইটে আরো  পোষ্ট রয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন যা আপনাদের উপকারে আসবে।

    LikeYourComment