কোন ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ভালো
ডেবিট কার্ড প্রয়োজনে আমাদের দিন দিন অনেক বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে।তার কারণ আমরা অনেক শপিং মলে বা কোন কিছু কেনাকাটার জন্য আমরা কার্ড ব্যবহার করে থাকি। তবে এ অনেক জানতে ইচ্ছে করে যে কোন ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ভালো বেশি। ডেবিট কার্ড নিয়ে এবং কোন ব্যাংকের ভালো ডেবিট কার্ডট ভালো তা আলোচনা করব আপনারা সম্পূর্ন পোস্ট পড়ুন।
প্রথমে আগে দেখে নিন কোন ডেবিট কার্ডের কি সুবিধা থাকছে সেগুলো জেনে নিন।
ডেবিট কার্ডের সুবিধা
ক্রেডিট কার্ড হয়তো সবার কাছে থাকে না কিন্তু ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে না বা কার্ড নেই এমন মানুষ সংখ্যা খুবই কম রয়েছে আমাদের দেশে তাই আমরা যখন ডেবিট কার্ড গুলো ব্যবহার করছি আমাদের তো জানা উচিত যে কোন তুলনামূলক একটু বেশি আপনাকে সুযোগ সুবিধা দিবে। সেগুলো ব্যবহার করলে আপনার মন্দ হবে । যেগুলো আপনার জন্য ভালো তো চলুন দেখে নিন 2020 দশটি ব্যাংকের ডেবিট কার্ড।
১/ HDFc Bank millennia debit card: HDFC :এই ব্যাংকের ডেবিট কার্ড অত্যন্ত ভালো । payzapp এবং smartbuy এই দুটি পদ্ধতিতে শপিং বা কেনাকাটা করলে আপনি পাচ্ছেন শতকরা 5% ক্যাশব্যাক। যেকোনো অনলাইন কেনাকাটার মাধ্যেমে 2.5% শতকরা ক্যাশব্যাক পাওয়া যায় ।
অফলাইনে আপনাকে সুযোগ দিচ্ছে কেনাকাটা এবং ওয়ালেট রিলোডে করলে শতকরায় ১% ক্যাশব্যাক ।আপনার জন্য রয়েছে বছরে 4 বার ডোমেস্টিক বিমানবন্দরের লাইঞ্জ এই আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। দুর্ঘটনা সমস্যা ইনস্যুবেন্স রয়েছে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এই কার্ডটি বছরে চার্চ নেয় ৫০০ টাকা + জিএসটি।
2/ DcB bank cashback Debit card : এই কার্ড ব্যবহার করা অনেক লাভ জনক ।অনলাইন এবং অফলাইন কেনাকাা করলে ১.৬ শতাংশ ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়। এই কার্ডে বছরে কোন চার্চ নেওয়া হয় না ।আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার নিজেই বেছে নিতে পারবেন। প্রত্যেক বিসিবি ব্যাংক ও ভিসা এটিএমে আনলিমিটেড টাকা তুলার সুবিধা রয়েছে ।এরমধ্যে লাগবেনা আপনার কোন ধরনের চার্চ । মাসে সবচেয়ে বেশি 2000 টাকা এবং বছরে 20 হাজার টাকা ক্যাশব্যাক পেতে পারেন এই ডেবিট কার্ড ব্যবহারের গ্রাহকরা।
3/Axis Bank priority Debit card:এই কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন থেকে 25000 টাকায় কেনা কাটার মাধ্যমে প্রতি মাসিক পাওয়া যায় 2500 টাকা ক্যাসব্যাক। দেশের মধ্যে কেনাকাটা প্রতি 200 টাকায় 1 রিওয়ার্ড পয়েন্ট পাওয়া যায়।এবং কি পাশাপাশি গ্রাহকরা পাচ্ছেন ইন্টারন্যাশনাল ক্ষেত্রে প্রতি 200 টাকার কেনাকাটায় 3 রেওয়ার্ড পয়েন্ট ক্যাশব্যাক।
প্রতি কোয়ার্টারে ২ টি ডোমেস্টিক বিমানবন্দর লাউঞ্জ কমপ্লিমেন্টরি ব্যবহারের সুবিধাও থাকছে এই ডেবিট কার্ডে। অনলাইন ট্রানজাকশন এর রিল থাকলেও অপশনে তেমন ভালো নেই এই কার্ডের মধ্যম এবং এই কার্ডের প্রতিবছর কোন মাসে চার্জ নেয় না।
একাউন্ট পে চেক লেখার নিয়ম clik korun
4/Indusind Bank signature Exclusive Debit card: একাডেম 0 কারেন্সি মার্কআপ।এই কার্ড ব্যবহার করে 40 হাজার টাকার বেশি কেনাকাটা করলে 6x রিওয়ার্ড পয়েন্ট পাওয়া যায়G প্রতি কোয়াটারে 2 ডোমেস্টিক এয়ারপোর্ট লাউঞ্জ ব্যবহার সুযোগ রয়েছে।ণে এবং আরো থাকছেন বুক মাই শো একটি টিকেট এর সঙ্গে একটি টিকেট ফ্রিতে পাওয়ার অফার।
তো কার্ড সম্পর্কে কিছু তথ্য দেয়ার চেষ্টা করেছি আশাকরি এই তথ্যগুলো আপনারা বুঝতে পেরেছেন। এখন আপনাদের কোন কাজ বেবিট কার্ড ভালো তা নিয়ে আলোচনা করব। এবং কি আমি নিচে অন্য আরেকটি কার্ড সম্পর্কে বলবো যে কারণে আমাদের দেশে ব্যবহার করতে পারেন।
কোন ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ভালো
আমরা ধরে নিতে পারি যে ডাচ বাংলা ডেবিট কার্ড ব্যবহার করা আমাদের জন্য অনেক ভালো। কেন নয় ডাচ-বাংলা ব্যাংকের এটিএম ভুতের সংখ্যা অনেক বেশি আমাদের দেশে ।অনেক বেশি যার ফলে আমরা যেকোন যায়গায় যায়না কেন খুব সহজে আমরা টাকা তুলতে পারে এ দিক থেকে দেখলে ডাচ বাংলা ব্যাংক খুবই ভালো।
ডাচ বাংলা কার্ড সম্পর্কে বিস্তারিত
ডাচ বাংলা ব্যাংক সম্পর্কে সমস্ত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব ।নিচে আপনারা দেখতে থাকুন ডাচ-বাংলা ব্যাংক সম্পর্কে এখানে আমি প্রত্যেকটা বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করব।
ডাচ বাংলা ব্যাংকের কার্ড কয়টি রয়েছেন
কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো ক্লিক করুন
আপনার যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংকের একজন গ্রাহক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ইচ্ছে করলেই পাঁচ ধরনের কার্ড ব্যবহার করতে পারেন ।কারণ ডাচ বাংলা ব্যাংকের পাঁচটি কার্ড রয়েছে। ডাচ বাংলা ব্যাংকের প্রত্যেকটি কার্ডের মধ্যে রয়েছে আলাদা আলাদা সুযোগ। আপনি এক এক কাডে কাটে এক এক ধরনের সুযোগ উপভোগ করতে পারবেন।
ডাচ বাংলা ব্যাংকের পাঁচটি কার্ড আপনি নিতে পারেন এই কার্ডগুলোর নাম নিম্নে দেয়া হয়েছে আপনি আপনি দেখে নিন ।
ডাচ বাংলা ব্যাংকের এই কাঠি দিয়ে বাংলাদেশের যে কোন ধরনের লেনদেন করতে পারবেন এই কার্ডটি ব্যবহার করা ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথম বছর কোন ধরনের চার্জ দিতে হবে না দ্বিতীয় বছর থেকে চার্জ দিতে হবে ।বছরে আপনাকে ভ্যাটসহ 460 টাকা চার্জ জমা দিতে হবে।
2/ VISA Debit Card
আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংক থেকে ভিসা কার্ড নিতে চান তাহলে উপরে দেওয়া কার্ডের তার কার্ড নিতে পারেন এ কার্ড নেওয়ার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম 806 টাকা প্রদান করতে হবে এরপর থেকে প্রতিবছর চার্জ নেওয়া হবে 806 টাকা।
3/ Visa International Debit card
এই কার্ড ব্যবহার করে আপনি চাইলে দেশ অথবা বিদেশে যে কোন ওয়েব সাইটে যেকোনো ধরনের লেনদেন করতে পারেন।
কার্ড এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের বিদেশ কাউন্সিল সাপোর্ট করবে। যার কারণে আপনি চাইলেই বিদেশ কারেন্সি একাউন্টে এড করে নিতে পারেন এই কার্ডটিতে।এই কার্ডটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে প্রতি বছর সার্চ দিতে হবে 1476 টাকা।
4/Master card International Debit cards:এই কার্ডটি ডুয়াল কারেন্সি সাপোর্ট করে যার ।কারণে আপনি চাইলে কার্ড ব্যবহার করে ইন্টারন্যাশনাল যেকোন রকমের লেনদেন করতে পারেন। আপনি উপরে উল্লেখিত যে ডেবিট কার্ড এর কথা বলা হয়েছে সেখানে সার্চ ফ্রী এবং বছরান্তে যে ফ্রি রয়েছে সেই ফ্রী এর পরিমাণ এই কার্ডের ক্ষেত্রে প্রায় একই তারমানে ধারায় কার্ডটি ব্যবহার করলে আপনি প্রথম বছর ফ্রি পরের বছর থেকে মানে দ্বিতীয় বছর থেকে 14 76 টাকা চার্জ কেটে নিবে।
আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনাদের উপকৃত হয়েছেন আমি প্রতিনিয়ত এধরনের পোষ্ট লিখে থাকি। তো আপনারা এ ধরনের পোস্ট পাওয়ার জন্য এই ওয়েবসাইটের সাথে সংযুক্ত থাকুন এবং আপনারা কি বিষয়ে চান সেগুলো কমেন্ট করে জানাবেন ।যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট করে বলতে পারেন যথাসম্ভব সমস্যা সমাধান করে দেওয়া হবে ।