অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে-অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন,জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন,ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন,ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন.এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস

     অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার নিয়ম।কিভাবে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করা যায় সে সম্পর্কে আলোচনা করব।অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংসধন করবেন  যেভাবে করবেন,এ সম্পর্কে আলোচনা করব এবং  জানাবো আপনারা কত দিনের মধ্যে এই কাজটি সম্পন্ন করতে পারেন অনলাইনের মাধ্যমে সে সম্পর্কে জানানো হবে।


    অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন

    ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় আইডি কার্ড পরিচয় পত্র  বিভিন্ন ধরনের ভুল হয়ে থাকে। ভুলের জন্য কি কি প্রমান পত্র লাগবে এবং আপনি কিভাবে আবেদন করবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করব ।কম্পিউটার বা মোবাইল দিয়ে অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফরম পূরণ করবেন সেগুলো প্রসেস গুলো দেখানো হবে।

    জন্ম নিবন্ধন যাচাই yyyy mm dd ক্লিক করুন

    অনেকের জাতীয় পত্র বিভিন্ন ধরনের  হয়ে থাকে। যেমন, কারো নামের ভুল, পিতা-মাতা নামের ভুল বা জন্মতারিখ, ঠিকানা ভুল ইত্যাদি ।এগুলো ভুল হয়ে থাকে অনেকের জাতীয় পরিচয় পত্র কিন্তু এটি সংশোধন করা যায় অনলাইনের মাধ্যমে অনেকেই জানেনা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার সুযোগ রয়েছে অনলাইনের মাধ্যমে।

    অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে

    ঘরে বসে প্রমাণগুলো যথাযথ ভাবে শর্তসাপেক্ষে অনলাইনে আবেদন করলেই 15 থেকে 20 দিনের মধ্যে এই ভুলগুলো সংশোধন করে দেয়া হয় খুব সহজ আর এটি খুব সহজ করা যায়। কোন ধরনের গড়াগড়ি করতে হয়না আমাদের মূল্যবান সময় বেঁচে যায় যদি আপনি অনলাইনে  মাধ্যেমে করেন।

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন


    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে  যে সকল প্রমাণ করুন দিতে হয় সেগুলো দেখে নিন।আমাদের জাতীয় পরিচয় পত্রের সামনের অংশে জেমস তথ্যগুলো থাকে সেগুলো দেখুন ঃ-

    (ক) নাম             :  md:xxxxx

    (খ) পিতার নাম :md:xxxxx

    (গ) মাতার নাম: ms:xxxx

    (ঘ) জন্ম তারিখ: 20/32/21

    ইত্যাদি তথ্যগুলো সংশোধন এর অন্তর্ভুক্ত এখান থেকে যে তথ্য গুলোর মধ্যে কোন একটি তথ্য বা সবগুলো তথ্য একসাথে তথ্য পরিবর্তন করার জন্য আপনাকে একই সম পরিমাণ ফ্রী দিতে হবে সরকার কর্তৃপক্ষ কাছে।

    ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন

    নাম সংশোধন করার জন্য যে প্রমান পত্র বেশি গ্রহণযোগ্য এসএসসি এসএসসি সমমানের সনদ(ssc - hsc Certificate) ইত্যাদি গ্রহণযোগ্যতা বেশি পায় প্রমাণ করার জন্য।

    যদি কারো এসএসসির সার্টিফিকেট  সনদ না থাকে সে ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত ডকুমেন্টগুলো যেকোনো দুটি বা একটি বা সবগুলো সাবমিট করতে পারেন মানে  সেগুলো অনলাইনে পাঠাতে হবে।

    ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করার জন্য যে প্রমাণ প্রয়োজনঃ( যেকোন ১ টি)

    1.অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
    2. এসএসসি বা এইচএসসি অথবা সমমানের সনদপত্র 
    3.পাসপোর্ট  বা ডাইভিং লাইসেন্স
    4.   বিবাহের কাবিননামা
    5.এমপিও সিটি বা সার্ভিস বহি।
    ইত্যাদি প্রধান করতে হবে নিজের নাম পরিবর্তন করার জন্যএ তথ্যগুলো অনলাইনে প্রধান করলে নাম পরিবর্তন করা যাবে।

    পিতা-মাতার নাম সংশোধন করার প্রমাণ পত্র

    1.এসএসসি বা এইচএসসি অথবা সমমানের সনদপত্র অথবা,
    2.অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদপত্রবা 
    3.পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্সি


    অথবা,নিম্মোক্ত যে কোন একটি তথ্য দিতে পারেন

    1.পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন
    2. পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র 
    3.চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে অফিস প্রধানের প্রত্যয়নপত্র
    4. ভাইবোনের জাতীয় পরিচয় পত্র
    5. পিতার সকল সন্তানের জন্মের ক্রম অনুযায়ী জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর উল্লেখ পূর্বক ওয়ারিশন সনদ পত্র বা প্রত্যয়ন পত্র।
    এই তথ্যসমূহ  গুলো অনলাইনে প্রধান করলে খুব সহজে পিতা-মাতার নাম পরিবর্তন করা যাবে।





    ভোটার আইডি কার্ড জন্ম তারিখ সংশোধন

    ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য যে প্রমানগুলো গ্রহণযোগ্যতা পায় বেশি সেগুলো হচ্ছে এসএসসি সার্টিফিকেট  বা এইচএসসি সার্টিফিকেট।

    যদি কারো এইচএসসি বা এসএসসি সার্টিফিকেট না থাকে। সেক্ষেত্রে তারা নিম্নোক্ত দেওয়া ডকুমেন্টগুলো গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি বা দুটি এবং কি ইচ্ছে করলে সবগুলো তথ্যসমূহ সাবমিট করতে পারবে্

    1.অনলাইন জন্ম নিবন্ধন
    2. পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স
    3. এসএসসি বা এইচএসসি অথবা সমমানের সনদপত্র
    ইত্যাদি তথ্য সমূহ গুলো প্রধান করলে খুব সহজেই আপনার  আপনার ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ পরিবর্তন করতে পারবেন।

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার সরকারি হচ্ছে 230 টাকা (ভ্যাট সহ)

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন

    জাতীয় পরিচয় পত্রের অন্যান্য তথ্য সংশোধন করা প্রয়োজন  হয় যেমন   শিক্ষকগত যোগ্যতা ,পেশা, মোবাইল নাম্বার ,ধর্ম ,ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য সমূহ গুলো সংশোধন ।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা ধর্ম পেশা মোবাইল নাম্বার ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য পরিবর্তন করার জন্য আপনাকে ফি যেতে হবে 115 টাকা ভ্যাট সহ।

    ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা পরিবর্তন

    ভোটার আইডি কার্ডের ঠিকানা অনলাইনে পরিবর্তন করা যায় না এর জন্য আপনাকে ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য আপনার  সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিসে গিয়ে ফরম পূরণ করে তা জমা দিতে হবে।

    দেখে নিন আপনারা কিভাবে কম্পিউটার বা মোবাইল ডিভাইসগুলো ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার আবেদন করবেন।

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি-সংশোধনের ধরন এবং  সাকারি ফ্রি পরিমান।

    1.এনআইডির তথ্য সংসোধন -(NID info correction)  - ২৩০ টাকা ভ্যাট সহ।

    2.অন্যান্য তথ্য সমূহ সংশোধন -(Correction of other information) - ১১৫ টাকা ফ্রি ভ্যাট সহ।

    3.উভয় তথ্য সংশোধন-(Correction of both data)  - ৩৪৫ টাকা ফ্রি ভ্যাট সহ।

    4.রিইস্যু-( Duplicate regular)     - 345 টাকা ফ্রি ভ্যাট সহ।

    5.রিইস্যু জরুরী-(Reissue is urgent)    - ৫৭৫ টাকা ফ্রি ভ্যাট সহ।

    জাতীয় পরিচয় পত্র-অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন

    সর্বপ্রথম আপনার কে জাতীয় পরিচয় পত্রের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ ও ঠিকানা দিতে হবে।এটি দিয়েন আপনার অ্যাকাউন্টটি রেজিস্ট্রেশন করে নেবেন।

     এরপর, আপনার একাউন্ট সাইন ইন করে নেবেন বা লগইন করুন (মানে একইন্টে প্রবেশ করতে হবে) এবং আপনার প্রোফাইল থেকে ফুল তথ্য গুলো এডিট করবেন (মানে ভাুল গুলো সংসধন করবেন)।

     ভুল তথ্য সংশোধনের ধরন অনুযায়ী এনআইডি সার্ভিস ফ্রী  জমা করবেন।( মানে আপনার  এন আইডিকাডে যে সমস্যা সেই সমস্যার টাকা প্রদান করবেন)উপরে তো দিয়ে দিয়েছি টাকার পরিমান   সমস্যা অনুযায়ী   টাকার পরিমাণ দিবেন।   সর্বশেষ আপনার সঠিক তথ্য প্রমাণ  ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট স্ক্যান করে আপলোড করবেন এবং আবেদন  সাবমিট করবেন।

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধনের জন্য নিম্নোক্ত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে হবে আপনাকে

    এনআইডি কার্ড সংশোধনের আবেদন করার আগে আপনাকে সংশোধন ধরন অনুযায়ী( মানে আপনি কি সংশোধন করতে চান) সেই প্রমাণগুলো স্ক্যান করে আপনার ডিভাইসে   সেভ করে নিতে হবে। কম্পিউটার ও স্ক্যানার থাকলে খুব ভালো হয়। না থাকলে ভালো আলোতে সোজাসুজিভাবে মোবাইল দিয়ে  ছবি তুলে নিতে হবে ।ছবিটি সুন্দরভাবে ক্রপ  করে নিন এবং  ছবির লেখাগুলো স্পষ্ট এবং ছবিটি খুবই স্পষ্ট দেখা যায় সে পরিবেশ তৈরি করবেন।

    স্ক্যানার করা তথ্য বা মোবাইল দিয়ে ছবি তোলা তথ্য আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার ডিভাইস ফোল্ডার তৈরি করে রাখুন।

    কোন ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ভালো ক্লিক করুন

    এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন

    এখন আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকে নির্বাচন কমিশনার জাতীয় পরিচয় পত্র  উইং ওয়েবসাইটে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

     আগে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সহজ ছিল ।বর্তমানে ফে্ইস ভেরিফিকেশন করতে হয় ফেইস ভেরিফিকেশন করার জন্য নিচের  দেওয়া  অ্যাপ লিঙ্ক প্রবেশ করুন। ব্যবহার কারার জন্য কিছু নিয়ম-নীতি দিয়ে দিচ্ছি। 

    রেপিস্ট্রেশন ্অ্যাপ লিঙ্ক ক্লিক করুন

    পোষ্টের নিচে দেখানো হয়েছে এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম আপনারা একদম নিচে গিয়ে দেখতে পারবেন এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন করার নিময়। সেখানে লেখা রয়েছে এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন। আপনারা সেখান থেকে শুরু করবেন। 

    ভোটার তথ্য সংশোধন 

    সফলভাবে রেজিস্ট্রেশন করা হলে আপনি এনআইডি অ্যাকাউন্ট লগইন করবেন এখন আপনার সামনে নিচে দেখানো মত একটি পেজ আসবে

    এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন



    আপনি যে তথ্য সংসধন করতে চান তার বাম পাশের  টিক অপশনে ক্লিক করুন । তারপর আপনার ভুল তথ্য গুলো প্রমানপত্র সাথে মিল রেখে সঠিকভাবে সেখান দিয়ে দিন।( মানে যে নাম ঠিক করতে চান সে নামটির পর টিক মার্ক করে না না ঠিক করে  লিখে দিন)্

    এখন, আপনি পরবর্তী অপশন বাটন এ ক্লিক করুন। এখানে সংসধদ করার তথ্য  আলোকে পূর্বরূপ ও সংশোধিত দেখতে পারবেন। সব ঠিক থাকলে আবারো পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন এখানে যে সংসদীয়  যে পেজটি দেখতে পারবেন এই পেজটি পরবর্তীতে আপনার ভোটার আইডি কার্ড হয়ে আসবে। অবশ্যই এটি ভালো করে মিলিয়ে দেখবেন

    ভোটার  সংশোধন ফি প্রদান

    ভোটার সংশোধন ফি প্রদান করার জন্য আপনাকে আপনার ভুল তথ্যের ধরন অনুযায়ী    ফি প্রদান করতে হবে। মনে রাখবেন আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল এতক্ষণ যা করছেন তা ক্লোজ করবেন না

    ফ্রি প্রদান করার আপনাকে আবার আবেদনের বাকি কাজ শেষ করতে হবে।

    NID Free পরিশোধ করতে আপনি রকেট,বিকাশ,ওকে ওয়ালেট থেকে খুব সহজেই  আপনি টাকা পরিষধ করতে পারবেন। 

    জাতীয় পরিচয়পত্র  সংশোধন ফি জমা দেওয়ার নিয়ম

    তথ্য সংশোধন জন্য প্রথমবার আবেদনের  ক্ষেত্রে ২০০ টাকা ফি এবং ১৫% ভ্যাট ৩০ টাকা, মোট ২৩০ টাকা পি প্রদান করতে হবে।  নিম্নে বিকাশের মাধ্যমে জাতীয পরিচয়পত্রের প্রদান।

    বিকাশের মাধ্যমে জাতীয পরিচয় পত্রের প্রদান

    বিকাশের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করাকরি দিতে বিকাশ অ্যাপ থেকে আপনার বিকাশ একাউন্ট লগইন করুন এবং নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

    1.প্রথমে বিকাশ অ্যাপ এ প্রবেশ করুন
    2.এখন পে বিল অপশনে যান
    3.তারপর সরকারি ফ্রি অপশনে ক্লিক করুন এবং এনআইডি সার্ভিস অপশনটি বাছাই  করুন।
    4.আপনার আইডি নম্বরটি ইংরেজিতে লিখুন
    5.আপনার আবেদন ধর্ম অনুযায়ী বাছাই করুন

     এখান  বিকাশ একাউন্ট পিন নাম্বার দিয়েন বিল পরিশোধ করুন করা হলে আপনি জাতীয় পরিচয় পত্র ওয়েবসাইটে আবার ফিরে যান এবং প্রমানপত্র সমূহ আপলোড করে দিন ওয়েবসাইটে তারপর আবেদন টি সাবমিট করুন।

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি লাগে

    ডকুমেন্টস আপলোড ও আবেদন সাবমিট - প্রমাণপত্র

    দিতে ফোল্ডারে রাখতে বলছিলাম এখন প্রয়োজনীয় মোতাবেক আপনার ডকুমেন্টগুলো ওয়েবসাইটে আপলোড করে আবেদন সাবমিট করতে পারেন এভাবে আবেদন করলে আপনি সফল হবেন ইনশাআল্লাহ।

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফরম ডাউনলোড

    আবেদনপত্র সাবমিট করার পর ড্যাশবোর্ড এর আসন এখন উপরের দিকে আবেদনটি ডাউনলোড করার লিংক দিতে পারবেন লিংকে ক্লিক করে আপনি জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফরম ডাউনলোড করে নিতে পারেন নিজের কাছে সংরক্ষণ   করতে পারেন।

    এভাবে আপনি খুব সহজে ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় সংসদ   ফরম টি ডাউনলোড করতে পারবেন।

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন জটিলতা

     জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে গিয়ে কিছু জটিলতা দেখা দিতে পারে  ।এর জন্য যদি আপনার কাছে প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র   থাকে তাহলে কোনো সমস্যা হবে না । কারণ প্রমাণপত্র ছাড়া ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করা যায় না। 

    এর জন্য আপনার প্রমানপত্র  শুদ্ধভাবে থাকতে হবে। আপনার কাছে প্রমানপত্রের তথ্যগুলো সঠিক হতে হবে উদাহরণ স্বরূপ ঃ-  আপনার কাছে এনআইডি কার্ডের নাম: নাজমুল হোসেন কিন্তু আপনি চান আপনার  শুদ্ধ নাম: সজিব হোসেন।

     প্রশ্ন ও উত্তর জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন সংক্রান্ত

    ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি ?-লাগে ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করার জন্য সাধারণত প্রয়োজন দেখা দেয় এসএসসি সদন এসএসসি সনদ ড্রাইভিং লাইসেন্স  এবং পাসপোর্ট ।

    যদি কারণ এসব ডাটা বা তথ্য না থাকে তাহলে তাকে যেতে হবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন বা সরকারি চাকরির সার্ভিস বইয়ের কপি নতুবা বিয়ের কাবিননামা ইত্যাদি   দিয়েও জাতীয় পরিচয় নাম সংশোধন করতে পারবেন

    কিভাবে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করা যায়

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করার জন্য প্রয়োজন হয় উপযুক্ত প্রমাণ ধারা  জাতীয় পত্রে কোন ভুল থাকলে উপযুক্ত প্রমান অনলাইনে আপলোড করে আবেদন করার মাধ্যমে সমাধান করা যায় ।আবেদনটি কর্তৃপক্ষ অনুমোদন  হলে অনলাইন থেকে আপনি এনআইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

    জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে কতদিন সময় লাগে

    জাতীয় পরিচয় পত্র সাধারণত অনলাইনে উপযুক্ত প্রমাণ অনলানে  আপলোড করার পরক। ভোটার সংসধন করা জন্য সর্বোচ্চ 20 থেকে 25 দিনের মধ্যেই অনুমোদন পাওয়া যায় কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় অতিরিক্ত ভেরিফিকেশন জন্য 5 থেকে 10 দিন দেরি হতে পারে।

    আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের উপকৃত হয়েছে এবং টি আপনাদের জাতীয় পরিচয় পত্র কোন ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নিতে পেরেছেন

    এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন

    এখন আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল থেকে নির্বাচন কমিশনার জাতীয় পরিচয় পত্র  উইং ওয়েবসাইটে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

     আগে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সহজ ছিল ।বর্তমানে ফে্ইস ভেরিফিকেশন করতে হয় ফেইস ভেরিফিকেশন করার জন্য নিচের  দেওয়া  অ্যাপ লিঙ্ক প্রবেশ করুন। ব্যবহার কারার জন্য কিছু নিয়ম-নীতি দিয়ে দিচ্ছি। 

    রেপিস্ট্রেশন ্অ্যাপ লিঙ্ক ক্লিক করুন

    এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন

     লিংকে প্রবেশ করার পর দেখতে পারবেন রেজিস্টার করুন আবেদন করুন তো আপনারা রেজিস্টার এ ক্লিক করবেন।

    এখানে আপনারা জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্ব বা ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার বা স্মার্ট কার্ড নম্বর স্লিপ নম্বর লিখুন আপনার জন্ম তারিখ ও ছবিতে দেখানো কোডটি টাইপ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। 

    নিচে চিত্র দেওয়া হয়েছে    চিত্রে প্রথম  জাতীয় পরিচয় নম্বর ফরম নম্বর তারপর বুঝানো হয়েছে তারিখ এবং উপরে দাক দাক করা ওখানে অঙ্ক প্রদর্শনের হয়েছে সেই লোকানো  অঙ্ক লিখতে হবে তারপর সাবমিট করতে হবে।

    এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন

    *এবার আপনার বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা বিভাগ জেলা উপজেলা বাছাই করুন সেখানে একটি চাটি দেখতে পারবেন সেখান থেকে আপনার তথ্য আপলোড করুন। যা যা চারে সেখানে দিন যে তথ্য গুলো দিবেন সে গুলো যেন আপনার হয়। তারপার পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। 

    *তথ্যগুলো সঠিক ভাবে দিয়ে থাকলে আপনার মোবাইল নম্বর দেখানো হবে উদাহারন হিসেবে সেখানে   আপনি  একটি সচ্ছল মোবাইল নাম্বার দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। অবশ্যই মোবাইল নম্বরটি সচ্ছল রাখতে হবে।( মানে খোলা রাখতে হবে) এ মোবাইল   আপনার হাতে রাখতে হবে কারণ এখানে এই নাম্বারে একটি ভেরিফিকেশন ওটিপি মেসেজ আসবে  ।

    *মোবাইল নাম্বারটি লেখার পর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।সেখানে রাখা হয়েছে বার্তা পাঠান আপনার বার্তা পাঠান এ ক্লিক করবেন।

    *মোবাইল নাম্বার দেওয়ার পর আপনার মোবাইলে একটি ছয় ডিজিটের একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হবে সেই কোডটি সেখানে   একটি বক্সে লিখুন এবং বহাল বাটনে ক্লিক করুন  ।তারপর নিচের চিত্রের মতো দেখতে পারবেন।

    এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন

    *এখন আপনার ফেস ভেরিফিকেশন এর জন্য একটি  QR কোড দেখানো হবে এনআইডি কার্ড ওয়ালেট(NID Wallet অ্যাপ দিয়ে স্ক্যান করে আপনার ফেস ভেরিফিকেশন করতে হবে।

    নিম্নে মোবাইল দিয়ে এনআইডি ওয়ালেট  QR কোড করার নিয়ন দেখানো হয়েছে।

    QR কোড

    *আপনার ফেস ভেরিফিকেশন এর জন্য একটি qr-code দেখানো হবে যে মোবাইলে আপনি এনআইডি ওয়ালেট ইন্সটল করেছেন ।সে মোবাইলটি হাতে নিন পেন্টিং অ্যাপ টি ওপেন করুন এবং কিউআর কোডটি স্ক্যান করুন।

    *আপকা খানা ভিডিওর মতোন আপনার মুখ বরাবর সেলফি ক্যামেরা ধরুন ও সোজাসুজি তাকান ঠিক থাকলে oke বা টিক মার্ক নোটিফিকেশন দেখাবে।

    *ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে আপনার মাথা একবার বামে ঘোরার  ওকে না দেখালে আবার চেষ্টা করুন।

    *ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে পরবর্তীতে আপনি দেখতে পারবেন পাসওয়ার্ড সেট করুন ভবিষ্যতে ফেস ভেরিফিকেশন এর ঝামেলা ছাড়া একাউন্টে লগইন করতে হলে আপনাকে সেই পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করে একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে পাসওয়ার্ড সেট করার জন্য আপনার পরামর্শ থাকবে ভবিষ্যতে জাতীয় পরিচয় পত্র  পুনরায়  ডাউনলোড করার জন্য আপনার অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে।

    *পাসওয়ার্ড সেট করার সাথে  আপনার এন আইডি ওয়েবসাইট  sing up (অপেন ) হয়ে যাবে আপনি আপনার ছবিও প্রোফাইল দেখতে পারবেন।

    সেখানে ছবিটার দিকে ডান পাশে  সবার নিচে দেখতে পারবেন ডাউনলোড অপশন সেখান থেকে আপনি ডাউনলোড করতে পারেন নতুবা জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করুন সেখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নেবেন।

    আমি আশা রাখতে পারি যে আপনি এনআইডি কার্ড ওয়েবসাইট রেজিস্ট্রেশন করেছেন এবং আইডি খুলতে করেছেন এবং পাসওয়ার্ড দিতে পেরেছেন এবং আপনার প্রয়োজনীয় সকল তথ্য সেখান থেকে ডাউনলোড করতে পেরেছেন

    আমি প্রতিনিয়ত এ ধরনের পোস্ট করে থাকি টেকনোলজি বিষয়ক এবং আরো অন্যান্য তথ্য দিয়ে থাকেন আপনারা এগুলো তথ্য পাওয়ার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন এবং এই ওয়েবসাইটে আরো পোস্ট রয়েছে সেগুলো দেখতে পারেন

    LikeYourComment